টাউঙ্গী

স্থানাঙ্ক: ২০°৪৭′০১.০৮″ উত্তর ৯৭°০২′০৭.৩০″ পূর্ব / ২০.৭৮৩৬৩৩৩° উত্তর ৯৭.০৩৫৩৬১১° পূর্ব / 20.7836333; 97.0353611
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
টাউঙ্গী
တောင်ကြီးမြို့
শহর
টাউঙ্গীর দৃশ্য
টাউঙ্গীর দৃশ্য
টাউঙ্গী মিয়ানমার-এ অবস্থিত
টাউঙ্গী
টাউঙ্গী
মিয়ানমারে টাউঙ্গীর অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২০°৪৭′ উত্তর ৯৭°০২′ পূর্ব / ২০.৭৮৩° উত্তর ৯৭.০৩৩° পূর্ব / 20.783; 97.033
দেশ মিয়ানমার
রাজ্যশান রাজ্য
জেলাটাউঙ্গী জেলা
শহরাঞ্চলটাউঙ্গী শহরাঞ্চল
প্রতিষ্ঠা১৮৯৪
উচ্চতা৪,৫৯০ ফুট (১,৪০০ মিটার)
জনসংখ্যা (২০১৪ মিয়ানমার আদমশুমারি)[১]
 • শহর৩,৮১,৬৩৯
 • পৌর এলাকা২,৬৪,৮০৪
 • গ্রামীণ১,১৬,৮৩৫
 • জাতিসত্তাতাই পা-ও বর্মী চাইনিজ শান বর্মী ভারতীয় গুর্খা
 • ধর্ম‌বৌদ্ধধর্ম খ্রিস্টধর্ম ইসলাম
বিশেষণটাউঙ্গীজ
সময় অঞ্চলমায়ানমার মান সময় (ইউটিসি+০৬:৩০)

টাউঙ্গী (বর্মী: တောင်ကြီးမြို့; শান ভাষা: ဝဵင်းတူၼ်ႈတီး; পা'ও ভাষা: ဝေင်ꩻတောင်းကီꩻ) হলো মিয়ানমারের শান রাজ্যের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। এই শহর মাইলাট অঞ্চলের শ্যেনইয়াউং এবং ইনলে হ্রদের উত্তরে ৪,৭১২ ফুট উচ্চতায় থাজি-কিইয়াইংটং সড়কের উপরে অবস্থিত।[২] টাউঙ্গী মিয়ানমারের ৫ম বৃহত্তম শহর।[৩] ২০১৪ সাল অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ৩,৮০,৬৬৫ জন।[৪] শহরটি তাজাউংমন মাসের পূর্ণিমায় প্রতিবছর অনুষ্ঠিত উষ্ণ বায়ু বেলুন উৎসব উৎযাপনের জন্য বিখ্যাত।[৫]

ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]

বর্মী ভাষায় টাউঙ্গী অর্থ "বিশাল পর্বত" এবং শহরের পূর্বদিকে শান পর্বতশ্রেণীর সেতুবন্ধ অনুযায়ী এর নামকরণ করা হয়েছিল, যার উঁচু স্থানটিকে তাউং-চুন বা"দ্য স্পার" বলা হয়। স্থানীয়ভাবে এই স্পারটি ফায়া টাউং নামে পরিচিত। সেতুবন্ধটির আরও একটি জনপ্রিয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা চাউক তালোন নামে পরিচিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ উপনিবেশকরণের আগে, টাউঙ্গী কয়েকটি কুঁড়েঘর নিয়ে একটি গ্রাম ছিল। অঞ্চলটি শান পাহাড়ের সিততং পাহাড়ের কাছে অবস্থিত ছিল এবং সেই সময় সেখানে শান গোষ্ঠী বাস করত। টাউঙ্গীর সেই গ্রামের চিহ্নগুলো আজ নেই, তবে কাছের গ্রামগুলো দেখে খুব সহজেই চেনা যায়।

