বিষয়বস্তুতে চলুন

বাইবেল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Bible থেকে পুনর্নির্দেশিত)
গুটেনবার্গ বাইবেল, প্রথম মুদ্রিত বাইবেল (মধ্য ১৫শ শতাব্দী)

বাইবেল বা ধর্মপুস্তক (হিব্রু ভাষায়: ביבליה‎; প্রাচীন গ্রিকτὰ βιβλία, tà biblía, “পুস্তকসমূহ”)[][] একটি ধর্মগ্রন্থ সংকলন যা খ্রীষ্টান, যিহূদী, শমরীয়, রাস্তাফারি ও অন্যান্যদের নিকট পবিত্র। এটি বিভিন্ন ধরনের পুস্তকের সংকলন (anthology) যা এই বিশ্বাসের দ্বারা সংযুক্ত যে তারা সম্মিলিতভাবে ঈশ্বরের দৈববাণী। এই পুস্তকগুলির মধ্যে রয়েছে ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিনিবদ্ধ, ঐতিহাসিক বিবরণ, স্তব, প্রার্থনা, প্রবাদ-প্রবচন, নীতিগর্ভ রূপক কাহিনী, পত্র, আদিরসাত্মক গল্প, কাব্য ও ভাববাণী। বিশ্বাসীরা সাধারণত বাইবেলকে ঐশ্বরিক অনুপ্রেরণার একটি সৃষ্টিকর্ম হিসাবে বিবেচনা করে।

একটি ঐতিহ্য বা গোষ্ঠী দ্বারা বাইবেলে অন্তর্ভুক্ত সেই পুস্তকগুলিকে ধর্মসম্মত বলা হয়, যা সূচিত করে যে সেই ঐতিহ্য বা গোষ্ঠীটি সংকলনটিকে সদাপ্রভুর বাক্য এবং ইচ্ছার প্রকৃত উপস্থাপনা হিসাবে দেখে। বাইবেলের প্রচুর ধর্মপুস্তক মণ্ডলী থেকে মণ্ডলীতে অধিক্রমণ ও অপসৃত বিষয়বস্তুর মাধ্যমে বিবর্তিত হয়েছে।[] হিব্রু বাইবেল বা তানাখ গ্রীক সপ্ততি ও খ্রীষ্টান পুরাতন নিয়মের সাথে সমাপতিত হয়। খ্রীষ্টান নূতন নিয়ম হল প্রথম শতাব্দীর কোইনি গ্রীক ভাষায় প্রাথমিক খ্রীষ্টানদের, যাদের নাসরতীয় যীশুর যিহূদী শিষ্য বলে ধারণা করা হয়, দ্বারা রচিত গ্রন্থের সংকলন। খ্রীষ্টান মণ্ডলীগুলির মধ্যে ধর্মপুস্তকে কী অন্তর্ভুক্ত করা উচিত সে সম্পর্কে কিছুটা দ্বিমত রয়েছে, মূলত বাইবেলের অপ্রামাণিক অংশসমূহ, একটি রচনা তালিকা যা বিভিন্ন মাত্রার শ্রদ্ধার সাথে বিবেচিত হয়।

বাইবেলের প্রতি মনোভাবের ক্ষেত্রেও খ্রীষ্টীয় দলগুলির মধ্যেও ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। রোমীয় কাথোলিক, উচ্চমণ্ডলী ইঙ্গবাদী, পদ্ধতিবাদী ও পূর্বদেশীয় অর্থোডক্স খ্রীষ্টানরা বাইবেল ও পবিত্র ঐতিহ্য উভয়ের সঙ্গতি আর গুরুত্বের উপর জোর দেয়,[][] আবার অনেক প্রতিবাদী মণ্ডলী সোলা স্ক্রিপতুরা ধারণার উপর বা কেবল ধর্মগ্রন্থের উপর গুরুত্ব আরোপ করে। সংস্কারকালে এই ধারণাটি প্রসিদ্ধি লাভ করেছিল এবং বর্তমানে অনেক মণ্ডলী খ্রীষ্টীয় শিক্ষার একমাত্র অভ্রান্ত উৎস হিসাবে বাইবেলের ব্যবহারকে সমর্থন করে। অন্যরা যদিও অনেক জ্ঞানী খ্রিস্টান ব্যক্তিবর্গ বাইবেলে প্রচুর ইতিহাস ও বিজ্ঞান বিষয়ক ভুল-ক্রুটির থাকার দাবী জানান।

