বিষয়বস্তুতে চলুন

আফ্রো-ইউরেশিয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা CommonsDelinker (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৬:৫৩, ২৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (Afro-Eurasia_(orthographic_projection).svg কে চিত্র:Afro-Eurasia_(orthographic_projection)_political.svg দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ: File renamed: Criterion 4 (harmonizing names of file set) · [[:c::File:Afro-Eu)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

আফ্রো-ইউরেশিয়া
আয়তন৮৪,৯৮০,৫৩২ কি.মি. 84,980,532
জনসংখ্যা৬ বিলিয়ন
জনঘনত্ব/কি.মি.

যদি মহাদেশগুলোকে কতগুলো ছড়ানো-ছিটানো বৃহদাকার ভূমি হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়,যারা অনেকটা একই সমতলে পরস্পর সংলগ্ন কতগুলো ভূখণ্ডকে একত্রিত করে,তখন এশিয়া,ইউরোপ এবং আফ্রিকা মহাদেশ একক মহাদেশে প্রকাশিত হল,যা আফ্রো-ইউরেশিয়া নামে স্বীকৃত।

আর এর দ্বারাই চারটি মহাদেশ (আফ্রো-ইউরেশিয়া,আমেরিকা,এন্টার্কটিকা,অস্ট্রেলিয়া) সংবলিত একটি মডেল ধারণা করা যায়। যখন প্লাইস্টোসিন বরফযুগে সমুদ্রসমতল অপেক্ষাকৃত নিচু ছিল,এই সময়ে অস্ট্রেলিয়া-নিউগিনি একটা একক মহাদেশ ছিল । একইভাবে আমেরিকা (উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা)এবং আফ্রো ইউরেশিয়া বেরিং ল্যান্ড ব্রিজ দ্বারা সংযুক্ত ছিল । অন্যান্য দ্বীপসমূহ যেমন-গ্রেট ব্রিটেন মহাদেশের মূলভূমির সাথে সংযুক্ত ছিল । তখন মাত্র তিনটি পৃথক মহাদেশ ছিল- আফ্রো-ইউরেশিয়া ,আমেরিকা,এন্টার্কটিকা,অস্ট্রেলিয়া-নিউগিনি।

তথ্যসূত্র