ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৫′৫৪″ উত্তর ৯০°২২′০৪″ পূর্ব / ২৩.৭৬৫° উত্তর ৯০.৩৬৭৭৭৮° পূর্ব / 23.765; 90.367778
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Dhaka Residential Model College
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ
অবস্থান
মানচিত্র
মিরপুর রোড

,
১২০৭

স্থানাঙ্ক২৩°৪৫′৫৪″ উত্তর ৯০°২২′০৪″ পূর্ব / ২৩.৭৬৫° উত্তর ৯০.৩৬৭৭৭৮° পূর্ব / 23.765; 90.367778
তথ্য
প্রাক্তন নামরেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল
ধরনস্বায়ত্বশাসিত পাবলিক প্রতিষ্ঠান
নীতিবাক্যউৎকর্ষ সাধনে অদম্য
প্রতিষ্ঠাকাল৫ মে, ১৯৬০
প্রতিষ্ঠাতাফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান
বিদ্যালয় নম্বর১০৮২৫৮
বিদ্যালয় কোড১৩০০
ইআইআইএন১০৮২৫৮ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
অধ্যক্ষব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামীম ফরহাদ
প্রথম অধ্যক্ষলেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মঞ্জুরুর রহমান
শিক্ষকমণ্ডলী১৮৩
শ্রেণীতৃতীয় থেকে দ্বাদশ
শিক্ষার্থী সংখ্যা৫৫০০[১] (২০২২-২০২৩)
ভাষাবাংলা, ইংরেজি
শিক্ষায়তন৫২ একর (২১ হেক্টর)
ক্যাম্পাসের ধরনশহর
রং     সাদা
ক্রীড়াবাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল, টেবিল টেনিস, হকি
দলের নামDRMC Team
প্রকাশনাসন্দীপন
অন্তর্ভুক্তিমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
প্রাক্তন ছাত্র সংগঠনওল্ড রেমিয়ানস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
ওয়েবসাইটwww.drmc.edu.bd

ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত একটি উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটিতে তৃতীয় হতে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত দুই শিফটে পাঠদান করা হয়। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে দেশের আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য।[২]


ইতিহাস[সম্পাদনা]

ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ ১৯৬০ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান কর্তৃক ঢাকার শেরেবাংলা নগরের কাছে মিরপুর রোডের পাশে প্রায় ৫২ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৬২ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকার ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ-এর প্রশাসনিক দায়িত্ব গ্রহণ করে।

১৯৬৫ সালে সরকার প্রতিষ্ঠানটিকে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করে এবং এর প্রশাসনকে একটি বোর্ড অব গভর্নসের কাছে নিযুক্ত করা হয় যার চেয়ারম্যান ছিলেন মুখ্য সচিব। ১৯৬৭ সালে সরকার আবার স্কুলটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এ সময় শিক্ষা সচিবকে চেয়ারম্যান করে নতুন বোর্ড অব গভর্নরস গঠন করা হয়। স্কুলটি ১৯৬৭ সালে তার একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণী চালু করে।

ডিআরএমসি প্রতিষ্ঠার প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের অভিজাত সামরিক অফিসার এবং উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করা। স্কুলটি, পরবর্তীতে কলেজ, যুক্তরাজ্যের পাবলিক স্কুলের (ব্রিটিশ পাবলিক স্কুল অ্যাক্ট ১৮৬৮ অনুযায়ী), বিশেষ করে ইটন কলেজের আদলে তৈরি করা হয়েছিল।

স্কুলটির হাউস সিস্টেম ইটনের অনুরূপ ডিজাইনে করা হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর শিক্ষা সচিবকে চেয়ারম্যান করে একটি বোর্ড অব গভর্নরস নিয়োগ করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্কুলটিকে সরকারি অনুদান এবং ন্যূনতম ছাত্র ফি দিয়ে অর্থায়ন করা হয়েছে। বোর্ড অব গভর্নরসকে "স্কুলের যথাযথ কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন করার" ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

স্কুলটি শুধুমাত্র মর্নিং শিফট দিয়ে শুরু হয়েছিল, যা সকাল ০৭ঃ৩০ থেকে দুপুর ১২ঃ১০ পর্যন্ত চলে। ১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার সাথে মোকাবিলা করার জন্য সরকারের শিক্ষা সম্প্রসারণ নীতি অনুসারে ডে শিফট নামে পরিচিত আরেকটি শিফট যোগ করা হয়। ডে শিফট দুপুর ১২ঃ৩০ থেকে শুরু করে বিকাল ০৫ঃ১০ পর্যন্ত চলে।

হাউজ়[সম্পাদনা]

কুদরত-ই-খুদা হাউজ়।
ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্‌ হাউজ়।

