২০১৬–১৭ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম পাকিস্তান ক্রিকেট দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(West Indian cricket team against Pakistan in the UAE in 2016–17 থেকে পুনর্নির্দেশিত)
২০১৬-১৭ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম পাকিস্তান ক্রিকেট দল
 
  পাকিস্তান ওয়েস্ট ইন্ডিজ
তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর – ৩ নভেম্বর, ২০১৬
অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক (টেস্ট)
আজহার আলী (ওডিআই)
সরফরাজ আহমেদ (টি২০আই)
জেসন হোল্ডার (টেস্ট ও ওডিআই)
কার্লোস ব্রাদওয়েট (টি২০আই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ২–১ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান আজহার আলী (৪৭৪) ক্রেগ ব্রেদওয়েট (৩২৮)
সর্বাধিক উইকেট ইয়াসির শাহ (২১) দেবেন্দ্র বিশু (১৮)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় ইয়াসির শাহ (পাকিস্তান)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ৩–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান বাবর আজম (৩৬০) মারলন স্যামুয়েলস (১১৬)
সর্বাধিক উইকেট মোহাম্মদ নওয়াজ (৭) আলজারি যোসেফ (৪)
জেসন হোল্ডার (৪)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় বাবর আজম (পাকিস্তান)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তান ৩–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান বাবর আজম (১০১) ডোয়েন ব্র্যাভো (৮৪)
সর্বাধিক উইকেট ইমাদ ওয়াসিম (৯) কেস্রিক উইলিয়ামস (২)
স্যামুয়েল বদ্রি (২)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় ইমাদ ওয়াসিম (পাকিস্তান)

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল তিনটি টেস্ট ক্রিকেট, তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলার জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করে, যা সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর ২০১৬-এ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকৃতপক্ষে এ সময়সূচীতে দুই টেস্ট, পাঁচ ওডিআই ও দুইটি টি২০আই আয়োজনের কথা ছিল।[১] মে, ২০১৬ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) শ্রীলঙ্কায় সিরিজ আয়োজনের বিষয়ে চেষ্টা চালায়।[২] কিন্তু মৌসুমী ঋতু বিরাজমান থাকায় শ্রীলঙ্কায় আয়োজনের এ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। আগস্ট, ২০১৬ সালে দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিন/রাতের ক্রিকেট আয়োজনের কথা পিসিবি ঘোষণা করে।[৩][৪][৫]

দলীয় সদস্য[সম্পাদনা]

টেস্ট ওডিআই টি২০আই
 পাকিস্তান  ওয়েস্ট ইন্ডিজ[৬]  পাকিস্তান[৭][৮]  ওয়েস্ট ইন্ডিজ[৯]  পাকিস্তান[১০]  ওয়েস্ট ইন্ডিজ[৯]

প্রস্তুতিমূলক খেলা[সম্পাদনা]

টি২০: আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড একাদশ ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ[সম্পাদনা]

২০ সেপ্টেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১৬৬/৭ (২০ ওভার)
আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড একাদশ
১৪৪/৬ (২০ ওভার)
নিকোলাস পুরাণ ৪৭* (২৩)
মোহাম্মদ নাভিদ ৩/২০ (৪ ওভার)
আহমেদ রাজা ৩/২০ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২২ রানে জয়ী
আইসিসি একাডেমি গ্রাউন্ড, দুবাই
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) ও সোজাব রাজা (পাকিস্তান)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রতি দলে ১৫ খেলোয়াড় (১১ ব্যাটিং, ১১ ফিল্ডিং)।

দুই-দিনের: আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড একাদশ ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ[সম্পাদনা]

৩–৪ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড একাদশ
249/6d (70 overs)
Shai Hope 59 (89)
Rohan Mustafa 1/26 (9 overs)
117 (39.1 overs)
Rohan Mustafa 44* (103)
Jonathan Carter 4/30 (10 overs)
173/7d (51 overs)
Shane Dowrich 52* (108)
Ahmed Raza 3/69 (21 overs)
43/1 (15 overs)
Mohammed Qasim 21* (41)
Roston Chase 1/17 (6 overs)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রতি দলে ১৫ খেলোয়াড় (১১ ব্যাটিং, ১১ ফিল্ডিং)।

তিন-দিনের: পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড উপদেষ্টা একাদশ ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ[সম্পাদনা]

৭–৯ অক্টোবর ২০১৬ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পিসিবি উপদেষ্টা একাদশ
308 (90 overs)
Adnan Akmal 69 (67)
Devendra Bishoo 5/107 (36 overs)
297 (132.5 overs)
Darren Bravo 91 (267)
Shahzaib Ahmed 5/85 (35 overs)
26/3 (16 overs)
Mohammad Hafeez 9 (18)
Kraigg Brathwaite 2/3 (4 overs)

টি২০আই সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম টি২০আই[সম্পাদনা]