ব্রিটিশদের দখলের সময়, এই শহরটি দক্ষিণ শান রাজ্যের প্রধান শহর ও রাজধানী হয়েছিল। স্বাস্থ্য ও ভৌগোলিক কারণে ব্রিটিশরা ইনলে হ্রদের পূর্ব উপকূলে মাইং থাউক (ফোর্ট স্টেডম্যান) থেকে প্রশাসনক দপ্তরগুলো টাউঙ্গীর উঁচু স্থানে স্থানান্তরিত করে। ১৮৯৪ সালে শহরটির আধুনিক বিকাশ শুরু হয়েছিল। যদিও ভৌগোলিকভাবে শহরটি ইয়াংহুয়ে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল, শহরটি ব্রিটিশদের দ্বারা "নোটিফাইড অঞ্চল" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, যা চাওফার প্রশাসন থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৯০৬ সালের মধ্যে সেখানে এক হাজার বাড়ি ছিল। ১৯০০ এর দশকের শুরুর দিকে শান রাজ্যগুলোতে নাগরিক অস্থিরতার কারণে, টাউঙ্গীতেই সামরিক পুলিশের প্রধান সৈন্যদল ছিল। টাউঙ্গীতে শান রাজ্যগুলোর সরবরাহ কেন্দ্র ছিল এবং বহু জাতীয়তার মানুষ সেখানে সেবা পেয়েছিল।

ভূগোল[সম্পাদনা]

১৯৬১ সালে টাউঙ্গী শহর

টাউঙ্গী সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪,৭১২ ফুট (১,৪৩৬ মিটার) উচ্চতায় অবস্থিত। এটি একটি উচ্চ উপত্যকায় (ভুলভাবে একটি মালভূমি বলা হয়) অবস্থিত যা দ্রুত পশ্চিমের নিম্নভূমি নদীর উপত্যকায় নেমে আসে যা মধ্য মিয়ানমারকে গঠন করে, অন্যথায় এটি পর্বতশ্রেণী দ্বারা বেষ্টিত থাকে। স্থলপথে এটি ইয়াঙ্গুন (রাঙ্গুন) থেকে ৬৩৫ কিলোমিটার দূরে।

জলবায়ু[সম্পাদনা]

টাউঙ্গীর জলবায়ু হলো আর্দ্র-ক্রান্তীয় জলবায়ু (কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে)। এর জলবায়ু উপক্রান্তীয় পার্বত্য জলবায়ুর এর কাছাকাছি। এখানে শীতকালীন শুকনো মরসুম (ডিসেম্বর-মার্চ) এবং গ্রীষ্মকালীন ভেজা-মরসুম (এপ্রিল - নভেম্বর) রয়েছে। তাপমাত্রা সারা বছর ধরে উষ্ণ থাকে; শীতের মাসগুলো (ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি) মৃদু হয় তবে রাতের বেলা বেশ ঠাণ্ডা হতে পারে।