এই বিদ্যালয়ে মোট ৬টি হাউজ় রয়েছে। প্রতি হাউজ়ে একটি কমন রুম, একটি অফিস রুম, একটি ডাইনিং হল, একটি ছোট লাইব্রেরি, একটি রান্নাঘর, একটি বাগান এবং একটি প্রার্থনা কক্ষ রয়েছে। কমন রুমটি টেলিভিশন দেখার জন্য এবং সপ্তাহান্তে অভিভাবকদের জমায়েতের জন্য ব্যবহৃত হয়। কিছু ইনডোর গেম যেমন টেবিল টেনিস এবং দাবাও এই রুমগুলোতে খেলা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের চেতনাকে শক্তিশালী করার জন্য, নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুযায়ী অনেক আন্তঃ-হাউস প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যেমন আন্তঃ-হাউজ় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও আন্তঃ-হাউজ় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। এছাড়াও আরও একটি হাউজ় রয়েছে যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য থাকার ব্যবস্থা নেই তবে এটি কেবল অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়নরত ডে শিফট অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে। 'জসিমউদ্দিন হাউজ়' নামের এই বাড়ির ছাতার নিচে, অন্যান্য হাউজ়ের মতো শিক্ষার্থীরাও বিভিন্ন পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। শুধু মর্নিং শিফটের শিক্ষার্থীরা হাউসে থাকে। হাউজ়গুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হল.

জুনিয়র হাউস

     কুদরত-ই-খুদা হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: মেরুন
  • সাবেক জিন্নাহ হাউজ়, ১ নম্বর হাউস

হাউজ়টি প্রথম তৈরি করা হয়েছিল এপ্রিল ১৯৬০ সালে। এর প্রথম নাম ছিল জিন্নাহ হাউজ়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এর নামকরণ করা হয় ১ নম্বর হাউজ়। কিছুকাল পরে, এটি ডঃ কুদরত-ই-খুদা হাউজ় নামে নামকরণ করা হয়। এই হাউসটি পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক প্রতিযোগিতায় প্রচুর পুরস্কার পায়।

     জয়নুল আবেদিন হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: হলুদ
  • সাবেক আইয়ুব হাউস, ২ নম্বর হাউস

হাউজ়টি প্রথম তৈরি করা হয়েছিল মে ১৯৬১ সালে। এর প্রথম নাম ছিল আইয়ুব হাউজ়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এর নামকরণ করা হয় জয়নুল আবেদিন হাউজ়।

     জসিমউদ্দিন হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: কমলা

এই হাউজ়ের জন্য কোন নির্দিষ্ট বাসস্থান নেই এবং এটি ডে শিফট ছাত্রদের জন্য তৈরি করা হয়। ২০০৮ সালে, এই হাউজ়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যেন ডে শিফটের শিক্ষার্থীরা একটি হাউজ়ের নামে সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে।

সিনিয়র হাউস

     ফজলুল হক হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: সবুজ

এই হাউজ়টি পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক প্রতিযোগিতায় প্রচুর পুরস্কার পায়। ইন্টার হাউস ওয়াল ম্যাগাজিন প্রতিযোগিতা ২০২০ এর চ্যাম্পিয়ন।

     নজরুল ইসলাম হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: নীল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামাল এই বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে এ হাউজ়ের আবাসিক ছাত্র ছিলেন।

     লালন শাহ হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: গোলাপী
  • সাবেক ৩ নম্বর হাউজ়

১৯৬০ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত এটি একটি চিকিৎসা কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হতো। ১৯৭৭ সালে এটি ৩ নম্বর হাউজ় নামে একটি হাউজ় হিসাবে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন অধ্যক্ষ কর্নেল জিয়াউদ্দিন আহমেদ এটির নামকরণ করেন লালন শাহ হাউজ়।

     ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হাউজ়

  • হাউজ় রঙ: বেগুনি

২০০৮ সালের ২০ মার্চ এই হাউজ় প্রতিষ্ঠিত হয়। ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯-এ হাউজ়টির অংশ হিসাবে অ্যানেক্স (পুরাতন ব্যাঙ্ক ভবন নামেও পরিচিত) সংযুক্ত করা হয় ।

শিক্ষা ও পাঠ্যক্রম[সম্পাদনা]

এ কলেজে ৩য় থেকে ১২শ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রদের পাঠদান করা হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিকব্যবসায় শিক্ষা শাখার কার্যক্রম চালু রয়েছে। কলেজে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড় থাকায় ছাত্রদেরকে হাতে-কলমে যত্নসহকারে পাঠদান করা হয় এবং পাঠোন্নয়নের যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া হয়। পাঠদানের ক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়। শিক্ষাবর্ষকে দুইটি সাময়িকে বিভক্ত করে পাঠদান করা হয়। সাময়িক পরীক্ষা ছাড়াও প্রতি সাময়িকে তিনটি করে শ্রেণিপরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। ছাত্রদের পাঠ-অনুশীলন ও মানোন্নয়নের জন্য নিয়মিতভাবে শ্রেণির কাজ ও বাড়ির কাজ দেয়া হয়। প্রাইমারি ও জুনিয়র বৃত্তি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য ছাত্রদেরকে সুপরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি গ্রহণে সহায়তা করা হয়। অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষবৃন্দ শ্রেণিশিক্ষকের মাধ্যমে ছাত্রদের পাঠোন্নতি নিয়মিতভাবে মনিটরিং করেন।

ভর্তি প্রক্রিয়া[সম্পাদনা]

ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে ৩য় শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণীতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়। তবে বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী লটারির মাধ্যমেও শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়ে থাকে। ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত নোটিশ এবং ফলাফল কলেজ এর ওয়েবসাইট এ পাওয়া যায় । একাদশ শ্রেণীতে এ কলেজে ভর্তির জন্য একাদশ শ্রেণীতে আবেদনের সময় এ কলেজ এর নাম রাখতে হয় এবং এসএসসি ফলাফল এর ভিত্তিতে এ কলেজে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা নির্বাচিত হয়। একাদশ শ্রেণী ভর্তি বিজ্ঞপ্তি কলেজ এর ওয়েবসাইট এ পাওয়া যায়।

সহশিক্ষা কার্যক্রম[সম্পাদনা]

এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদেরকে দৈহিক ও মানসিক সুসমন্বিত উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে সহ-পাঠ্যক্রম কর্মসূচির ব্যবস্থা করা হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রদের জন্য প্রাতঃকালীন শরীর-চর্চা ও বৈকালিক খেলাধুলা বাধ্যতামূলক। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, ভলিবল, বাস্কেটবল নিয়মিত খেলা হয়। এই কলেজের শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে।[৩][৪][৫][৬] শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক সুসমন্বিত উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে পাঠ্যক্রম ভিত্তিক কর্মসূচির পাশাপাশি সহ-পাঠ্যক্রম কর্মসূচির ব্যবস্থা করা হয়। এখানে আবাসিক ছাত্রদের জন্য প্রাতঃকালীন শরীরচর্চা ও বৈকালিক খেলাধুলা বাধ্যতামূলক। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, ভলিবল, বাস্কেটবল নিয়মিত খেলা হয়। এ ছাড়া টেবিল টেনিস, ক্যারম, দাবা প্রভৃতি আন্তঃকক্ষ খেলাধুলা ও প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রয়েছে। বছরের শুরুতে অনুষ্ঠিত হয় সপ্তাহব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। এছাড়া ছাত্রদের মধ্যে সাংস্কৃতিক চেতনা উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে সাংবাৎসরিক সাপ্তাহিক আন্তঃহাউস মঞ্চ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিতর্ক, কুইজ, বাংলা ও ইংরেজি বানান, আযান, ক্বিরাত, হামদ-নাত ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। বার্ষিক সাংস্কৃতিক সপ্তাহের আয়োজনে বক্তৃতা, আবৃত্তি, অভিনয়, গল্প বলা, নাট্যানুষ্ঠান, সঙ্গীতানুষ্ঠান, চিত্রাঙ্কন ইত্যাদি চিত্তাকর্ষক ও মনোজ্ঞ প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা হয়। ছাত্রদের বিজ্ঞানভিত্তিক মেধা বিকাশ এবং তাদেরকে বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিবছর বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়। ডাক টিকেট সংগ্রহ, চিত্রাংকন, ছবি তোলা, বাগান করা, মাটির কাজ, সঙ্গীতচর্চা, কাবিং, স্কাউটিং, নাট্যচর্চা, বিজ্ঞান ক্লাব, ডিবেটিং ক্লাব, ব্যান্ড শিক্ষা, জুনিয়র ক্যাডেট কোর প্রভৃতি কার্যক্রমও নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর প্রতি হাউসের ছাত্ররা একটি চিত্তাকর্ষক দেয়াল পত্রিকা প্রকাশ করে। এছাড়া নিয়মিতভাবে প্রকাশ করা হয় কলেজ বার্ষিকী, বিজ্ঞান ম্যাগাজিন ও বিতর্ক স্যুভিনির। প্রতিটি কাজই ছাত্রদের অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালনা করা হয়।

উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "About Us"। Dhaka Residential Model College। 
  2. "Dhaka Residential Model College"। Banglapedia। ২০০৯-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-০১ 
  3. "Viqarunnisa Noon Science Fair"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  4. "What is Mondialogo Day? (Subtitle:Participating Schools)"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  5. "Food crisis one of the biggest challenges of the century"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১১-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  6. "ESSAY CONTEST"। APSSSSNET। ২০০৯-০৩-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  7. "Businessmen to grab sports"The Daily Star। ২০০৯-০৯-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০Dhanmondi Club, now a limited company, has been named after Sheikh Jamal, Prime Minister Sheikh Hasina's slain brother... 
  8. "Sheikh Jamal"Bangladesh Awami League। ২০০৯-১১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  9. "A PROBE Report:Developing a friendship"। PROBE News Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-০২ 
  10. "Profile of Tareq Rahman"। Tareq Rahman। ২০০৯-১১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-০২ 
  11. "Shamsher M. Chowdhury, BB"Ministry of Foreign Affairs (Bangladesh)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  12. "Introducing Shamsher M. Chowdhury"। Du Plain International Speakers Bureau। ২০০৮-০৮-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-৩০ 
  13. "United to end child hunger across the world"। The Bangladesh Today। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-০২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. Debate Fest in RUMC, Abdun Nur Tushar, president of Bangladesh Debate Federation (BDF)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]