ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৮

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৮

← ২০১৩ ১২ ও ২০ নভেম্বর, ২০১৮ ২০২৩ →

ছত্তিশগড় বিধানসভার ৯০টি আসন
সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ৪৬টি আসন
নিবন্ধিত ভোটার১৮,৫৪৫,৮১৯[১]
ভোটের হার৭৬.৩৫% হ্রাস১.০৫ পিপি[২]
  প্রথম দল দ্বিতীয় দল
 
নেতা/নেত্রী ভূপেশ বাঘেল রমণ সিং
দল কংগ্রেস বিজেপি
নেতা হয়েছেন ২০১৪ ২০০৩
নেতার আসন পাটন রাজনন্দগাঁও
গত নির্বাচন ৩৯ ৪৯
পূর্ববর্তী আসন ৩৯ ৪৯
আসন লাভ ৬৮ ১৫
আসন পরিবর্তন বৃদ্ধি ২৯ হ্রাস ৩৪

  তৃতীয় দল চতুর্থ দল
 
নেতা/নেত্রী অজিত জোগী মায়াবতী
দল জনতা কংগ্রেস ছত্তিশগড় (জেসিসি) বিএসপি
জোট জেসিসি+বিএসপি জেসিসি+বিএসপি
নেতা হয়েছেন ২০১৬ ১৯৯৩
নেতার আসন মারোয়াহি নির্বাচনে অংশ নেননি
গত নির্বাচন নতুন দল
আসন লাভ
আসন পরিবর্তন বৃদ্ধি বৃদ্ধি

নির্বাচনী মানচিত্র (কেন্দ্র অনুযায়ী)

নির্বাচনের পূর্বে মুখ্যমন্ত্রী

রমণ সিং
ভারতীয় জনতা পার্টি

নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী

ভূপেশ বাঘেল
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস

২০১৮ সালের ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচনের পর ভারতের শাসক দলসমূহ
  ভারতীয় জনতা পার্টি সমর্থিত
  ভারতের জাতীয় কংগ্রেস সমর্থিত

ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৮ আয়োজিত হয়েছিল ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের বিধানসভা সদস্যদের নির্বাচনের জন্য। বিধানসভার ৯০টি আসনের নির্বাচন দু’টি পর্যায়ে আয়োজিত হয়। ১২ নভেম্বর দক্ষিণ ছত্তিশগড়ে ১৮টি আসনে এবং ২০ নভেম্বর অবশিষ্ট ৭২টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[৩]

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (কংগ্রেস) এই নির্বাচনে ৬৮টি আসন জয় করে এবং রাজ্যের পূর্বতন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) জয় করে মাত্র ১৫টি আসন। এর ফলে একটানা ১৫ বছর বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের পর কংগ্রেস পুনরায় ছত্তিশগড়ে সরকার গঠন করে।[৪] ১১ ডিসেম্বর ভোট গণনা ও ফল ঘোষণার দিনই বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী রমণ সিং "হারের দায়িত্ব [গ্রহণ করে]" পদত্যাগ করেন।[৫]

ছত্তীসগঢ়

প্রেক্ষাপট[সম্পাদনা]

ছত্তিশগড় বিধানসভার মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।[৬]

সময়সূচি[সম্পাদনা]

২০১৮ সালের ৬ অক্টোবর ভারতের নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে দু’টি পর্যায়ে ছত্তীসগঢ় বিধানসভার নির্বাচন আয়োজিত হবে। প্রথম পর্যায়ে ১২ নভেম্বর দক্ষিণ ছত্তীসগঢ়ের বাম চরমপন্থী অধ্যুষিত ১৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০ নভেম্বর অন্যান্য বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে নির্বাচনের দিন ধার্য হয়। সেই সঙ্গেই নির্বাচন আদর্শ আচরণবিধি জারি করে এবং ঘোষণা করে যে, ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের ফল ঘোষিত হবে।[৭]

