ম্যাসন ক্রেন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Mason Crane থেকে পুনর্নির্দেশিত)
ম্যাসন ক্রেন
২০১৮ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ম্যাসন ক্রেন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামম্যাসন সিডনি ক্রেন
জন্ম (1997-02-18) ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ (বয়স ২৭)
শোরহাম-বাই-সী, পশ্চিম সাসেক্স, ইংল্যান্ড
উচ্চতা৫ ফুট ৯ ইঞ্চি (১.৭৫ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
একমাত্র টেস্ট
(ক্যাপ ৬৮৩)
৪ জানুয়ারি ২০১৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ৭৮)
২১ জুন ২০১৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টি২০আই২৫ জুন ২০১৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
টি২০আই শার্ট নং৪৪
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০১৫–বর্তমানহ্যাম্পশায়ার (জার্সি নং ৩২)
২০১৭নিউ সাউথ ওয়েলস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট টি২০আই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৪২ ৩৯
রানের সংখ্যা ৪১৯ ১১২
ব্যাটিং গড় ৩.০০ ১০.৭৪ ২৮.০০
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ২৯ ২৮*
বল করেছে ২৮৮ ৪৮ ৬,৫৬৮ ১,৯৮২
উইকেট ৯৬ ৬৭
বোলিং গড় ১৯৩.০০ ৬২.০০ ৪৫.১৬ ২৯.৯৮
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/১৯৩ ১/৩৮ ৫/৩৫ ৪/৩০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/– ০/– ৯/– ১৪/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০

ম্যাসন সিডনি ক্রেন (ইংরেজি: Mason Crane; জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭) পশ্চিম সাসেক্সের শোরহাম-বাই-সী এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। ২০১০-এর দশকের শেষদিক থেকে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন ম্যাসন ক্রেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলছেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করেন তিনি।

শৈশবকাল[সম্পাদনা]

আট বছর বয়সে ২০০৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে শেন ওয়ার্নের বোলিংশৈলী দেখে ম্যাসন ক্রেন অনুপ্রাণিত হন। ঐ মুহূর্তে তিনি লেগ স্পিনার হতে চেয়েছিলেন। বারো বছর পর ইংল্যান্ডের পক্ষে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার ও ঐ গ্রীষ্মে ২১ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ সফরে তাকে দলে রাখা হয়।

১০ বছর বয়স থেকে সাসেক্স ক্রিকেট লীগের দল ওয়ার্থিং ক্রিকেট ক্লাবের সদস্য তিনি। ক্লাবের কিশোর দলের পক্ষে খেলেন। এছাড়াও, প্রথম একাদশের পক্ষাবলম্বন করে ৫৪ উইকেট দখল করেছিলেন তিনি।[১]

এক পর্যায়ে নিজ কাউন্টি সাসেক্সের অনূর্ধ্ব-১৪ দল থেকে বাদ পড়লে তার খেলোয়াড়ী জীবন হুমকির মুখোমুখি হয়। ১৪ বছর বয়সে হ্যাম্পশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব একাডেমির সদস্য হন। তবে, ল্যান্সিং কলেজের ক্রিকেট শিক্ষক ও হ্যাম্পশায়ারের সাবেক বামহাতি স্পিনার রাজ মারু’র নজরে পড়েন ও কাউন্টি একাডেমিতে তাকে যুক্ত করেন। মারু’র তত্ত্বাবধানে তার উচ্চতা সম্পর্কে অবগত থেকে চমৎকার নিয়ন্ত্রণভাব বজায় রেখে দ্রুততার সাথে লেগ ব্রেক বোলিংসহ গুগলি বোলিং করতে পারতেন। একাডেমিতে চমৎকার ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন।

পাশাপাশি হ্যাম্পশায়ার একাডেমির স্পিন কোচ ড্যারেন ফ্লিন্টের সহায়তায় খুব শীঘ্রই ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৯ দলে খেলেন। মারুসহ ড্যারেন ফ্লিন্টের কাছ থেকে সহযোগিতা পান ও ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ ডেভেলপম্যান্ট দলের পক্ষে খেলার জন্যে আমন্ত্রিত হন। ২০১৪ সালের গ্রীষ্মে ম্যাসন ক্রেন তার ক্রীড়াশৈলী অব্যাহত রাখেন। ফলশ্রুতিতে, হ্যাম্পশায়ার দ্বিতীয় একাদশের পক্ষে নিয়মিতভাবে খেলার সুযোগ পান। দুবাই গমনার্থে ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে খেলার জন্যে অন্তর্ভুক্ত হন। এরপর দলের সাথে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন ও অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে খেলেন। এছাড়াও, এলভি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে অংশ নেয়ার লক্ষ্যে ওরচেস্টারশায়ারের প্রথম একাদশ দলের সদস্য হন। অস্ট্রেলিয়ায় তিনি ভালো খেলেন। ৩ খেলা নিয়ে গড়া সিরিজে ২ উইকেট পান। ঐ সিরিজে তার দল ৩-২ ব্যবধানে পরাভূত হয়।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

২০১৫ সাল থেকে ম্যাসন ক্রেনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। দ্বিতীয় মৌসুমে বেশ প্রতিকূলতার মুখোমুখি হন। তবে, তার সংগৃহীত ৩১টি চ্যাম্পিয়নশীপ উইকেটের তুলনায় কেবলমাত্র রায়ান ম্যাকলারিন তারচেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছিলেন। এ পর্যায়ে টি২০ ব্ল্যাস্ট প্রতিযোগিতায় অধিক মনোনিবেশ ঘটাতে দেখা যায়।

১০ জুলাই, ২০১৫ তারিখে ন্যাটওয়েস্ট টি২০ ব্ল্যাস্ট প্রতিযোগিতায় হ্যাম্পশায়ার প্রথম একাদশের সদস্যরূপে প্রথম খেলেন। অ্যাজিয়াস বোলে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় প্রতিপক্ষ সারের বিপক্ষে নবম ওভারে বোলিংয়ে নামেন। ১৮৭ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় থাকা সারে দলের কুমার সাঙ্গাকারাকে ফুল টস বলে ও বিক্রম সোলাঙ্কি’র স্ট্যাম্প উপড়ে ফেলেন। নির্ধারিত ৪ ওভারে বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করান ২/৩৫। ঐ খেলায় তার দল ২৯ রানে জয় পেয়েছিল। কয়েক সপ্তাহ পর অ্যাজিয়াস বোলে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে হ্যাম্পশায়ারের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় পাঁচ-উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন।

২০১৬ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে ডিসেম্বর, ২০১৫ সালে ইংল্যান্ড দলের সদস্যদের তালিকায় তাকে রাখা হয়।[২]

শেফিল্ড শিল্ডে অংশগ্রহণ[সম্পাদনা]

সাবেক অস্ট্রেলীয় লেগ স্পিনার স্টুয়ার্ট ম্যাকগিলের সাথে সিডনিতে শীতকালে খেলার পরিকল্পনা করেন। অক্টোবর, ২০১৬ সালে সিডনি গ্রেড ক্রিকেটে গর্ডন ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট ক্লাবে খেলার জন্যে সিডনি যান।[৩] গর্ডন সিসি’র পক্ষে পরপর সাত উইকেট নিয়ে শেফিল্ড শিল্ডে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে খেলার সুযোগ এনে দেয়।

মার্চ, ২০১৭ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে প্রথম খেলেন। এরফলে, ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে ইমরান খানের পর তিনিই ক্লাবের পক্ষে প্রথম বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে অংশ নেন।[৪] সিডনিতে অনুষ্ঠিত শেফিল্ড শিল্ডের ঐ খেলায় প্রতিপক্ষ সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি ১১৬ রান খরচায় ৫ উইকেট দখল করেন। এছাড়াও, ব্যাট হাতে নিয়ে ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।[৫] ২০১৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত নর্থ ভার্সাস সাউথের মধ্যকার সিরিজে অংশ নেন।

২০১৭ সালের শুরুতে হ্যাম্পশায়ারের চ্যাম্পিয়নশীপ দল থেকে ম্যাসন ক্রেনকে বাদ দেয়ায় জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য জেমস হুইটেকারের হতাশা ব্যক্ত করার ঘটনায় ইংল্যান্ড দলে তাকে নিয়ে গুঞ্জনের সৃষ্টি হয়। তাকে ১৪ খেলার অর্ধেকটিতে রাখা হয় ও ৪৪.৬৯ গড়ে ১৬ উইকেট পান। তবে, টুয়েন্টি২০ খেলায় কয়েকজন ইংরেজ লেগ স্পিনারের ন্যায় তাকেও নিজ দেশে খেলার সুযোগ দেয়া হয়। ব্ল্যাস্ট প্রতিযোগিতায় সুন্দর খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ নিজ দেশে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম দুইটি টি২০আইয়ে তাকে খেলানো হয়।