সাহিত্য এবং ইতিহাসে বাইবেলের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে, বিশেষত পশ্চিমা বিশ্বে, যেখানে গুটেনবার্গ বাইবেল প্রথম সচল মুদ্রাক্ষর ব্যবহার করে ছাপা হয়েছিল।[][] টাইম ম্যাগাজিনের মার্চ ২০০৭ সংস্করণ অনুসারে, “বাইবেল রচিত গ্রন্থসমূহের মধ্যে সাহিত্য, ইতিহাস, বিনোদন এবং সংস্কৃতি গঠনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ব ইতিহাসে এর প্রভাব অতুলনীয় এবং এর প্রভাব হ্রাসের কোনো লক্ষণ দৃশ্যমান নয়।”[] আনুমানিক মোট ৫ বিলিয়নের অধিক কপি বিক্রীত।[][][] ২০০০ এর দশক হিসাবে বার্ষিক এটির প্রায় ১০০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়।[][১০]

বাইবেল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল শব্দটি উদ্ভূত হয়েছে কয়িন গ্রীক τὰ βιβλία, tà biblía, "বইগুলো"[১১] থেকে; বাইবেল অর্থাৎ ধর্ম শাস্ত্র, লিপি বা পুস্তক, ঈশ্বরের বাক্য

প্রচলিত প্রোটেস্ট্যান্ট বাইবেল ৬৬টি পুস্তকের একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান পর্বে বিভক্ত — ৩৯টি পুস্তক সংবলিত পুরাতন নিয়ম বা ওল্ড টেস্টামেন্ট এবং ২৭টি পুস্তক সংবলিত নতুন নিয়ম বা নিউ টেস্টামেন্ট। তবে ক্যাথলিক বাইবেলে পুস্তকসংখ্যা প্রোটেস্ট্যান্টদের চেয়ে ৭টি বেশি, অর্থাৎ ৭৩টি। খ্রিস্টধর্ম মতে ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছিলেন এবং বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন যীশু

পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ আরামীয় ভাষায় লিখিত। নতুন নিয়ম গ্রিক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছেন বলা হয়। অনেক খ্রিস্টান বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল লিপিবদ্ধ হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম পবিত্র আত্মার সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুদিত হয়েছে।

ঐতিহাসিক ঘটনার বিবরণের ক্ষেত্রে বাইবেল ও কুরআন-এর ভাষ্য কিছুু ক্ষেত্রে অভিন্ন।

তবে বাইবেলে কুরআনের বিপরীত কথাও পাওয়া যায়।

বাইবেলের একাধিক ভিন্ন ভিন্ন সংস্করণ সমূহ আছে। ইংরেজী ভাষাতে আপনি পেতে পারেন যেমন দি কিং জেমস সংস্করণ, দি নিউ ইন্টারন্যাশনাল সংস্করণ, দি নিউ  আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড সংস্করণ, দি নিউ ইংলিশ সংস্করণ এবং ইত্যাদি। যেহেতু বাইবেলের অনেক বিভিন্ন সংস্করণ আছে সেহেতু এটি দেখায় যে বাইবেল (আল কিতাব) বিকৃত হয়েছে, বা কমপক্ষে ‘সত্য’ একটিকে জানি না। হ্যাঁ বাস্তবিকই এই বিভিন্ন সংস্করণগুলো আছে – কিন্তু এর সাথে বাইবেলের বিকৃতির কোনো সম্পর্ক নেই বা এইগুলো সত্যই ভিন্ন ভিন্ন বাইবেল কি না। প্রকৃতপক্ষে সেখানে কেবলমাত্র একটি বাইবেল/কিতাব আছে।

