রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৮৭৭–১৮৭৮)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Russo-Turkish War (1877–78) থেকে পুনর্নির্দেশিত)
রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৮৭৭–১৮৭৮)

১৮৭৭ সালের আগস্টে শিপকা গিরিপথের যুদ্ধ
তারিখ২৪ এপ্রিল ১৮৭৭ – ৩ মার্চ ১৮৭৮
অবস্থান
ফলাফল

রুশ–নেতৃত্বাধীন জোটের বিজয়

অধিকৃত
এলাকার
পরিবর্তন

বুলগেরীয় রাষ্ট্র পুন:প্রতিষ্ঠিত হয়

রুমানিয়া, সার্বিয়ামন্টেনিগ্রো উসমানীয় সাম্রাজ্যের নিকট হতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা লাভ করে
কার্স, বাটুমি এবং বেসারাবিয়া রাশিয়ার হস্তগত হয়
বিবাদমান পক্ষ
রুশ সাম্রাজ্য রাশিয়া
রোমানিয়া রুমানিয়া
বুলগেরিয়া বুলগেরিয়া
সার্বিয়া সার্বিয়া
মন্টিনেগ্রোর হ্মুদ্র রাজ্য মন্টেনিগ্রো
উসমানীয় সাম্রাজ্য উসমানীয় সাম্রাজ্য
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
রুশ সাম্রাজ্য দ্বিতীয় আলেকজান্ডার
রুশ সাম্রাজ্য নিকোলাস নিকোলায়েভিচ
রুশ সাম্রাজ্য মিখাইল নিকোলায়েভিচ
রুশ সাম্রাজ্য মিখাইল লরিস-মেলিকভ
রুশ সাম্রাজ্য মিখাইল স্কবেলেভ
রুশ সাম্রাজ্য ইওসিফ গুর্কো
রুশ সাম্রাজ্য আইভান লাজারেভ
রোমানিয়া প্রথম ক্যারোল
বুলগেরিয়া আলেকজান্ডার অফ ব্যাটেনবার্গ
সার্বিয়া কোস্তা প্রোতিচ
মন্টিনেগ্রোর হ্মুদ্র রাজ্য প্রথম নিকোলাস
উসমানীয় সাম্রাজ্য দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ
উসমানীয় সাম্রাজ্য আহমেদ পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য ওসমান পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য সুলেইমান পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য মেহমেদ পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য আব্দুলকরিম পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য আইয়ুব পাশা
উসমানীয় সাম্রাজ্য রেজা পাশা
শক্তি
রুশ সাম্রাজ্য ২,৬০,০০০ সৈন্য[১]
রোমানিয়া ৬৬,০০০ সৈন্য
বুলগেরিয়া ১২,০০০ সৈন্য
সার্বিয়া ৮১,৫০০ সৈন্য
মন্টিনেগ্রোর হ্মুদ্র রাজ্য ৪৫,০০০ সৈন্য
১৯০টি কামান
উসমানীয় সাম্রাজ্য ২,৮১,০০০ সৈন্য[২]
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
রুশ সাম্রাজ্য ১৫,৫৬৭ সৈন্য নিহত[৩]
৬,৮২৪ সৈন্য আঘাতপ্রাপ্তির কারণে নিহত
৮১,৩৬৩ সৈন্য রোগের কারণে মৃত
১,৭১৩ সৈন্য অন্যান্য কারণে মৃত
৫৬,৬৫২ সৈন্য আহত[৩]
৩,৫০০ সৈন্য নিখোঁজ
৩৫,০০০ সৈন্য দলত্যাগী
রোমানিয়া ৪,৩০২ সৈন্য নিহত অথবা নিখোঁজ[৪]
৩,৩১৬ সৈন্য আহত[৪]
১৯,৯০৪ সৈন্য রোগাক্রান্ত[৪]
বুলগেরিয়া ২,৪৫৬ সৈন্য নিহত অথবা আহত[৫]
সার্বিয়া মন্টিনেগ্রোর হ্মুদ্র রাজ্য ২,৪০০ সৈন্য নিহত অথবা আহত[৫]
উসমানীয় সাম্রাজ্য ৩০,০০০ সৈন্য নিহত[৬]
৯০,০০০ সৈন্য আঘাতপ্রাপ্তির কারণে অথবা রোগাক্রান্ত হয়ে মৃত[৬]

রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৮৭৭–১৮৭৮) (তুর্কি: 93 Harbi) ছিল উসমানীয় সাম্রাজ্য এবং রাশিয়া, বুলগেরিয়া, রুমানিয়া, সার্বিয়ামন্টিনিগ্রোর সমন্বয়ে গঠিত ইস্টার্ন অর্থোডক্স মৈত্রীজোটের মধ্যে সংঘটিত একটি যুদ্ধ। বলকানককেশাস অঞ্চলে সংঘটিত এই যুদ্ধটির সূচনা হয়েছিল ঊনবিংশ শতাব্দীতে বলকান অঞ্চলে সৃষ্ট জাতীয়তাবাদ থেকে। ক্রিমিয়ার যুদ্ধে হৃত অঞ্চল পুনরুদ্ধার, কৃষ্ণ সাগরে রুশ শক্তির পুন:প্রতিষ্ঠা এবং বলকানের জাতিগুলোকে মুক্ত করার লক্ষ্যে গঠিত রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোকে সমর্থন প্রদান – রাশিয়ার এই লক্ষ্যগুলোও এই যুদ্ধের পেছনে বড় কারণ ছিল।

রুশ-নেতৃত্বাধীন জোটটি যুদ্ধে বিজয়ী হয়। এর ফলে রাশিয়া ককেশাস অঞ্চলে কার্সবাটুমসহ বেশ কয়েকটি উসমানীয় প্রদেশ দখল করে নিতে সক্ষম হয়, এবং বুদজাক অঞ্চলটিও দখল করে নেয়। রুমানিয়া, সার্বিয়ামন্টিনিগ্রো আনুষ্ঠানিকভাবে উসমানীয় সাম্রাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। প্রায় পাঁচ শতাব্দীব্যাপী উসমানীয় শাসনের (১৩৯৬–১৮৭৮) পর বুলগেরীয় রাষ্ট্র পুন:প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং এর সীমা দানিয়ুব নদী থেকে বলকান পর্বতমালা পর্যন্ত বিস্তৃত হয় (কেবল উত্তর দব্রুজা অঞ্চলটি রুমানিয়ার অন্তর্গত হয়), এবং সোফিয়া অঞ্চলটিও রাষ্ট্রটির অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৭৮ সালের বার্লিন সম্মেলন অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরিকে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা এবং গ্রেট ব্রিটেনকে সাইপ্রাস দখলের সুযোগ করে দেয়।

যুদ্ধ-পূর্ব ইতিহাস[সম্পাদনা]

উসমানীয় সাম্রাজ্যে খ্রিস্টানদের প্রতি আচরণ[সম্পাদনা]

১৮৫৬ সালের প্যারিস শান্তিচুক্তির ৯ম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী উসমানীয় সাম্রাজ্য সাম্রাজ্যের অধিবাসী খ্রিস্টানদের মুসলিমদের সমান অধিকার প্রদান করতে বাধ্য ছিল। চুক্তি স্বাক্ষরের পূর্বে উসমানীয় সরকার গুলহানে ঘোষণা প্রদান করে, যার মধ্য দিয়ে সাম্রাজ্যে মুসলিম ও অমুসলিমদের সমতা ঘোষণা করা হয়[৭] এবং এই লক্ষ্যে কিছু সুনির্দিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম গৃহীত হয়। উদাহরণস্বরূপ, জিজিয়া কর উচ্ছেদ করা হয়, অমুসলিমদের সেনাবাহিনীতে যোগদানের সুযোগ প্রদান করা হয়[৮]

কিন্তু জিম্মি ব্যবস্থার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক সংরক্ষণ করা হয়। যেমন- উসমানীয় আদালতগুলোতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে খ্রিস্টানদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য ছিল না, ফলে খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে মুসলিমদের সংঘটিত অপরাধসমূহের কোনো শাস্তি হত না। যদিও সম্প্রদায় দুইটির মধ্যে আঞ্চলিক পর্যায়ে সম্পর্কে ভালো ছিল, কিন্তু এই বিচারব্যবস্থা খ্রিস্টানদের প্রতি অবিচারের সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়। খ্রিস্টান-অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে খ্রিস্টানদের ওপর অত্যাচার সবচেয়ে বেশি হত, কারণ স্থানীয় কর্তৃপক্ষসমূহ অত্যাচারের মাধ্যমে খ্রিস্টান জনসংখ্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইত[৯]

১৮৬০ সালের লেবানন সঙ্কট[সম্পাদনা]

১৮৫৮ সালে ম্যারোনাইট কৃষকরা ধর্মীয় নেতাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তাদের দ্রুজে সামন্ত প্রভুদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং একটি কৃষক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। দক্ষিণ লেবাননে দ্রুজে সম্প্রদায়ভুক্ত কৃষকরা ম্যারোনাইটদের বিপক্ষে তাদের প্রভুদের পক্ষে অবস্থান নেয়। এর ফলে ১৮৬০ লেবানন দ্রুজে–ম্যারোনাইট সংঘাত আরম্ভ হয়। উভয়পক্ষেরই ক্ষয়ক্ষতি হয়। দ্রুজেদের হাতে প্রায় ১০,০০০ ম্যারোনাইট নিহত হয়[১০][১১]

ইউরোপীয় হস্তক্ষেপের আশঙ্কায় উসমানীয় কর্তৃপক্ষ অঞ্চলটিতে শৃঙ্খলা পুন:প্রতিষ্ঠা করে। তা সত্ত্বেও ফরাসি ও ব্রিটিশরা হস্তক্ষেপ করে[১২]। ইউরোপীয়দের চাপের মুখে উসমানীয় সুলতান লেবাননে ইউরোপীয় শক্তিগুলো কর্তৃক অনুমোদিত একজন খ্রিস্টান গভর্নর নিয়োগ করতে রাজি হন[১০]

১৮৬০ সালের ২৭ মে একদল ম্যারোনাইট একটি দ্রুজে গ্রাম আক্রমণ করে। ক্রমে আক্রমণ ও পাল্টা-আক্রমণ ঘটতে থাকে এবং সংঘাত সিরিয়াতেও ছড়িয়ে পড়ে। এই সংঘাতের ফলে সব ধর্মের ৭,০০০ থেকে ১২,০০০ মানুষ নিহত হয়, এবং ৩০০টিরও বেশি গ্রাম, ৫০০টি গির্জা, ৪০টি মঠ এবং ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়। বৈরুতে মুসলিমদের ওপর খ্রিস্টানদের আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় দামাস্কাসের মুসলিমরা সেখানকার খ্রিস্টান সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করে, এবং এর ফলে ৫,০০০ থেকে ২৫,০০০ খ্রিস্টান প্রাণ হারায়। নিহতদের মধ্যে ছিলেন শহরটিতে অবস্থানরত মার্কিন ও ডাচ কনসাল, যা ঘটনাটিকে আন্তর্জাতিক রূপ প্রদান করে।

উসমানীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেহমেদ ফুয়াদ পাশা সিরিয়ায় আসেন এবং সেখানকার গভর্নর ও অন্যান্য কর্মকর্তাগণসহ দোষী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে সমস্যার সমাধান করেন। শৃঙ্খলা পুন:স্থাপিত হয়, এবং ইউরোপীয় হস্তক্ষেপ এড়ানোর জন্য লেবাননকে বিস্তৃত স্বায়ত্তশাসন প্রদানের প্রস্তুতি নেয়া হয়। তবে তা সত্ত্বেও ১৮৬০ সালের সেপ্টেম্বরে ফ্রান্স অঞ্চলটিতে একটি নৌবহর প্রেরণ করে এবং ফ্রান্সের একক হস্তক্ষেপ রোধ করার জন্য ব্রিটেনও হস্তক্ষেপ করে[১২]