২০১৮ সালে রয়্যাল লন্ডন কাপে তাকে ব্যথানাশক ইনজেকশন নিয়ে খেলতে হয়। মাংসপেশীতে টান পড়ায় তাকে মৌসুমের বাদ-বাকী সময়ে দলের বাইরে রাখা হয়। পরের গ্রীষ্মে ভালো-মন্দ মিলিয়ে খেলেন। আবারো তাকে সাদা-বলের ক্রিকেটে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করতে দেখা যায়। তবে, চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় এর বিপরীত চিত্র পরিলক্ষিত হয়। ছয় খেলায় পাঁচ উইকেট লাভে তাকে ১০০-এর অধিক ওভার বোলিং করতে হয়।

২০২০ সালে হ্যাম্পশায়ার দল চ্যাম্পিয়নশীপকে ঘিরে বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে নাথান লায়নের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। দৃশ্যতঃ লাল বল নিয়ে তার খেলার সম্ভাবনা স্তিমিত থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে এবং লিয়াম ডসনকে ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হলেও আঘাতপ্রাপ্ত হলে ম্যাসন ক্রেন চারটি খেলায় সুন্দর খেলেন। ১৩.৫৭ গড়ে ১৪ উইকেট পান। এছাড়াও, ব্ল্যাস্ট প্রতিযোগিতায় ওভার প্রতি ৬.৬০ গড়ে আরও নয় উইকেট দখল করেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্ট ও দুইটিমাত্র টি২০আইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন ম্যাসন ক্রেন। ৪ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে সিডনিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। এখনো তাকে কোন ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।

জুন, ২০১৭ সালে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ খেলার লক্ষ্যে লিভিংস্টোনসহ তাকে ইংল্যান্ড দলের সদস্য করা হয়।[৬] ২১ জুন, ২০১৭ তারিখে সাউদাম্পনে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টি২০আইয়ে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার টি২০আই অভিষেক হয়।[৭] নিজ শহরে অনুষ্ঠিত প্রথম খেলায় এবি ডি ভিলিয়ার্সকে আউট করে প্রথম উইকেটের সন্ধান পান। ২০১৭-১৮ মৌসুমের শীতকালে অ্যাশেজ সফরে ইংরেজ দলে তাকে ঠাঁই দেয়া হয়। সিডনিতে অভিষেক ঘটা টেস্টে ১৯৩ রান খরচায় একটিমাত্র উইকেট পেয়েছিলেন। ওভার প্রতি চারের বেশি রান দেন। এ পর্যায়ে তার বয়েস ছিল মাত্র ২০ বছর।

টেস্ট অভিষেক[সম্পাদনা]

আগস্ট, ২০১৭ সালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার লক্ষ্যে ইংল্যান্ডের টেস্ট দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৮] সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০১৭-১৮ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের টেস্ট দলে তার ঠাঁই হয়।[৯] ৪ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে সিডনিতে সিরিজের পঞ্চম টেস্টে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়।[১০] উসমান খাওয়াজাকে বিদেয় করে নিজস্ব প্রথম টেস্ট উইকেটের সন্ধান পান। এর পূর্বে অবশ্য একই খেলোয়াড়কে বিদেয় করলেও নো-বলের কারণে তা বাস্তবায়িত হয়নি।[১১]

২৯ মে, ২০২০ তারিখে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারী ছড়িয়ে পড়ার পর আন্তর্জাতিক সময়সূচীকে ঘিরে প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডের ৫৫-সদস্যের তালিকায় তাকে রাখা হয়।[১২][১৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Mason Crane gets England Call-up"। Worthing Cricket Club। ১৬ জুন ২০১৭। ২২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. "Aneurin Donald recalled for U-19 World Cup"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  3. Vimpany, Mike (জানুয়ারি ১০, ২০১৭)। "Cricket: Hampshire's Mason Crane earns praise from Trevor Chappell for performances in Australia"Southern Daily Echo। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৭, ২০১৭ 
  4. "Crane follows Imran Khan with New South Wales debut"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৭ 
  5. "Sheffield Shield, 25th Match: New South Wales v South Australia at Sydney, Mar 7-10, 2017"। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৭ 
  6. "Livingstone, Crane in England T20 squad"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৭ 
  7. "South Africa tour of England, 1st T20I: England v South Africa at Southampton, Jun 21, 2017"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৭ 
  8. "England Test squad named for West Indies"England and Wales Cricket Board। ১০ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৭ 
  9. "England name Test squad for Ashes tour"England and Wales Cricket Board। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  10. "5th Test, England tour of Australia and New Zealand at Sydney, Jan 4-8 2018"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮ 
  11. "Oh, no ball!"ESPN Cricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০৬ 
  12. "England Men confirm back-to-training group"England and Wales Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২০ 
  13. "Alex Hales, Liam Plunkett left out as England name 55-man training group"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২০ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]