হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(হুমায়ূন রশিদ চৌধুরী থেকে পুনর্নির্দেশিত)
হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী
জাতীয় সংসদের স্পিকার
কাজের মেয়াদ
১৪ জুলাই ১৯৯৬ – ৮ অক্টোবর ২০০১
পূর্বসূরীশেখ রাজ্জাক আলী
উত্তরসূরীআবদুল হামিদ
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
জুলাই ১৯৮৪ – ডিসেম্বর ১৯৮৮
পূর্বসূরীএ আর শামস্‌ উদ দোহা
উত্তরসূরীআনিসুল ইসলাম মাহমুদ
সিলেট-১ আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
৭ মে ১৯৮৬ – ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০
পূর্বসূরীখন্দকার আব্দুল মালিক
উত্তরসূরীখন্দকার আব্দুল মালিক
কাজের মেয়াদ
১২ জুন ১৯৯৬ – ১০ জুলাই ২০০১
পূর্বসূরীখন্দকার আব্দুল মালিক
উত্তরসূরীসাইফুর রহমান
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
৭ মে ১৯৮৬ – ১৯৮৭
পূর্বসূরীদেওয়ান সামসুল আবেদিন
উত্তরসূরীফারুক রশিদ চৌধুরী
পররাষ্ট্র সচিব
কাজের মেয়াদ
১৬ জুন ১৯৮১ – ১ জুন ১৯৮২
পূর্বসূরীশাহ এ এম এস কিবরিয়া
উত্তরসূরীএ. এইচ. এস. আতাউল করিম
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম(১৯২৮-১১-১১)১১ নভেম্বর ১৯২৮
রশীদ মঞ্জিল, দরগাহ গেইট, সিলেট, ব্রিটিশ ভারত,
(বর্তমান  বাংলাদেশ)
মৃত্যু১০ জুলাই ২০০১(2001-07-10) (বয়স ৭২)
ঢাকা, বাংলাদেশ
সমাধিস্থলশাহজালালের মাজার
সিলেট
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)
পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দল
দাম্পত্য সঙ্গীমেহজাবিন চৌধুরী
সম্পর্ক
সন্তান
  • নাসরিন আর করিম
  • নোমান রশীদ চৌধুরী
পিতামাতাআব্দুর রশীদ চৌধুরী (বাবা)
বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী (মা)
প্রাক্তন শিক্ষার্থী
পেশাকূটনীতিবিদ, স্পিকার
পুরস্কারমহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার (১৯৮৪), উ-থান্ট শান্তি পুরস্কার (২০০০), স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১৮)

হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী (১১ নভেম্বর ১৯২৮ - ১০ জুলাই ২০০১) বাংলাদেশের একজন কূটনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের স্পিকারপররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। ছিলেন সিলেট-১সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য[১][২]

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করেন।[৩][৪]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

জন্ম ১১ নভেম্বর ১৯২৮ সালে সিলেট শহরের আম্বরখানা এলাকার দরগাহ গেইটের ‘রশীদ মঞ্জিলে’। তার পৈতৃক নিবাস সুনামগঞ্জ জেলার দরগাপাশা গ্রামে। তার বাবা আব্দুর রশীদ চৌধুরী ছিলেন অবিভক্ত ভারতের কেন্দ্রীয় বিধানসভার সদস্য এবং সিলেট অঞ্চলের আদি সংবাদপত্র যুগভেরী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা। মা বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছিলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য[৫] সিলেটের প্রাচীনতম পত্রিকা যুগভেরী সম্পাদক আমীনূর রশীদ চৌধুরী ছিলেন তার বড় ভাই ও সাবেক অর্থমন্ত্রীসংসদ সদস্য ফারুক রশীদ চৌধুরী তার ছোট ভাই।[১][২]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার হাই মাদ্রাসা সেকশনে প্রাথমিক শিক্ষা ও আসামে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৪৪ সালে ৮টি ক্রেডিটসহ সিনিয়র ক্যামব্রিজ পাশ করেন।[১][২]

১৯৪৭ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞান, রসায়ন ও ভূগোল বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী। তারপর ইংলিশ বারে অধ্যয়ন করেন ও লন্ডনের ইনার টেম্পলের একজন সদস্য হন। লন্ডনেরই 'আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠান' থেকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও, ম্যাসাচুসেটসের ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। গ্রেট ব্রিটেন ও ইউরোপে পাকিস্তান ছাত্র সংসদের সভাপতি ছিলেন। সে সুবাদেই তিনি যুক্তরাজ্যে প্রথম এশিয়ান স্টুডেন্টস কনফারেন্স আয়োজনে সক্ষমতা দেখান।[৫][১][২]

ছাত্ররাজনীতির সাথেও সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। ১৯৫১ সালে যুক্তরাজ্যস্থ পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশনের সম্পাদক এবং ১৯৫২ সালে এই সংঘটনের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি।[১][২]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী ১৯৫৩ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের বৈদেশিক সম্পর্ক বিভাগে যোগদান করেন। এর ফলে তিনি ঐ বিভাগের আওতায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণে অংশ নেন। এছাড়াও, লন্ডনের ব্রিটিশ বৈদেশিক কার্যালয় এবং কমনওয়েলথ কার্যালয়েও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।[৫][২][১]

