বিষয়বস্তুতে চলুন

পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীত

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা AishikBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৯:৪৮, ৩ জুলাই ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (বানান সংশোধন)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

মুলত সঙ্গীত এখান থেকেই আরম্ভ হয়েছে. মানুশকে মনে আনন্দ দেয়ার নামই সঙ্গীত আর সূর করে বাদ্য বাজিয়ে ঙ্গীতের কথা বুঝানোর নামই ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত.

ধ্রুপদী সঙ্গীত, মূলতঃ পাশ্চাত্য সংগীত প্রথা, ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়েই গড়ে উঠেছে । যদিও ১৭৫০ থেকে ১৮২০ সালকে ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়) যুগ হিসেবে গণ্য করা হয়, তবুও এই নিবন্ধটিতে বিগত ১১ শ’শতকের সময় থেকে বর্তমান সময় অব্দি ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়)সঙ্গীতের বিভিন্ন সময়কাল নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হলো।

এই ঐতিহ্যের কেন্দ্রীয় নিয়ম ১৫৫০ এবং ১৯০০ সাল এর মধ্যে সংহিতাবদ্ধ ওঠে, যা সাধারণ অনুশীলন সময়কাল হিসাবে পরিচিত । পাশ্চাত্য শিল্প সঙ্গীতের প্রধান সময় বিভাজন নিম্নরূপঃ

  • প্রাথমিক সময়কালঃ
  1. মধ্যযুগীয় (৫০০-১৪০০)
  2. রেনেসাঁ (১৪০০-১৬০০)
  3. বারোক (১৬০০-১৭৫০)
  • সাধারণ অনুশীলন কালঃ
  1. বারোক (১৬০০-১৭৫০)
  2. ধ্রুপদী (১৭৫০-১৮২০)
  3. রোমান্টিক (১৮০৪-১৯১০)
  • ২০শ শতাব্দী (১৯০১-২০০০)
  1. আধুনিক (১৮৯০-১৯৩০)
  2. উচ্চ আধুনিক (১৯৫০-১৯৬৯)
  3. সমসাময়িক (১৯৪৫/১৯৭৫- বর্তমান)

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