সময়সূচি[৮] প্রথম পর্যায় দ্বিতীয় পর্যায়
মনোনয়ন দাখিল ১৬–২৩ অক্টোবর ২৬ অক্টোবর–২ নভেম্বর
মনোনয়ন পরীক্ষা ২৪ অক্টোবর ৩ নভেম্বর
মনোনয়ন প্রত্যাহার ২৬ অক্টোবর ৫ অক্টোবর
ভোট গ্রহণ ১২ নভেম্বর ২০ নভেম্বর
ভোট গণনা
১১ ডিসেম্বর

জনমত সমীক্ষা[সম্পাদনা]

জনমত সমীক্ষাগুলিতে দেখা যায়, ছত্তীসগঢ়ে ভারতীয় জনতা পার্টিভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের (কংগ্রেস) মধ্যে কঠিন প্রতিযোগিতা হতে চলেছে। তবে জততা কংগ্রেস ছত্তীসগঢ় (জেসিসি) ও বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) জোটও পূর্বোক্ত দুই দলের সমান সংখ্যক আসন পেতে চলেছে।

তারিখ সমীক্ষক সংস্থা বিজেপি কংগ্রেস অন্যান্য প্রধান দুই দলের আসন সংখ্যার পার্থক্য
৯ নভেম্বর ২০১৮ এবিপি নিউজ-সিএসডিএস ৫৬ ২৫ ০৪ ৩১
৯ নভেম্বর ২০১৮ সি ভোটার ৪৩ ৪১ ০৭
২ নভেম্বর, ২০১৮ এবিপি নিউজ – সি ভোটার ৪৩ ৪২ 0৬
২৫ অক্টোবর ২০১৮ ইন্ডিয়াটিভি - সিএনএক্স ৫০ ৩০ ১০ ২০
১৭ অক্টোবর, ২০১৮ এবিপি নিউজ – সি ভোটার ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে ৪০ ৪৭
১০ অক্টোবর, ২০১৮ নিউজ নেশন ৪৬ ৩৯
৯ অক্টোবর, ২০১৮ টাইমসনাও – ওয়াররুম স্ট্র্যাটেজিস ৪৭ ৩৩ ১০ ১৪
১৪ অগস্ট, ২০১৮ এবিপি নিউজ – সি ভোটার ৩৩ ৫৪ ২১
২৮ জুলাই, ২০১৮ স্পাইক মিডিয়া ৩৬ ৫৩ ১৭
৩ এপ্রিল, ২০১৮ আইবিসি২৪ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে ৪৮ ৩৪ ১৪
৯ নভেম্বর, ২০১৮ পর্যন্ত গড় ৪৪ ৪০

ভোটগ্রহণ[সম্পাদনা]

ভারতের নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী, প্রথম পর্যায়ের ভোটে ১৬ লক্ষ ২০ হাজার মহিলা ও ১৫ লক্ষ ৫ হাজার পুরুষ নথিভুক্ত ভোটারের জন্য মীট ৪,৩০০টি বুথ প্রস্তুত করা হয়। এই পর্যায়ে যে ১৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়, সেখানে কমিশনের হিসেব অনুযায়ী ভোটদানের হার ছিল ৭৬.৪২ শতাংশ। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে এই অঞ্চলে ভোটদানের হার ছিল ৭৫.০৬ শতাংশ। [৯] ২০১৮ সালে এই অঞ্চলের নকশালপন্থীরা নির্বাচন বয়কটের ডাক দিলেও ভোটদানের হার বৃদ্ধি পায়।[৩] বস্তার, কাংকের, সুকমা, বিজাপুর, দান্তেওয়াড়া, নারায়ণপুর, কোন্ডাগাঁওরাজনন্দগাঁওয়ের মতো নকশাল-অধ্যুষিত জেলাগুলিতে অবস্থিত ১৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে মোট ১২৫,০০০ পুলিশ ও আধাসামরিক জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছিল।[১০] যদিও নির্বাচনের সময় দু’টি বড়ো ধ্বংসাত্মক ঘটনা ঘটেছিল। ভোটগ্রহণ শুরুর আগে দান্তেওয়াড়ার কাটেকল্যাণে একটি ইম্প্রোভাইসড এক্সপ্লোসিভ ডেভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণ ঘটে। বিজাপুরে নকশালপন্থীদের সঙ্গে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) কোবরা ইউনিটের সংঘর্ষে দশ জন নকশালপন্থী নিহত এবং পাঁচ জন সিআরপিএফ জওয়ান আহত হন।[৩][১১]