উদাহরণস্বরূপ, যখন দি নিউ ইন্টারন্যাশনাল সংস্করণের কথা বলি, তখন মূল গ্রীক (ইঞ্জিল) এবং হিব্রু (তৌরাত এবং যাবুর) থেকে ইংরেজিতে এক নির্দিষ্ট অনুবাদের কথা বলছি I দি নিউ আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ইংরেজির আর একটি অনুবাদ কিন্তু সেই একই গ্রীক এবং হিব্রু পাঠ্য থেকে।

ব্যুৎপত্তি

[সম্পাদনা]

বিকাশলাভ ও ইতিহাস

[সম্পাদনা]

বিষয়বস্তু

[সম্পাদনা]

পুরাতন নিয়ম

[সম্পাদনা]

পুরাতন নিয়মে ৩৯টি (প্রোটেস্টান্ট), ৪৬টি (কাথোলিক) বা তার বেশি (অর্থোডক্স ও অন্যান্য) বই রয়েছে যেগুলো খুব বিস্তৃতভাবে, পঞ্চপুস্তক, ঐতিহাসিক পুস্তক, প্রজ্ঞাপুস্তক এবং নবীগণের পুস্তকে বিভক্ত।[১২]

খালি ছকঘর নির্দেশ করে যে ওই পুস্তকটি সেই কানুনে অনুপস্থিত।

  পঞ্চপুস্তক, যা ইব্রীয় তোরাহের অনুরূপ
  ঐতিহাসিক পুস্তক, ইব্রীয় নবীঈমের (নবীগণ) অনুরূপ
  প্রজ্ঞাপুস্তক, ইব্রীয় কতূবীমের অনুরূপ
  মুখ্য নবীগণ
  বারোজন গৌণ নবী
ইহুদি
তানাখ
(২৪টি বই)[]
প্রোটেস্টান্ট
পুরাতন নিয়ম
(৩৯টি বই)
কাথোলিক
পুরাতন নিয়ম
(৪৬টি বই)
পূর্বদেশীয় অর্থোডক্স
পুরাতন নিয়ম
(৪৯টি বই)
মূলভাষা
তোরাহ (আইন)
পঞ্চপুস্তক বা মোশির পাঁচটি বই
বরেশীৎ আদিপুস্তক আদিপুস্তক আদিপুস্তক ইব্রীয়
শমোৎ যাত্রাপুস্তক যাত্রাপুস্তক যাত্রাপুস্তক ইব্রীয়
বয়ীক্রা লেবীয় পুস্তক লেবীয় পুস্তক লেবীয় পুস্তক ইব্রীয়
বমীদ্‌বর গণনা পুস্তক গণনা পুস্তক গণনা পুস্তক ইব্রীয়
দাবারীম দ্বিতীয় বিবরণ দ্বিতীয় বিবরণ দ্বিতীয় বিবরণ ইব্রীয়
নবীঈম (নবীগণ)
য়হোশূআʿ যিহোশূয় যিহোশূয় (যোসুয়ে) যিহোশূয় (ইয়েসৌস) ইব্রীয়
শোফেতীম বিচারকর্তৃগণ বিচারকর্তৃগণ বিচারকর্তৃগণ ইব্রীয়
রূৎ[] রূৎ রূৎ রূৎ ইব্রীয়
শমূয়েল ১ শমূয়েল ১ শমূয়েল (১ রাজাবলি)[] ১ শমূয়েল (১ রাজ্যসমূহ)[] ইব্রীয়
২ শমূয়েল ২ শমূয়েল (২ রাজাবলি)[] ২ শমূয়েল (২ রাজ্যসমূহ)[] ইব্রীয়
মলাখীম ১ রাজাবলি ১ রাজাবলি (৩ রাজাবলি)[] ১ রাজাবলি (৩ রাজ্যসমূহ)[] ইব্রীয়
২ রাজাবলি ২ রাজাবলি (৪ রাজাবলি)[] ২ রাজাবলি (৪ রাজ্যসমূহ)[] ইব্রীয়
