কাঠ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2+) (বট পরিবর্তন করছে: ka:მერქანი
Xqbot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: af:Hout; কসমেটিক পরিবর্তন
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:
</gallery>
</gallery>


==পাদটীকা==
== পাদটীকা ==
* {{ cite book | authorlink = R. Bruce Hoadley | last = Hoadley | first = R. Bruce | date = 2000 | title = Understanding Wood: A Craftsman’s Guide to Wood Technology | publisher = [[Taunton Press]] | isbn = 1-56158-358-8 }}
* {{ cite book | authorlink = R. Bruce Hoadley | last = Hoadley | first = R. Bruce | date = 2000 | title = Understanding Wood: A Craftsman’s Guide to Wood Technology | publisher = [[Taunton Press]] | isbn = 1-56158-358-8 }}
* Shigo, Alex. (1986) ''A New Tree Biology Dictionary''. Shigo and Trees, Associates. ISBN 0-943563-12-7
* Shigo, Alex. (1986) ''A New Tree Biology Dictionary''. Shigo and Trees, Associates. ISBN 0-943563-12-7
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:
{{Link FA|hu}}
{{Link FA|hu}}


[[af:Hout]]
[[am:እንጨት]]
[[am:እንጨት]]
[[an:Fusta]]
[[an:Fusta]]

১৭:১১, ২৭ মে ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কাঠ

কাঠ বা কাষ্ঠ একটি জৈব পদার্থ। প্রধানত গাছের দ্বিতীয় জাইলেম (xylem) থেকে উৎপন্ন হয়। কাঠ মূলত গাছের অভ্যন্তরীণ অংশ যা সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজলিগনিন দ্বারা গঠিত[১]। জীবন্ত গাছের এই অংশটি মাটি থেকে গাছের পাতা ও অন্যান্য বর্ধনশীল অংশে পানি ও প্রয়োজনীয় পুষ্টি বহন করে সরবরাহ করে। কাঠে লিগনিনের প্রাচুর্য্য থাকায় কাঠ গাছকে দৃঢ়তা প্রদান করে[১] যার ফলে সহজেই গাছের বৃদ্ধি ঘটতে পারে এবং গাছ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে সরাসরি গাছ থেকে পাওয়া কাঠ ছাড়াও একই রকম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অন্যান্য বৃক্ষজাত বস্তু এবং কাঠ, কাঠের চিলতে বা আঁশ থেকে প্রযুক্তিগত উপায়ে পাওয়া বস্তুকেও কাঠ বলা হয়।

যুগ যুগ ধরে মানুষ কাঠকে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। তাছাড়া ঘরবাড়ি, যন্ত্রপাতি, অস্ত্রশস্ত্র প্রভৃতি তৈরি করার কাজে, জিনিসপত্র প্যাকেটজাত করনে, কাগজশিল্পে কাঠ অনেককাল আগে থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। শিল্পকলার ক্ষেত্রে কাঠ একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। কার্বন ডেটিং পদ্ধতির মাধ্যমে, এবং কোন কোন প্রজাতির কাঠের ক্ষেত্রে ডেনড্রোক্রনোলজীর মাধ্যমে, কাঠের বয়স নির্ধারণ করা যায় এবং এ থেকে কোন কাষ্ঠনির্মিত বস্তু কবে তৈরি করা হয়েছে তা নির্ধারণ করা যায়। কাঠের ভেতরের চক্রাকার আংটি বা রিং(ring)এর প্রস্থে এবং আইসোটোপীয় প্রাচুর্য্যের বছরওয়ারী পার্থক্য থেকে সেই যুগের বা সময়ের জলবায়ু সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়[২]

গঠন

গ্যালারি

পাদটীকা

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাপিডিয়া কাঠ নিবন্ধ
  2. Briffa K.; ও অন্যান্য (২০০৮)। "Trends in recent temperature and radial tree growth spanning 2000 years across northwest Eurasia."। Philosophical Transactions of the Royal Society B: Biological Sciences (363): 2271–2284। ডিওআই:10.1098/rstb.2007.2199 


টেমপ্লেট:Link FA