খনন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
r2.6.4) (বট পরিবর্তন করছে: ka:მაღარო
AvocatoBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট যোগ করছে: ta:சுரங்கத் தொழில்
৬৫ নং লাইন: ৬৫ নং লাইন:
[[sr:Рударство]]
[[sr:Рударство]]
[[sv:Gruvdrift]]
[[sv:Gruvdrift]]
[[ta:சுரங்கத் தொழில்]]
[[th:การทำเหมืองแร่]]
[[th:การทำเหมืองแร่]]
[[tl:Pagmimina]]
[[tl:Pagmimina]]

০১:২৬, ৩০ মার্চ ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

খনন (ইংরেজি ভাষায়: Mining) বলতে সাধারণভাবে ভূ-ত্বক থেকে ব্যবহারিক গুণাগুণসম্পন্ন খনিজ পদার্থ আহরণের প্রক্রিয়াকে বোঝায়। ভূ-গর্ভস্থ খনিতে ও ভূ-পৃষ্ঠে উন্মুক্ত খনি, দুই স্থানেই খনন প্রক্রিয়া ঘটতে পারে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সমুদ্র তলদেশ থেকেও আজকাল ধাতব আকরিক উত্তোলন সম্ভব হচ্ছে। তবে গ্যাস, পেট্রোলিয়াম ও সালফার মূলত ভূ-পৃষ্ঠে ফুটো করে উত্তোলন করা হয় বলে এগুলি নিষ্কাশনের প্রক্রিয়াকে খননের আওতায় ধরা হয় না।

খনিজ পদার্থ বলতে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত এমন কোন পদার্থকে বোঝায় যার রাসায়নিক গঠন ও ভৌত বৈশিষ্ট্য নির্দিষ্ট। আকরিক বলতে কোন খনিজ পদার্থ বা একাধিক খনিজ পদার্থের সমন্বয়কে বোঝায় যা থেকে কোন ব্যবহারযোগ্য পদার্থ, যেমন কোন ধাতু নিষ্কাশন করা যায় এবং বাজারে এমন দামে বিক্রি করা যায় যা পদার্থটি খনন ও প্রক্রিয়াকরণের ব্যয় নির্বাহ করেও লাভের সন্ধান দেয়। প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বস্তুগুলিকে ধাতব (যেমন - সোনা, লোহা, তামা, ইত্যাদি) এবং অধাতব (যেমন - কয়লা, বক্সাইট, বোরাক্স, কোয়ার্টজ, ইত্যাদি) এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়।