দীব্রে হাইয়ামীম[] ১ বংশাবলি ১ বংশাবলি (১ পারালিপোমেনন) ১ বংশাবলি (১ পারালিপোমেনন) ইব্রীয়
২ বংশাবলি ২ বংশাবলি (২ পারালিপোমেনন) ২ বংশাবলি (২ পারালিপোমেনন) ইব্রীয়
১ এসদ্রাস[][] গ্রীক
ʿএজ়্রাʾ–নহ়মিয়া[] ইষ্রা ইষ্রা (১ এসদ্রাস) ইষ্রা (২ এসদ্রাস)[][][] ইব্রীয় ও অরামীয়
নহিমিয় নহিমিয় (২ এসদ্রাস) নহিমিয় (২ এসদ্রাস)[][] ইব্রীয়
তোবিৎ (তোবিয়) তোবিৎ[] অরামীয় ও ইব্রীয়
যিহূদীৎ যিহূদীৎ[] ইব্রীয়
ইষ্টের[] ইষ্টের ইষ্টের[] ইষ্টের[] ইব্রীয়
১ মকবীয়[] ১ মকবীয়[] ইব্রীয়
২ মকবীয়[] ২ মকবীয়[] গ্রীক
৩ মকবীয়[] গ্রীক
৩ এসদ্রাস[] গ্রীক
৪ মকবীয়[] গ্রীক
কতূবীম (রচনাবলি) প্রজ্ঞাপুস্তক
ইয়োব[] ইয়োব ইয়োব ইয়োব ইব্রীয়
তেহিলীম[] গীতসংহিতা গীতসংহিতা গীতসংহিতা[] ইব্রীয়
মনঃশির প্রার্থনা[] গ্রীক
মীশ্লে[] হিতোপদেশ হিতোপদেশ হিতোপদেশ ইব্রীয়
কোহেলেৎ[] উপদেশক উপদেশক উপদেশক ইব্রীয়
শীর হাশীরীম[] শলোমনের গীত পরমগীত পরমগীত (আইস্মা আইস্মাতন) ইব্রীয়
প্রজ্ঞাপুস্তক প্রজ্ঞাপুস্তক[] গ্রীক
সীরা সীরা[] ইব্রীয়
নবীঈম (পরবর্তী নবীগণ) প্রধান নবীগণ
য়শাʿইয়াহূ যিশাইয় যিশাইয় (ইসাইয়াস) যিশাইয় ইব্রীয়
য়ীরময়াহূ যিরমিয় যিরমিয় (যিরমিয়াস) যিরমিয় ইব্রীয়
ʾএক়া[] বিলাপ বিলাপ বিলাপ ইব্রীয়
বারূক[] বারূক[][] ইব্রীয়[১৩]
যিরমিয়ের পত্র[][] গ্রীক (সংখ্যাগুরু দৃষ্টিভঙ্গি)[]
য়হ়জ়ক়েʾল যিহিষ্কেল যিহিষ্কেল যিহিষ্কেল ইব্রীয়
দানিয়েল[] দানিয়েল দানিয়েল[] দানিয়েল[] অরামীয় ও ইব্রীয়
বারোজন গৌণ নবী
শ্নেম ʿআস়র
বা
বারোজন
হোশেয় হোশেয় (ওসী) হোশেয় ইব্রীয়
যোয়েল যোয়েল যোয়েল ইব্রীয়
আমোষ আমোষ আমোষ ইব্রীয়
ওবদিয় ওবদিয় (আবদিয়াস) ওবদিয় ইব্রীয়
যোনা যোনা (যোনাস) যোনা ইব্রীয়
মীখা মীখা (মীখায়াস) মীখা ইব্রীয়
নহূম নহূম নহূম ইব্রীয়
হবক্‌কূক হবক্‌কূক (হবকূক) হবক্‌কূক ইব্রীয়
সফনিয় সফনিয় (সফনিয়াস) সফনিয় ইব্রীয়
হগয় হগয় (আগ্গায়েউস) হগয় ইব্রীয়
সখরিয় সখরিয় (জাখারিয়াস) সখরিয় ইব্রীয়
মালাখি মালাখি (মালাখিয়াস) মালাখি ইব্রীয়

