নৌকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট পরিবর্তন করছে: es:Barco |
অ বট যোগ করছে: oc:Batèu |
||
৯৪ নং লাইন: | ৯৪ নং লাইন: | ||
[[no:Båt]] |
[[no:Båt]] |
||
[[nrm:Baté]] |
[[nrm:Baté]] |
||
[[oc:Batèu]] |
|||
[[pdc:Boot]] |
[[pdc:Boot]] |
||
[[pl:Łódź (jednostka pływająca)]] |
[[pl:Łódź (jednostka pływająca)]] |
২২:৫২, ২১ আগস্ট ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নৌকা এক ধরনের ইঞ্জিনবিহীন জলযান। পৃথিবীর অনেক দেশে নৌকা ক্রীড়া (নৌকা বাইচ) ও প্রমোদের জন্য ব্যবহৃত হলেও বাংলাদেশ সহ বেশ কিছু দেশে নৌকা এখনও স্থানীয় যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম। এছাড়া পণ্য পরিবহনের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বর্ষাকালে এর প্রচুর ব্যবহার হয়। নৌকার চালককে বলা হয় মাঝি।
নৌকার অংশ
নৌকার অংশসমূহ হলো ঃ খোল, পাটা, ছই বা ছাউনী, হাল, দাঁড়, পাল, পালের দড়ি, মাস্তুল, নোঙর, খুঁটি দড়ি, গলুই, বৈঠা, লগি, গুণ, নৌকা প্রধানত কাঠ দিয়ে তৈরী। মাছ ধরার ডিঙ্গি নৌকা আকারে ছোট, আবার পণ্য পরিবহনের নৌকা আকারে বেশ বড়। ছই বা ছাউনী তৈরীতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়। খোলকে জলনিরোধ করার জন্য আলকাতরা ব্যবহার করা হয়। লগি তৈরি হয় বাঁশ থেকে। পাল তৈরি হয় শক্ত কাপড় জোড়া দিয়ে।
বাংলাদেশে ব্যবহৃত নৌকার নাম
গঠনশৈলী ও পরিবহনের উপর নির্ভর করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের নৌকার প্রচলন রয়েছে।
- ছিপঃ
- বজরাঃ যাত্রীবাহী বড় মাপের নৌকা যা দূরপাল্লার যাতায়াতে ধনাঢ্য ব্যক্তিরা ব্যবহার করতেন।
- ময়ূরপঙ্খী নাওঃ
- গয়নাঃ দৈরের্ঘ্য লম্বা সরু আকৃতির নৌকা।
- পানসিঃ
- কোষা
- ডিঙ্গিঃ ছোট আকৃতির খোলসর্বস্ব নৌকা যা প্রধানত জেলেরা মাছ ধরার জন্য ব্যবহার করে।
- পাতামঃ
- বাচারি
- রপ্তানি
- ঘাসি
- সাম্পান
- ভেলা
- কলার ভেলা
শ্যালো নৌকা
১৯৯০-এর দশক থেকে বাংলাদেশে নৌকায় মোটর লাগানো শুরু হয়। এর ফলে নৌকা একটি যান্ত্রিক নৌযানে পরিণত হয়। এ যান্ত্রিক নৌকাগুলো শ্যালো নৌকা নামে পরিচিতি লাভ করে ; কেননা পানি সেচের জন্য ব্যবহৃত শ্যালো পাম্পের (Shallow Pump) মোটর (Motor) দিয়ে স্থানীয় প্রযুক্তি দিয়ে এসব নৌকা চালানোর ব্যবস্থা করা হয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |