হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল
| চিত্র:John F. Kennedy School of Government Shield.svg | |
| নীতিবাক্য | Ask what you can do |
|---|---|
| ধরন | বেসরকারি অলাভজনক পাবলিক পলিসি স্কুল |
| স্থাপিত | ১৯৩৬ |
মূল প্রতিষ্ঠান | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
| বৃত্তিদান | $১.৭ বিলিয়ন (২০২১)[১] |
| ডিন | জেরেমি এম. ওয়েইনস্টাইন (Jeremy M. Weinstein) |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২৫০[২] |
| স্নাতকোত্তর | ১,১০০[২] |
| অবস্থান | , , যুক্তরাষ্ট্র ৪২°২২′১৭″ উত্তর ৭১°০৭′১৯″ পশ্চিম / ৪২.৩৭১৩৯° উত্তর ৭১.১২১৯৪° পশ্চিম |
| শিক্ষাঙ্গন | নগর অঞ্চল |
| ওয়েবসাইট | hks.harvard.edu |
| চিত্র:John F. Kennedy School of Government Logo.svg | |
![]() | |
হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School, সংক্ষেপে এইচকেএস), আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচিত জন এফ. কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট (John F. Kennedy School of Government) নামে, এটি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে একটি পাবলিক পলিসি ও সরকারবিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজ শহরে অবস্থিত।
হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে পাবলিক পলিসি, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (Public Administration) ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন (International Development) বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া এখানে চারটি ডক্টরাল ডিগ্রি এবং বিভিন্ন প্রশাসনিক ও নীতিনির্ধারক পর্যায়ের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (Executive Education Programs) পরিচালিত হয়।
এই প্রতিষ্ঠান রাজনীতি, সরকার, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং অর্থনীতি–সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করে। ২০২১-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], এর মোট তহবিল ছিল প্রায় ১.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৩] এটি অ্যাসোসিয়েশন অব প্রফেশনাল স্কুলস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (Association of Professional Schools of International Affairs) এর সদস্য, যা বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক বিষয়ক নেতৃবৃন্দ তৈরিতে কাজ করে।[৪]
এই স্কুলের প্রধান ক্যাম্পাসটি কেমব্রিজ শহরের জন এফ. কেনেডি স্ট্রিটে অবস্থিত। এর মূল ভবনগুলো চার্লস নদীর পাড়ে, হার্ভার্ড ইয়ার্ড ও হার্ভার্ড স্কয়ার-এর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। এই স্থানে আগে একটি এমবিটিএ রেড লাইন ট্রেন ইয়ার্ড ছিল। প্রতিষ্ঠানটি জন এফ. কেনেডি স্মৃতিপার্কের পাশে অবস্থিত।
হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্বের অন্তত ২১ জন রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান। এছাড়াও, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন দেশের মন্ত্রিসভার সদস্য, সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, এবং আইনপ্রণেতা।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠা
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School) ১৯৩৬ সালে হার্ভার্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (Harvard Graduate School of Public Administration) নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠায় ২০ লাখ মার্কিন ডলার (২০২৩ সালের হিসাবে প্রায় ৪৩ মিলিয়ন ডলার) দান করেন লুসিয়াস লিটাওয়ার (Lucius Littauer)। তিনি ১৮৭৮ সালের হার্ভার্ড কলেজের (Harvard College) প্রাক্তন ছাত্র, একজন ব্যবসায়ী, সাবেক মার্কিন কংগ্রেস সদস্য এবং হার্ভার্ড ফুটবল দলের প্রথম কোচ ছিলেন।[৫]
স্কুলটির প্রতীকচিহ্ন (shield) তৈরি করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতীকের অনুকরণে, যা স্কুলটির জাতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে তুলে ধরে।[৬]
প্রথম শিক্ষকদের অধিকাংশই ছিল হার্ভার্ডের সরকার ও অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক। ১৯৩৭ সালে স্কুলটি প্রথম শিক্ষার্থীদের ভর্তি করে।
প্রথম ক্যাম্পাস ছিল হার্ভার্ড ইয়ার্ডের উত্তরে লিটাওয়ার সেন্টারে, যা বর্তমানে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। শুরুতে শিক্ষার্থীদের "লিটাওয়ার ফেলো" বলা হতো এবং তারা এক বছরের একটি কোর্সে অংশগ্রহণ করতেন। পরবর্তীতে এই কোর্স থেকেই স্কুলের মধ্য-অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য মাস্টার ইন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্রোগ্রাম গড়ে ওঠে।[৭]
১৯৬০-এর দশকে, স্কুলটি পাবলিক পলিসি বিষয়ে নতুন কারিকুলাম ও ডিগ্রির রূপ দিতে শুরু করে।
নাম পরিবর্তন ও স্থানান্তর
[সম্পাদনা]১৯৬৩ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ. কেনেডি-র হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পর, ১৯৬৬ সালে স্কুলটির নাম তাঁর নামে রাখা হয়।[৮]
একই সময়ে, হার্ভার্ড ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্স (Harvard Institute of Politics) প্রতিষ্ঠিত হয়, যার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রিচার্ড নিউস্টাডট (Richard Neustadt)। ১৯৭৮ সাল থেকে ইনস্টিটিউটটি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের ক্যাম্পাসেই অবস্থিত এবং এটি বিভিন্ন বক্তৃতা, আলোচনা ও স্টাডি গ্রুপের আয়োজন করে থাকে।
১৯৭৮ সালের অক্টোবর মাসে, হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়, যেখানে প্রথম নতুন ভবনটি নির্মিত হয়। স্কুলের বিখ্যাত অধ্যাপক রিচার্ড নিউস্টাডট, গ্রাহাম অ্যালিসন (Graham Allison), রিচার্ড জেকহাউজার (Richard Zeckhauser) এবং অন্যান্যরা তখনকার এই রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।[৯] লুসিয়াস লিটাওয়ারের অনুদানের শর্ত অনুযায়ী বর্তমান ক্যাম্পাসে একটি ভবনের নাম এখনো 'লিটাওয়ার' রাখা হয়েছে।
পুনঃব্র্যান্ডিং ও সম্প্রসারণ
[সম্পাদনা]২০০৭ সালের শেষের দিকে, স্কুলটি ঘোষণা দেয় যে ২০০৮ সাল থেকে তারা নিজেদের "হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল" (Harvard Kennedy School) নামে পরিচিত করবে, যদিও আনুষ্ঠানিক নাম অপরিবর্তিত থাকবে।[১০] এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য ছিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে স্কুলটির সম্পর্ক আরও স্পষ্ট করা এবং জন এফ. কেনেডির নামে থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের (যেমন: কেনেডি সেন্টার, কেনেডি লাইব্রেরি) সঙ্গে বিভ্রান্তি কমানো।[১০] এই পরিবর্তনটি জন এফ. কেনেডির ভাই সেনেটর এডওয়ার্ড এম. কেনেডি এবং কন্যা ক্যারোলাইন কেনেডির সমর্থন পেয়েছিল।[১০]
২০১২ সালে স্কুলটি ৫০০ মিলিয়ন ডলারের একটি অর্থ সংগ্রহ অভিযান চালায়, যার মধ্যে ১২০ মিলিয়ন ডলার ক্যাম্পাস সম্প্রসারণে ব্যয় হয়। এতে নতুন ছয়টি শ্রেণিকক্ষ, একটি বড় ডাইনিং ও রান্নাঘর, সভাকক্ষ, ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্টাডি ও লাউঞ্জ স্পেসসহ একটি নতুন কেন্দ্রীয় প্রাঙ্গণ তৈরি হয়। নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালের ৭ মে এবং সম্পন্ন হয় ২০১৭ সালের শেষদিকে।[১১]
২০০৪ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত স্কুলটির ডিন ছিলেন ডেভিড টি. এলউড (David T. Ellwood), যিনি ক্লিনটন প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা ছিলেন।[১২]
২০১৫ সালে ডিন নিযুক্ত হন ডগলাস এলমেনডর্ফ (Douglas Elmendorf), যিনি এর আগে মার্কিন কংগ্রেশনাল বাজেট অফিসের পরিচালক ছিলেন।[১৩] তিনি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ঘোষণা দেন যে ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষ শেষে তিনি পদত্যাগ করবেন।[১৪]
২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে স্কুলের নতুন ডিন হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন জেরেমি এম. ওয়েইনস্টাইন (Jeremy M. Weinstein)।[১৫][১৬] তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিদ এবং জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের চিফ অব স্টাফ হিসেবেও কাজ করেছেন।
একাডেমিক কার্যক্রম
[সম্পাদনা]ডিগ্রি প্রোগ্রাম
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School) চারটি মাস্টার্স প্রোগ্রাম পরিচালনা করে।[১৭]
দুই বছর মেয়াদি মাস্টার ইন পাবলিক পলিসি (Master in Public Policy - MPP) প্রোগ্রামটি নীতি বিশ্লেষণ, অর্থনীতি, ব্যবস্থাপনা, নৈতিকতা, পরিসংখ্যান এবং সরকারি খাতের জন্য দরকষাকষি কৌশল শেখানোর উপর গুরুত্ব দেয়।[১৮]
এছাড়াও, তিনটি মাস্টার ইন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (Master in Public Administration - MPA) প্রোগ্রাম রয়েছে:
- এক বছর মেয়াদি মিড-ক্যারিয়ার প্রোগ্রাম** (Mid-Career MPA - MC/MPA), যা সাত বছরের বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পেশাদারদের জন্য।
- দুই বছর মেয়াদি এমপিএ প্রোগ্রাম**, যা আরও একটি স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী এবং সাম্প্রতিক গ্র্যাজুয়েটদের জন্য।
- দুই বছর মেয়াদি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন (MPA/ID) ট্র্যাক**, যেখানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অর্থনীতি ও পরিমাণগত বিশ্লেষণের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
মিড-ক্যারিয়ার এমপিএ প্রোগ্রামে ভর্তি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই হন মেসন ফেলো (Mason Fellows)। এরা সাধারণত উন্নয়নশীল দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতের শীর্ষ পর্যায়ের পেশাদার, এবং এরা মোট মিড-ক্যারিয়ার শ্রেণির প্রায় ৫০ শতাংশ হয়ে থাকেন। মেসন ফেলো গোষ্ঠীটি হার্ভার্ডের সবচেয়ে বহুজাতিক ও বৈচিত্র্যময় গোষ্ঠীগুলোর একটি। এই গোষ্ঠীর নামকরণ করা হয়েছে এডওয়ার্ড সাগেনডর্ফ মেসনের (Edward Sagendorph Mason) নামে, যিনি ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ডের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিন ছিলেন। পরবর্তীতে এই স্কুলই হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল নামে পরিচিত হয়।
মাস্টার্স প্রোগ্রামের পাশাপাশি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল তিনটি পিএইচডি প্রোগ্রামও পরিচালনা করে।[১৯] এই ডক্টরেট ডিগ্রিগুলো হল:
- পাবলিক পলিসি (Public Policy)
- সামাজিক নীতি (Social Policy) – যা হার্ভার্ডের সরকার ও সমাজতত্ত্ব বিভাগ সহযোগিতায় পরিচালিত
- স্বাস্থ্য নীতি (Health Policy) – যা হার্ভার্ড টিএইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ (Harvard T.H. Chan School of Public Health) এবং ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত
যৌথ ও সমসাময়িক ডিগ্রি
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের রয়েছে একাধিক যৌথ (joint) ও সমসাময়িক (concurrent) ডিগ্রি প্রোগ্রাম। এসব প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কম সময়ে একাধিক ডিগ্রি অর্জন করতে পারেন। এই শিক্ষার্থীরা অন্তত এক বছর কেমব্রিজে অবস্থান করে শিক্ষালাভ করেন।
যৌথ ডিগ্রি প্রোগ্রামগুলো পরিচালিত হয়:
- হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল (Harvard Business School)
- হার্ভার্ড ল স্কুল (Harvard Law School)
- হার্ভার্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ডিজাইন (Harvard Graduate School of Design)
সমসাময়িক ডিগ্রি প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়:
- হার্ভার্ড ডিভিনিটি স্কুল (Harvard Divinity School)
- হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল (Harvard Medical School)
হার্ভার্ডের বাইরেও, হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমসাময়িক ডিগ্রি চুক্তি রয়েছে, যেমন:
- স্ট্যানফোর্ড বিজনেস স্কুল (Stanford Graduate School of Business)
- এমআইটি স্লোন স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট (MIT Sloan School of Management)
- ডার্টমাউথ কলেজের টাক স্কুল (Tuck School of Business)
- পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্টন স্কুল (Wharton School)
- কলম্বিয়া ল স্কুল (Columbia Law School)
- ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড, ইয়েল, বার্কলি, মিশিগান এবং নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিসহ আরও অনেক ল স্কুল ও মেডিকেল স্কুল।
আন্তর্জাতিকভাবে, জেনেভার গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (Graduate Institute of International and Development Studies)-এর সঙ্গে একটি যৌথ ডিগ্রি প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয়।[২০][২১]
এইচকেএস-এর পাঠ্যক্রম
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে ছয়টি একাডেমিক বিভাগ রয়েছে, প্রতিটি বিভাগের প্রধান একজন ফ্যাকাল্টি চেয়ার। এই স্কুলের নিজস্ব পাঠ্যক্রম ছাড়াও শিক্ষার্থীরা হার্ভার্ডের অন্যান্য স্নাতক স্কুল এবং এমআইটি স্লোন স্কুল, টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্লেচার স্কুল ও এমআইটি স্কুল অফ আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্ল্যানিং-এও কোর্স করতে পারেন।
MPP প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীরা পাঁচটি নীতিগত বিশেষায়িত ক্ষেত্রে (Policy Area of Concentration - PAC) একটি বেছে নেন। দ্বিতীয় বছরে তাঁরা একটি পূর্ণ বছরের গবেষণাভিত্তিক থিসিস বা "Policy Analysis Exercise" করেন, যা একটি মাস্টার্স থিসিসের সমতুল্য।[২২][২৩]
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল ইউনিভার্সিটি অব দ্য আর্কটিক (University of the Arctic - UArctic)-এর সক্রিয় সদস্য।[২৪] ইউআর্কটিক একটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ভিত্তিক নেটওয়ার্ক, যা আর্কটিক অঞ্চলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গবেষণা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত। এই নেটওয়ার্কে ২০০-রও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত, যারা উত্তর মেরু অঞ্চলে শিক্ষা ও গবেষণাকে উৎসাহিত করে।[২৫]
র্যাংকিং
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School) নিয়মিতভাবে বিশ্বের সর্বোত্তম পাবলিক পলিসি স্নাতক স্কুলগুলোর মধ্যে প্রথম বা শীর্ষস্থানীয় হিসেবে স্থান পেয়েছে। ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট (U.S. News & World Report) একে সামাজিক নীতি (social policy) বিষয়ে শ্রেষ্ঠ, স্বাস্থ্য নীতি (health policy) বিষয়ে শ্রেষ্ঠ এবং পাবলিক পলিসি বিশ্লেষণ (public policy analysis) বিষয়ে দ্বিতীয় সেরা স্নাতক প্রতিষ্ঠান হিসেবে র্যাংক করে।[২৬]
২০১৫ সালের র্যাংকিং অনুযায়ী, কেনেডি স্কুল স্বাস্থ্য নীতিতে প্রথম, এবং পাবলিক পলিসি বিশ্লেষণ ও সামাজিক নীতিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে।[২৭][২৮]
বিদেশনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কভিত্তিক প্রোগ্রামগুলোর ক্ষেত্রেও হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল ফরেন পলিসি (Foreign Policy) ম্যাগাজিনের ইনসাইড দ্য আইভরি টাওয়ার (Inside the Ivory Tower) জরিপে নিয়মিতভাবে শীর্ষস্থানীয় স্থান অধিকার করেছে। এই জরিপে বিশ্বের সেরা বিশটি একাডেমিক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (international relations) প্রোগ্রামের তালিকা করা হয় — স্নাতক, মাস্টার্স এবং পিএইচডি স্তরে।
উদাহরণস্বরূপ, ২০১২ সালের জরিপে হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলকে পিএইচডি এবং স্নাতক স্তরে প্রথম এবং মাস্টার্স স্তরে তৃতীয় সেরা প্রোগ্রাম হিসেবে স্থান দেওয়া হয়।[২৯][৩০]
শিক্ষার্থীদের সংগঠন
[সম্পাদনা]
হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School) বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে রয়েছে আগ্রহভিত্তিক ছাত্র ককাস (student caucuses), শিক্ষার্থীদের পরিচালিত ছাত্র সরকার – কেনেডি স্কুল স্টুডেন্ট গভর্নমেন্ট (Kennedy School Student Government - KSSG), এবং শিক্ষার্থীদের সম্পাদিত বিভিন্ন নীতি-ভিত্তিক জার্নাল।
প্রকাশিত জার্নালগুলোর মধ্যে রয়েছে:
- হার্ভার্ড জার্নাল অব হিস্পানিক পলিসি (Harvard Journal of Hispanic Policy)
- কেনেডি স্কুল রিভিউ (Kennedy School Review)[৩১]
- জার্নাল অব মিডল ইস্টার্ন পলিটিক্স অ্যান্ড পলিসি (Journal of Middle Eastern Politics and Policy)[৩২]
এছাড়াও রয়েছে একটি শিক্ষার্থী পরিচালিত সংবাদপত্র – দ্য সিটিজেন (The Citizen), এবং বিভিন্ন ক্রীড়াভিত্তিক শিক্ষার্থী সংগঠন।
শিক্ষার্থীরা চাইলে হার্ভার্ড গ্র্যাজুয়েট কাউন্সিল (Harvard Graduate Council)-এ যোগ দিতে পারেন, যা হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বারোটি স্নাতক ও পেশাগত বিদ্যালয়ের জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্র সরকার হিসেবে কাজ করে। এই কাউন্সিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা, প্রতিনিধিত্ব এবং মতামত আদানপ্রদানের কাজ করে।
হার্ভার্ড গ্র্যাজুয়েট কাউন্সিলের কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে:
- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট, প্রোভোস্ট, শিক্ষার্থী বিষয়ক ডিন ও অন্যান্য ডিনদের কাছে প্রায় ১৫,০০০ স্নাতক শিক্ষার্থীর স্বার্থ উপস্থাপন
- পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ব্যাপী অনুষ্ঠান ও উদ্যোগের আয়োজন
- বহুবিধ ছাত্র সংগঠনের অর্থায়ন ও প্রশাসনিক সহায়তা প্রদান[৩৩][৩৪]
- অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও বাহ্যিক প্রতিষ্ঠানের নিকট হার্ভার্ডের স্নাতক শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করা[৩৫]
এই কাউন্সিল "ওয়ান হার্ভার্ড" (One Harvard) আন্দোলনের সূচনা করে, যার উদ্দেশ্য হল হার্ভার্ডের সব স্নাতক বিদ্যালয়ের মধ্যে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও সামাজিক সংযোগ গড়ে তোলা।[৩৬]
কেন্দ্রসমূহ
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে বর্তমানে ১৪টি গবেষণা ও নীতিনির্ধারণ-ভিত্তিক কেন্দ্র (center) রয়েছে।[৩৭][৩৮]
এই কেন্দ্রগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল:
- অ্যাশ সেন্টার ফর ডেমোক্রেটিক গভর্নেন্স অ্যান্ড ইনোভেশন (Ash Center for Democratic Governance and Innovation)[৩৯]
- বেলফার সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (Belfer Center for Science and International Affairs)[৪০]
- ব্লুমবার্গ সেন্টার ফর সিটিজ অ্যাট হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি (Bloomberg Center for Cities at Harvard University)[৪১]
- কার সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস পলিসি (Carr Center for Human Rights Policy)[৪২]
- সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (Center for International Development)[৪৩]
- সেন্টার ফর পাবলিক লিডারশিপ (Center for Public Leadership)[৪৪]
- এডমন্ড অ্যান্ড লিলি সাফরা সেন্টার ফর এথিক্স (Edmond & Lily Safra Center for Ethics)[৪৫]
- ইনস্টিটিউট অব পলিটিক্স (Institute of Politics)[৪৬]
- জয়েন্ট সেন্টার ফর হাউজিং স্টাডিজ (Joint Center for Housing Studies)[৪৭]
