ট্রেন্ট জনস্টন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ট্রেন্ট জনস্টন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামডেভিড ট্রেন্ট জনস্টন
জন্ম (1974-04-29) ২৯ এপ্রিল ১৯৭৪ (বয়স ৪৯)
ওলনগং, এনএসডব্লিউ, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ )
১৩ জুন ২০০৬ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ বনাম স্কটল্যান্ড
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ )
২ আগস্ট ২০০৮ বনাম স্কটল্যান্ড
শেষ টি২০আই৩০ নভেম্বর ২০১৩ বনাম আফগানিস্তান
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৭-২০১১রেলওয়ে ইউনিয়ন
২০০৪-২০০৯আয়ারল্যান্ড
২০০৪-২০০৬ক্লনটার্ফ
২০০১, ২০০৪-২০০৬লিনস্টার
১৯৯৮-২০০০নিউ সাউথ ওয়েলস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই টি২০আই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৬৭ ৩০ ৩৩ ১০৩
রানের সংখ্যা ৭৪৩ ২৪৯ ৭০৩ ১,১৬১
ব্যাটিং গড় ১৯.৫৫ ২০.৭৫ ২১.৩০ ১৯.৩৫
১০০/৫০ ০/০ ০/১ ০/৬ ০/২
সর্বোচ্চ রান ৪৫* ৬২ ৭১ ৬৭
বল করেছে ২,৯৩০ ৫৯৪ ৪,৪৭৩ ৪,৫৮৮
উইকেট ৬৬ ৩২ ১০৩ ১১১
বোলিং গড় ৩২.০৪ ১৯.৮৭ ২০.১৯ ৩০.৩০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - - -
সেরা বোলিং ৫/১৪ ৪/২২ ৬/২৩ ৫/১৪
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৫/– ৯/– ২০/– ৩৯/–
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬

ডেভিড ট্রেন্ট জনস্টন (ইংরেজি: Trent Johnston; জন্ম: ২৯ এপ্রিল, ১৯৭৪) অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের ওলংগং এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক আইরিশ ক্রিকেটারঅধিনায়কআয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে ট্রেন্ট জনস্টন মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকা পালন করেন। ২০১০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে জাতীয় দলের নিয়মিত সদস্য হিসেবে খেলেছেন তিনি।[১] ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী তিনি। আইরিশ ক্লাব ক্রিকেটে রেলওয়ে ইউনিয়ন ক্রিকেট ক্লাবে খেলেছেন জনস্টন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন।[২] মার্চ, ১৯৯৯ সালে তাসমানিয়ার বিপক্ষে শেফিল্ড শীল্ডের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়।[৩] দলে তিনি ব্রেট লি’র সাথে বোলিং উদ্বোধন করতেন। মাইকেল ডি ভেনুতোকে আউট করার মাধ্যমে তিনি তার প্রথম উইকেট লাভ করেন। ঐ খেলায় তিনি আরও একটি উইকেট পেয়েছিলেন। খেলার দ্বিতীয় দিনে তিনি তার হাত ভেঙ্গে ফেলেন।[৪] অক্টোবরে লিস্ট এ ক্রিকেটে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।[৫] ২০০০ সালে পুরা কাপের চার খেলায় অংশ নেন।[৩] কিন্তু নিউ সাউথ ওয়েলস কর্তৃপক্ষ তার সাথে নতুন করে আর চুক্তিবদ্ধ হয়নি। এরফলে তিনি উত্তর সিডনি’র ক্যাম্পবেলটাউন ক্লাবে ফিরে যান। এরপর মোজম্যান ক্লাবে অধিনায়কত্ব করেন।[৪]

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

১৯৯৫ সালে প্রথমবারের মতো আয়ারল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটে খেলেন। পরবর্তীকালে চার মৌসুম পর পুনরায় আয়ারল্যান্ডে খেলেন। সেখানে স্ত্রী ভ্যানিসা ও দুই সন্তানের সাথে মিলিত হন। ফলে সিডনি গ্রেড ক্রিকেটে নর্থ সিডনি ক্রিকেট ক্লাবে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। এ সময়েই তিনি আইরিশ পাসপোর্টের অধিকারী হন। ফলে তৎকালীন কোচ আদ্রিয়ান বিরেল আয়ারল্যান্ড দলের অন্যতম সংযোজন হিসেবে তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেন।[৬] ৫ মে, ২০০৪ তারিখে সি এন্ড জি ট্রফি’র খেলায় আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দল সারের[১] বিপক্ষে জয় পায়।[৭]

প্রতিযোগিতায় নর্দাম্পটনশায়ারের বিপক্ষে পরের খেলায় অংশ নেন।[৫] জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অংশ নেন তিনি।[১] তন্মধ্যে দ্বিতীয় খেলায় আয়ারল্যান্ড জয় পায়।[৮] ঐ মাসের শেষে এমসিসি’র বিপক্ষে খেলেন। আন্তর্মহাদেশীয় কাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়।[৩] এরপর ২০০৪ সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে[৯]স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন তিনি।[৩] উত্তর আয়ারল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ২০০৫ সালের আইসিসি ট্রফিতে আয়ারল্যান্ড দলের প্রতিনিধিত্ব করে দলকে ফাইনালে উপনীত করান।[১০] কিন্তু স্কটল্যান্ডের কাছে হারলেও তার দল ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলার গৌরব অর্জন করে।[১১]

অধিনায়কত্ব[সম্পাদনা]

নামিবিয়ার উইন্ডহকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ২০০৫ সালের আন্তর্মহাদেশীয় কাপের সেমি-ফাইনালে দলের অধিনায়কত্ব করেন। খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হলেও বোনাস পয়েন্ট নিয়ে ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে তার দল।[১২] ফাইনালে কেনিয়ার বিপক্ষে আয়ারল্যান্ড ৬ উইকেটে জয় পায়।[১৩] পরের বছর বেশ কয়কটি কাউন্টি দলের বিপক্ষে অংশ নেয় তার দল।[১] এরপর তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আইরিশ দলের প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিকে অধিনায়কের দায়িত্ব পান।[১৪] এছাড়াও ঐ বছর ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে খেলেন তিনি।[১৫] তন্মধ্যে স্কটল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে একদিনের খেলা অন্তর্ভুক্ত ছিল।[১৬][১৭] এছাড়াও নামিবিয়াস্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্মহাদেশীয় কাপের দুটি খেলাও ছিল।[৩]

জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ সালে কেনিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব ক্রিকেট লীগ প্রথম বিভাগের প্রতিযোগিতায়ও তিনি অধিনায়ক ছিলেন।[১৮] বিশ্বকাপে খেলার উদ্দেশ্যে আন্তর্মহাদেশীয় কাপে দুইবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে অংশ নেন।[৩][১৯] এরপর ২০০৭ সালে ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফিতেও আয়ারল্যান্ড দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি।[৫] ১০ মে, ২০০৭ তারিখে গ্লুচেস্টারশায়ার দলের বিপক্ষে তিনি হ্যাট্রিক করেন।[২০] আগস্ট, ১৮৭৭ সালে আই জিঙ্গারি’র হ্যাট্রিক লাভের পর এটি ছিল দ্বিতীয় হ্যাট্রিক।[২১]

ক্রিকেট বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

বিশ্বকাপে জনস্টন তার খেলোয়াড়ী জীবনের অন্যতম সেরা সাফল্য লাভ করেন ও দলকে সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যান। জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে নাটকীয়ভাবে টাই ও পাকিস্তানের বিপক্ষে জয়সূচক রান সংগ্রহ করে ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা বড় ধরনের অঘটনের সূচনা করেন।[২২] এছাড়াও প্রতিযোগিতার সুপার এইট পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয়লাভে নেতৃত্ব দেন।[২৩] ঐ প্রতিযোগিতায় আয়ারল্যান্ড অষ্টম স্থান অধিকার করেছিল।[২৪]

২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ১৫-সদস্যের আয়ারল্যান্ডের চূড়ান্ত দলে তিনিও অন্তর্ভুক্ত হন।[২৫] ২ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ড ৩ উইকেটে জয় পায়। ঐ খেলায় মাইকেল ইয়ার্দিকে বোল্ড করে তিনি তার ৫০তম ওডিআই উইকেট পান।[২৬] এরফলে প্রথম আইরিশ বোলার হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন।

বিশ্রাম[সম্পাদনা]

মার্চ, ২০০৮ সালে আয়ারল্যান্ডের অধিনায়কত্ব থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। এরফলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিজেকে দূরে রাখেন। ফলে ২০০৮ সালের ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট কাপে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। কিন্তু রেলওয়ে ইউনিয়ন দলে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। ফলে ঐ বছর শেষে পুনরায় আয়ারল্যান্ড দলে ফিরে আসার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এ প্রসঙ্গে জনস্টন তার বিশ্রামের জন্য পারিবারিক জীবনে মনোনিবেশ, পেশাদার জীবন ও শারীরিক সমস্যার উত্তরণের কথা জানান। তা স্বত্ত্বেও তিনি জানান যে, আমি মনে করি না যে একদিনের ক্রিকেট আর খেলতে পারবো।[২৭] পরবর্তীতে অবশ্য তিনি আরও ত্রিশের অধিক ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছিলেন।[২৮] জুলাইয়ে আন্তর্মহাদেশীয় কাপে কানাডার বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হলেও ঐ খেলায় অংশগ্রহণ থেকে নিজেকে বিরত রাখেন।[২৯] ২০০৯ সালের আগস্টের শুরুতে আয়ারল্যান্ড আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতা আয়োজনের দায়িত্ব পায়। ঐ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনস্টন তার টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষিক্ত হন যা আয়ারল্যান্ডের প্রথম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলা ছিল।[৩০]

ক্রিকেট আয়ারল্যান্ডের সাথে চুক্তি[সম্পাদনা]

জুন, ২০০৯ সালে ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড খেলোয়াড়দের সাথে প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ হয়। এরপূর্বে আয়ারল্যান্ড দলে শৌখিন খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠন করা হতো। এরফলে ক্রিকেটে আরও পেশাদারী পর্যায়ে উপনীত করে ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড। চুক্তিতে কেবলমাত্র জনস্টন ও অ্যালেক্স কুস্যাক - এ দু’জন অন্তর্ভুক্ত হন।[৩১] আগস্ট, ২০০৯ সালে জনস্টন শততম ক্যাপ পরিধান করেন। কিন্তু ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিকে পরাজিত হলেও তিনি অপরাজিত ২০* রান ও ৪/২৬ বোলিং পরিসংখ্যানের ফলে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[৩২]

সম্মাননা[সম্পাদনা]

২০০৯ সালে সহযোগী ও অনুমোদনলাভকারী দলের বর্ষসেরা ক্রিকেটারদের জন্য ১৪জন মনোনীত খেলোয়াড়ের মধ্যে সাত আইরিশের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন।[৩৩] কিন্তু ৪জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় তিনি ঠাঁই পাননি।[৩৪] ২০১০ সালেও তিনি মনোনীত হয়েছিলেন।[৩৫] আইসিসি আন্তর্মহাদেশীয় কাপে ট্রেন্ট জনস্টন সর্বাধিক ৮১ উইকেট পান।[৩৬]

অবসর[সম্পাদনা]

১৪ জুন, ২০১৩ তারিখে ট্রেন্ট জনস্টন আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন।[৩৭] খেলোয়াড়ী জীবন শেষে তিনি কোচিংয়ের দিকে মনোনিবেশ ঘটান। ২০১২ সালে ওয়াইএমসিএ দলের প্রধান কোচের প্রস্তাবনা গ্রহণ করেন। একই বছর স্যান্ডিমাউন্ট দলে খেলার জন্য রেলওয়ে ইউনিয়ন ত্যাগ করেন।[৩৮] জুন, ২০১৪ সালে নিউ সাউথ ওয়েলস ব্লুজসিডনি সিক্সার্স দলের সহকারী কোচ মনোনীত হন।[৩৯]

