দক্ষিণ কোরিয়ায় ধর্ম
দক্ষিণ কোরিয়ার ধর্ম মূলত ২০১৫ সালের জাতীয় শুমারি অনুযায়ী অধিকাংশ (৫৬.১%) দক্ষিণ কোরিয়ার কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের সাথে সম্পর্ক নেই এর উপরেই ভিত্তি করে আছে। যেসকল জনগোষ্ঠী ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত তাদের মাঝে প্রায় ১৯ শতাংশ প্রটেস্ট্যান্ট মতবাদের খ্রিস্টান। এছাড়াও ২৫.৫ শতাংশ বৌদ্ধ ও ৭.৯ শতাংশ ক্যাথলিক মতবাদের অনুসারী। খুবই অল্প সংখ্যক কোরীয় নাগরিক কনফুসীয় ধর্ম, ওন বৌদ্ধ মতবাদ, ছন-দো মতবাদ, দেসান জিনরি-হো মতবাদ মেনে চলে।
অতীতে বৌদ্ধ ধর্ম প্রধান অবস্থানে থাকলেও ১৮শ ও ১৯শ শতাব্দীর দিকে এসে খ্রিস্টান ধর্ম এই দেশের জনসংখ্যার বিশাল অংশকে প্রভাবিত করছে। বিংশ শতাব্দীর মধ্য সময় পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কোরীয় জনগোষ্ঠী খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হয়েছে।[১] কিন্তু ২০০০ সাল থেকে এই হার কমতে থাকে এবং ২০১২ সালের এক সমীক্ষায় ১৫.৫ শতাংশের মতো নাগরিক নাস্তিকতাকেই ধর্ম হিসেবে উল্লেখ করে। ২০১৫ সালের সমীক্ষা অনুসারে, যুব সমাজের অন্তত ৬৫% শতাংশের বেশি জনগোষ্ঠী কোনো ধরনের ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত নয়।[২]
জনমিতি
[সম্পাদনা]বছর অনুসারে ধর্ম (১৯৫০ - ২০০৫)
[সম্পাদনা]বছর | বৌদ্ধ ধর্ম | ক্যাথলিক | প্রোটেস্ট্যান্ট | অন্যান্য ধর্ম | কোনো সম্পৃক্ততা নেই | |||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
শতাংশ | জনসংখ্যা | শতাংশ | জনসংখ্যা | শতাংশ | জনসংখ্যা | শতাংশ | জনসংখ্যা | শতাংশ | জনসংখ্যা | |
১৯৫০ [৩] | — | — | ১% | — | ৩% | — | — | — | — | — |
১৯৬০ | ৩% | — | ২% | — | ৫% | — | — | — | — | — |
১৯৭০ | ১৫% | — | ৩% | — | ৭% | — | — | — | — | — |
১৯৮৫ [৪] | ২০% | ৮,০৫৯,৬২৪ | ৫% | ১,৮৬৫,৩৯৭ | ১৬% | ৬,৪৮৯,২৮২ | ২% | ৭৮৮,৯৯৩ | ৫৭% | ২৩,২১৬,৩৫৬ |
১৯৯৫ [৫] | ২৩% | ১০,৩২১,০১২ | ৭% | ২,৯৫০,৭৩০ | ২% | ৮,৭৬০,৩৩৭ | ১% | ৫৬৫,৭৪৬ | ৪৯% | ২১,৯৫৩,৩১৫ |
২০০৫ [৬] | ২৩% | ১০,৭২৬,৪৬৩ | ১১% | ৫,১৪৬,১৪৭ | ১৮% | ৮,৬১৬,৪৩৮ | ১% | ৪৮১,৭১৮ | ৪৬% | ২১,৮৬৫,১৬০ |
২০১৫ [৭] | ২৫.৫% | ১৫,৬১৯,৩৩২ | ১৫.৫% | ৩,৮৯০,৩১১ | ২০% | ৯,৬৭৫,৭৬১ | ১% | ৩৬৮,২৭০ | ৫৬% | ২৭,৪৯৮,৭১৫ |
"—" চিহ্ন দ্বারা তথ্য উপলব্ধ্য নয় বোঝাচ্ছেঅন্যান্য ধর্মের মাঝে রয়েছে কনফুসীয় ধর্ম, ওন বৌদ্ধ মতবাদ, ছন-দো মতবাদ, দেসান জিনরি-হো মতবাদ |
বয়স অনুসারে ধর্ম (২০১৫)
[সম্পাদনা]বয়স | বৌদ্ধ ধর্ম | ক্যাথলিক | প্রোটেস্ট্যান্ট | অন্যান্য | কোনো সম্পৃক্ততা নেই |
---|---|---|---|---|---|
২০-২৯ | ১০% | ৭% | ১৮% | ১% | ৬৫% |
৩০-৩৯ | ১২% | ৮% | ১৯% | ১% | ৬২% |
৪০-৪৯ | ১৬% | ৭% | ২০% | ১% | ৫৭% |
৫০-৫৯ | ২২% | ৯% | ১৯% | ১% | ৪৯% |
৬০-৬৯ | ২৬% | ১০% | ২১% | ১% | ৪২% |