পূর্বদেশীয় অর্থোডক্স কানুনের বেশ কিছু বই লাতিন ভুলগাতা বা প্রাকৃত বাইবেলের পরিশিষ্টেও পাওয়া যায়, যা পূর্বে রোমীয় কাথোলিক মণ্ডলীর দাপ্তরিক বাইবেল ছিল।

প্রাকৃত বাইবেলের পরিশিষ্টের পুস্তকসমূহ
প্রাকৃত নাম পূর্বদেশীয় অর্থোডক্স ঐতিহ্যবাহী নাম
৩ এসদ্রাস ১ এসদ্রাস
৪ এসদ্রাস ২ এসদ্রাস
মনঃশির প্রার্থনা মনঃশির প্রার্থনা
দায়ূদের গীতসংহিতা যখন তিনি গলিয়াৎকে বধ করেন (গীতসংহিতা ১৫১) গীতসংহিতা ১৫১

নূতন নিয়ম

[সম্পাদনা]

নূতন নিয়মের কানুনসমূহ

[সম্পাদনা]
সারণী পাদটীকা
  1. The growth and development of the Armenian biblical canon is complex; extra-canonical New Testament books appear in historical canon lists and recensions that are either distinct to this tradition, or where they do exist elsewhere, never achieved the same status.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Some of the books are not listed in this table; these include the Prayer of Euthalius, the Repose of St. John the Evangelist, the Doctrine of Addai, a reading from the Gospel of James, the Second Apostolic Canons, the Words of Justus, Dionysius Areopagite, the Preaching of Peter, and a Poem by Ghazar.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] (Various sources[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] also mention undefined Armenian canonical additions to the Gospels of Mark and John. These may refer to the general additions—Mark 16:9–20 and John 7:53–8:11—discussed elsewhere in these notes.) A possible exception here to canonical exclusivity is the Second Apostolic Canons, which share a common source—the Apostolic Constitutions—with certain parts of the Orthodox Tewahedo New Testament broader canon.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] The Acts of Thaddeus was included in the biblical canon of Gregory of Tatev.[১৪] There is some uncertainty about whether Armenian canon lists include the Doctrine of Addai or the related Acts of Thaddeus.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Moreover, the correspondence between King Abgar V and Jesus Christ, which is found in various forms—including within both the Doctrine of Addai and the Acts of Thaddeus—sometimes appears separately (see list[পূর্ণ তথ্যসূত্র প্রয়োজন]). The Prayer of Euthalius and the Repose of St. John the Evangelist appear in the appendix of the 1805 Armenian Zohrab Bible.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Some of the aforementioned books, though they are found within canon lists, have nonetheless never been discovered to be part of any Armenian biblical manuscript.[১৪]
  2. Though widely regarded as non-canonical,[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] the Gospel of James obtained early liturgical acceptance among some Eastern churches and remains a major source for many of Christendom's traditions related to Mary, the mother of Jesus.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  3. The Diatessaron, Tatian's gospel harmony, became a standard text in some Syriac-speaking churches down to the 5th century, when it gave way to the four separate gospels found in the Peshitta.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  4. Parts of these four books are not found in the most reliable ancient sources; in some cases, are thought to be later additions, and have therefore not appeared historically in every biblical tradition.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] They are as follows: Mark 16:9–20, John 7:53–8:11, the Comma Johanneum, and portions of the Western version of Acts. To varying degrees, arguments for the authenticity of these passages—especially for the one from the Gospel of John—have occasionally been made.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  5. Skeireins, a commentary on the Gospel of John in the Gothic language, was included in the Wulfila Bible.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] It exists today only in fragments.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  6. The Acts of Paul and Thecla and the Third Epistle to the Corinthians are all portions of the greater Acts of Paul narrative, which is part of a stichometric catalogue of New Testament canon found in the Codex Claromontanus, but has survived only in fragments.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Some of the content within these individual sections may have developed separately.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  7. These four works were questioned or "spoken against" by Martin Luther, and he changed the order of his New Testament to reflect this, but he did not leave them out, nor has any Lutheran body since.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Traditional German Luther Bibles are still printed with the New Testament in this changed "Lutheran" order.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] The vast majority of Protestants embrace these four works as fully canonical.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  8. The Peshitta excludes 2 John, 3 John, 2 Peter, Jude, and Revelation, but certain Bibles of the modern Syriac traditions include later translations of those books.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Still today, the official lectionary followed by the Syriac Orthodox Church and the Assyrian Church of the East presents lessons from only the twenty-two books of Peshitta, the version to which appeal is made for the settlement of doctrinal questions.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  9. The Epistle to the Laodiceans is present in some western non-Roman Catholic translations and traditions.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Especially of note is John Wycliffe's inclusion of the epistle in his English translation,[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] and the Quakers' use of it to the point where they produced a translation and made pleas for its canonicity, see Poole's Annotations, on Col. 4:16. The epistle is nonetheless widely rejected by the vast majority of Protestants.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  10. The Apocalypse of Peter, though not listed in this table, is mentioned in the Muratorian fragment and is part of a stichometric catalogue of New Testament canon found in the Codex Claromontanus.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] It was also held in high regard by Clement of Alexandria.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  11. Other known writings of the Apostolic Fathers not listed in this table are as follows: the seven Epistles of Ignatius, the Epistle of Polycarp, the Martyrdom of Polycarp, the Epistle to Diognetus, the fragment of Quadratus of Athens, the fragments of Papias of Hierapolis, the Reliques of the Elders Preserved in Irenaeus, and the Apostles' Creed.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  12. Though they are not listed in this table, the Apostolic Constitutions were considered canonical by some including Alexius Aristenus, John of Salisbury, and to a lesser extent, Grigor Tat`evatsi.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] They are even classified as part of the New Testament canon within the body of the Constitutions itself; moreover, they are the source for a great deal of the content in the Orthodox Tewahedo broader canon.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  13. These five writings attributed to the Apostolic Fathers are not currently considered canonical in any biblical tradition, though they are more highly regarded by some more than others.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Nonetheless, their early authorship and inclusion in ancient biblical codices, as well as their acceptance to varying degrees by various early authorities, requires them to be treated as foundational literature for Christianity as a whole.[কার মতে?][তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  14. Ethiopic Clement and the Ethiopic Didascalia are distinct from and should not be confused with other ecclesiastical documents known in the west by similar names.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

