মালয় উপদ্বীপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AvocatoBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট পরিবর্তন করছে: km:ទៀបកោះម៉ាឡេ
AvicBot (আলোচনা | অবদান)
r2.6.5) (বট যোগ করছে: hy:Մալակկա
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:
[[hr:Malajski poluotok]]
[[hr:Malajski poluotok]]
[[hu:Maláj-félsziget]]
[[hu:Maláj-félsziget]]
[[hy:Մալակկա]]
[[id:Semenanjung Malaya]]
[[id:Semenanjung Malaya]]
[[is:Malakkaskagi]]
[[is:Malakkaskagi]]

১৪:২১, ২৯ মে ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মানচিত্রে মালয় উপদ্বীপের অবস্থান
মানচিত্রে মালয় উপদ্বীপের অবস্থান

মালয় উপদ্বীপ (প্রাচীন লাতিন নাম Chersonesus Aurea) পশ্চিমে ভারত মহাসাগরের আন্দামান সাগরমালাক্কা প্রণালী এবং পূর্বে থাই উপসাগরদক্ষিণ চীন সাগরের মধ্যে অবস্থিত এশিয়া মহাদেশের সর্বদক্ষিণ প্রান্ত। এটি ১৩°৩০’ উত্তর অক্ষাংশ থেকে মোটামুটি দক্ষিণে ১°২২’ উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এর দক্ষিণ প্রান্তে সিঙ্গাপুর প্রণালী অবস্থিত।

এর আয়তন আনুমানিক ৭০ হাজার বর্গমাইল। উত্তরে ক্রা স্থলযোজক থেকে দক্ষিণে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১,২০০ কিলোমিটার। এর সর্বোচ্চ বিস্তার প্রায় ৩২০ কিলোমিটার; সংকীর্ণতম অংশ ক্রা স্থলযোজকের সর্বনিম্ন বিস্তার প্রায় ৬৪ কিলোমিটার। রাজনৈতিকভাবে মালয় উপদ্বীপের উত্তর ভাগ মিয়ানমারথাইল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত এবং দক্ষিণ ভাগ মালয়েশিয়ার অন্তর্গত। দক্ষিণতম প্রান্তটি সিঙ্গাপুরের অন্তর্গত।

উপদ্বীপের দৈর্ঘ্য বরাবর একটি বিচ্ছিন্ন পর্বতমালা বিস্তৃত। পর্বতমালাটির সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম গুনোং তাহান, যার উচ্চতা ২,১৮৭ মিটার। উপদ্বীপটির প্রায় অর্ধেক জুড়ে রয়েছে ঘন, জীববৈচিত্র্যে পূর্ণ অতিবৃষ্টি অরণ্য, যদিও অরণ্যটি বর্তমানে কৃষি ও অন্যান্য বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের কারণে হুমকির সম্মুখীন। এখানকার প্রাণীগুলি বোর্নিওসুমাত্রা দ্বীপের মত, তবে এখানে হাতি, গণ্ডার এবং বাঘেরও দেখা মেলে। উপদ্বীপটি খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ। এটি পৃথিবীর প্রধানতম টিন উৎপাদনকারী অঞ্চল। অন্যান্য খনিজের মধ্যে সোনারূপা গুরুত্বপূর্ণ। এখানকার ৯০% লোক কৃষিজীবী। রবারচা প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। অন্যান্য কৃষিদ্রব্যের মধ্যে আছে নারকেলের শুকনো শাঁস, নারকেল তেল, পাম তেল, টাপিওকা, চীনাবাদাম, আনারসকলাধান এখানকার প্রধান খাদ্যশস্য। মালয় উপদ্বীপটি এশিয়ার মূল ভূখণ্ড এবং ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সেতুবন্ধন হিসেবে বিদ্যমান।