টাউঙ্গী (১৯৮১–২০১০)-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাস জানু ফেব্রু মার্চ এপ্রিল মে জুন জুলাই আগস্ট সেপ্টে অক্টো নভে ডিসে বছর
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) ২৭.৮
(৮২.০)
৩০.০
(৮৬.০)
৩৩.০
(৯১.৪)
৩৪.৩
(৯৩.৭)
৩৪.৬
(৯৪.৩)
২৯.৬
(৮৫.৩)
২৮.৫
(৮৩.৩)
২৮.৮
(৮৩.৮)
২৮.৭
(৮৩.৭)
৩০.২
(৮৬.৪)
৩০.০
(৮৬.০)
২৯.২
(৮৪.৬)
৩৪.৬
(৯৪.৩)
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) ২৩.২
(৭৩.৮)
২৫.০
(৭৭.০)
২৭.৯
(৮২.২)
২৯.৩
(৮৪.৭)
২৬.৯
(৮০.৪)
২৫.০
(৭৭.০)
২৪.০
(৭৫.২)
২৪.০
(৭৫.২)
২৪.৬
(৭৬.৩)
২৪.৭
(৭৬.৫)
২৩.৭
(৭৪.৭)
২২.৬
(৭২.৭)
২৫.১
(৭৭.২)
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) ৮.১
(৪৬.৬)
১০.০
(৫০.০)
১৩.৩
(৫৫.৯)
১৬.৩
(৬১.৩)
১৭.৪
(৬৩.৩)
১৭.৮
(৬৪.০)
১৭.৭
(৬৩.৯)
১৭.৬
(৬৩.৭)
১৭.২
(৬৩.০)
১৫.৮
(৬০.৪)
১২.৭
(৫৪.৯)
৯.২
(৪৮.৬)
১৪.৪
(৫৭.৯)
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) ৩.৯
(৩৯.০)
৫.৮
(৪২.৪)
৮.৫
(৪৭.৩)
১১.৫
(৫২.৭)
১২.৭
(৫৪.৯)
১৬.৬
(৬১.৯)
১৬.৪
(৬১.৫)
১৬.৫
(৬১.৭)
১৫.৭
(৬০.৩)
১০.০
(৫০.০)
৬.০
(৪২.৮)
৩.০
(৩৭.৪)
৩.০
(৩৭.৪)
বৃষ্টিপাতের গড় মিমি (ইঞ্চি) ১.০
(০.০৪)
৫.৩
(০.২১)
৯.৬
(০.৩৮)
৪৭.৩
(১.৮৬)
১৫৪.৭
(৬.০৯)
১১৬.২
(৪.৫৭)
১১৩.১
(৪.৪৫)
১৭৪.৮
(৬.৮৮)
১৮৫.৪
(৭.৩০)
১৩৩.৯
(৫.২৭)
৬১.৬
(২.৪৩)
৭.১
(০.২৮)
১,০১০
(৩৯.৭৬)
উৎস: Norwegian Meteorological Institute[৬]

পরিবহন[সম্পাদনা]

টাউঙ্গীর প্রধান প্রবেশপথটি পাহাড়ি রাস্তা দ্বারা। টাউঙ্গীর মধ্য দিয়ে যাওয়ার একটি রেলপথ ১৯৯৫ সালে নির্মিত হয়েছিল, তবে এই মুহুর্তে এটি টাউঙ্গী পর্যন্ত যাত্রী সেবা দেয় না। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে নিয়মিত রেলপথে যাত্রীসেবা ১২ মাইল (১৯ কিলোমিটার) পশ্চিমে শোয়েনইয়াউং শহরে অবস্থিত। নিকটতম বিমানবন্দর হেহো বিমানবন্দর, যা টাউঙ্গীর পশ্চিমে ২৪ মাইল (৩৯ কিলোমিটার) দূরে অবস্থিত। গাড়ি দিয়ে সেখানে যেতে ১ ঘণ্টার মতো সময় লাগে। হেহো বিমানবন্দ থেকে ইয়াঙ্গুন, মান্দালয় এবং বাগানের নিয়মিত ফ্লাইট রয়েছে।

সংস্কৃতি[সম্পাদনা]

গুয়ান ইন বৌদ্ধ সন্নাসি মঠ।
সেন্ট জোসেফ ক্যাথেড্রাল
সেন্ট জর্জ অ্যাংলিকান গির্জা।