অক্টোবর, ২০০৭ সালে জেরার্ড সিগিন্সের সাথে যৌথভাবে ‘রাইডার্স অব দ্য ক্যারিবিয়ান’ শীর্ষক একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। গ্রন্থে ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের অবিস্মরণীয় সাফল্যের কথকতা তুলে ধরেছেন তিনি।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. CricketEurope Stats Zone profile, CricketEurope, ২০১২-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  2. Cricket Archive profile
  3. First-class matches played by Trent Johnston at Cricket Archive
  4. Siggins, Ger (২৭ জুন ২০১২), Trent Johnston looking to bow out at the top at, CricketEurope, ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-৩০ 
  5. List A matches played by Trent Johnston at Cricket Archive
  6. Dream comes true for Johnston, BBC, 12 April 2007
  7. Report of Ireland v Surrey match at Cricket Archive
  8. Report of Ireland v West Indies, 17 June 2004 Cricket Archive
  9. "Squads for the 2004 European Championship at CricketEurope"। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  10. "Ireland squad for the 2005 ICC Trophy at CricketEurope"। ১৮ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  11. Scorecard of Ireland v Scotland, ICC Trophy Final, 13 July 2005 at Cricket Archive]
  12. Scorecard of Ireland v UAE, Intercontinental Cup semi-final, 23 October 2005 at Cricket Archive
  13. Scorecard of Ireland v Kenya, Intercontinental Cup Final, 27 October 2005 at Cricket Archive]
  14. Scorecard of Ireland v England ODI, 13 June 2006 at Cricket Archive]
  15. "Squads for the 2006 European Championships at CricketEurope"। ৮ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  16. "List of Ireland's ODI matches at Cricket Archive"। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  17. "One-Day International matches played by Trent Johnston at Cricket Archive"। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  18. "Squads for the 2007 ICC World Cricket League Division One at CricketEurope"। ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  19. "Ireland squad for the 2007 World Cup at CricketEurope"। ১৮ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  20. Scorecard of Ireland v Gloucestershire match, 10 May 2007 at Cricket Archive]
  21. "Hat-tricks for Ireland at CricketEurope Stats Zone"। ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 
  22. Cricinfo profile
  23. Scorecard of Bangladesh v Ireland World Cup match, 15 April 2007 at Cricket Archive]
  24. 2007 World Cup points tables at Cricket Archive
  25. Ireland pick Ed Joyce for World Cup, Cricinfo, ১৯ জানুয়ারি ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৭ 
  26. a21231 wc318 o3114 England v Ireland: ICC World Cup 2010/11 (Group B), CricketArchive, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  27. Johnston takes break from Ireland, BBC Sport, ২২ মার্চ ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  28. ODI matches played by Trent Johnston, CricketArchive, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  29. Johnston in for Canada cup clash, BBC Sport, ২৯ জুলাই ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  30. John Ward (২ আগস্ট ২০০৮), Botha shines in Ireland win, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  31. Binoy, George (৮ জুন ২০০৯), Associated with the best, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  32. MoM on 100th cap against England , Aug '09
  33. Dhoni, Dilshan pick up maximum nominations, Cricinfo, ২ সেপ্টেম্বর ২০০৯, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-০৩ 
  34. Strauss, Johnson and Gambhir lead ICC nominations, Cricinfo, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১০, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২০ 
  35. Paul Stirling nominated in two categories in ICC Awards, Cricket Ireland, ১৮ আগস্ট ২০১০, ২৫ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২০ 
  36. "Records / ICC Intercontinental Cup / Most wickets"। cricinfo.com। 
  37. "Johnston's grand career ends quietly"। ESPNcricinfo। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৪ 
  38. Johnston confirms new coaching role, CricketArchive, ১২ এপ্রিল ২০১২, ১৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-২৩ 
  39. Trent Johnston appointed to NSW Blues coaching staff, ২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]