২০১৪ গাজা যুদ্ধ

স্থানাঙ্ক: ৩০°৪০′ উত্তর ৩৪°৫০′ পূর্ব / ৩০.৬৬৭° উত্তর ৩৪.৮৩৩° পূর্ব / 30.667; 34.833
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৪ গাজা যুদ্ধ
মূল যুদ্ধ: ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত
তারিখ৮ জুলাই, ২০১৪ – ২৬ আগস্ট, ২০১৪
(৫০ দিন)
অবস্থান৩০°৪০′ উত্তর ৩৪°৫০′ পূর্ব / ৩০.৬৬৭° উত্তর ৩৪.৮৩৩° পূর্ব / 30.667; 34.833
অবস্থা উভয় পক্ষই জয় দাবি করে।[২]
বিবাদমান পক্ষ
 ইসরায়েল

ফিলিস্তিন গাজা ভূখণ্ড

সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ইসমাঈল হানিয়াহ্‌
জড়িত ইউনিট
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী
ইসরায়েলি নৌবাহিনী
ইসরায়েলি বিমান বাহিনী
শিন বেৎ
হামাসের সশস্ত্র গোষ্ঠী
শক্তি

১,৭৬,৫০০ জনের সক্রিয় সেনাবাহিনী[৩]

৪,৪৫,০০০ জনের একটি সংরক্ষিত সেনাদল[৩]

Al-Qassam Brigades: ১০,০০০[৪]–৪০,০০০[৫]

Al-Quds Brigades: ≈৫,০০০[৬]
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
৬৬টি ইসরায়েলি সৈনিক, আট জন বেসামরিক ব্যক্তি ও একজন Thai কর্মী নিহত,[৭]
৪৫০-৫০০টি ইসরায়েলি সৈনিক ও ৮০ জন বেসামরিক ব্যক্তি আহত হয়েছে[৮]
২,১৪৩ জন নিহত[৯] (১,৬৬২ জন বেসামরিক ব্যক্তি)
১০,৮৯৫ জন আহত* (>৮,৮০০(বিতর্কিত) জন বেসামরিক ব্যক্তি)
*PCHR রিপোর্ট অনুযায়ী

২০১৪ গাজা যুদ্ধ বা ইসরায়েলের দেয়া কোড নাম মিভৎযা যুক এইতান (হিব্রু ভাষায়: מִבְצָע צוּק אֵיתָן‎) হচ্ছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী কর্তৃক ৭ জুলাই মধ্যরাতে গাজা ভূখণ্ডে করা আক্রমণ। ইসরায়েলি সরকার গাজা থেকে আসা রকেটের পাল্টা জবাব হিসেবে দাবি করেছে।

এই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে তিন ইসরায়েলি কিশোর হত্যাকে কেন্দ্র করে;[১০][১১] যার জন্য ইসরায়েলি সরকার হামাসকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে। কিন্তু হামাস এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। [১২] যদিও এই ঘটনার জন্য কয়েকশোর অধিক ফিলিস্তিনিকে পশ্চিম তীরে আটক করা হয়। [১৩][১৪] এই ঘটনার জের ধরে কয়েকজন কট্টর ইহুদি আবু খাদির নামের এক ১৬ বছর বয়সী কিশোরকে হত্যা করে। [১৫]

এই আক্রমণের ফলে ইসরায়েলের কেউ মারা না গেলেও; ২,১৪৩ এর অধিক ফিলিস্তিনি মারা যায় যার তিন চতুর্থাংশই বেসামরিক ব্যক্তি। এছাড়াও নিষ্করুণ ইসরায়েলি হামলার কারণে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০,৮৯৫-জন ফিলিস্তিনির আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, বান কি মুন এই পরিস্থিতিকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনার জন্য বড় বাঁধা হিসেবে মন্তব্য করেছেন।[১৬]

মানচিত্র[সম্পাদনা]

দ্বন্দ্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানচিত্র-

গাজা ভূখণ্ড: প্রবেশপথ এবং সংবার।
Ranges and warning times of different rockets fired from Gaza.
এই মানচিত্রটি গাজার ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থানগুলি দেখাচ্ছে।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Ben Solomon, Ariel। "Videos show Lebanese jihadi group active in Gaza"Jerusalem Post। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৪ 
  2. Prusher, Ilene (২৬ আগস্ট ২০১৪)। "Israel and Palestinians Reach Open-Ended Cease-Fire Deal"Time। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  3. "Israel Military Strength"। Globalfirepower.com। ২৭ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪ 
  4. "Rockets, naval commandos boost Hamas arsenal"। Maannews.net। ২৫ জুলাই ২০১৪। ২৯ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪ 
  5. Thursday 1 (১৭ জুলাই ২০১৪)। "Hamas growing in military stature, say analysts"। Middleeasteye.net। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪ 
  6. "The Gaza Strip: Who's in charge?"। Economist। ২৯ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪ 
  7. "Occupied Palestinian Territory: Gaza Emergency" (পিডিএফ)। ২৭ আগস্ট ২০১৪। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪ 
  8. "Operation Protective Edge – Update No. 21" (পিডিএফ)। ৬ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৪ 
  9. Islamic Jihad: 121 of our fighters killed in Gaza
  10. "Israel IDs 2 main suspects in teens disappearance", CBS News, ২৬ জুন ২০১৪ 
  11. "Operation Brother's keeper", The Jerusalem Post  |contribution= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  12. Greenberg, Joel (৩০ জুন ২০১৪), "'Hamas will pay,' Netanyahu vows after bodies of missing Israeli teens are found", Bellingham Herald, McClatchy [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  13. Yoav Zitun,'Rescue units rushed to Hebron, searching wells and caves,' Ynet 21 June 2014.
  14. John B. Judis,'John Kerry's First Peace Effort in Israel and Palestine Failed, But Now He Needs to Try Again,' The New Republic July 9, 2014.
  15. Adiv Sterman (৬ জুলাই ২০১৪)। "Six Jewish extremists arrested in killing of Jerusalem teen"। The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪ 
  16. "United Nations News Centre - Ban urges maximum restraint amid 'dangerous escalation of violence' in Gaza"। Un.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-১১ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]