ইউনিসেফ
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (অক্টোবর ২০২৪) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলি পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক জরুরি শিশু তহবিল United Nations International Children's emergency Fund | |
|---|---|
| সংস্থার ধরন | জাতিসংঘ শিশু তহবিল |
| সংক্ষিপ্ত নাম | ইউনিসেফ |
| প্রধান | ক্যাথরিন এম রাসেল |
| মর্যাদা | সচল |
| প্রতিষ্ঠাকাল | ডিসেম্বর ১৯৪৬ |
| প্রধান কার্যালয় | নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
| ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
| মাতৃ সংস্থা | ইসিওএসওসি |
জাতিসংঘ জরুরি শিশু তহবিল (United Nations International Children's Emergency Fund) এ জরুরি (Emergency) শব্দ যুক্ত থাকলেও পরে বাদ দেওয়া হয় তবে সংক্ষেপে ইউনিসেফ পূর্বপ্রচলিত অবস্থায় থেকে যায়। এই সংস্থা বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক পরিচিত এবং দৃশ্যমান সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি, যা ১৯২টি দেশ এবং অঞ্চলে কাজ করে।[১] এটি জাতিসংঘের একটি বিশেষ সংস্থার নাম। শিশুদের কল্যাণ, উন্নতি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশনে এই সংস্থা গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। এই সংস্থার সদর দপ্তর নিউ ইয়র্কে অবস্থিত। ১৯৬৫ সালে ইউনিসেফ তাদের কল্যাণমুখী ভূমিকার কারণে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়।[২] ঢাকায় ১৯৫১ সালে ইউনিসেফের অফিস প্রতিষ্ঠিত হলেও, এটি ১৯৭৭ সালে তার কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
ইউনিসেফের কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে টিকাদান এবং রোগ প্রতিরোধ, এইচআইভি আক্রান্ত শিশু এবং মায়েদের চিকিৎসা প্রদান, শৈশব ও মাতৃ পুষ্টি বৃদ্ধি, স্যানিটেশন উন্নত করা, শিক্ষার প্রচার এবং দুর্যোগের প্রতিক্রিয়ায় জরুরি ত্রাণ প্রদান।[৩]
ইউনিসেফ হল জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক শিশু জরুরি তহবিলের উত্তরসূরী, এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিশু এবং মায়েদের তাৎক্ষণিক ত্রাণ প্রদানের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ পুনর্বাসন প্রশাসন কর্তৃক ১৯৪৬ সালের ১১ ডিসেম্বর নিউ ইয়র্কে এটি তৈরি করা হয়েছিল।[৪] একই বছর, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ যুদ্ধোত্তর ত্রাণ কাজকে আরও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের জন্য ইউনিসেফ প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৫০ সালে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলিতে শিশু এবং মহিলাদের দীর্ঘমেয়াদী চাহিদা পূরণের জন্য এর কার্যাদেশ বাড়ানো হয়। ১৯৫৩ সালে, সংস্থাটি জাতিসংঘ ব্যবস্থার স্থায়ী অংশ হয়ে ওঠে এবং এর নাম পরিবর্তন করে জাতিসংঘ শিশু তহবিল রাখা হয়, যদিও এটি ইউনিসেফের সংক্ষিপ্ত রূপ ধরে রেখেছে।
ইউনিসেফ সম্পূর্ণরূপে সরকার এবং বেসরকারি দাতাদের স্বেচ্ছাসেবী অনুদানের উপর নির্ভর করে। ২০২৪ সালে এর মোট আয় ছিল ৮.৬১ বিলিয়ন ডলার; যার মধ্যে সরকারি-খাতের অংশীদাররা ৪.৯২ বিলিয়ন ডলার অবদান রেখেছিল।[৫] এটি ৩৬ সদস্যের একটি নির্বাহী বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয় যা নীতিমালা প্রতিষ্ঠা করে, কর্মসূচি অনুমোদন করে এবং প্রশাসনিক ও আর্থিক পরিকল্পনা তত্ত্বাবধান করে। বোর্ডটি জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল দ্বারা নির্বাচিত সরকারি প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত, সাধারণত তিন বছরের মেয়াদের জন্য।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Where we work"। www.unicef.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Nobel Prize"। unicef.org। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ Luk Van Wassenhove; Joachim Mikalsen; Charles Delagarde (২৭ এপ্রিল ২০১৭)। "Agility Under Pressure"। Insead।
- ↑ "Learning from experience: 1946–1979"। www.unicef.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "UNICEF Integrated Budget 2018–2021" (পিডিএফ)। ২৩ জুন ২০১৭। ৪ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
উইকিমিডিয়া কমন্সে ইউনিসেফ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।- UNICEF
- UNICEF Innocenti Research Centre
- U.S. Fund for UNICEF
- UNICEF UK
| পুরস্কার ও স্বীকৃতি | ||
|---|---|---|
| পূর্বসূরী মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র ১৯৬৪ |
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ১৯৬৫ |
উত্তরসূরী রেনে কাসাঁ ১৯৬৮ |
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- বিদেশি ভাষার উইকিপিডিয়া থেকে নিবন্ধের অনুবাদ করা প্রয়োজন
- ইউনিসেফ
- জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা
- ১৯৪৬-এ প্রতিষ্ঠিত
- নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী সংস্থা
- নিউ ইয়র্ক শহরের প্রতিষ্ঠান
- ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার বিজয়ী
- জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ
- জাতিসংঘ উন্নয়ন গ্রুপ
- আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা
- শিশুদের দাতব্য সংস্থা
- শিশু সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান
- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সংস্থা
- ১৯৪৬-এ প্রতিষ্ঠিত সংগঠন