২০০২ সাতক্ষীরা বোমা হামলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০০২ সাতক্ষীরা বোমা হামলা
স্থানসাতক্ষীরা, বাংলাদেশ
তারিখ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০০২ (UTC+06:00)
লক্ষ্যসাধারণ জনগণ
হামলার ধরনত্রয়ী হত্যা; বোমা হামলা; সন্ত্রাসবাদ
ব্যবহৃত অস্ত্রটাইম বোমা
নিহত
আহত১০০
হামলাকারী দলজামাত-উল-মুজাহিদীন

২০০২ সাতক্ষীরা বোমা হামলা ছিলো ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার রক্সি সিনেমা হল এবং একটি সার্কাস তাঁবুতে সংগঠিত বোমা হামলা। এতে ৩ জন নিহত এবং ১০০ জন আহত হয়েছিল।[১][২][৩]

আক্রমণ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশী ইসলামপন্থী সন্ত্রাসী সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদীন ২০০০ এর দশকের গোড়ার দিকে বাংলাদেশের কিছু প্রকাশ্য স্থানে হামলা চালিয়েছিল। ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা জেলার একটি সার্কাস তাঁবুতে একটি এবং রক্সি সিনেমা হলে অন্য একটি বোমা রাখা হয়েছিল। এই বিস্ফোরণে তিনজন মারা গিয়েছিলেন এবং ১০০ জন আহত হয়েছেন।[৪][৫] প্রথম বোমাটি সিনেমা হলে ফেলা হয়েছিল এবং কয়েক মিনিট পরে দ্বিতীয় বোমাটি সার্কাসে বিস্ফোরিত হলে সার্কাসটি বন্ধ হয়ে যায়।[৬] এই বিস্ফোরণে টাইম বোমা ব্যবহার করা হয়েছিল।[৭] ময়মনসিংহে থিয়েটার বোমা বিস্ফোরণেও একই রকম হামলা হয়েছিল।[৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Ahsan, Shamim। "The Blame Game Goes on"archive.thedailystar.net। Star Magazine। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  2. "135 killed, over 1,000 in bomb attacks in 6 years (update)"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  3. "10 Die in Bangladesh Bombings"Los Angeles Times। From Associated Press। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  4. "Salafi ideology behind JMB's rise"Prothom Alo। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  5. "Terror struck"frontline.in। Frontline India। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  6. Kumaraswamy, P. R.; Copland, Ian। South Asia: The Spectre of Terrorism (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন 9781317967729। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  7. "Trail of terror attacks"archive.thedailystar.net। The Daily Star। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  8. "Bombs hit cinemas in Bangladesh"news.bbc.co.uk। BBC NEWS। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