হান্স ফিশার
হান্স ফিশার | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ৩১ মার্চ ১৯৪৫ | (বয়স ৬৩)
জাতীয়তা | জার্মানি |
মাতৃশিক্ষায়তন | লাউসান বিশ্ববিদ্যালয়, মারবারগ বিশ্ববিদ্যালয় |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | থিওডোর জিঙ্কেল[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | এমিল ফিশার |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী |
হ্যানস ফিশার (২ জুলাই ১৮৮১ – ৩১ মার্চ ১৯৪৫) ছিলেন একজন জার্মান জৈব রসায়নবিদ। তিনি ১৯৩০ সালে রসায়নের নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। হেমিন এবং ক্লোরোফিল গঠন এবং বিশেষত হেমিন সংশ্লেষণের জন্য তাঁর গবেষণার জন্য তিনি বিখ্যাত।[১]
জীবনী
প্রাথমিক জীবন
ফিশারের জন্ম বর্তমানে ফ্র্যাঙ্কফুর্টের জেলা শহর, হ্যাচস্টে মেইনে। তার অভিভাবক ছোলেন ডাঃ ইউজিন ফিসার যিনি উইসবাডেন-এর কেল এন্ড কোম্পানি এর পরিচালক ছিলেন এবং কারিগরী উচ্চ বিদ্যালয়, স্টুটগার্ট, এবং আন্না হেরদেগেন এর প্রইভেটডজেন্ট ছিলেন। তিনি স্টুটগার্টের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এবং পরে ১৮৯৯ সালে ম্যাট্রিক পাস করে উইসবাডেনের "হিউম্যানিস্টিস জিমনেসিয়াম"-এ যান। তিনি প্রথমে লসান বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং তারপরে মারবার্গে রসায়ন এবং ভেষজবিদ্যায় অধ্যয়ন করেন। তিনি ১৯০৪ সালে স্নাতক, এবং ১৯০৮ সালে তিনি তার ডক্টর অব মেডিসিন-এর জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন ।
কর্মজীবন
তিনি সর্বপ্রথমে মিউনিখের একটি মেডিকেল ক্লিনিকে এবং তারপরে এমিল ফিশারের অধীনে প্রথম বার্লিন কেমিক্যাল ইনস্টিটিউটে কর্ম পরিচালনা করেছিলেন। তারপর তিনি ১৯১১ সালে মিউনিখে ফিরে আসেন এবং এক বছর পরে অভ্যন্তরীণ মেডিসিনের প্রভাষক হিসাবে যোগ্যতা অর্জন করেন। ১৯১৩ সালে তিনি মিউনিখের ফিজিওলজিকাল ইনস্টিটিউটে শারীরবৃত্তির প্রভাষক হয়েছিলেন। ১৯১৬ সালে তিনি ইন্সব্রুক বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক হন এবং সেখান থেকে তিনি ১৯১৮ সালে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যান। ১৯২১ সাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি মিউনিখের টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জৈব রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
ফিশারের বৈজ্ঞানিক কাজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রক্ত, পিত্ত এবং পাতায় ক্লোরোফিলের রঞ্জকসমূহের তদন্তের সাথে পাশাপাশি পাইর্রোলের রসায়নের সাথে সম্পর্কিত ছিল যা থেকে এই রঞ্জকগুলি উৎপন্ন হয়েছিল। বিশেষ করে তাঁর বিলিরুবিন এবং হেইমিন সংশ্লেষণ ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তিনি এই কাজের জন্য অনেক সম্মানিত হয়েছিলেন এবং ১৯৩০ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে তাঁর (এবং হারমান এমিল ফিশার ) নামে লুনার ক্রেটার ফিশারের নামকরণ করা হয়েছিল।
ব্যক্তিগত জীবন
ফিশার ১৯৩৫ সালে উইল্ট্রুড হাউফ এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিনগুলিতে তার ইনস্টিটিউট ধ্বংস এবং তার কাজ ধ্বংসের কারণে হতাশ হয়ে তিনি মিউনিখে আত্মহত্যা করেছিলেন ।
সম্মাননা
- বিজ্ঞান একাডেমির ফেলো লিওপল্ডিনা (১৯১৯)
- প্রিভি কাউন্সিলর (১৯২৫)
- লাইবিগ স্মৃতি পদক (১৯২৯)
- রসায়নের জন্য নোবেল পুরস্কার (১৯৩০)
- অনারারি ডক্টরেট, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় (১৯36)
- রয়্যাল সোসাইটির লন্ডনের ডেভি মেডেল (১৯৩৭)
সাহিত্য
- Heinrich Wieland (1950), "হান্স ফিসার আতর Hönigschmid Zum Gedächtniss und", Angewandte Chemie 1-4:, 62 (1) ডোই : 10,1002 / ange.19500620
- Bickel, M H (২০০১), "[Henry E. Sigerist and Hans Fischer as pioneers of a medical history institute in Zurich]", Gesnerus, 58 (3–4), পৃষ্ঠা 215–9, পিএমআইডি 11810971 102 ।
- Stern, A J (১৯৭৩), "Hans Fischer (1881–1945)", Ann. N. Y. Acad. Sci., 206 (1), পৃষ্ঠা 752–61, এসটুসিআইডি 40633114, ডিওআই:10.1111/j.1749-6632.1973.tb43252.x, পিএমআইডি 4584221, বিবকোড:1973NYASA.206..752S
- Watson, C J (১৯৬৫), "Reminiscences of Hans Fischer and his laboratory", Perspect. Biol. Med., 8 (4), পৃষ্ঠা 419–35, এসটুসিআইডি 32016198, ডিওআই:10.1353/pbm.1965.0052, পিএমআইডি 5323649
- Kämmerer, H (১৯৬১), "Hans Fischer (1881–1945). A reminiscence on the 80th anniversary of his birth", Münchener Medizinische Wochenschrift (1950) (প্রকাশিত হয় নভে ৩, ১৯৬১), 103, পৃষ্ঠা 2164–6, পিএমআইডি 14036988
তথ্যসূত্র
- ↑ "The Nobel Prize in Chemistry 1930"। nobelprize.org।
বহিঃসংযোগ
- Newspaper clippings about Hans Fischer in the 20th Century Press Archives of the ZBW
- Hans Fischer on Nobelprize.org including the Nobel Lecture, December 11, 1930 On Haemin and the Relationships between Haemin and Chlorophyll