২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১১৫ (১৯.৫ ওভার)
 পাকিস্তান
১১৬/১ (১৪.২ ওভার)
বাবর আজম ৫৫* (৩৭)
স্যামুয়েল বদ্রি ১/২৭ (৪ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • নিকোলাস পুরাণ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • ইমাদ ওয়াসিম টি২০আইতে পাঁচ উইকেট শিকারকারী পাকিস্তানের হয়ে প্রথম স্পিনার হয়েছেন।[১১]

২য় টি২০আই[সম্পাদনা]

২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
১৬০/৪ (২০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৪৪/৯ (২০ ওভার)
সুনীল নারাইন ৩০ (১৭)
সোহেল তানভির ৩/১৩ (৪ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • শোয়েব মালিক পাকিস্তানের হয়ে টি২০আইতে ১,৫০০ রানের তৃতীয় ব্যাটসম্যান হয়েছিলেন।[১২]
  • সোহেল তানভীর পাকিস্তানের হয়ে টি২০আইতে ৫০ উইকেট শিকার করা চতুর্থ বোলার হয়েছেন।[১৩]

৩য় টি২০আই[সম্পাদনা]

২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১০৩/৫ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
১০৮/২ (১৫.১ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • রুম্মান রইস (পাকিস্তান) ও কেস্রিক উইলিয়ামস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • তিন ম্যাচের টি২০আই সিরিজে এটিই পাকিস্তানের প্রথম হোয়াইটওয়াশ।[১৪]

ওডিআই সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম ওডিআই[সম্পাদনা]

৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২৮৪/৯ (৪৯ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৭৫ (৩৮.৪ ওভার)
বাবর আজম ১২০ (১৩১)
কার্লোস ব্রাদওয়েট ৩/৫৪ (১০ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ফ্লাডলাইটের সমস্যায় পাকিস্তানের ইনিংস ৪৯ ওভারে সম্পন্ন হওয়ায় উভয় দলকে একই ওভার নির্ধারণ করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৮৭ ধরা হয়।
  • ক্রেগ ব্রাদওয়েট (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার ওডিআই অভিষেক হয়।
  • বাবর আজম (পাকিস্তান) ওডিআইতে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন।

২য় ওডিআই[সম্পাদনা]

২ অক্টোবর ২০১৬ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
৩৩৭/৫ (৫০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৭৮/৭ (৫০ ওভার)
বাবর আজম ১২৩ (১২৬)
জেসন হোল্ডার ২/৫১ (৮ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • আলজারি যোসেফ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার ওডিআই অভিষেক হয়।

৩য় ওডিআই[সম্পাদনা]

৫ অক্টোবর ২০১৬ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
৩০৮/৬ (৫০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৭২ (৪৪ ওভার)
বাবর আজম ১১৭ (১০৬)
আলজারি যোসেফ ২/৬২ (৮ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এভিন লুইস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার ওডিআই অভিষেক হয়।
  • বাবর আজম একের পর এক তিন ইনিংস ইনিংসে সেঞ্চুরি করা পাকিস্তানের তৃতীয় ব্যাটসম্যান হয়েছিলেন।
  • বাবর আজম (পাকিস্তানে) তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে সর্বাধিক রান তোলেন (৩৬০)।
  • আজহার আলী তিন ওয়ানডে সেঞ্চুরি করা প্রথম পাকিস্তান অধিনায়ক হয়েছেন।
  • ওয়াহাব রিয়াজ (পাকিস্তান) তার শততম ওডিআই উইকেট সংগ্রহ করেন।

টেস্ট সিরিজ[সম্পাদনা]

১ম টেস্ট[সম্পাদনা]

১৩–১৭ অক্টোবর ২০১৬ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
৫৭৯/৩ঘো (১৫৫.৩ ওভার)
আজহার আলী ৩০২* (৪৬৯)
দেবেন্দ্র বিশু ২/১২৫ (৩৫ ওভার)
৩৫৭ (১২৩.৫ ওভার)
ড্যারেন ব্র্যাভো ৮৭ (২৫৮)
ইয়াসির শাহ ৫/১২১ (৪৩ ওভার)
১২৩ (৩১.৫ ওভার)
সামী আসলাম ৪৪ (৬১)
দেবেন্দ্র বিশু ৮/৪৯ (১৩.৫ ওভার)
২৮৯ (১০৯ ওভার)
ড্যারেন ব্র্যাভো ১১৬ (২৪৯)
মোহাম্মদ আমির ৩/৬৩ (২৩ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এ খেলাটি পাকিস্তানের ৪০০তম টেস্ট ম্যাচ।
  • এ টেস্টটি ইতিহাসের দ্বিতীয় দিবা/রাত্রির টেস্ট ম্যাচ।
  • বাবর আজমমোহাম্মদ নওয়াজ (পাকিস্তান) উভয়ই তার টেস্ট অভিষেক হয়।
  • আজহার আলী (পাকিস্তান) দিবা/রাত্রির টেস্টে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে সেঞ্চুরি, ডাবল সেঞ্চুরি ও ট্রিপল সেঞ্চুরি করেন। এ সময়ে ৪,০০০ রানরে কোটা অতিক্রম করেন তিনি।
  • ইয়াসির শাহ (পাকিস্তান) টেস্টে ১০০ উইকেট শিকারকারী যৌথ দ্বিতীয় দ্বিতীয় খেলোয়াড় হয়েছেন।
  • দেবেন্দ্র বিশু বিদেশের মাটিতে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করান।
  • দেবেন্দ্র বিশু এশিয়ার একজন দর্শনার্থীর পক্ষে সেরা পরিসংখ্যানও রেকর্ড করেছেন।
  • সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্বল্পতম ব্যবধানে পাকিস্তান টেস্ট জয় করে।

