গুয়াশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ZéroBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট যোগ করছে: bs:Gvaš
Movses-bot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2) (বট যোগ করছে: eu:Gouache
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:
[[eo:Guaŝo]]
[[eo:Guaŝo]]
[[es:Gouache]]
[[es:Gouache]]
[[eu:Gouache]]
[[fa:گواش]]
[[fa:گواش]]
[[fi:Guassi]]
[[fi:Guassi]]

০৬:০৮, ১৩ মার্চ ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গুয়াশ পদ্ধতিতে আঁকা মণিপুরী নাচ
গুয়াশ পদ্ধতিতে আঁকা মণিপুরী নাচ

জলরঙের এক পরিবর্তিত রূপ, যাতে রঙের মধ্যে, চকের গুঁড়ো জাতীয় অস্বচ্ছ জিনিস মেশাবার ফলে জলরঙের সূক্ষ্ম রঙ্গককণিকা-জনিত স্বচ্ছতার পরিবর্তে অনচ্ছ পুরু রং হয়। ফলে জলরঙ দিয়েও তেলরঙের মত "ফিনিশিং" কাজ সহজে হয়। অতীতে চকের গুঁড়োর বদলে ডিমের কুসুম মেশানো হত এবং পদ্ধতিটির নাম ছিল টেম্পেরা(en:tempera), এখন বাজারের তৈরি গুয়াশ যেমন "পোস্টার কালার" তার স্হান নিয়েছে।

জলরঙের সঙ্গে পদ্ধতিগত পার্থক্য

  • জলরঙের স্বচ্ছতার জন্য গাঢ় রঙকে হাল্কা রঙ দিয়ে ঢাকা সম্ভব নয়- এজন্য সবথেকে হাল্কা রঙ দিয়ে শুরুকরে ক্রমান্বয়ে গাঢ়তর রঙের প্রলেপ দেওয়া হয়।গুয়াশ বা টেম্পেরার অস্বচ্ছতার সুবিধে হল বিভিন্ন রঙ যে কোন ক্রমপর্যায়ে লাগানো যায়।
  • জলরঙে কাগজের সাদা রঙ একবার ঢেকে ফেললে তা ধুয়ে কিছু হাল্কা করা গেলেও একবার করা ভুল পুরো নিষ্কলুষ করা অসম্ভব। গুয়াশ বা টেম্পেরায় তা সহজেই করা যায়।
  • জলরঙ শুকালেও ঔজ্জ্বল্য অনেকটাই বজায় থাকে, কিন্তু গুয়াশ শুকালেও ঔজ্জ্বল্য অনেকটাই কমে যায়।

তেলরঙের সঙ্গে তুলনা

তেলরঙের অধিকাংশ পদ্ধতিগত সুবিধা গুয়াশ পদ্ধতিতে আছে। তদুপরি জলরঙের দুই গুণ- তেলরঙের মত শুকাতে দেরী লাগে না এবং সরঞ্জাম (যেমন ক্যানভাসের বদলে কাগজ) দামে সস্তা-গুয়াশ পদ্ধতিতেও আছে। অর্থাৎ জল ও তেল রঙের দ্বয়ী সুবিধা এই পদ্ধতিতে বিদ্যমান।