১৮৬৬–১৮৬৯ সালে ক্রিটে বিদ্রোহ[সম্পাদনা]

মনি আর্কাদিউ মঠ

১৮৬৬ সালে আরম্ভ হওয়া ক্রিট বিদ্রোহের কারণ ছিল স্থানীয় অধিবাসীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধনে উসমানীয় সরকারের ব্যর্থতা এবং ক্রিটের অধিবাসীদের ইনোসিসের (গ্রিসের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার) আকাঙ্ক্ষা[১৩]। বিদ্রোহীরা পাঁচটি শহর বাদে পুরো দ্বীপ অধিকার করে নেয়। গ্রিক প্রচারমাধ্যম দাবি করে যে, মুসলিমরা দ্বীপটির গ্রিকদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালাচ্ছে, এবং এ সংবাদ সমগ্র ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। হাজার হাজার গ্রিক স্বেচ্ছাসেবক ক্রিটের বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগদান করে।

বিশেষত মনি আর্কাদিউয়ের মঠটির অবরোধ বিশেষ প্রচারণা লাভ করে। সেখানে ১৮৬৬ সালের নভেম্বরে প্রায় ৬০০ নারী ও শিশুসমেত ২৫০ জন গ্রিক যোদ্ধা উসমানীয় সৈন্যবাহিনীসহ প্রায় ২৩,০০০ ক্রিটের মুসলিমদের দ্বারা অবরুদ্ধ হয়। এই ঘটনাটি ইউরোপ জুড়ে পরিচিতি লাভ করে। একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর উভয়পক্ষের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়, এবং গোলাবারুদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর ক্রিটের গ্রিকরা আত্মসমর্পণ করে। কিন্তু আত্মসমর্পণের পর তাদেরকে হত্যা করা হয়[১৪]

১৮৬৯ সালের প্রথমদিকে উসমানীয়রা বিদ্রোহটি দমন করতে সক্ষম হয়, কিন্তু উসমানীয় সরকার কিছু ছাড় দিতে রাজি হয়। তারা দ্বীপটিতে স্ব-শাসন প্রবর্তন করে এবং খ্রিস্টানদের অধিকার বর্ধিত করে। যদিও ঊনবিংশ শতাব্দীর যে কোনো কূটনৈতিক সংঘাতের মধ্যে ক্রিট সঙ্কট উসমানীয়দের জন্য ভালোভাবে শেষ হয়, কিন্তু তারপরও বিদ্রোহটি এবং যে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে এটি দমন করা হয়েছিল তা উসমানীয় সাম্রাজ্যে খ্রিস্টানদের দুরবস্থার প্রতি বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

ইউরোপে ক্ষমতার ভারসাম্যের পরিবর্তন[সম্পাদনা]

ক্রিমিয়ার যুদ্ধে বিজয়ীপক্ষে থাকার পরেও উসমানীয় সাম্রাজ্যের ক্ষমতা ও সম্মান হ্রাস পাচ্ছিল। রাজকোষের ওপর অর্থনৈতিক চাপের ফলে উসমানীয় সরকার এত চড়া সুদে বৈদেশিক ঋণ নিতে বাধ্য হয় যে পরবর্তীতে গৃহীত সকল অর্থনৈতিক সংস্কার সত্ত্বেও তারা ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় এবং আর্থিক সঙ্কটে নিপতিত হয়। ককেশাস থেকে রুশদের দ্বারা বহিষ্কৃত ৬ লক্ষেরও বেশি মুসলিম সার্কাশীয়কে আশ্রয় দিতে গিয়ে তাদের সমস্যা আরো ব্যাপক আকার ধারণ করে[১৫]