৭০-৭৯ | ২৭% | ১০% | ২১% | ১% | ৪১% |
৮০-৮৫ | ২৪% | ১০% | ২২% | ২% | ৪২% |
৮৫ ঊর্ধ্ব | ২১% | ১১% | ২৩% | ২% | ৪৩% |
অন্যান্য ধর্মের মাঝে রয়েছে কনফুসীয় ধর্ম, ওন বৌদ্ধ মতবাদ, ছন-দো মতবাদ, দেসান জিনরি-হো মতবাদ। |
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৪৫ এর পূর্বে
[সম্পাদনা]বৌদ্ধ ধর্মের আগমনের পূর্বে কোরীয়রা তাদের আদিবাসী সমাজে প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাসী ছিল। এই ধর্ম মতে তারা মূলত মু (shamans) দ্বারা পরিচালিত হতো। ৩৭২ সালের দিকে প্রাক্তন চৈনিক ক্কিন প্রদেশের অংশ থাকা অবস্থায় কোরিয়ার উত্তরে গোগুরিও প্রদেশে বৌদ্ধ ধর্ম কোরীয় রূপ লাভ করে। সে সময়ে কোরীয় দ্বীপ তিনটি সাম্রাজ্য় - গোগুরিও, বেকজে এবং শিল্লা নামে বিভক্ত হয়। পঞ্চম শতাব্দীতে এসে বৌদ্ধ ধর্ম দক্ষিণাঞ্চলে শিল্লা প্রদেশে প্রবেশ করে। কিন্তু ৫৫২ সালে উক্ত রাজ্যের প্রধান ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[৮] গোগুরিও প্রদেশে পূর্বপুরুষদের প্রচলিত ধর্ম টিকে থাকলে বেক এবং শিল্লা রাজ্যে ধীর ধীরে বৌদ্ধ ধর্ম বিস্তার করতে থাকে। গোরিও রাজ্য অন্য রাজ্যদ্বয়ের সাথে একীভূত হলে (৯১৮-১৩৯২ সালে) বৌদ্ধ ধর্ম উক্ত অঞ্চলেও বিকশিত হতে থাকে এবং রাজনীতির হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায়। [৯]
চোসান সাম্রাজ্যে নতুন কনফুসীয় ধর্ম না কোরীয় কনফুসীয় ধর্ম প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। এই কনফুসীয় ধর্মের বিস্তারে সেই সময় কোরীয় বৌদ্ধ ধর্ম[১০][১১] এবং আদিবাসীদের মাঝে প্রচলিত শামান ধর্ম চাপা পড়তে থাকে। এই আমলে বৌদ্ধ ধর্মের ভিক্ষুদের উপর নিপীড়ন ছাড়াও অনেক বৌদ্ধ মন্দিরে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়। কিছু কিছু অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের ভিক্ষু ও প্রচারকদের শহরে ঢুকতে নিষেধাজ্ঞা জ্ঞাপনের পাশাপাশি তাদের পাহাড়ে নির্বাসিত করা হয়। উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত এসকল নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে।[১২] উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে এসে চোসান রাজ্য রাজনৈতিক ও সংস্কৃতিগতভাবে ধ্বসে যেতে থাকে।[১৩] বুদ্ধিজীবীরা এই সময়ে জাতিকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছিলেন। এরূপ বেহাল অবস্থায় পশ্চিমা প্রটেস্ট্যান্ট মতবাদের খ্রিস্টান মিশনারিরা কোরীয়দের মাঝে সমাধান হয়ে উদয় হয়। ১৭শ শতাব্দী থেকেই কোরিয়ায় খ্রিস্টান ধরমে অস্তিত্ব ছিল কিন্তু ১৮৮০ সাল থেকে বিপুল পরিমাণ মিশনারীদের আগমনে নাটকীয় পরিবর্তন আসে কোরীয় সমাজে।[১৪] এরকম মিশনারীরা বিদ্যালয়, হাসপাতাল এবং প্রকাশনা সংস্থা[১৫] স্থাপন করে। এমনকি রাজ পরিবারও খ্রিস্টান ধর্মকে সমর্থন জানায়।[১৬]
