দৈনিক প্রথম আলো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahmud-bn (আলোচনা | অবদান)
Mahmud-bn (আলোচনা | অবদান)
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
* [http://www.eprothomalo.com প্রথম আলোর প্রিন্ট কপি ওয়েবসাইট]
* [http://www.eprothomalo.com প্রথম আলোর প্রিন্ট কপি ওয়েবসাইট]
* [http://www.prothom-alo.com/sruti দৃষ্টি প্রতিবন্দীদের জন্য রয়েছে বিশেষ সংস্করণ শ্রুতি যার তথ্যতীর্থের ইউআরএল]
* [http://www.prothom-alo.com/sruti দৃষ্টি প্রতিবন্দীদের জন্য রয়েছে বিশেষ সংস্করণ শ্রুতি যার তথ্যতীর্থের ইউআরএল]
*[http://sonarbangladesh.com/blog/actvisit/84371 পুজা সংখ্যায় পুজা আছে, ঈদ সংখ্যায় ঈদ নেই]
*[http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Software&pub_no=763&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=220925&archiev=yes&arch_date=16-01-2012 কালের কণ্ঠের রিপোর্ট]


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৪:১৪, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চিত্র:Prothom Alo.jpg
২৬শে জানুয়ারী ২০০৮ এর দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতা

দৈনিক প্রথম আলো বাংলাদেশ থেকে এবং বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি দৈনিক সংবাদপত্র। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়।

পত্রিকার বিবরণ

প্রথম আলো 'ব্রডশিট' আকারে মুদ্রিত হয়। এতে বাদামি নিউজপ্রিন্ট কাগজ ব্যবহার করা হয়। কলাম সংখ্যা ৮। পত্রিকাটি চার রঙে মুদ্রিত। নিয়মিত সংখ্যা ২৪ পৃষ্ঠা। সপ্তাহে চার দিন মূল ব্রডশিট পত্রিকার সঙ্গে ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়। ১৯৯৮ সালের ৪ নভেম্বর এ পত্রিকাটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে রেমন ম্যাগসেসাই পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ মতিউর রহমান এ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। [১] ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে তিনি এ পত্রিকাটির প্রকাশক হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন। পত্রিকাটি সামাজিক আন্দোলনের সংকেত হিসাবে প্রথমে যে শ্লোগানটি আপ্ত করে তা হলো 'যা কিছু ভালো তার সঙ্গে প্রথম আলো'। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে তা পরিবর্তন করে 'বদলে যাও, বদলে দাও' শ্লোগানটি গ্রহণ করা হয়।

নিয়মিত আয়োজন

প্রথম আলোর নিয়মিত আয়োজনে আছে- সংবাদ, সম্পাদকীয়, সারা দেশ, বিশাল বাংলা, সারা বিশ্ব, খেলাধুলা, বিনোদন, পড়াশোনা, কম্পিউটার প্রতিদিন, চিঠিপত্র। ফিচারপাতা হিসেবে আছে- শনিবারে ছুটির দিনে, রোববারে স্টেডিয়াম, বিজ্ঞান প্রজন্ম, গণিত ইশকুল ও আইন অধিকার, সোমবারে রস+আলো, মঙ্গলবারে নকশা, বুধবারে স্বপ্ন নিয়ে, নারীমঞ্চ, বন্ধুসভা ও স্বাস্থ্য কুশল, বৃহস্পতিবারে আনন্দ এবং শুক্রবারে অন্য আলো, সাময়িকী ও প্রজন্ম ডট কম। এছাড়াও শুধুমাত্র ঢাকার পাঠকদের জন্য রয়েছে ঢাকায় থাকি, চট্টগ্রাম অঞ্চলের পাঠকদের জন্য আলোকিত চট্টগ্রাম, উত্তারঞ্চলের পাঠকদের জন্য আলোকিত উত্তর, দক্ষিণাঞ্চলের পাঠকদের জন্য আলোকিত দক্ষিণ, আলোকিত সিলেট নামে বিভিন্ন আঞ্চলিক আয়োজন।

