হৃৎপেশীর রক্তাভাবজনিত মৃত্যু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Раммон (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১০:৩৫, ২৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (→‎আরও দেখুন)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

হৃৎপেশীর রক্তাভাবজনিত মৃত্যু বা হৃদাঘাত হল হৃৎপিণ্ডের ধমনীর রক্তপ্রবাহে বিভিম্ন কারণে অবরোধের কারণে হৃৎপিণ্ডের দেওয়ালের কোনও অংশের পেশীকলার মৃত্যু। একে ইংরেজিতে চিকিৎসাবৈজ্ঞানিক পরিভাষায় "মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কসন" ও কথ্য ইংরেজি ভাষায় "হার্ট অ্যাট্যাক" বলে।

প্রবল হৃৎযন্ত্রণা (>৩০ মিনিট), কয়েকটি বিশেষ ইসিজি পরিবর্তন, ও কয়েকটি রক্ত পরিক্ষার দ্বারা এই হৃদরোগ নির্ধারন করা হয়। অনেক সময় সাময়িক ব্যাথার পরে রক্তপ্রবাহ পুনরায় ফিরে এলে হৃৎপেশীর সম্পূর্ণ মৃত্যু না হয়ে থাকতে পারে এবং সেক্ষেত্রে তাকে হৃৎপেশীর মৃত্যু না বলে ক্ষণস্থায়ী বক্ষযন্ত্রণা (আঞ্জিনা পেক্টোরিস) বলা হয়।

চিত্রে বিন্দু ১য়ে বাম-সম্মুখ-নিম্নগামী হৃৎধমনীতে একটি অবরোধ দেখা যাচ্ছে, যার ফলে অঞ্চল ২য়ে হৃৎপেশীর মৃত্যু (ইনফার্কসন) হয়েছে

লক্ষণ

  • বুকে অসহ্য চাপ, মোছড়ান, অস্বস্তি বা ব্যথা অনুভব।
  • বাহু, গলা, পিঠ, চোয়াল বা পাকস্থলির উপরের অংশ ব্যথা বা অস্বস্তি।
  • ঘন ঘন নিঃশ্বাস প্রশ্বাস।
  • বমি বমি ভাব, বমি হওয়া।
  • মাথা ঝিমঝিম করা।
  • ঠান্ডা ঘাম বেরিয়ে যাওয়া।
  • ঘুমে ব্যাঘাত ঘটা।
  • নিজেকে শক্তিহীন বা শ্রান্তবোধ করা।

প্রতিরোধ

ঠিক সময় ঠিক ব্যবস্থা নিতে পারলে হৃৎপেশীর মৃত্যু (হার্ট অ্যাটাক) নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

আরও দেখুন

শ্রেণীবিন্যাস
বহিঃস্থ তথ্যসংস্থান