একুশে টেলিভিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংযোজিত বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেল; হটক্যাটের মাধ্যমে |
+ |
||
৩২ নং লাইন: | ৩২ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গণমাধ্যম]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেল]] |
||
[[en:Ekushey Television]] |
[[en:Ekushey Television]] |
২০:১৪, ২ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
একুশে টেলিভশন(সংক্ষিপ্ত: ইটিভি) (ইংরেজি: Ekushey Television (ETV)) বাংলাদেশের একটি বেসরকারী টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ এপ্রিল ইহা সম্প্রচার শুরু করে।প্রতম দিকে ইহা উন্সেমুক্সত টেরিষ্টোরিয়াল টিভি কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব থাকার কারনে জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরুতে টিভি চ্যানেলটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন সাইমন ড্রিং এবং বার্তা সম্পাদক ছিলেন মিশুক মুনীর।[১] টিভি সাংবাদিক হিসেবে জ ই মামুন, মুন্নী সাহা, সামিয়া জামান, সামিয়া রহমান প্রমুখ জনপ্রিয়তা অর্জন লাভ করেন।
২০০২ সালের ২৯ অগাস্ট টিভি কেন্দ্রটি সম্প্রচার আইন লংগন জনিত মামলাতে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের ১৪ এপ্রিল পুনরায় সম্প্রচারের অনুমতি লাভ করলেও উন্মুক্ত সম্প্রচার ক্ষমতা বিলোপ করা হয়। ২০০৭ সালের ২৯ মার্চ থেকে টিভি কেন্দ্রটি বর্তমান পূর্ণাঙ্গ সম্প্রচার করসে। [২]
টেলিভিশন চ্যানেলটির বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ও অনুষ্ঠান ডিরেক্টর আতিকুল ইসলাম খান।[৩]
সদর দপ্তর
রাজধানী ঢাকার কাওরান বাজারের জাহাংগীর টাওয়ারে এর সদর দপ্তর ও ষ্টুডিও অবস্থিত।
অনুষ্ঠান সমূহ
- টক শো: একুশের রাত
- লাইভ কনসার্ট
- ছোটদের খবর: মুক্ত খবর
- খবর
- খবর বিশেলষণ: দেশ জুড়ে, ক্রাইম ওয়াচ
- বিশেষায়িত টক শো: শেয়ারবাজার, শিশু স্বাস্থ্য, একুশের দুপুর
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |