ঔষধবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Asif.i.pharmacy (আলোচনা | অবদান)
Asif.i.pharmacy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
মস্তিস্কের উপর ঔষধ বা মাদকের ক্রিয়া ও এর প্রভাব পর্যবেক্ষণ, আচরণগত পার্থক্য নির্ণয় ও শারীরতাত্ত্বিক প্রভাব পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি এ শাখার আলোচ্য বিষয়।
মস্তিস্কের উপর ঔষধ বা মাদকের ক্রিয়া ও এর প্রভাব পর্যবেক্ষণ, আচরণগত পার্থক্য নির্ণয় ও শারীরতাত্ত্বিক প্রভাব পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি এ শাখার আলোচ্য বিষয়।
===পোসোলজি===
===পোসোলজি===
কিভাবে ঔষধ এর ডোজ নির্ধারণ করা হয় সে সম্পর্কিত জ্ঞান। নির্ভর করে রোগীর বয়স, ভর, লিঙ্গ, আবহাওয়া ইত্যাদির উপর।
কিভাবে ঔষধ এর ডোজ নির্ধারণ করা হয় সে সম্পর্কিত জ্ঞান। নির্ভর করে রোগীর বয়স, ভর, লিঙ্গ, আবহাওয়া ইত্যাদির উপর।
===ফার্মাকগনসি===
{{রসায়নের শাখা}}
{{রসায়নের শাখা}}



১৬:২৮, ৯ এপ্রিল ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

A variety of topics involved with pharmacology, including neuropharmacology, renal pharmacology, human metabolism, intracellular metabolism, and intracellular regulation.

ফার্মাকোলজি (শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ "Pharmacon" যার আভিধানিক অর্থ "বিষ" এবং "Logos" যার অর্থ "বিজ্ঞান") ফার্মেসি ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি বিশেষ শাখা যার মূল আলোচ্য বিষয় হল দেহের উপর ঔষধ বা মাদকদ্রব্যের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া।বিস্তারিতভাবে বললে বলা যায় ফার্মাকোলজি হল দেহে বাহ্যিকভাবে প্রবেশক্রিত রাসায়নিক পদার্থের সাথে দেহের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া যা স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক প্রাণরাসায়নিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। ঔষধ ও মাদকবিষয়ক সকল জ্ঞান এর আলোচ্য বিষয় বিশেষত যেসব মাদকদ্রব্যের রোগ নিরাময়যোগ্য গুনাগুণ রয়েছে এবং যার ব্যাবহার চিকিৎসাগতভাবে নিরাপদ।ফার্মাকোলজি-র দুটি প্রধান শাখা হল "Pharmacokinetics" এবং "Pharmacodynamics"।যখন ঔষধ বা মাদক আমাদের দেহে প্রবেশ করে তখন দেহ সরাসরি তার উপর কাজ করতে শুরু করে। ঔষধ বা মাদকের শোষণ, বণ্টন, বিপাক এবং নিষ্কর্ষণ নিয়েই হল “Pharmacokinetics”। ঔষধ বা মাদকও শরীরের উপর ক্রিয়া করে, একটি প্রক্রিয়া যা কিনা কোনও রিসেপ্টর এর ভূমিকা ছাড়া অনেকাংশেই অচল, যেহেতু এই রিসেপ্টর-ই তার নির্বাচনশীলতার গুনে ঔষধ বা মাদককে দেহের উপর ক্রিয়া করতে সহায়তা করে। দেহের উপর ঔষধ বা মাদকের ক্রিয়াই মূলত “Pharmacodynamics”-এর আলোচ্য বিষয়। ঔষধ বা মাদক গ্রহণের কোর্স ও তার চিকিত্সাবিদ্যাগত ক্রিয়ার সময়সীমা নির্ধারিত হয় “Pharmacokinetics” এবং “Pharmacodynamics”-এর আলোকেই। ফার্মাকোলজি ও ফার্মেসি শব্দ দুটি সমার্থক নয় যদিও অনেকেই এ দুটি শব্দকে এক মনে করে বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন। ফার্মাকোলজি আলোচনা করে কিভাবে মাদক বা ঔষধ জৈব মাধ্যমকে প্রভাবিত করে এবং মাদক বা ঔষধ কিভাবে জৈব মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়। অপরপক্ষে ফার্মেসি হল একটি জৈবচিকিত্সা বিজ্ঞান যার আলোচনার বিষয়বস্তু হল ফার্মাকোলজি হতে আহরিত জ্ঞান এর প্রয়োগ, ঔষধ বা মাদকের প্রস্তুতি ও ব্যাবহার, ঔষধের পরিবেশন ইত্যাদি।

শাখাপ্রশাখা

ক্লিনিকাল ফার্মাকোলজি

চিকিৎসাবিজ্ঞানের শাখা যা আলোচনা করে জীব ও মানবদেহের ওপর চিকিৎসার প্রভাব।

নিউরোফার্মাকোলজি

স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার ওপর ঔষধ বা মাদকদ্রব্যের প্রভাব সম্পর্কিত শাখা।

সাইকোফার্মাকোলজি

মস্তিস্কের উপর ঔষধ বা মাদকের ক্রিয়া ও এর প্রভাব পর্যবেক্ষণ, আচরণগত পার্থক্য নির্ণয় ও শারীরতাত্ত্বিক প্রভাব পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি এ শাখার আলোচ্য বিষয়।

পোসোলজি

কিভাবে ঔষধ এর ডোজ নির্ধারণ করা হয় সে সম্পর্কিত জ্ঞান। নির্ভর করে রোগীর বয়স, ভর, লিঙ্গ, আবহাওয়া ইত্যাদির উপর।

ফার্মাকগনসি