২০০৮–০৯ সন্তোষ ট্রফি
| ৬৩তম সিনিয়র জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ | |
|---|---|
| বিবরণ | |
| দেশ | ভারত |
| তারিখ | ৪ মে–১৪ জুন ২০০৯ |
| দল | ৩১ |
| চূড়ান্ত অবস্থান | |
| চ্যাম্পিয়ন | গোয়া (৫ম শিরোপা) |
| রানার-আপ | বাংলা |
২০০৮–০৯ সন্তোষ ট্রফি সন্তোষ ট্রফির ৬৩তম সংস্করণ আসর, যা তাদের আঞ্চলিক এবং রাজ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনগুলির প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলির জন্য ভারতের প্রধান প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতাটি ২০০৯ সালের মে মাসের ২৪শে থেকে জুন মাসের ১৪ই তারিখ পর্যন্ত তামিলনাড়ুর রাজ্যের চেন্নাই, তিরুচিরাপল্লী, কোয়েম্বাটুর এবং তিরুবারূর শহরে জুড়ে অনুষ্ঠিত হয়।
১৪ই জুন চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত ফাইনাল ম্যাচে গোয়া ০–০ গোলে ড্র করার পরে পেনাল্টিতে বাংলাকে ৪–২ ব্যবধানে পরাজিত করেন।[১]
প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]প্রতিযোগিতাটি ১০ম বারের মতো তামিলনাড়ুতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল; প্রথমবার ১৯৯৫ সালে এবং শেষবার ১৯৯৯ সালে। পরবর্তী সংস্করণে পশ্চিমবঙ্গ ২০০৮–০৯ প্রতিযোগিতার প্রবেশের আগে তার ২৯তম এবং শেষ শিরোপা জিতেছিল।[২] পাঞ্জাব দুটি জয়ের পিছনে প্রতিযোগিতায় প্রবেশ করেছিল এবং শিরোপার হ্যাটট্রিকের সন্ধানে ছিল। প্রতিযোগিতার বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল: চেন্নাই, তিরুচিরাপল্লী, কোয়েম্বাটুর এবং তিরুভাল্লুর।[৩]
বাছাইপর্ব
[সম্পাদনা]মাঠ:
- জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়াম, কোয়েম্বাটুর
- সেন্ট জোসেফ কলেজ মাঠ, তিরুচিরাপল্লী
- ডন বস্কো যুব সেন্টার, তিরুবারূর
- জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়াম, চেন্নাই
গ্রুপ ১
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | কেরালা | ২ | ২ | ০ | ০ | ৮ | ০ | +৮ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | ছত্তিশগড় | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ৩ | −৩ | ১ | |
| ৩ | চণ্ডীগড় | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ৫ | −৫ | ১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ২
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | মহারাষ্ট্র | ২ | ২ | ০ | ০ | ৬ | ০ | +৬ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | মেঘালয় | ২ | ১ | ০ | ১ | ১ | ৩ | −২ | ৩ | |
| ৩ | উত্তরপ্রদেশ | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৪ | −৪ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৩
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | মিজোরাম | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৯ | ২ | +৭ | ৭ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | মধ্যপ্রদেশ | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৭ | ৩ | +৪ | ৫ | |
| ৩ | জম্মু ও কাশ্মীর | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ৪ | |
| ৪ | পুদুচেরি | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ৯ | −৯ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৪
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | গোয়া | ২ | ২ | ০ | ০ | ৫ | ০ | +৫ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | ঝাড়খণ্ড | ২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৩ | |
| ৩ | উড়িষ্যা | ২ | ০ | ০ | ২ | ২ | ৭ | −৫ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৫
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | রেলওয়েজ | ২ | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | +২ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | আসাম | ২ | ১ | ০ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৩ | |
| ৩ | দিল্লি | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৩ | −২ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৬
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | মণিপুর | ২ | ২ | ০ | ০ | ১১ | ০ | +১১ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | সিকিম | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ১ | |
| ৩ | উত্তরাখণ্ড | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ১১ | −৯ | ১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৭
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | হরিয়ানা | ২ | ২ | ০ | ০ | ৯ | ০ | +৯ | ৬ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | বিহার | ২ | ১ | ০ | ১ | ১০ | ৩ | +৭ | ৩ | |
| ৩ | গুজরাত | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ১৬ | −১৬ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
গ্রুপ ৮
[সম্পাদনা]| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | তামিলনাড়ু | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ২৫ | ০ | +২৫ | ৯ | প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগে অগ্রসর |
| ২ | ত্রিপুরা | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৮ | −১ | ৬ | |
| ৩ | রাজস্থান | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ১৪ | −১০ | ৩ | |
| ৪ | হিমাচল প্রদেশ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ১৬ | −১৪ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
প্রাক কোয়ার্টার-ফাইনাল
[সম্পাদনা]| তামিলনাড়ু | ৫–০ | হরিয়ানা |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
| গোয়া | ৩–০ | মিজোরাম |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
কোয়ার্টার-ফাইনাল লিগ
[সম্পাদনা]- গ্রুপ এ
| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | বাংলা | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ৩ | +১ | ৫ | সেমি-ফাইনালে অগ্রসর |
| ২ | তামিলনাড়ু | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪ | |
| ৩ | মণিপুর | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ৪ | |
| ৪ | পাঞ্জাব | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ৪ | −১ | ৩ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
- গ্রুপ বি
| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | গোয়া | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৬ | ০ | +৬ | ৭ | সেমি-ফাইনালে অগ্রসর |
| ২ | সার্ভিসেস | ৩ | ২ | ০ | ১ | ২ | ১ | +১ | ৬ | |
| ৩ | কর্ণাটক | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ১ | +১ | ৪ | |
| ৪ | মহারাষ্ট্র | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ৮ | −৮ | ০ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা; ৪) হেড-টু-হেড ফলাফল।
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]| বাংলা | ২–০ | সার্ভিসেস |
|---|---|---|
| গৌরাঙ্গ |
প্রতিবেদন |
ফাইনাল
[সম্পাদনা]ম্যাচটি ১৯৯৯ সংস্করণের ফাইনালের পুনরাবৃত্তি ছিল।[৪] বাংলা ৪০তম এবং গোয়া তাদের ১২তম বারের মতো ফাইনালে উঠেছিল।[৫] ফাইনালে এটি ২ দলের ৬ষ্ঠ মুখামুখি ছিল, যেখানে বাংলা ৫বার জিতেছিল এবং ১বার ট্রফি ভাগ করে নিয়েছিল। গোয়া দল পুরো প্রতিযোগিতা জুড়ে ক্লিনশিট রেখে ফাইনালে প্রবেশ করেছিল।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Goa lifts Santosh trophy"। www.the-aiff.com। All India Football Federation। ১৪ জুন ২০০৯। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Santosh Trophy is back … will the spectators?"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। ২২ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০২২।
- ↑ Suryanarayan, S. R. (২৩ মে ২০০৯)। "Will Bengal be able to end its long drought in the Santosh Trophy?"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০২২।
- ↑ "Injury-time penalty sees Goa through"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুন ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Bengal enters summit clash in style"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুন ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Interesting encounter on the cards"। The Hindu (ভারতীয় ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জুন ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০২২।