প্রচার এবং পাঠকসংখ্যা

১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রবর্তনের কয়েক বছরের মধ্যেই প্রথম আলো বাংলাদেশের জনপ্রিয়তম সংবাদপত্রে পরিণত হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ২০১১-এ এর প্রচার সংখ্যা গড়ে প্রতিদিন পৌনে পাঁচ লাখের বেশি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] 'সিরিয়াস' নামের একটি বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জরিপ অনুযায়ী এ পত্রিকার একটি মুদ্রিত সংখ্যার পাঠক গড়ে পাঁচ জন। এছাড়া প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ লাখ লোক পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণ পড়ে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আরও প্রায় তিন লক্ষাধিক পাঠক ই-পেপার পাঠ করে। সব মিলিয়ে ৪ নভেম্বর ২০১০ তারিখে, অর্থাৎ পত্রিকাটির যুগপূর্তি দিনে পাঠক সংখ্যা ছিল ৫২ লাখের বেশি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] প্রথম আলোর তথ্যতীর্থে বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারি ২০০৯-এ পরিচালিত পত্রিকার বাজার গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, প্রথম আলোর সার্কুলেশন এর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রায় তিন গুণ এবং মোট পত্রিকা বাজারের মধ্যে প্রথম আলো দখল করেছে ৩৫.৮৮ শতাংশ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

সামাজিক প্রকল্পসমূহ

সংবাদ পরিবেশনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডেও প্রথম আলো জড়িত আছে। এর মধ্যে রয়েছে এসিড সন্ত্রাস রোধ, মাদকবিরোধী আন্দোলনসহ নানা আয়োজন। পাশাপাশি কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা, গণিত অলিম্পিয়াড, ভাষা প্রতিযোগ ইত্যাদি। এছাড়া জরুরি জাতীয় আপৎকালীন সময়ে প্রথম আলো ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। সকল অর্থ আসে পাঠক-পাঠিকাদের আর্থিক অবদান থেকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এ জন্য স্থাপন করা হয়েছে প্রথম আলো ট্রাস্ট

প্রথম আলোর সহযোগী হিসেবে রয়েছে চাকরির ওয়েবসাইট প্রথম আলো জবস ডট কম, বাংলা ব্লগ সাইট প্রথম আলো ব্লগ এবং এফএম রেডিও এবিসি রেডিও

সমালোচনা

পত্রিকাটির বিরুদ্ধে ইসলাম বিদ্বেষের অভিযোগ রয়েছে।

মহানবী সাঃ এর কার্টুন

পত্রিকাটির সাপ্তাহিক রম্য ম্যাগাজিন আলপিন ২০০৭ এর ১৭ সেপ্টেম্বর সংখ্যায় হযরত মুহাম্মাদ সাঃ এর কার্টুন ছাপে[২] । এ নিয়ে দেশে বিদেশে ব্যাপক নিন্দার ঝড় উঠে।

বিতর্কিত ঈদসংখ্যা

দৈনিক প্রথম আলোর ঈদসংখ্যায় মুসলমানদের ঈদের বিশেষ কোন বৈশিষ্ট্য ও ঐতিহ্য ফুটয়ে তোলা হয়না। কিন্তু দেখা যায় পূজা সংখ্যায় হিন্দু ধর্মের পূজার লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়[৩]। এতে করে সব ধর্মের প্রতি তাদের নিরপেক্ষ ও সুবিচার ভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির অভাব পরিলক্ষিত হয়।

কেবলামুখী পস্রাবখানা

কালেরকণ্ঠের একটি রিপোর্টে প্রকাশ হয় যে প্রথম আলো পত্রিকার অফিসে কেবলামুখী করে প্রস্রাবখানা দেওয়া হয়েছে।[৪] অবশ্য ঘটনাটি আর কোথাও প্রকাশিত হয়নি। তাই ঘটনাটির নির্ভরযোগ্যতা কম।

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. http://www.rmaf.org.ph/Awardees/Citation/CitationRahmanMat.htm
  2. "বাংলা উইকিপিডিয়ায় আলপিনে মুহাম্মাদ সাঃ এর কার্টুন প্রকাশ হওয়া নিয়ে প্রবন্ধ"। সেপ্টেম্বর ১৭, ২০০৭। 
  3. "পুজা সংখ্যায় পুজা আছে, ঈদ সংখ্যায় ঈদ নেই"। January 01, 2012।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  4. "কালের কণ্ঠের রিপোর্ট"। জানুয়ারি ১৬, ২০১২।