পাঠ্য ইতিহাস

[সম্পাদনা]

প্রভাব

[সম্পাদনা]

ব্যাখ্যা ও অনুপ্রেরণা

[সম্পাদনা]

সংস্করণ ও তর্জমা

[সম্পাদনা]

প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক গবেষণা

[সম্পাদনা]

বাইবেলীয় সমালোচনা

[সম্পাদনা]

বাইবেল জাদুঘর

[সম্পাদনা]

দরদালান

[সম্পাদনা]

চিত্রালঙ্কার

[সম্পাদনা]

বিভিন্ন ধর্মের দৃষ্টিকোণ

[সম্পাদনা]

ইহুদি ধর্ম

[সম্পাদনা]

আব্রাহামীয় ধর্মের মধ্যে ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্মের বাইবেলকে স্বীকার করে না, যেমনটা স্বীকার করে না 'যীশু' নামক ঈশ্বরের কোনো বাণীবাহককে। তবে খ্রিস্টানগণ যেখানে বাইবেলের পুরাতন নিয়ম বলতে ইহুদি ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলোকে বুঝিয়ে থাকেন, সেখানে ইহুদি ধর্মে এজাতীয় কোনো বিভাজন দেখা যায় না, বরং খ্রিস্টধর্মমতে পুরাতন নিয়মই ইহুদি ধর্মের ঐশ্বিক ধর্মগ্রন্থ তোরাহ

