ডিক সোয়াব
ডিক সোয়াব | |
|---|---|
 ১৯৮০ সালে সোয়াব | |
| জন্ম | ১৭ ডিসেম্বর ১৯৪৪ |
| জাতীয়তা | ওলন্দাজ |
| মেডিকেল কর্মজীবন | |
| ক্ষেত্র | ভেষজবিদ্যা |
| প্রতিষ্ঠান | Universiteit van Amsterdam |
| বিশেষজ্ঞতা | Neuroendocrinology |
| গবেষণা | মস্তিষ্ক |
| উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | অর্ডার অব দ্য নেদারল্যান্ড ল্যান্ড |
ডিক ফ্রান্স সোয়াব (জন্ম ১৭ই ডিসেম্বর, ১৯৪৪) একজন ওলন্দাজ চিকিৎসক এবং স্নায়ুজীববিজ্ঞানী (মস্তিষ্ক গবেষক)।[১] তিনি আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ু জীববিজ্ঞান এর অধ্যক্ষ এবং ২০০৫ সাল অবধি নেদারল্যান্ড ইন্সটিউট ফর ব্রেইন রিসার্চের পরিচালক ছিলেন।[২]
জীবন[সম্পাদনা]
১৯৬৩ সালে সোয়াব আমস্টারডাম লাইসেয়াম থেকে স্নাতক করেছেন। ১৯৬৮ সালে তিনি আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয় ভেষজ বিদ্যার উপর ডক্টরেট ডিগ্রি এবং ১৯৭০ সালে তিনি নিউরোএন্ড্রোকাইনের উপর অধ্যক্ষ জে এরিয়েন্স কাপার্সের অধীনে পিএইচডি করেন এবং ১৯৭২ সালে তিনি মেডিক্যাল ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নায়ুজীববিজ্ঞানের অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান।
১৯৮৫ সালে নেদারল্যান্ড ব্রেইন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।[৩] যা মস্তিষ্কের রোগের উপর আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা করে।[৪]
সোয়াব একজন নাস্তিক।[৫]
গবেষণা[সম্পাদনা]
সোয়াব শারীরবিদ্যা এবং মস্তিষ্কের গাঠনিকবিন্যাস; বিশেষ করে মাতৃগর্ভে মস্তিষ্কের ক্রমবিকাশের সময় জৈব রাসায়নিক ক্রিয়াকলাপ ও হরমোনের প্রভাব নিয়ে নানাবিধ আবিষ্কারের জন্য সুপরিচিত।[৬] সোয়াবের গবেষণার আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্র হলো মস্তিষ্কের গাঠনিক বিন্যাসের সাথে লিঙ্গ ভেদে মানুষের আচরণের পার্থক্যের বিষয়টি নিয়েও কাজ করেন এবং রুপান্তরকামিতার সাথে যৌন অভিমুখিতা অর্থাৎ মানুষ সমকামী হবে না বিষমকামী হবে বিষয়টির সাথে মস্তিষ্কের গঠনের বিন্যাস এর মধ্যকার পার্থক্য নিয়ে গবেষণার ফলে তিনি আলোচনায় আসেন। সাম্প্রতিক সময়ে সোয়াব আলৎসহাইমারের রোগ বিষয়ে গবেষণা এবং হতাশা সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে গবেষণায় অধিক ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।[৭] সোয়াবের কিছু গবেষণা বিতর্কের মুখে পড়ে। মস্তিষ্কের বিন্যাস এবং যৌন অভিমূখিতার মধ্যকার সংশ্লিষ্ট গবেষণার পরে তিনি বেশ কিছু হুমকি পান; যেখানে হুমকিদাতা মনে করেন, সোয়াব সমকামিতাকে জৈব অস্বাভাবিকতা অথবা যৌন বৈকল্য হিসেবে প্রতিপন্ন করেছেন।[৮]টেমপ্লেট:Primary source inline Swaab's view that neither free will nor metaphysical entities such as souls or spirits exist has also caused negative reactions among various religious groups.[৯][১০] সোয়াব এজাতীয় সমালোচনার বিরুদ্ধে লাগাতার নিজের যুক্তি উপস্থাপন করতে থাকেন।[১১]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Williams, Zoe। "What can Dick Swaab tell us about sex and the brain?"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Spencer, Michael। "Professor Dick Swaab MD PhD"। College of Sexual and Relationship Therapists। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Welcome to Netherlands Brain Bank"। Netherlands Brain Bank।
- ↑ "About the Netherlands Brain Bank"। Netherlands Brain Bank। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "God bestaat niet" (in Dutch). Positief Atheïsme. 2005-06-07. Archived from the original on 2008-05-11. Retrieved 2008-05-22.“Blasphemy is also a pleasant way of living.”
- ↑ "Brein en (bewust)zijn | Dima's Blog"।
- ↑ "Announcement | Mededeling | Radio Netherlands Worldwide"। Rnw.nl। ২০১৩-০৪-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৯।
- ↑ Swaab, Dick (২০১১)। Wij Zijn Ons Brein (We are our brains)। পৃষ্ঠা 112।
- ↑ "Homo Universalis: Dick Swaab - Programma - deBuren"। Deburen.eu। ২০০৭-১২-১০। ২০১৩-১২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৯।
- ↑ Jan Willem Nienhuys। "Swaab maakt gehakt van Eindeloos Bewustzijn » Skepsis Blog"। Skepsis.nl। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৯।
- ↑ "Dick Swaab is onder ons (1) | Paul Betgem – Over psychologie, psychiatrie en geestelijke gezondheidszorg"। Praktijkpsychologiebetgem.nl। ২০১৩-১১-২২। ২০১৩-০৪-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৯।