সেগুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
'''সেগুন''' (ইংরেজিঃ Teak) হল নিরক্ষীয় ও ক্রান্তিয় অঞ্চলের এক প্রজাতির গাছ এবং এ গাছের কাঠ । এর বৈজ্ঞানিক নাম '''''Tectona grandis''''' । এ গাছের কাঠ বেশ শক্ত হয় এবং আসবাবপত্র বানাতে সেগুন কাঠের ব্যবহার সমাদৃত । সেগুন গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, বিশেষত: ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া । তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বর্তমানে এ গাছ পাওয়া যায় ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা হয় যার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল আফ্রিকা ও ক্যারিবিয়ান দেশকসমূহ । পৃথিবীর মোট সেগুন কাঠের যোগানের একতৃতীয়াংশই আসে মায়ানমার থেকে । |
'''সেগুন''' (ইংরেজিঃ Teak) হল নিরক্ষীয় ও ক্রান্তিয় অঞ্চলের এক প্রজাতির গাছ এবং এ গাছের কাঠ । এর বৈজ্ঞানিক নাম '''''Tectona grandis''''' । এ গাছের কাঠ বেশ শক্ত হয় এবং আসবাবপত্র বানাতে সেগুন কাঠের ব্যবহার সমাদৃত । সেগুন গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, বিশেষত: ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া । তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বর্তমানে এ গাছ পাওয়া যায় ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা হয় যার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল আফ্রিকা ও ক্যারিবিয়ান দেশকসমূহ । পৃথিবীর মোট সেগুন কাঠের যোগানের একতৃতীয়াংশই আসে মায়ানমার থেকে । |
||
সেগুন গাছ একটি বৃহৎ পর্ণমোচী বা পাতাঝরা উদ্ভিদ যা শক্তকাঠের মিশ্রবনভূমিতে বেশি দেখা যায় । |
সেগুন গাছ একটি বৃহৎ পর্ণমোচী বা পাতাঝরা উদ্ভিদ যা শক্তকাঠের মিশ্রবনভূমিতে বেশি দেখা যায় । সেগুন গাছের ফুল আকারে ছোট, রং সাদা এবং সুগন্ধ যুক্ত আর এর পাতা আকারে বড় এবং পেছন দিকে ছোট আঁশ থাকে । |
১৬:০৩, ৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সেগুন | |
---|---|
Teak foliage and seeds | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Asterids |
বর্গ: | Lamiales |
পরিবার: | Lamiaceae |
গণ: | Tectona |
প্রজাতি: | T. grandis |
দ্বিপদী নাম | |
Tectona grandis L.f. |
সেগুন (ইংরেজিঃ Teak) হল নিরক্ষীয় ও ক্রান্তিয় অঞ্চলের এক প্রজাতির গাছ এবং এ গাছের কাঠ । এর বৈজ্ঞানিক নাম Tectona grandis । এ গাছের কাঠ বেশ শক্ত হয় এবং আসবাবপত্র বানাতে সেগুন কাঠের ব্যবহার সমাদৃত । সেগুন গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, বিশেষত: ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া । তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বর্তমানে এ গাছ পাওয়া যায় ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা হয় যার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল আফ্রিকা ও ক্যারিবিয়ান দেশকসমূহ । পৃথিবীর মোট সেগুন কাঠের যোগানের একতৃতীয়াংশই আসে মায়ানমার থেকে ।
সেগুন গাছ একটি বৃহৎ পর্ণমোচী বা পাতাঝরা উদ্ভিদ যা শক্তকাঠের মিশ্রবনভূমিতে বেশি দেখা যায় । সেগুন গাছের ফুল আকারে ছোট, রং সাদা এবং সুগন্ধ যুক্ত আর এর পাতা আকারে বড় এবং পেছন দিকে ছোট আঁশ থাকে ।