শান রাজ্যের মাইলাট অঞ্চলের সংস্কৃতি টাউঙ্গীতে এসে মিলিত হয়। মিয়ানমারের বেশিরভাগ শহরের মতো টাউঙ্গীর বিভিন্ন সন্ন্যাসীদের মঠ দ্বারা বৌদ্ধধর্মের প্রভাব লক্ষণীয়। তবে, তুলনামূলকভাবে নতুন শহর হওয়ায় মঠগুলোর তেমন ঐতিহাসিক গুরুত্ব নেই বা স্থাপত্যগতভাবে অনন্য নয়। এখানে রোমান ক্যাথলিক আর্চডোসিসের কেন্দ্র হিসাবে সেন্ট জোসেফের ক্যাথেড্রাল এবং এর সাথে সম্পর্কিত সেমিনারি হলের পাশাপাশি একটি ব্যাপটিস্ট গির্জা থাকায় খ্রিস্টান সম্প্রদায় রয়েছে। উভয় গীর্জা প্রথমদিকে আসা মিশনারিদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এখানে আরও একটি ছোট অ্যাংলিকান গির্জা রয়েছে, যা মূলত ব্রিটিশ প্রশাসকদের জন্য ছিল, তবে সম্প্রতি এটি বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়েছে। মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য চারটি মসজিদ আছে। চারটি মসজিদের মধ্যে পান্থে মসজিদ মূলত চীনা পান্থে মুসলমানদের জন্য। অন্যান্য মসজিদগুলো বৃহৎ বার্মিজ মুসলমান সম্প্রদায়ের জন্য। এছাড়াও চীনা বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের কয়েকটি বৌদ্ধমন্দির রয়েছে। ১৯৯০ এর দশকের পরে, চীনা অভিবাসীরা টাউঙ্গীতে বসতি স্থাপন করেছে এবং বর্তমানে এখানে যথেষ্ট চীনা জনগোষ্ঠী রয়েছে।

টাউঙ্গীতে বর্ষার শেষের দিকে অনুষ্ঠিত জাতীয় উৎসব, তাজংডাইং উৎসব আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছে। আগুনের শিখায় জ্বলে যাওয়া বেলুন দর্শকদের মাঝে বিস্ফোরিত ভিডিও ইউটিউবে জনপ্রিয় হয়েছে।[৭] ২০১৮ সালে এই উৎসবে নয় জন আহত হয়েছিল।[৮][৯] ২০১৭ সালে দুজন নিহত এবং ১২ জন আহত হয়েছে।[১০][১১] ২০১৪ সালে চারজন নিহত হয়।[১২][১৩]

শান রাজ্যের রাজধানী হওয়ায় টাউঙ্গীতে অনেকগুলো সরকারি দপ্তর পরিচালিত হয়। শহরটি তাতমাডার (মিয়ানমার সামরিক) পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড অবস্থিত এবং এটি শহরটির উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ দখল করে। টাউঙ্গীতে শান রাজ্য সাংস্কৃতিক জাদুঘর অবস্থিত। জাদুঘরে শান সংস্কৃতির পাশাপাশি ঐতিহাসিক দ্রব্য যেমন- চাওফার জিনিসপত্র প্রদর্শিত হয়।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

পর্যটন[সম্পাদনা]

টাউঙ্গী অঞ্চলটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। শহরটিতে একটি আকর্ষণীয় পাঁচ দিনের হাট রয়েছে, যেখানে আশপাশের অঞ্চল থেকে কৃষকরা হাটের দিন টাউঙ্গীতে আসেন এবং খোলা বাজারে তাজা পণ্য বিক্রি করেন, তবে শহরের বিকাশের সাথে সাথে হাটের তাত্পর্য হ্রাস পেয়েছে। তবে, বাইরের ছোট ছোট শহরগুলোতে এখনো হাটের দৃঢ় গুরুত্ব বিদ্যমান। ইনলে হ্রদে রয়েছে অনন্য ইন্থা সংস্কৃতি। ইনলে ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প এবং ভাসমান বাজারের জন্য বিখ্যাত। নৌকার মাধ্যমে ভাসমান বাজারে যাওয়া যায়। সবচেয়ে বিশিষ্ট বিষয়টি হলো ইন্থারা তাদের পা দিয়ে নৌকা বায়। পিন্ডায়া গুহার মাধ্যমে পর্যটকরা মাইলাট পল্লীর সুন্দর দৃশ্য দেখতে পারে। টাউঙ্গীর নিকটে, কেক্কু শহরে ১৬শ শতাব্দীর শত শত বৌদ্ধস্তূপ রয়েছে।

শিল্প[সম্পাদনা]