ইসলাম ধর্ম

[সম্পাদনা]

ইসলাম ধর্মে পবিত্র কুরআন ও হাদিস শরিফে "বাইবেল" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, আল্লাহর বার্তাবাহক নবি ঈসা (আ.) এর উপর অবতীর্ণ "ইঞ্জিল" নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে বলা হয়েছে,

"আর আমি তাদের পেছনে মারইয়াম পুত্র ঈসাকে পাঠিয়েছিলাম তার সম্মুখে বিদ্যমান তাওরাতের সত্যায়নকারীরূপে এবং তাকে দিয়েছিলাম "ইঞ্জিল", এতে রয়েছে হিদায়াত ও আলো এবং (তা ছিল) তার সম্মুখে অবশিষ্ট তাওরাতের সত্যায়নকারী, হিদায়াত ও মুত্তাকীদের জন্য উপদেশস্বরূপ।"[কুরআন ৫:৪৬]

খ্রিস্টানদের যীশুকেই পবিত্র কুরআনে ঈসা (আ.) বলা হয়েছে। তবে মুসলিমদের মতে খ্রিস্টান ধর্মযাজকরা আল্লাহর কিতাব "ইঞ্জিল" পরিবর্তন ও বিকৃত করেছে। তাই বর্তমান বাইবেলকে তারা আল্লাহর কিতাব হিসেবে মানে না, বরং আল্লাহর কিতাবের পরিবর্তিত ও বিকৃত রূপ বলে।[১৮]

বাইবেলের বিষয়ে মুসলিমরা ইযহারুল হক[১৯] সহ বিভিন্ন বই লিখেছে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

পাদটীকা

[সম্পাদনা]
  1. See also § Etymology.
  2. The 24 books of the Hebrew Bible are the same as the 39 books of the Protestant Old Testament, only divided and ordered differently: the books of the Minor Prophets are in Christian Bibles twelve different books, and in Hebrew Bibles, one book called "The Twelve". Likewise, Christian Bibles divide the Books of Kingdoms into four books, either 1–2 Samuel and 1–2 Kings or 1–4 Kings: Jewish Bibles divide these into two books. The Jews likewise keep 1–2 Chronicles/Paralipomenon as one book. Ezra and Nehemiah are likewise combined in the Jewish Bible, as they are in many Orthodox Bibles, instead of divided into two books, as per the Catholic and Protestant tradition.
  3. This book is part of the Ketuvim, the third section of the Jewish canon. There is a different order in Jewish canon than in Christian canon.
  4. The books of Samuel and Kings are often called First through Fourth Kings in the Catholic tradition, much like the Orthodox.
  5. Names in parentheses are the Septuagint names and are often used by the Orthodox Christians.
  6. One of 11 deuterocanonical books in the Russian Synodal Bible.
  7. 2 Esdras in the Russian Synodal Bible.
  8. Some Eastern Orthodox churches follow the Septuagint and Hebrew Bibles by considering the books of Ezra and Nehemiah as one book.
  9. 1 Esdras in the Russian Synodal Bible.
  10. The Catholic and Orthodox Book of Esther includes 103 verses not in the Protestant Book of Esther.
  11. The Latin Vulgate, Douay–Rheims, and Revised Standard Version Catholic Edition place First and Second Maccabees after Malachi; other Catholic translations place them after Esther.
  12. গ্রীক বাইবেলসমূহের পরিশিষ্টে ৪ মকবীয় পাওয়া যায়।
  13. Eastern Orthodox churches include Psalm 151 and the Prayer of Manasseh, not present in all canons.
  14. Part of 2 Paralipomenon in the Russian Synodal Bible.
  15. In Catholic Bibles, Baruch includes a sixth chapter called the Letter of Jeremiah. Baruch is not in the Protestant Bible or the Tanakh.
  16. Eastern Orthodox Bibles have the books of Baruch and the Letter of Jeremiah separate.
  17. ইব্রীয় (সংখ্যালঘু দৃষ্টিভঙ্গি); বিস্তারিত জানতে যিরমিয়ের পত্র পড়ুন।
  18. In Catholic and Orthodox Bibles, Daniel includes three sections not included in Protestant Bibles. The Prayer of Azariah and Song of the Three Holy Children are included between Daniel 3:23–24. Susanna is included as Daniel 13. Bel and the Dragon is included as Daniel 14. These are not in the Protestant Old Testament.

