আয়না: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ArifMahmud (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ArifMahmud (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Image:Mirror.jpg|thumb|200px|right|একটি সমতল দর্পণ যেখানে একটি টবের বিম্ব দেখা যাচ্ছে।]]
[[Image:Mirror.jpg|thumb|200px|right|একটি সমতল দর্পণ যেখানে একটি টবের বিম্ব দেখা যাচ্ছে।]]


যে মসৃণ তলে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন হয় তাকে দর্পণ ([[:en:Mirror|Mirror]]) বলে।<ref> {{cite book | last1 = প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন আহমদ | last2 = প্রফেসর ড. মমিনুল হক | last3 = প্রফেসর রাশিদুল হাসান | last4 = প্রফেসর মাহেরা আহমেদ | title = উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) | chapter = আলোর প্রতিফলন | edition = ষষ্ঠ | publisher = মেট্রো পাবলিকেশন্স ঢাকা | year = জুন,২০০৫ | location = ঢাকা | pages = ২৬১-২৯৮ | accessdate = 2012-05-02}}</ref> সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাঁচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাঁচের যেদিকে সিলভারিং (কাঁচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাপ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। তাছাড়াও পালিশ করা কাঠ, স্থির পানি, মসৃণ ধাতব পৃষ্ঠ, পরিষ্কার পারদ ইত্যাদিও দর্পণ হিসেবে কাজ করে।
যে মসৃণ তলে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন হয় তাকে দর্পণ ([[:en:Mirror|Mirror]]) বলে।<ref> {{cite book | last1 = প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন আহমদ | last2 = প্রফেসর ড. মমিনুল হক | last3 = প্রফেসর রাশিদুল হাসান | last4 = প্রফেসর মাহেরা আহমেদ | title = উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) | chapter = আলোর প্রতিফলন | edition = ষষ্ঠ | publisher = মেট্রো পাবলিকেশন্স ঢাকা | year = জুন,২০০৫ | location = ঢাকা | pages = ২৬১-২৯৮ | accessdate = 2012-05-02}}</ref> সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাঁচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাঁচের যেদিকে সিলভারিং (কাঁচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাণ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। যদিও একপাশে সিলভারিং করা কাঁচ দর্পণ হিসেবে সর্বোৎকৃষ্ট, ভালোভাবে পালিশ করা যেকোন বস্তুর পৃষ্ঠই দর্পণের ন্যায় আচরণ করতে পারে।<ref name="This-is-a-Book">{{cite book | last1 = M. Nelkon | title = Principles of Physics | chapter = Light | edition = 10th | publisher = SHING LEE PUBLISHERS PTE LTD. | year = 1993 | location = Singapore | pages = 257 | accessdate = 2012-05-02| isbn = 9971616688}}</ref>
==প্রকারভেদ==
==প্রকারভেদ==
দর্পণ প্রধানত দু প্রকারের হয়ে থাকে, যথা: সমতল দর্পণ এবং গোলীয় দর্পণ। নিম্নে আরও বর্ণনা করা হল:
দর্পণ প্রধানত দু প্রকারের হয়ে থাকে, যথা: সমতল দর্পণ এবং গোলীয় দর্পণ। নিম্নে আরও বর্ণনা করা হল:

১২:০৮, ২ মে ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একটি সমতল দর্পণ যেখানে একটি টবের বিম্ব দেখা যাচ্ছে।

যে মসৃণ তলে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন হয় তাকে দর্পণ (Mirror) বলে।[১] সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাঁচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাঁচের যেদিকে সিলভারিং (কাঁচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাণ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। যদিও একপাশে সিলভারিং করা কাঁচ দর্পণ হিসেবে সর্বোৎকৃষ্ট, ভালোভাবে পালিশ করা যেকোন বস্তুর পৃষ্ঠই দর্পণের ন্যায় আচরণ করতে পারে।[২]

প্রকারভেদ

দর্পণ প্রধানত দু প্রকারের হয়ে থাকে, যথা: সমতল দর্পণ এবং গোলীয় দর্পণ। নিম্নে আরও বর্ণনা করা হল:

সমতল দর্পণ

যখন কোন সমতল পৃষ্ঠ মসৃণ হয় এবং তাতে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে, তাকে সমতল দর্পণ(Plane mirror) বলে। যেমন: আমরা চেহারা দেখার জন্য যে আয়না ব্যবহার করে থাকি তা একটি সমতল দর্পণ।

গোলীয় দর্পণ

কোন গোলকের অংশবিশেষে যে মসৃণ গোলীয়পৃষ্ঠে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে গোলীয় দর্পণ(Spherical mirror) বলে।গোলীয় দর্পণকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়, যথা: উত্তল দর্পণ ও অবতল দর্পণ।

উত্তল দর্পণ

অবতল দর্পণ

তথ্যসূত্র

  1. প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন আহমদ; প্রফেসর ড. মমিনুল হক; প্রফেসর রাশিদুল হাসান; প্রফেসর মাহেরা আহমেদ (জুন,২০০৫)। "আলোর প্রতিফলন"। উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) (ষষ্ঠ সংস্করণ)। ঢাকা: মেট্রো পাবলিকেশন্স ঢাকা। পৃষ্ঠা ২৬১–২৯৮।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য);
  2. M. Nelkon (১৯৯৩)। "Light"। Principles of Physics (10th সংস্করণ)। Singapore: SHING LEE PUBLISHERS PTE LTD.। পৃষ্ঠা 257। আইএসবিএন 9971616688