হ্যারি পটার অ্যান্ড দি অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স (চলচ্চিত্র)
| হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স | |
|---|---|
যুক্তরাজ্যে থিয়েটারিকাল মুক্তির পোস্টার | |
| পরিচালক | ডেভিড ইয়াটস |
| প্রযোজক | |
| চিত্রনাট্যকার | মাইকেল গোল্ডেনবার্গ |
| শ্রেষ্ঠাংশে | |
| সুরকার | নিকোলাস হুপার |
| চিত্রগ্রাহক | স্লাওমির ইডজিয়াক |
| সম্পাদক | মার্ক ডে |
| প্রযোজনা কোম্পানি | |
| পরিবেশক | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স |
| মুক্তি |
|
| স্থিতিকাল | ১৩৮ মিনিট[২] |
| দেশ | |
| ভাষা | ইংরেজি |
| নির্মাণব্যয় | $১৫০–২০০ মিলিয়ন[৪][৫] |
| আয় | $৯৪২.৯ মিলিয়ন[৬] |
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স (ইংরেজি: Harry Potter and the Order of the Phoenix) মাইকেল গোল্ডেনবার্গ চিত্রনাট্য থেকে ডেভিড ইয়েটস পরিচালিত ২০০৭ সালের একটি ফ্যান্টাসি চলচ্চিত্র, যা ২০০৩ সালে জে. কে. রাউলিং রচিত উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত। এটি হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য গব্লেট অফ ফায়ারের (২০০৫) পর নির্মিত হ্যারি পটার চলচ্চিত্র সিরিজের পঞ্চম পর্ব। চলচ্চিত্রটিতে হ্যারি পটারের ভূমিকায় ড্যানিয়েল র্যাডক্লিফ, হ্যারির বেস্ট ফ্রেন্ড রন উইজলি এবং হারমায়নি গ্রেঞ্জার ভূমিকায় রুপার্ট গ্রিন্ট এবং এমা ওয়াটসন অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটির কাহিনী হগওয়ার্টসে হ্যারির পঞ্চম বর্ষকে অনুসরণ করে এগিয়েছে, যেখানে জাদু মন্ত্রক লর্ড ভলডেমর্ট প্রত্যাবর্তনকে অস্বীকার করে।
২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডে বাইরের স্থানগুলির জন্য এবং ওয়াটফোর্ড লিভসডেন ফিল্ম স্টুডিও অভ্যন্তরীণ স্থানগুলির জন্য চিত্রগ্রহণ করা হয়, জুন মাসে এক মাসের বিরতি সহ। ভিজ্যুয়াল এফেক্ট যোগ করার জন্য বেশ কয়েক মাস ধরে চলচ্চিত্রটির পোস্ট-প্রোডাকশন চলতে থাকে। চলচ্চিত্রটির বাজেট ৭৫ থেকে ১০০মিলিয়ন ইয়োরো (১৫০-২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) এর মধ্যে ছিলো বলে জানা গেছে।[৫]
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স ২০০৭ সালের ১১ই জুলাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টুডি সিনেমা এবং আইম্যাক্স ফরম্যাটে এবং ১২ই জুলাই যুক্তরাজ্যে ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স দ্বারা মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছিল এবং সেরা প্রযোজনা নকশা এবং বিশেষ ভিজ্যুয়াল এফেক্ট জন্য ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অনেক পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল। বিশ্বব্যাপী পাঁচ দিনের উদ্বোধন ৩৩৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং মোট ৯৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে, এটি ২০০৭ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র ছিল, এবং হলিউড অ্যাকাউন্টিং ক্ষেত্রে এটি উল্লেখ করা হয়েছিল, ওয়ার্নার ব্রাদার্স দাবি করেছিলেন যে মোট আয় সত্ত্বেও এটি ১৬৭ মিলিয়ন ডলার হারিয়েছে। হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স নামের আরেকটি পর্ব ২০০৯ সালে মুক্তি পায়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "HARRY POTTER AND THE ORDER OF THE PHOENIX (2007)"। AFI Catalog of Feature Films। ২৪ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Harry Potter and the Order of the Phoenix (12A)"। British Board of Film Classification। ২৪ মে ২০০৭। ৫ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৪।
- 1 2 "Harry Potter and the Order of the Phoenix (2007)"। British Film Institute (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;scotsman-budgetনামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - 1 2 Haun, Harry (২০ জুন ২০০৭)। "Harry the Fifth"। Film Journal International। ২৬ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০০৭।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়;bom-hp5নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
বহির্সংযোগ
[সম্পাদনা]টেমপ্লেট:David Yatesটেমপ্লেট:European Film Award – People's Choice Award for Best European Film
- ২০০৭-এর চলচ্চিত্র
- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ওয়ার্নার ব্রসের চলচ্চিত্র
- আইম্যাক্স চলচ্চিত্র
- অক্সফোর্ডশায়ারে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- লন্ডনে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- হার্টফোর্ডশায়ারে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- সক্রিয়কর্মী সম্পর্কে চলচ্চিত্র
- বাকিংহামশায়ারে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- স্কটল্যান্ডের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- লন্ডনের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- ২০০৭-এর ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র
- হ্যারি পটারের চলচ্চিত্র