জাপানের দখলে থাকা অবস্থায় (১৯১০-১৯৪৫) কোরীয় সমাজে প্রবল দেশাত্মবোধ মিশ্রিত খ্রিস্টান ধর্ম শক্তিশালী হতে থাকে। জাপানী শাসকেরা কোরীয় সিন্দো এর পরিবর্তে শিন্তো রাজ্য চাপিয়ে দিতে চাইলে তৎকালীন খ্রিস্টান ধর্মালম্বীরা শিন্তো ধর্মীয় নিয়মনীতি মানতে অস্বীকৃতি জানায়। উনবিংশ শতাব্দীতে এরপরে বিভিন্ন রকমের ধর্মীয় আন্দোলন সংঘটিত হয়। এর মাঝে আদিবাসী সমাজ থেকে আসা ছনদো ধর্ম উল্লেখযোগ্যভাবে বিস্তার লাভ করে।[১৭]
১৯৪৫-বর্তমান
[সম্পাদনা]১৯৪৫ সালের কোরিয়া বিভাজন সমাজতান্ত্রিক ও সমাজতন্ত্র বিরোধী দুইটি রাজ্যের সৃষ্টি করে। এর পূর্বে অধিকাংশ খ্রিস্টান ধর্মালম্বী কোরীয় বাসিন্দা দেশটির উত্তরে বসবাস করলেও, তারা দক্ষিণে পালিয়ে আসতে শুরু করে। প্রায় ১০ লক্ষের মতো মানুষ দক্ষিণ কোরিয়াতে এসে স্থায়ী হয়। অপরদিকে, ছনদো ধর্মে বিশ্বাসীরা দেশটির উত্তরেই থেকে যায়।
১৯৭০ থেকে ১৯৮০ সময়কালে সরকার কর্তৃক পরিচালিত এক প্রচারণায় প্রায় সকল ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় দল ও কনফুসীয় ধর্ম বিলুপ্ত হয়।[১৮][১৯]
একই সময়ে নাটকীয় পরিবর্তন কোরীয় সমাজে আসতে থাকে। যার ফলে নতুন করে কোরীয় বৌদ্ধ ধর্ম প্রাণ ফিরে পায় এবং খ্রিস্টান ধর্মের গীর্জাগুলো প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ধর্ম হিসেবে নিবন্ধিত হতে থাকে।[২০]
ছনদো ধর্ম
[সম্পাদনা]ছনদো ধর্ম (천도교 ছনদোগিয়ো) কনফুসীয় ধর্মের একটি মৌলিক শাখা, যা কোরিয়ার আদিবাসী সিনিদের মধ্য থেকে উৎপত্তি হয়েছে। সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য ছো জে -উ (১৮২৪-১৮৬৪) পূবের দীক্ষা বা দোংহাক এর ধর্মীয়করণ করার মাধ্যমে এই ধর্মের সূচনা করেন।[২১] ১৮৬০ সালে বিদেশী ধর্মের বিরুদ্ধে ছনদো ধর্ম প্রচার পেতে শুরু করে।[২২] এই ধর্মে বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মের দৃষ্টিভঙ্গি উভয়েরই সম্মেলন ঘটেছে, যা কিনা উনবিংশ শতাব্দীতে কোরিয়াতে চলমান পশ্চিমা প্রভাব। এই প্রভাবকে কোরীয় ইতিহাসে সহাক বলে অভিহিত করা হয়। ছো জে উ সাংজে বা হানুললিম (ঐতিহ্যবাহী শামান ধর্ম অনুসারে বিশ্বব্রহ্মান্ডের স্বর্গের স্রষ্টা) দ্বারা শারীরিক রোগ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার পর এই ধর্মের প্রবর্তন করেন।
দোংহাক আন্দোলন সাধারণ মানুষের মাঝে এতটাই সাড়া ফেলে যে, ১৮৬৪ সালে চোসান সরকার ছো জে উ কে মৃত্যুদন্ডে দণ্ডিত করে।[২৩] ফলস্বরূপ আন্দোলন আরো তীব্র হয় এবং তা রাজ সরকারে বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ হয়। ১৯৪৫ সালে কোরিয়া বিভাজনের পর বেশিরভাগ ছনদো ধর্মানুসারী উত্তর কোরিয়াতে চলে যায়[২৪] এবং সেখানেই অধিকাংশের বসবাস।[২৫]
কনফুসীয় ধর্ম