দ্বিতীয় পর্যায়ের দলীয় প্রচার শেষ হয় ১৮ নভেম্বর তারিখে।[১২] অপর একটি আইইডি বিস্ফোরণের ঘটনায় সেই দিন সুকমা জেলার ভেজি ও এলারমাডগু গ্রামে তিন জন নিরাপত্তারক্ষী নিহত হন।[১৩] যদিও ২০ নভেম্বর ভোটগ্রহণের দিনটি ছিল "শান্তিপূর্ণ ও অপ্রীতিকর ঘটনামুক্ত"। কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই দিন ভোটদানের হার ছিল ৭৬.৩৪ শতাংশ। সেই সঙ্গে কমিশন প্রথম পর্যায়ের ভোটদানের হারের পরিমাণ সংশোধন করে ৭৬.৩৯ শতাংশ ঘোষণা করে।[১৪] এই পর্যায়ের ভোটগ্রহণের জন্য কমিশন ১৯,৩৩৬টি বুথ স্থাপন করেছিল।[২]

কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সমগ্র রাজ্যের ভোটদানের হার ছিল ৭৬.৩৫ শতাংশ। এই হার ২০১৩ সালের ভোটদানের হারের (৭৭.৪০ শতাংশ) থেকে সামান্য কম। যে ৩৮টি বিধানসভা কেন্দ্রের অধিকাংশ মূলত গ্রামীণ এলাকাভুক্ত, সেখানে ভোটদানের হার ছিল ৮০ শতাংশেরও বেশি। ভোটদানের হার সর্বাধিক ছিল কুরুদে। সেখানে ভোট পড়েছিল ৮৮.৯৯ শতাংশ। এরপর দ্বিতীয় সর্বাধিক ভোটদানের হার ছিল খারসিয়ায়। সেখানে ভোট পড়েছিল ৮৬.৮১ শতাংশ। ভোটদানের হার সর্বনিম্ন ছিল বিজাপুরে। সেখানে ভোট পড়েছিল ৪৪.৬৮ শতাংশ।[১৪] ১১ ডিসেম্বর ভোটগণনা ও ফল ঘোষণার ঠিক আগে ইভিএম-এর গার্ডরুমে ২৮ কোম্পানি সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স নিযুক্ত হয়।[১৫]

বুথফেরত সমীক্ষা[সম্পাদনা]

অধিকাংশ বুথফেরত সমীক্ষায় বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে "হাড্ডাহাড্ডি লড়াই"য়ের ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল।[১৬] দ্য ওয়্যার ওয়েব প্রকাশনার ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, বিজেপি ৪৪টি আসন, কংগ্রেস ৪২টি আসন, বিএসপি ২টি আসন এবং জেসিসি ও একজন নির্দল প্রার্থী ১টি করে আসন পাবে।[১৭]

