পুষ্টি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ২১:৪৯, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (Adding 2 books for যাচাইযোগ্যতা) #IABot (v2.0.7) (GreenC bot)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

পুষ্টি সম্পর্কিত তথ্য

পুষ্টি হলো পরিবেশ থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্যবস্তু আহরণ করে খাদ্যবস্তুকে পরিপাক ও শোষণ করা এবং আত্তীকরন দ্বারা দেহের শক্তির চাহিদা পূরণ , রোগ প্রতিরোধ , বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করা ৷ অর্থ্যাৎ দেহ সুস্থ ও সবল রাখার প্রক্রিয়াকে পুষ্টি বলে৷ অপরদিকে খাদ্যের যেসব জৈব অথবা অজৈব উপাদান জীবের জীবনীশক্তির যোগান দেয় , তাদের একসঙ্গে পরিপেষক বলে ৷ যেমন :— গ্লুকোজ , খনিজ লবণ , ভিটামিন ইত্যাদি ৷

উদ্ভিদের পুষ্টি

উদ্ভিদ মাটিপরিবেশ থেকে তার স্বাভাবিক বৃদ্ধি , শরীরবৃত্তীয় কাজ ও প্রজননের জন্য যেসব পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করে তাই উদ্ভিদ পুষ্টি৷ উদ্ভিদের পুষ্টির উৎস বায়ুমণ্ডল, জলমাটি৷ এর ধরন দুটি,

  • ম্যাক্রোউপাদান :- ১০টি ৷ যথা :- N , K, P, Ca, Mg, C, H, O, Fe এবং S
  • মাইক্রোউপাদান :- ৬টি ৷ যথা :- Zn, Mn, Mo, B, Cu এবং Cl

এর অভাবজনিত রোগগুলো হলোঃ ক্লোরোসিস, পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ রং ধারণ, ডাইব্যাক, পাতা বিবর্ণ হওয়া, কচি পাতায় ক্লোরোসিস, পাতা বিকৃতি হয়।

প্রাণীর পুষ্টি

প্রাণী বিভিন্ন উপাদান থেকে পুষ্টি পেয়ে থাকে ৷ আর এই উপাদান গুলো ৬ টি ৷ যথা:- আমিষ, শর্করা, স্নেহ পদার্থ, ভিটামিন, খনিজ লবণপানি। এর অভাবজনিত রোগগুলো হলোঃ গলগন্ড, রাতকানা, রিকেটস, রক্তশূন্যতা

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