সৈয়দ আবদুস সামাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
119.30.39.77-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Aashaa-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:


==বৈশিষ্ট্য==
==বৈশিষ্ট্য==
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। একবার ইউরোপ সফরে গিয়ে একটি খেলায় গোল করতে গিয়ে সেই শট ফুটবল বারে লেগে ফেরত আসে। তিনি সেটাকে গোল হিসাবে দাবী করে চ্যালেঞ্জ করে বসেন। এবং তিনি বলেন গোলবার ২ ইঞ্চি নিচুতে আছে পরে গোলপোস্ট মেপে দেখা গেলো আসলেই তাই। পরে সেটাকে গোল হিসাবে ঘোষনা করা হয়। যাদুকর সামাদের কর্ণার কিক থেকে গোল করার অসাধারণ দক্ষতা ছিলো।
==মৃত্যু==
==মৃত্যু==
[[১৯৬৪]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ২|২রা ফেব্রুয়ারি]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[পার্বতীপুরে|পার্বতীপুরে]] শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
[[১৯৬৪]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ২|২রা ফেব্রুয়ারি]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সৈয়দপুর|সৈয়দপুরে]] শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

ফুটবলার যাদুকর সামাদের মাজার রয়েছে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলায়। ফুটবল খেলার পাশাপাশি রেলের চাকুরী করতে পার্বতীপুরে শেষ জীবন অতিবাহিত করেন। তার নামে পার্বতীপুরে একটি রেলওয়ে মিলনায়তন রয়েছে।
{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}



১৫:৩৮, ১৩ জুলাই ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সৈয়দ আবদুস সামাদ (১৮৯৫ - ফেব্রুয়ারি ২, ১৯৬৪) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে জাদুকর সামাদ নামে পরিচিত।

জন্ম

১৮৯৫ সালে, ভারতের বিহার রাজ্যের পূর্ণিয়ায়।

খেলোয়াড় জীবন

১৯১৩ সালে রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে কলিকাতায় খেলতে গিয়ে ফুটবল সংগঠকদের নজরে পড়েন। ১৯১৫ সালে কলিকাতা দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব এরিয়ান্স সামাদ কে দলভুক্ত করে। সেবার অনেকটা সামাদের অসাধারণ নৈপুন্যে এরিয়ান্স ক্লাব প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ১৯২০ সালে সামাদ ইস্ট বেঙ্গল রেলওয়ে ক্লাবে যোগ দেন। ১৯২৪ সালে ভারতীয় জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে তিনি বার্মা, যুক্তরাজ্য এবং চীন সফর করেন। ১৯২৭ সালে তিনি ঢাকার তৎকালীন শীর্ষ দল ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব এবং কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাবে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। ১৯৩৩ সালে তিনি কলিকাতা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে যোগ দেন এবং এই ক্লাবে খেলেই তিনি ফুটবল থেকে অবসর নেন। বিভিন্ন সূত্রমতে তিনি ১৯৪১ সাল অর্থাৎ প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ফুটবল খেলেছেন।

বৈশিষ্ট্য

সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।

মৃত্যু

১৯৬৪ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সৈয়দপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।