টাউঙ্গীর তেমন উল্লেখযোগ্য কোন শিল্প নেই। এটি দক্ষিণ শান রাজ্যের বেশিরভাগ কৃষি পণ্যের প্রেরণ কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হত। তবে, সম্প্রতি আরোপিত বিধিমালার কারণে এই কাজগুলোর বেশিরভাগই নিকটবর্তী নতুন শহর, আয়েথারইয়ারে হয়ে থাকে।

কৃষি[সম্পাদনা]

টাউঙ্গীর আরেকটি একটি অর্থনীতি হলো কৃষি ও বাগান। টাউঙ্গীর আশেপাশের কৃষকরা বেশিরভাগ শান এবং পা-ও জাতির। টাউঙ্গীর প্রধান কৃষি পণ্য হলো আলু, চা পাতা, টমেটো, ডাল, জাম এবং মৌসুমী ফল।

শিক্ষা[সম্পাদনা]

এই শহরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো:

  • টাউঙ্গী বিশ্ববিদ্যালয়
  • কম্পিউটার শিক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়, টাউঙ্গী
  • মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়, টাউঙ্গী
  • প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাউঙ্গী
  • টাউঙ্গী শিক্ষা কলেজ

খেলাধুলা[সম্পাদনা]

সাত হাজার আসন বিশিষ্ট টাউঙ্গী স্টেডিয়ামটি টাউঙ্গীর একটি বহুমুখী স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটিতে মিয়ানমার ন্যাশনাল লিগের ফুটবল ক্লাব, শান ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের সূচনা হয়।

স্বাস্থ্যসেবা[সম্পাদনা]

সরকারি হাসপাতাল[সম্পাদনা]

  • সাও সান তুন সাধারণ হাসপাতাল
  • টাউঙ্গী নারী ও শিশু হাসপাতাল
  • টাউঙ্গী বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল[১৪]
  • মেত্তাশিন চ্যারিটি হাসপাতাল- চক্ষু সেবা সার্ভিস

গ্যালারি[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. The 2014 Myanmar Population and Housing Census The Union Report Census Report Volume 2। Department of Population, Ministry of Immigration and Population। মে ২০১৫। পৃষ্ঠা 52। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  2. "Taunggyi | Myanmar"Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২২ 
  3. "Biggest Cities In Myanmar (Burma)"WorldAtlas (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২২ 
  4. "UNdata | record view | City population by sex, city and city type"data.un.org। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  5. "Taunggyi's fire balloon festival"The Myanmar Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২২ 
  6. "Myanmar Climate Report" (পিডিএফ)। Norwegian Meteorological Institute। পৃষ্ঠা 23–36। ৮ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৮ 
  7. "Taunggyi's fire balloon festival". The Myanmar Times.
  8. "တောင်ကြီးတန်ဆောင်တိုင်ဖွင့်ပွဲမီးပုံးပျံ ပျက်ကျလို့ မီးလောင်ဒဏ်ရာရသူတွေရှိ"। নভে ১৫, ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ – www.bbc.com-এর মাধ্যমে। 
  9. "Festival Revellers Run From Exploding Hot Air Balloon in Myanmar"uk.news.yahoo.com। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  10. "At Least 12 Injured at Taunggyi Balloon Festival"The Irrawaddy। অক্টো ৩১, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  11. "Myanmar's Deadly Hot Air Balloon Festival"thediplomat.com। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  12. Sandoval, Greg। "Exclusive Photos: Flaming hot air balloon explodes in crowd, killing 2 in Myanmar"Splinter। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  13. "Taunggyi Balloon Festival Deaths Rise to 4"The Irrawaddy। নভে ১০, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৭, ২০২০ 
  14. "ဦးကျော်ဝင်း ( ကန်ကြီးထောင့် မဲဆန္ဒနယ်)"www.pyithuhluttaw.gov.mm। ১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  •  এই নিবন্ধটি একটি প্রকাশন থেকে অন্তর্ভুক্ত পাঠ্য যা বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনেচিসাম, হিউ, সম্পাদক (১৯১১)। "Taung-gyi"। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ26 (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা 452–453।