ডুবো পরিবেশ
.jpg)
ডুবো পরিবেশ
ডুবো পরিবেশ বলতে বোঝায় এমন একটি অঞ্চল যা পানির নিচে থাকে। যেমন সমুদ্র, হ্রদ, পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল( জলের দেহ নামে পরিচিত) তরল জলের তলদেশের নীচের অঞ্চলটিকে বোঝায়।ডুবো পরিবেশের বেশিরভাগই প্রাকৃতিক কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে। পৃথিবীর সৃষ্টির শুরু থেকেই তরল পানি বিদ্যমান। পানির নিচের এই পরিবেশ পৃথিবী জীবনের উৎপত্তির স্থান বলে মনে করা হয়।
ডুবো পরিবেশের কিছু অংশে মানুষের বেশ কয়েকটি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে গবেষণা, কাজ বা বিনোদনের জন্য ডুবুরি পাঠানো ।এমনকি ডুবোজাহাজের যুদ্ধে ও হয়। তবে জলের নীচের পরিবেশটি মানুষের জন্য প্রতিকূল এবং প্রায় স্থানেই প্রবেশ সম্ভব নয় ।তাই তুলনামূলকভাবে সামান্য অন্বেষণ করা হয়।
বাহ্যিক[সম্পাদনা]
এই পৃথিবীর তিনভাগ পানি দ্বারা আবৃত। এই গ্রহের পৃষ্ঠর অধিকাংশ অতল সমতল।সমুদ্র পৃষ্ঠের নিচে ৪৪০০ এবং ৫৫০০ মিটার তল রয়েছে। এই পৃথিবীর জিওডের কেন্দ্রের পৃষ্ঠের চ্যালেঞ্জার ডিপ,যার অবস্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চে ১০,৯২৪ মিটার (৩৫,৮৪০ ফু) গভীরতায় অবস্থিত । এর তলদেশের একটি ছোট অংশে বিশাল ভূগর্ভস্থ জল রয়েছে। ভূগর্ভস্থ পরিবেশটি মানুষের পক্ষে খুব বৈরি তাই খুব কম অন্বেষণ করা হয়। এটি সোনার দ্বারা ম্যাপিং করা যেতে পারে।সরাসরি পরিচালিত, দূরবর্তীভাবে পরিচালিত যন্ত্রের মাধ্যমে অন্বেষণ করা যেতে পারে। সমুদ্রের তলগুলি সোনারের মাধ্যমে জরিপ করা হয়েছে ।বিশেষত কৌশলগত অঞ্চলগুলি সাবমেরিনগুলি নেভিগেট এবং সনাক্তকরণের জন্য বিশদভাবে ম্যাপ করা হয়েছে। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] [ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]
মহাসাগর এবং সমুদ্র[সম্পাদনা]
একটি মহাসাগর হল পানির আধার। যা এই গ্রহের বেশিরভাগ পানি মিশ্রণ করে। [১] পৃথিবীতে একটি মহাসাগর বিশ্ব মহাসাগরের অংশ। এগুলি হল প্রশান্ত মহাসাগরীয়, আটলান্টিক, ভারত মহাসাগর, দক্ষিণ (অ্যান্টার্কটিক) এবং আর্কটিক মহাসাগর। [২][৩] "সী" শব্দটি প্রায়শই আমেরিকান ইংরেজিতে "ওশান" এর সাথে পরিবর্তিত হয়। বলতে গেলে একটি সাগর হল জলের আধার (যা বিশ্ব সমুদ্রের একটি অংশ) আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ভূমি দ্বারা বেষ্টিত,[৪] যদিও " সাগর "বলতে সমুদ্রকেও বোঝায়।
লবণাক্ত পানি প্রায় ৩৬,১০,০০,০০০ কিমি২ (১৩,৯০,০০,০০০ মা২) জুড়ে। এটি বেশ কয়েকটি মহাসাগর এবং ছোট সমুদ্রের মধ্যে বিভক্ত।পৃথিবীর পৃষ্ঠের ১% এবং পৃথিবীর বায়োস্ফিয়ার 90% জুড়ে রয়েছে সমুদ্র। [৫] মহাসাগরের 97% পানি রয়েছে। সমুদ্র বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে মহাসাগরের 5% এরও কম অনুসন্ধান করা হয়েছে। যার মোট পরিমাণ প্রায় 1.35 বিলিয়ন ঘন কিলোমিটার (320 মিলিয়ন cu মাইল) যার গড় গভীরতা প্রায় ৩,৭০০ মিটার (১২,১০০ ফু) । [৬][৭][৮]
হ্রদ, পুকুর এবং নদী[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "WordNet Search — ocean"। Princeton University। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১২।
- ↑ "ocean, n"। Oxford English Dictionary। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১২।
- ↑ "ocean"। Merriam-Webster। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১২।
- ↑ "WordNet Search — sea"। Princeton University। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১২।
- ↑ "NOAA – National Oceanic and Atmospheric Administration – Ocean"। Noaa.gov। ২০১৩-০৪-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-০৮।
- ↑ Qadri, Syed (২০০৩)। "Volume of Earth's Oceans"। The Physics Factbook। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-০৭।
- ↑ Charette, Matthew; Smith, Walter H. F. (২০১০)। "The volume of Earth's ocean": 112–114। ডিওআই:10.5670/oceanog.2010.51
। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "Volumes of the World's Oceans from ETOPO1"। NOAA। Archived from the original on ২০১৫-০৩-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-০৭।