২য় টেস্ট[সম্পাদনা]

২১–২৫ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড
৪৫২ (১১৯.১ ওভার)
ইউনুস খান ১২৭ (২০৫)
শ্যানন গ্যাব্রিয়েল ৫/৯৬ (২৩.১ ওভার)
২২৪ (৯৪.৪ ওভার)
ড্যারেন ব্র্যাভো ৪৩ (৮৫)
ইয়াসির শাহ ৪/৮৬ (২৮.৪ ওভার)
২২৭/২ডি (৬৭ ওভার)
আজহার আলী ৭৯ (১৩৭)
মিগুয়েল কামিন্স ১/২৬ (৭ ওভার)
৩২২ (১০৮ ওভার)
জার্মেইন ব্ল্যাকউড ৯৫ (১২৭)
ইয়াসির শাহ ৬/১২৪ (৩৯ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • শ্যানন গ্যাব্রিয়েল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) টেস্টে তার প্রথম পাঁচ উইকেট নেন।
  • ইউনুস খান এবং মিসবাহ-উল-হক ১ম ইনিংসে ১৭৫ রানের জুটি তাদের টেস্টে পাকিস্তানের সবচেয়ে উর্বর ব্যাটিং যুগল তৈরি।
  • রাহাত আলী (পাকিস্তান) টেস্টে তার ৫০ তম উইকেট নেন।
  • ইয়াসির শাহ (পাকিস্তান) টেস্টে তার দ্বিতীয় ১০ উইকেট নেন।
  • এই মিসবাহ-উল-হক এর অধিনায়ক হিসেবে দশম সিরিজ জয়, টেস্টে একটি এশিয়ান অধিনায়ক জন্য সবচেয়ে ছিল।

৩য় টেস্ট[সম্পাদনা]

৩০ অক্টোবর–৩ নভেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড
২৮১ (৯০.৫ ওভার)
সামী আসলাম ৭৪ (১৭২)
দেবেন্দ্র বিশু ৪/৭৭ (২১ ওভার)
৩৩৭ (১১৫.৪ ওভার)
ক্রেগ ব্রেদওয়েট ১৪২* (৩১৮)
ওয়াহাব রিয়াজ ৫/৮৮ (২৬.৪ ওভার)
২০৮ (৮১.৩ ওভার)
আজহার আলী ৯১ (২৩৪)
জেসন হোল্ডার ৫/৩০ (১৭.৩ ওভার)
১৫৪/৫ (৪৩.৫ ওভার)
শেন ডোরিচ ৬০* (৮৭)
ইয়াসির শাহ ৩/৪০ (১৫ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী
শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম, শারজাহ
আম্পায়ার: মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: ক্রেগ ব্রেদওয়েট (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মিসবাহ-উল-হক টেস্টে সবচেয়ে বেশি পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব (৪৯)।
  • ক্রেগ ব্রেদওয়েট তার ব্যাট বাহিত প্রথম ইনিংসে পঞ্চম খেলোয়াড় হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের একাজ করার।
  • জেসন হোল্ডার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) টেস্টে তার প্রথম পাঁচ-উইকেট লাভ করেন।
  • ক্রেগ ব্রাথওয়েট প্রথম ওঠে ওপেনার থাকতে অপরাজিত একটি টেস্টের উভয় ইনিংসে।
  • এই পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টেস্ট জয় বাড়ি থেকে দূরে ছিল সাল থেকে ১৯৯০

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Future Tours Programme" (পিডিএফ)International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৬ 
  2. "PCB mulls Sri Lanka as venue for West Indies series"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৬ 
  3. "Pakistan's first day-night Test against WI in October"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  4. "West Indies tour to Pakistan Tour Itinerary announced"Pakistan Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  5. "Pakistan and West Indies to play day-night Test in Dubai"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  6. "Spinner Warrican in West Indies squad for UAE Tests"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  7. "Move to give Afridi farewell series shelved"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  8. "Pakistan recall Umar Akmal, Asad Shafiq for WI ODIs"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  9. "Kraigg Brathwaite in ODI squad, call-ups for Rovman Powell, Pooran"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  10. "Akmal returns to Pakistan's T20 squad"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  11. "Imad Wasim's 5 for 14 dismantles West Indies"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  12. "Shoaib Malik becomes 3rd Pakistan cricketer to complete 1500 runs in T20Is"Sports Keeda। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  13. "Sohail Tanvir, Hasan Ali star as Pakistan beat West Indies for T20 series win"Zee News। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  14. "Pakistan stroll to 3-0 after Imad three-for"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]