কূটনীতিবিদ হিসেবে তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন শহরে অবস্থান করেছিলেন। তন্মধ্যে রোম, বাগদাদ, প্যারিস, লিসবন, জাকার্তা এবং নতুন দিল্লী অন্যতম। ১৯৭১- ৭২ সালে তিনি নতুন দিল্লীতে বাংলাদেশ মিশনের প্রধান ছিলেন। ঐ সময় বাংলাদেশের স্বীকৃতির জন্য তিনি ৪০টিরও বেশি দেশে যোগাযোগ করেছিলেন। ১৯৭২ সালে তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বাংলাদেশে সংগঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকাণ্ডের পর, বঙ্গবন্ধু পরিবারের জীবিত দুই সদস্য শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি আশ্রয় দেন। এ সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, "জার্মানির অ্যাম্বাসেডর হুমায়ুন রশীদ সাহেব গাড়ি পাঠিয়েছেন। আর তাঁর স্ত্রী আমার বাচ্চাদের জন্য শুকনো খাবারদাবারও গাড়িতে দিয়েছিলেন। তাঁদের কাছে কয়েক দিন আশ্রয় পেলাম। তাঁদের আদর–যত্ন দুঃসময়ে আমাদের জন্য অনেক মূল্যবান। আমরা কোনো দিন ভুলতে পারব না হুমায়ুন রশীদ ও তাঁর স্ত্রীর অবদান।" ১৯৭৬ সালের পর সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া এবং ভ্যাটিকানেও একই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।[৫][২][১]

এছাড়াও, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা বা আইএইএ এবং জাতিসংঘের শিল্পাঞ্চল উন্নয়ন সংস্থা বা ইউনিডো'র প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন তিনি।[৬][২][১]

১৯৮৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।[৭][২][১]

স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ[সম্পাদনা]

হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তখন তিনি নতুন দিল্লীতে বাংলাদেশ মিশনের প্রধান ছিলেন। ৫ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভারতীয় লোকসভায় তিনি বক্তৃতা করেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ে ৪০টিরও অধিক দেশের সাথে কূটনৈতিক তৎপরতা চালান। স্বাধীনতা পরবর্তীতে তিনি রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৫][৮][২][১]

রাজনৈতিক জীবন[সম্পাদনা]

হুমায়ূন রশীদ চাকুরি থেকে অবসর নিয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। ১৯৮৪ সালে তাকে উপ-মন্ত্রীর পদমর্যাদায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ১৯৮৫ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়। তিনি সিলেট-১সুনামগঞ্জ-৩আসন থেকে ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সিলেট-১সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে সদস্য সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৯] ১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সিলেট-১ আসন থেকে সদস্য সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[১০][২][১]

১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যোগ দিয়ে উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন। ১২ জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হয়ে সিলেট-১ আসন থেকে সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানকে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৪ জুলাই ১৯৯৬ সালে তিনি জাতীয় সংসদের স্পিকার নির্বাচিত হয়ে আমৃত্যু এ পদে বহাল ছিলেন।[১১][২][১]

সম্মাননা[সম্পাদনা]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের কলেজ অব উইলিয়াম অ্যান্ড ম্যারি থেকে ১৯৮৪ সালে 'মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার' পান। বিশ্ব শান্তিকল্পে অনবদ্য কূটনৈতিক ভূমিকার জন্য তাকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়াও তিনি 'উ থান্ট শান্তি পদক' লাভ করেছিলেন। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তাকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার মরণোত্তর 'স্বাধীনতা পুরস্কার' প্রদান করা হয়।[১২] এছাড়াও তার সম্মানে ঢাকা থেকে সিলেট শহরের প্রবেশপথে একটি চত্বরের নামকরণ করা হয়েছে 'হুমায়ূন রশীদ চত্বর'[৫][৭][২][১]

পারিবারিক জীবন[সম্পাদনা]

হুমায়ূন রশীদ মাহজাবিন রশীদ চৌধুরীকে (জ: ১৯৩৪ মৃ: ২০১৮) বিয়ে করেন। এই দম্পতীর একমাত্র মেয়ে নাসরিন আর করিম ১৯৪৯ সালে জন্মগ্রহণ করে ২০১০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। একমাত্র ছেলে নোমান রশীদ চৌধুরী ২ নভেম্বর ২০১৭ সালে ৬৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন।[১][২][১]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ১০ জুলাই ২০০১ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। সিলেটের শাহজালালের মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে সমাহিত করা হয় তাকে।[৫][১৩][১৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ 
  2. "চৌধুরী, হুমায়ুন রশিদ"বাংলাপিডিয়া। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ 
  3. "১৬ জন পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার"বাংলা ট্রিবিউন। ২০১৮-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২৪ 
  4. "হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী"সিলেট সিটি কর্পোরেশনের পোর্টাল। ১২ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "চৌধুরী, হুমায়ুন রশিদ"বাংলাপিডিয়া। ২৭ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯ 
  6. "আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থায় হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী"। United Nation। 
  7. "হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী : একজন অকুতোভয় দেশপ্রেমিক"দৈনিক জাগরণ। ১০ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯ 
  8. "হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী - মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের দিল্লী মিশন প্রধান"সংগ্রামের নোটবুক। ২০১৯-০৬-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-২৫ 
  9. "৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  10. "৪র্থ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৯ 
  11. "৭ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  12. "স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন ১৬ বিশিষ্ট ব্যক্তি"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২০১৮-১২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২৪ 
  13. "স্পিকার হুমায়ুন রশীদের মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক র‌্যালি ও শ্রদ্ধা নিবেদন"দৈনিক মানবজমিন। ১১ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯ 
  14. "হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন"দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১০ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

পূর্বসূরী
আমিনুর রহমান শামস্‌ উদ দোহা
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৯৮৪-১৯৮৫
উত্তরসূরী
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
পূর্বসূরী:
শেখ রাজ্জাক আলী
জাতীয় সংসদের স্পিকার
১৪ জুলাই, ১৯৯৬ - ৮ অক্টোবর, ২০০১
উত্তরসূরী:
এডভোকেট আবদুল হামিদ