[সম্পাদনা]মাত্র হাতেগোনা কিছু কোরীয় কনফুসীয় (유교 ইউগিও)। কোরীয় বুদ্ধিজীবীরা ঐতিহাসিকভাবেই কোরীয় কনফুসীয় ধর্মের প্রবর্তন করেছেন। অবশ্য, চোসান সাম্রাজ্যের শেষের দিকে উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে এসে কনফুসীয় ধর্ম লোপ পেতে থাকে। যদিও কনফুসীয় ধর্মের শক্ত প্রভাব কোরিয়ার অন্য সকল ধর্মে এবং কোরীয় সংস্কৃতিতে কম-বেশি পরিলক্ষিত হয়। এমনকি এখনও কনফুসীয় শিষ্টাচার দেশটির রাজধানীসহ অনেক জায়গায় পালন করা হয়।
হিন্দু ধর্ম
[সম্পাদনা]হিন্দু ধর্ম (힌두교 হিন্দুগিও) দক্ষিণ কোরিয়ার ভারতীয় ও নেপালী অধিবাসীদের মাঝেই মূলত টিকে আছে। হিন্দু সংস্কৃতি যেমন যোগ ও বেদান্ত তরুণ দক্ষিণ কোরীয়দের আকর্ষণ কাড়ছে। রাজধানী সিউল অঞ্চলে দুইটি হিন্দু মন্দির রয়েছে।
ইসলাম
[সম্পাদনা]ইসলাম ধর্ম (이슬람교 ইসল্লামগিও) অনুসারী প্রায় ৪০ হাজার মুসলমানের বসতি দক্ষিণ কোরিয়ায়। এদের বেশিরভাগই কোরীয় যুদ্ধের সময়ে ধর্মান্তরিত এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব-এশিয়ার অধিবাসী। দেশটির সর্ববৃহৎ মসজিদ সউল সেন্ট্রাল মসজিদ সিউলের ইতেওয়ানে অবস্থিত। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে ছোটখাটো মসজিদ রয়েছে।
শিন্তো
[সম্পাদনা]জাপানের দ্বারা অধিকৃত কোরিয়াতে জাপান সরকার কর্তৃক তৎকালীন কোরিয়ায় প্রচলিত সিন্দো ধর্মের মাঝে পরিবর্তন এনে শিন্তো ধর্মের প্রচারণা চালানো হয়। এই ধর্মানুসারে জাপানের উচ্চ পর্যায়ের দেবতা এবং সম্রাটের আরাধনা করা হয়। সেই সময়ে শতাধিক শ্রাইন কোরীয় পেনিনসুলায় নির্মিত হয়। [২৪]
এই চাপিয়ে দেয়া ধর্মের পরিবর্তে ততকালীন কোরীয় সমাজে খ্রিস্টান ধর্ম ও গীর্জা প্রভাব বিস্তার করতে থাকে। এসকল গীর্জা কোরিয়ার স্বাধীনতার স্বপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল।[২৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Pyong Gap Min, 2014.
- ↑ Kim Han-soo, Shon Jin-seok. 신자 수, 개신교 1위… "종교 없다" 56%. The Chosunilbo, 20/12/2016. Retrieved 02/07/2017.
- ↑ Pollack, Detlef; Rosta, Gergely (২০১৮)। Religion and Modernity: An International Comparison। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 340। আইএসবিএন 978-0198801665।
- ↑ "시도/연령/성별 종교인구"। Korean Statistical Information Service (কোরীয় ভাষায়)। ১৯৮৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৭।
- ↑ "행정구역/성/연령별 종교인구"। Korean Statistical Information Service (কোরীয় ভাষায়)। ১৯৯৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৭।
- ↑ "성/연령/종교별 인구 - 시군구"। Korean Statistical Information Service (কোরীয় ভাষায়)। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৭।
- ↑ "성, 연령 및 종교별 인구 - 시군구" [Population by Gender, Age, and Religion - City/Country]। Korean Statistical Information Service (কোরীয় ভাষায়)। ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৭।
- ↑ Asia For Educators: Korea, 300 to 600 CE. Columbia University, 2009.
