সেকেন্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
r2.6.4) (বট যোগ করছে: rue:Секунда
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
[[এস্‌আই একক]] পদ্ধতিতে সময়ের একককে '''সেকেন্ড''' বলা হয়।
[[এস্‌আই একক]] পদ্ধতিতে সময়ের একককে '''সেকেন্ড''' বলা হয়।
== সংজ্ঞা ==
== সংজ্ঞা ==
সেকেন্ডের প্রথম দিকের সংজ্ঞাটি ছিল পৃথিবীর নিজ অক্ষের চারদিকে ঘূর্ণনের উপর ভিত্তি করে। তখন বলা হতো, পৃথিবী যে সময়ে নিজ অক্ষের উপর সম্পূর্ণ একবার আবর্তিত হয় তার ৮৬৪০০ ভাগের এক ভাগকে এক সেকেন্ড বলে। কিন্তু উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করল যে পৃথিবীর নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ননের গতি স্থির নয়। অর্থাৎ তখন থেকেই তারা সেকেন্ডের সংজ্ঞাদেয়ার জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণন গতিকে বাদ দিয়ে নতুন একটি সংজ্ঞা খুজছিল। এটমিক ঘড়ির উন্নতির ফলে এটা দৃশ্যমান হয়ে গেল যে সেকেন্ডের সংজ্ঞা আসলে প্রকৃতির নিয়ম অনুসারেই করা উচিত। একারণেই ১৯৬৭ সালে পর থেকে সেকেন্ডের নিম্নোক্ত সংজ্ঞাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে:
সেকেন্ডের প্রথম দিকের সংজ্ঞাটি ছিল পৃথিবীর নিজ অক্ষের চারদিকে ঘূর্ণনের উপর ভিত্তি করে। তখন বলা হতো, পৃথিবী যে সময়ে নিজ অক্ষের উপর সম্পূর্ণ একবার আবর্তিত হয় তার ৮৬৪০০ ভাগের এক ভাগকে এক সেকেন্ড বলে। কিন্তু উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করল যে পৃথিবীর নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ননের গতি স্থির নয়। অর্থাৎ তখন থেকেই তারা সেকেন্ডের সংজ্ঞাদেয়ার জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণন গতিকে বাদ দিয়ে নতুন একটি সংজ্ঞা খুজছিল। এটমিক ঘড়ির উন্নতির ফলে এটা দৃশ্যমান হয়ে গেল যে সেকেন্ডের সংজ্ঞা আসলে প্রকৃতির নিয়ম অনুসারেই করা উচিত। একারণেই ১৯৬৭ সালের পর থেকে সেকেন্ডের নিম্নোক্ত সংজ্ঞাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে:


"শূন্য কেলভিন তাপমাত্রায় একটি অনুত্তেজিত [[সিজিয়াম]] ১৩৩ পরমাণুর ৯,১৯২,৬৩১,৭৭০ টি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ১ সেকেন্ড বলে।"
"শূন্য কেলভিন তাপমাত্রায় একটি অনুত্তেজিত [[সিজিয়াম]] ১৩৩ পরমাণুর ৯,১৯২,৬৩১,৭৭০ টি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ১ সেকেন্ড বলে।"
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


[[als:Sekunde]]
[[als:Sekunde]]
[
[[am:ሴኮንድ]]
[[an:Segundo]]
[[an:Segundo]]
[[ar:ثانية]]
[[ar:ثانية]]

০৫:৪৫, ২ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এস্‌আই একক পদ্ধতিতে সময়ের একককে সেকেন্ড বলা হয়।

সংজ্ঞা

সেকেন্ডের প্রথম দিকের সংজ্ঞাটি ছিল পৃথিবীর নিজ অক্ষের চারদিকে ঘূর্ণনের উপর ভিত্তি করে। তখন বলা হতো, পৃথিবী যে সময়ে নিজ অক্ষের উপর সম্পূর্ণ একবার আবর্তিত হয় তার ৮৬৪০০ ভাগের এক ভাগকে এক সেকেন্ড বলে। কিন্তু উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করল যে পৃথিবীর নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ননের গতি স্থির নয়। অর্থাৎ তখন থেকেই তারা সেকেন্ডের সংজ্ঞাদেয়ার জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণন গতিকে বাদ দিয়ে নতুন একটি সংজ্ঞা খুজছিল। এটমিক ঘড়ির উন্নতির ফলে এটা দৃশ্যমান হয়ে গেল যে সেকেন্ডের সংজ্ঞা আসলে প্রকৃতির নিয়ম অনুসারেই করা উচিত। একারণেই ১৯৬৭ সালের পর থেকে সেকেন্ডের নিম্নোক্ত সংজ্ঞাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে:

"শূন্য কেলভিন তাপমাত্রায় একটি অনুত্তেজিত সিজিয়াম ১৩৩ পরমাণুর ৯,১৯২,৬৩১,৭৭০ টি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ১ সেকেন্ড বলে।"

[