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Miller & Huber, Stephen & Robert (২০০৩)। The Bible: the making and impact on the Bible a history। England: Lion Hudson। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 978-0-7459-5176-8 
  2. Riches 2000, পৃ. 7–8।
  3. "Methodist Beliefs: In what ways are Lutherans different from United Methodists?" (ইংরেজি ভাষায়)। Wisconsin Evangelical Lutheran Synod। ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৪The United Methodists see Scripture as the primary source and criterion for Christian doctrine. They emphasize the importance of tradition, experience, and reason for Christian doctrine. Lutherans teach that the Bible is the sole source for Christian doctrine. They emphasize the importance of tradition, experience, and reason for Christian doctrine. Lutherans teach that the Bible is the sole source for Christian doctrine. The truths of Scripture do not need to be authenticated by tradition, human experience, or reason. Scripture is self authenticating and is true in and of itself. 
  4. Humphrey, Edith M. (১৫ এপ্রিল ২০১৩)। Scripture and Tradition (ইংরেজি ভাষায়)। Baker Books। পৃষ্ঠা 16। আইএসবিএন 978-1-4412-4048-4historically Anglicans have adopted what could be called a prima Scriptura position. 
  5. Biema, David (২২ মার্চ ২০০৭)। "The Case For Teaching The Bible"Time Magazine। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮Simply put, the Bible is the most influential book of all-time... The Bible has done more to shape literature, history, entertainment, and culture than any book ever written. Its influence on world history is unparalleled, and shows no signs of abating. Even pop culture is deeply influenced by the Bible. 
  6. "The Bible tops 'most influential' book survey"BBC। ১৩ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৮ 
  7. "Best selling book of non-fiction"। Guinness World Records। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  8. Ryken, Leland। "How We Got the Best-Selling Book of All Time"The Wall Street Journal। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  9. "The battle of the books"The Economist। ২২ ডিসেম্বর ২০০৭। 
  10. Ash, Russell (২০০১)। Top 10 of Everything 2002। Dorling Kindersley। আইএসবিএন 978-0-7894-8043-9 
  11. Miller & Huber, Stephen & Robert (২০০৩)। The Bible: the making and impact on the Bible a history.। England: Lion Hudson। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 0-7459-5176-7 
  12. Boadt 1984, পৃ. 11, 15–16।
  13. Driver, Samuel Rolles (১৯১১)। "Bible"। চিসাম, হিউ। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ3 (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা 849–894; see page 853, third para। Jeremiah.....were first written down in 604 B.C. by his friend and amanuensis Baruch, and the roll thus formed must have formed the nucleus of the present book. Some of the reports of Jeremiah's prophecies, and especially the biographical narratives, also probably have Baruch for their author. But the chronological disorder of the book, and other indications, show that Baruch could not have been the compiler of the book 
  14. Nersessian 2001, পৃ. 29।
  15. Burris, Catherine; Van Rompay, Lucas (২০০২)। "Thecla in Syriac Christianity: Premliminary Observations"। Hugoye: Journal of Syriac Studies। Beth Mardutho: The Syriac Institute। 5 (2): 225–236। ডিওআই:10.31826/hug-2010-050112অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  16. Carter, Nancy A. (২০০০)। "The Acts of Thecla: A Pauline Tradition Linked to Women"। Conflict and Community in the Corinthian Church। ২৮ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  17. Poole, Matthew (১৮৫২)। "Annotations Upon the Holy Bible, Vol. III"। Robert Carter and Brothers। পৃষ্ঠা 729। 
  18. "Corruption of the Tawraat (Torah) and Injeel (Gospel)"islamqa.info 
  19. সংক্ষেপিত ইযহারুল হক

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:Bible Lists