সমীক্ষক সংস্থা বিজেপি কংগ্রেস অন্যান্য প্রধান দুই দলের আসন সংখ্যার পার্থক্য
সিএসডিএস – এবিপি নিউজ ৫২ ৩৫ ০৩ ১৭
সিএনএক্স – টাইমস নাও ৪৬ ৩৫ ০৯ ১১
সি ভোটার – রিপাবলিক টিভি ৩৯ ৪৫ ০৫ ০৬
নিউজ নেশন ৪০ ৪৪ ০৬ ০৪
জন কি বাত – রিপাবলিক টিভি ৪৪ ৪০ ০৬ ০৪
News ২৪-পেস মিডিয়া ৩৯ ৪৮ ০৩
অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া – ইন্ডিয়া টুডে ২৬ ৬০ ০৪ ২৪
নিউজ এক্স - এনইটিএ ৪২ ৪১ ০৭ ০৩
টুডে’জ চাণক্য ৩৬ ৫০ ০৪ ১৪
নিউজ ১৮ – সুরজিৎ ভল্ল ৪৬ ৩৭ ০৭ ০৯
সমীক্ষার সমীক্ষা ৪১ ৪৪ ০৫ ০৩

ফলাফল[সম্পাদনা]

আসন ও প্রাপ্ত ভোটের ভাগ[সম্পাদনা]

২০১৮ সালের ছত্তীসগঢ় বিধানসভা নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রাপ্ত আসন ও প্রাপ্ত ভোটের ভাগ হল:

রাজনৈতিক দল ও জোট সার্বিক ভোট আসন
প্রাপ্ত ভোট % ±পিপি বিজয়ী +/−
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (কংগ্রেস) ৬১,৩৬,৪২০ ৪৩.০ বৃদ্ধি২.৭১ ৬৮ বৃদ্ধি২৯
ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ৪৭,০১,৫৩০ ৩৩.০ হ্রাস৮.০৪ ১৫ হ্রাস৩৪
জনতা কংগ্রেস ছত্তীসগঢ় (জেসিসি) ১০,৮১,৭৬০ ৭.৬ নতুন দল নতুন দল
বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) ৫,৫১,৬৮৭ ৩.৯ হ্রাস০.৩৭ বৃদ্ধি
না-ভোট (নোটা) ২,৮২,৫৮৮ ২.০
মোট ৯০ ±০

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Election Commission of India Press Note" (পিডিএফ)। eci.nic.in। পৃষ্ঠা 3। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  2. "Dip of 1.05% in voter turnout in Chhattisgarh compared to 2013: Election Commission data"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। Press Trust of India। ২১ নভেম্বর ২০১৮। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  3. Das, Shaswati (১২ নভেম্বর ২০১৮)। "Chhattisgarh defies poll boycott by Naxals, records 70% turnout"Mint। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৮ 
  4. Singh, Dalip (১২ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Chhattisgarh elections: Congress ends 15-year drought with 68 seats, BJP gets 15"The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  5. "Chhattisgarh election results 2018: Raman Singh resigns as CM"Mint (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  6. "Terms of the Houses"Election Commission of India। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৮ 
  7. "Election dates for Rajasthan, Madhya Pradesh, Chhattisgarh, Mizoram and Telangana out, results on Dec 11"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৮ 
  8. "2018 Election to Chhattisgarh Legislative Assembly"Election Commission of India। eci.nic.in। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  9. "Chhattisgarh assembly polls: 71.93% voting recorded in second phase"Mint। ২০ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  10. "Chhattisgarh election: First phase ends with 70% voting despite 2 Naxal attacks"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৮ 
  11. "Chhattisgarh elections: First phase sees 70% voter turnout amid sporadic Maoist violence"The Indian Express। ১২ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৮ 
  12. "Campaigning for Chhattisgarh second phase of polls concludes"The New Indian ExpressIndo-Asian News Service। ১৮ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  13. "Ahead of second phase of Chhattisgarh polls, three security personnel injured in IED blast in Sukma"The Indian Express। ১৮ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  14. "EC reports 76.35% voter turnout in Chhattisgarh"The Hindu business Line (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  15. "76.35 per cent voting in Chhattisgarh Assembly polls"The Economic Times। Press Trust of India। ২১ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  16. "Chhattisgarh Exit Poll 2018: Poll of polls predicts 44 seats for Congress, 40 for BJP"The Times of India। ৮ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  17. Mishra, Neeraj (৮ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Chhattisgarh Exit Polls Leave Everyone Guessing"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]