নতুন ইউরোপীয় সম্মেলন[সম্পাদনা]

ক্রিমিয়া যুদ্ধের পর রাশিয়া[সম্পাদনা]

১৮৭৫–১৮৭৬ সালের বলকান সঙ্কট[সম্পাদনা]

বলকানে বিদ্রোহ[সম্পাদনা]

হার্জেগোভিনায় বিদ্রোহ[সম্পাদনা]

বুলগেরীয় বিদ্রোহ[সম্পাদনা]

বুলগেরিয়ায় নিষ্ঠুরতার প্রতি আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]

সার্ব-তুর্কি যুদ্ধ এবং কূটনৈতিক কৌশল[সম্পাদনা]

যুদ্ধের ঘটনাবলি[সম্পাদনা]

প্রাথমিক ঘটনাবলি[সম্পাদনা]

বলকান ফ্রন্ট[সম্পাদনা]

ককেশাস ফ্রন্ট[সম্পাদনা]

যুদ্ধকালীন সময়ে বুলগেরিয়ায় বেসামরিক সরকার[সম্পাদনা]

ফলাফল[সম্পাদনা]

বৃহৎ শক্তিসমূহের হস্তক্ষেপ[সম্পাদনা]

বুলগেরিয়ার মুসলিম ও খ্রিস্টান জনগণের ওপর প্রভাব[সম্পাদনা]

বুলগেরিয়ার ইহুদি জনগণের ওপর প্রভাব[সম্পাদনা]

আর্মেনীয় সমস্যার আন্তর্জাতিকীকরণ[সম্পাদনা]

স্থায়ী প্রভাব[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলন[সম্পাদনা]

সংস্কৃতিতে প্রভাব[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Timothy C. Dowling. Russia at War: From the Mongol Conquest to Afghanistan, Chechnya, and Beyond. 2 Volumes. ABC-CLIO, 2014. P. 748
  2. Мерников, АГ (2005. – c. 376), Спектор А. А. Всемирная история войн (Russian ভাষায়), Минск  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য).
  3. Урланис Б. Ц. (১৯৬০)। "Войны в период домонополистического капитализма (Ч. 2)"Войны и народонаселение Европы. Людские потери вооруженных сил европейских стран в войнах XVII—XX вв. (Историко-статистическое исследование)। М.: Соцэкгиз। পৃষ্ঠা 104–105, 129 § 4। 
  4. Scafes, Cornel, et. al., Armata Romania in Razvoiul de Independenta 1877–1878 (The Romanian Army in the War of Independence 1877–1878). Bucuresti, Editura Sigma, 2002, p. 149 (Romence)
  5. Борис Урланис, Войны и народонаселение Европы, Часть II, Глава II http://scepsis.net/library/id_2140.html
  6. Мерников А. Г.; Спектор А. А. (২০০৫)। Всемирная история войн। Мн.: Харвест। আইএসবিএন 985-13-2607-0 
  7. Hatt-ı Hümayun (full text), Turkey: Anayasa .
  8. Vatikiotis, PJ (১৯৯৭), The Middle East, London: Routledge, পৃষ্ঠা 217, আইএসবিএন 0-415-15849-4 .
  9. Argyll 1879
  10. "Lebanon", Country Studies, US: Library of Congress, ১৯৯৪ .
  11. Churchill, C (১৮৬২), The Druzes and the Maronites under the Turkish rule from 1840 to 1860, London: B Quaritch, পৃষ্ঠা 219 .
  12. Shaw ও Shaw 1977, পৃ. 142–43।
  13. The Historical Journal, 3 (1): 38–55, ১৯৬০  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য).
  14. Stillman, William James (মার্চ ১৫, ২০০৪), The Autobiography of a Journalist (ebook), II, The Project Gutenberg, eBook#11594 .
  15. Finkel, Caroline (২০০৫), The History of the Ottoman Empire, New York: Basic Books, পৃষ্ঠা 467 .