বিষয়বস্তুতে চলুন

২০০৯–১০ সন্তোষ ট্রফি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১০ সন্তোষ ট্রফি
৬৪তম সিনিয়র জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
বিবরণ
দেশভারত
তারিখ১৫ জুলাই–৮ আগস্ট ২০০৯
দল৩১
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়নপশ্চিমবঙ্গ (৩০তম শিরোপা)
রানার-আপপাঞ্জাব
পরিসংখ্যান
খেলা৫৮
গোল সংখ্যা২৪৪ (ম্যাচ প্রতি ৪.২১টি)
শীর্ষ গোলদাতাআকুম আও (আসাম)
(৯টি গোল)

২০০৯–১০ সন্তোষ ট্রফি সন্তোষ ট্রফির ৬৪তম সংস্করণ আসর, যা তাদের আঞ্চলিক এবং রাজ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনগুলির প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলির জন্য ভারতের প্রধান প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতাটি ২০১০ সালের জুলাই মাসের ১৫ই থেকে আগস্ট মাসের ৮ই তারিখ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা শহরে জুড়ে অনুষ্ঠিত হয়।

পশ্চিমবঙ্গ ফাইনালে পাঞ্জাব ২–১ গোলে পরাজিত করে রেকর্ড ৩০তম বারের মতো ট্রফি উদযাপন করেন।[][][]

অংশগ্রহণকারী দলসমূহ

[সম্পাদনা]

সার্ভিসেস এবং রেলওয়েজ দল সহ ভারতের ৩১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।

কলকাতার বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন, যা সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনাল ম্যাচ গুলো আয়োজন করে।

ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন গোয়া, রানার্স-আপ পশ্চিমবঙ্গ এবং গত বছরের পরাজিত সেমি-ফাইনালিস্ট তামিলনাড়ু এবং সার্ভিসেস কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগ পর্বে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন করেন।

সরাসরি কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জনকারী দলসমূহ
গোয়া
পশ্চিমবঙ্গ
তামিলনাড়ু
সার্ভিসেস
ক্লাস্টার ১ক্লাস্টার ২ক্লাস্টার ৩ক্লাস্টার ৪ক্লাস্টার ৫ক্লাস্টার ৬ক্লাস্টার ৭ক্লাস্টার ৮
কর্ণাটকমহারাষ্ট্রপাঞ্জাবমণিপুরদিল্লিছত্তিশগড়কেরালামিজোরাম
মেঘালয়চণ্ডীগড়পন্ডিচেরিজম্মু ও কাশ্মীরমধ্যপ্রদেশহরিয়ানাআসামরেলওয়েজ
ঝাড়খণ্ডত্রিপুরাগুজরাতরাজস্থানউত্তরপ্রদেশসিকিমউত্তরাখণ্ডউড়িষ্যা
অন্ধ্রপ্রদেশনাগাল্যান্ডঅরুণাচল প্রদেশহিমাচল প্রদেশবিহার
চাবিকাঠি
প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জনকারী দল
অনুত্তীর্ণ দলগুলো

বাছাইপর্ব

[সম্পাদনা]

ক্লাস্টার ১

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
কর্ণাটক +৬ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
মেঘালয় +৪
ঝাড়খণ্ড ১১ ১০
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ২

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
মহারাষ্ট্র ১২ +১০ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
অন্ধ্রপ্রদেশ
ত্রিপুরা
চণ্ডীগড়
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৩

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
পাঞ্জাব ১৮ +১৭ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
নাগাল্যান্ড ১০ +৯
পন্ডিচেরি ১৪ ১২
গুজরাত ১৬ ১৪
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৪

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
মণিপুর ১৫ +১৫ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
রাজস্থান ১৩ ১২
জম্মু ও কাশ্মীর
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৫

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
দিল্লি +৬ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
উত্তরপ্রদেশ ১০ +৬
মধ্যপ্রদেশ
অরুণাচল প্রদেশ ১৩
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৬

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
ছত্তিশগড় +৫ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
সিকিম +৩
হরিয়ানা
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৭

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
কেরালা ১৮ +১৫ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
আসাম ১৯ +১৪
উত্তরাখণ্ড ১০
হিমাচল প্রদেশ ২৪ ২৪
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

ক্লাস্টার ৮

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
মিজোরাম ১২ +৯ প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর
রেলওয়েজ ১১ +৯
উড়িষ্যা +১
বিহার ২০ ১৯
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল

[সম্পাদনা]

পাঞ্জাব২–২ (অ.স.প.)মণিপুর
গুরপ্রীত সিং গোল ১৪'
অমনদীপ সিং গোল ১১০'
প্রতিবেদন এনগোউবা সিং গোল ৮৭'
আর. ভাসুম গোল ১০২'
পেনাল্টি
রবীন্দর সিং পেনাল্টিতে গোল করেছেন
হরপ্রীত সিং পেনাল্টিতে গোল করেছেন
রণদীপ সিং পেনাল্টিতে গোল করেছেন
বলবন্ত সিং পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
প্রবীণ সিং পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৪–২ পেনাল্টিতে গোল করেছেন সামানন্দ সিং
পেনাল্টিতে গোল করেছেন সৈয়দ ফরিদ
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে নওবা সিং
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে সুভাষ সিং

দিল্লি২–২ (অ.স.প.)ছত্তিশগড়
তুইশিম মাশাংভা গোল ৩৯', ৪৮' প্রতিবেদন মোহাম্মদ সিদ্দিকী গোল ৬৬'
রাম ইশিমার মাহতো গোল ৭৯'
পেনাল্টি
মনু চৌধুরী পেনাল্টিতে গোল করেছেন
বিকাশ রাওয়াত পেনাল্টিতে গোল করেছেন
ভুবন যোশী পেনাল্টিতে গোল করেছেন
আশিস পান্ডে পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
তুইশিম মাশাংভা পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৪–৩ পেনাল্টিতে গোল করেছেন হর্ষবর্ধন শিন্ডে
পেনাল্টিতে গোল করেছেন মোহাম্মদ সিদ্দিক
পেনাল্টিতে গোল করেছেন পার্থ দে
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে ওয়াসিম রাজা
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে সুধীর মাঝি

কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগ

[সম্পাদনা]

গ্রুপ এ

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
গোয়া +৮ সেমি-ফাইনালে অগ্রসর
পাঞ্জাব +২
সার্ভিসেস
কর্ণাটক
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

গ্রুপ বি

[সম্পাদনা]
দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
তামিলনাড়ু +৩ সেমি-ফাইনালে অগ্রসর
পশ্চিমবঙ্গ +৫
দিল্লি
মিজোরাম
উৎস: [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।

সেমি-ফাইনাল

[সম্পাদনা]

তামিলনাড়ু১–৩পাঞ্জাব
এলামুরগান গোল ৯০+৩' প্রতিবেদন বলবন্ত গোল ১৫', ৫৬'
মনিন্দর গোল ৩৫'

ফাইনাল

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "AIFF (The All India Football Federation) webpage"। ১৮ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১০
  2. "AIFF webpage"। ৩ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১০
  3. "Bengal beat Punjab to win Santosh Trophy after 11 years"The Times of India। ৮ আগস্ট ২০১০। ১১ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১০