বিষয়বস্তুতে চলুন

তিব্বত

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা RiazACU (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৪:৪০, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (37.111.235.249 (আলাপ)-এর করা 1 টি সম্পাদনা বাতিল)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

তিব্বত
"Tibet" in the Tibetan (top) and Chinese (bottom) scripts
চীনা নাম
চীনা 西藏
আক্ষরিক অর্থ"Western Tsang"
তিব্বতি নাম
তিব্বতি བོད་
Cultural/historical Tibet (highlighted) depicted with various competing territorial claims.
  চীন প্রজাতন্ত্রের অন্তর্গত তিব্বত স্বশাসিত অঞ্চল
  ভূতপূর্ব স্বাধীন তিব্বতের অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলসমূহ
  Tibetan areas as designated by the People's Republic of China
  Chinese-controlled areas claimed by India as part of Aksai Chin
  Indian-controlled areas claimed by China as part of Tibet
  Other areas historically within Tibetan cultural sphere
১৯১২ খ্রিস্টাব্দে ত্রয়োদশ দলাই লামা কর্তৃক প্রবর্তিত তিব্বতের পতাকা

তিব্বত (তিব্বতি ভাষায়: བོད་, আ-ধ্ব-ব: [pʰø̀ʔ] ফ্যো’) বা শিচাং (চৈনিক: 西藏 শিৎসাং) গণচীনের একটি স্বশাসিত অঞ্চল। মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত এ অঞ্চলটি তিব্বতীয় জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল। তিব্বতীয় মালভূমির গড় উচ্চতা ১৬,০০০ ফুট; যার কারণে এই অঞ্চলকে পৃথিবীর ছাদও বলা হয়।

প্রবাসী অনেক তিব্বতীয় এই অঞ্চলকে গণচীনের একটি অংশ হিসেবে মানতে সম্মত নন। ১৯৫৯ সালে গণচীনের বিরুদ্ধে তিব্বতিদের স্বাধীকারের আন্দোলনে ব্যর্থ হয়। তখন দলাই লামার নেতৃত্বে অসংখ্য তিব্বতি ভারত সরকারের আশ্রয় গ্রহণপূর্বক হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় বসবাস আরম্ভ করেন। সেখানেই ভূতপূর্ব স্বাধীন তিব্বতের নির্বাসিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। তিব্বতের রাজধানীর নাম লাসা

ধর্ম

বৌদ্ধ সন্নাসীরা

তিব্বতের অধিকাংশ মানুষ বৌদ্ধধর্মাবলম্বী[] তিব্বতি জনগোষ্ঠী মহাযান মতে তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম চর্চা করে থাকে।

তথ্যসূত্র