দর্শনের ইতিহাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চিত্র- দশন গঠনগত মডেল

দর্শনের রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। দর্শন চর্চার শুরু সম্ভবত প্রাচীন গ্রিস থেকে; তবে তা অবশ্যই পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাস। প্রাচ্যে আর্যদের মধ্যে, চীনদেশে দর্শনের চর্চা স্বাধীনভাবেই ছিল। বার্ট্রান্ড রাসেলের মতে, "দর্শন চর্চার জন্য একটি জাতিকে ন্যুনতম সভ্যতা অর্জন করতে হয়।" খ্রিস্টপূর্ব ষস্ঠ শতাব্দীতে দর্শনের সূচনা হয় বলে দর্শনের ঐতিহাসিকগন মনে করেন; তবে তার প্রকৃতি সবকালে সবযুগে এক ছিলোনা। সমাজ সভ্যতার বিবর্তনে বিভিন্ন বৈষয়িক বাস্তবতার নিরীখে দার্শনিক আলোচনার বিষয়বস্তু, পদ্বতি তথা প্রকৃতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।

প্রাচীন যুগ (খ্রিস্টপূর্ব ৬২৬ - ৫২৯ খ্রিস্টাব্দ)[সম্পাদনা]

মধ্যযুগ (৫২৯ খ্রিস্টাব্দ - ১৬০০ খ্রিস্টাব্দ)[সম্পাদনা]

পাঁচ শতাব্দিতে রোম সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে পাশ্চত্য দেশ গুলোতে দর্শন চর্চা আশ্রয় গ্রহণ করে যুক্তিহীন চার্চীয় ধর্মের কাছে।যার ফলে এ যুগের দর্শন আলোচনা হয়ে পরে ধর্মভিত্তিক। মধ্যযুগের দর্শন চর্চা ছিলো স্বাধীন চিন্তার অনপস্থিতি, গীর্জার প্রাধান্য ও অন্ধ বিশ্বাস নির্ভর। ইশ্বর , আত্মা, পরকাল, মঙ্গল, অমঙ্গল ইত্যাদি যে সমস্ত জিনিস ধর্ম তত্বে আলোচিতো হয় সেই আলোচনাই প্রাধান্য পেয়েছে। এবং ধর্মীয় সীমার বাইরে কোনো আলোচনা বা মতবাদ সীমালংঘন হিসেবে বিবেচিত হতো। মধ্যযুগের দারশনিকদের মধ্যে অগাষ্টিন, সেন্ট টমাস একুইনাস, সেন্ট আনসেলম এরা ছিলেন উল্লেখযোগ্য।

আধুনিক যুগ (১৬০০ খ্রিস্টাব্দ -১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ)[সম্পাদনা]

সমকালীন যুগ (১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ - বর্তমান)[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]