বিষয়বস্তুতে চলুন

ইনামুল হাসান কান্ধলভি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৩:৩২, ৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.2)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

মুহাম্মদ ইমামুল হাসান ইবনে ইকরামুল হাসান কান্ধলভী ( উর্দু: محمد انعام الحسن بن اکرام الحسن کاندھلوی‎‎ ‎ আনু. ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯১৮  – ১০ জুন ১৯৯৫) একজন ভারতীয় ইসলামী পণ্ডিত যিনি তাবলিগি জামায়াতের তৃতীয় আমির (নেতা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[]

প্রাথমিক জীবন এবং কর্মজীবন

ইনামুল হাসান ১৯১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের কান্ধলা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। মাদ্রাসা কাশিফ-উল-উলুম নিজামউদ্দীন নতুন দেহিলে এবং তারপর মাজাহির উলুম সাহারানপুরে তার মৌলিক ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন এবং তার বাকি জীবন তাবলিগ জামাতের জন্য কাজ করেন।

তিনি শায়খুল হাদিস মুহম্মদ জাকারিয়া কান্দলভীর দ্বিতীয় মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি ১৯৬৫ সালে মুহাম্মদ ইউসুফ কান্দলভীর মৃত্যুর পর শায়খুল হাদিসের তাবলিগ জামাতের তৃতীয় আমীর (নেতা) নিযুক্ত হন এবং ১৯৯৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাবলিগ জামাতের আমির হিসাবে ৩০ বছর ধরে সেবা করেন।

মৃত্যু এবং উত্তরাধিকার

১৯৯৫ সালের ১০ জুন ইনামুল হাসান কান্ধলভী মারা যান। তিনি ইলম-হাদীস (নবী মুহাম্মাদ (স.) ও ইসলামী ঐতিহ্য) সম্পর্কে অভিজ্ঞ হিসেবে তিনি সুপরিচিত ছিলেন। তিনি তাবলিগ জামায়াতের আমিরের প্রত্যক্ষদর্শী এবং সাহসসহ দায়িত্ব পালন করেন।

গ্রন্থপঞ্জি

  • Travellers in faith, ২০০০ 
  • []

তথ্যসূত্র

  1. খাতুন, আয়েশা (২০১৭)। স্বাধীনতার পর হাদিস সাহিত্যে ভারতের অবদান। ভারত: সুন্নি ধর্মতত্ত্ব বিভাগ, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১৫৯–১৬০। hdl:10603/54426 
  2. "Maulana Inaamul Hasan Kandhlawi; Third Ameer of Tableeghi Jamaat (RA)"। central-mosque.com। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