- ↑ Vermeersch, Sem. (2008). The Power of the Buddhas: the Politics of Buddhism during the Koryŏ Dynasty (918-1392). p. 3
- ↑ Grayson, 2002. pp. 120-138
- ↑ Tudor, 2012.
- ↑ Grayson, 2002. p. 137
- ↑ Grayson, 2002. p. 155
- ↑ Grayson, 2002. p. 157
- ↑ Grayson, 2002. pp. 157-158
- ↑ Grayson, 2002. p. 158
- ↑ Carl Young. Into the Sunset: Ch’ŏndogyo in North Korea, 1945–1950. On: Journal of Korean Religions, Volume 4, Number 2, October 2013. pp. 51-66 / 10.1353/jkr.2013.0010
- ↑ Kendall, 2010. p. 10
- ↑ Joon-sik Choi, 2006. p. 17
- ↑ Baker, 2008. p. 4
- ↑ Lee, 1996. p. 109
- ↑ Lee, 1996. p. 105
- ↑ ক খ Korean Social Sciences Journal, 24 (1997). Korean Social Science Research Council. pp. 33-53
- ↑ ক খ Yi, Yong-sik (2010). Shaman Ritual Music in Korea. University of Minnesota.
- ↑ Young, Carl (২০১৩-১১-২৮)। "Into the Sunset: Ch'ŏndogyo in North Korea, 1945–1950"। Journal of Korean Religions (ইংরেজি ভাষায়)। 4 (2): 51–66। আইএসএসএন 2167-2040। ডিওআই:10.1353/jkr.2013.0010।
উৎস
[সম্পাদনা]- Daniel Tudor. Korea: The Impossible Country. Tuttle Publishing, 2012. আইএসবিএন ০৮০৪৮৪২৫২৩0804842523
- Donald L. Baker. Korean Spirituality. University of Hawaii Press, 2008. আইএসবিএন ০৮২৪৮৩২৫৭৪0824832574
- Donald L. Baker. Modernization and Monotheism: How Urbanization and Westernization Have Transformed the Religious Landscape of Korea. University of British Columbia. Published in: Sang-Oak Lee, Gregory K. Iverson, Pathways into Korean Language and Culture: Essays in Honor of Young-key Kim-Renaud. Pajigong Press, Seoul, 2003. pp. 471–507
- James H. Grayson. Korea - A Religious History. Routledge, 2002. আইএসবিএন ০৭০০৭১৬০৫X070071605X
- Joon-sik Choi. Folk-Religion: The Customs in Korea. Ewha Womans University Press, 2006. আইএসবিএন ৮৯৭৩০০৬২৮২8973006282
- Jung Young Lee. Korean Shamanistic Rituals. Mouton De Gruyter, 1981. আইএসবিএন ৯০২৭৯৩৩৭৮২9027933782
- Laurel Kendall. Shamans, Nostalgias, and the IMF: South Korean Popular Religion in Motion. University of Hawaii Press, 2010. আইএসবিএন ০৮২৪৮৩৩৯৮৮0824833988
- Lee Chi-ran. Chief Director, Haedong Younghan Academy. The Emergence of National Religions in Korea.
- Massimo Introvigne, "Daesoon Jinrihoe", World Religion and Spirituality Project, Virginia Commonwealth University, 2017.
- Pyong Gap Min, Development of Protestantism in South Korea: Positive and Negative Elements. On: Asian American Theological Forum (AATF) 2014, VOL. 1 NO. 3, ISSN 2374-8133
- Robert E. Buswell, Timothy S. Lee. Christianity in Korea. University of Hawaii Press, 2007. আইএসবিএন ০৮২৪৮৩২০৬X082483206X
- Sang Taek Lee. Religion and Social Formation in Korea: Minjung and Millenarianism. Walter de Gruyter & Co, 1996. আইএসবিএন ৩১১০১৪৭৯৭১3110147971
- Sorensen, Clark W. University of Washington. The Political Message of Folklore in South Korea's Student Demonstrations of the Eighties: An Approach to the Analysis of Political Theater. Paper presented at the conference "Fifty Years of Korean Independence", sponsored by the Korean Political Science Association, Seoul, Korea, July 1995.