- শোরেনস্টাইন সেন্টার অন মিডিয়া, পলিটিক্স অ্যান্ড পাবলিক পলিসি (Shorenstein Center on Media, Politics and Public Policy)[৪৮]
- মোসাভার-রাহমানি সেন্টার ফর বিজনেস অ্যান্ড গভর্নমেন্ট (Mossavar-Rahmani Center for Business and Government)[৪৯]
- র্যাপাপোর্ট ইনস্টিটিউট ফর গ্রেটার বস্টন (Rappaport Institute for Greater Boston)[৫০]
- টাউবম্যান সেন্টার ফর স্টেট অ্যান্ড লোকাল গভর্নমেন্ট (Taubman Center for State and Local Government)[৫১]
- মালকম উইনার সেন্টার ফর সোশ্যাল পলিসি (Malcolm Wiener Center for Social Policy)[৫২]
- উইমেন অ্যান্ড পাবলিক পলিসি প্রোগ্রাম (Women and Public Policy Program)[৫৩]
এই কেন্দ্রগুলোর বেশিরভাগই গবেষণা ও একাডেমিক ফেলোশিপের সুযোগ দেয়। এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামের আওতায় অংশগ্রহণকারীরা নির্দিষ্ট বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করতে পারেন, স্টাডি গ্রুপ পরিচালনা করতে পারেন এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরকারি ও শিল্পখাত সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারেন।
বিতর্ক
[সম্পাদনা]ডিন ডগলাস এলমেনডর্ফের (Douglas Elmendorf) নেতৃত্বে হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল (Harvard Kennedy School) রাজনৈতিকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করেছে, যা মাঝে মাঝে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।
২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর, স্কুলটি চেলসি ম্যানিং (Chelsea Manning)-কে একজন ভিজিটিং ফেলো হিসেবে আমন্ত্রণ জানায়, যা তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে।[৫৪][৫৫]
১৫ সেপ্টেম্বর, স্কুলটি জনসমক্ষে এই আমন্ত্রণ প্রত্যাহার করে নেয়, কারণ সিআইএর তৎকালীন পরিচালক মাইক পম্পেও (Mike Pompeo) হার্ভার্ডে একটি বক্তৃতা বাতিল করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে তিরস্কার করে একটি চিঠি পাঠান।[৫৫][৫৬]
২০২১ সালে, শিক্ষার্থী সংগঠন ফসিল ফুয়েল ডাইভেস্ট হার্ভার্ড (Fossil Fuel Divest Harvard)-এর একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে আসে যে, কেনেডি স্কুলের বেশ কিছু কেন্দ্রের জলবায়ু-সংক্রান্ত উদ্যোগে জ্বালানি তেল ও গ্যাস কোম্পানি অর্থায়ন করেছে। এমনকি, প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, কিছু কেন্দ্র এই অর্থায়নের তথ্য গোপন করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে।[৫৭][৫৮]
২০২২ সালে, কার সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস পলিসি (Carr Center for Human Rights Policy) হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (Human Rights Watch) সাবেক নির্বাহী পরিচালক কেনেথ রথ (Kenneth Roth)-কে একজন সিনিয়র ফেলো হিসেবে আমন্ত্রণ জানায়। কিন্তু পরে স্কুলটি সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাহার করে নেয়। কারণ ২০২১ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ একটি তদন্তে জানায়, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনিদের প্রতি যে আচরণ করছে, তা "অ্যাপারথেইড অপরাধের" (crime of apartheid) পর্যায়ে পড়ে।[৫৯]
এই সিদ্ধান্তের পর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন (ACLU) এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিবাদের মুখে স্কুলের ডিন অবশেষে সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করেন এবং রথকে ফেলোশিপে স্বাগত জানান।[৬০]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]
রবার্ট এফ. কেনেডি পুরস্কার ফর এক্সেলেন্স ইন পাবলিক সার্ভিস (Robert F. Kennedy Award for Excellence in Public Service) প্রদান করা হয় এমন একজন স্নাতক শিক্ষার্থীকে, যার জনসেবার প্রতি অঙ্গীকার, কার্যক্রম ও অবদান অসাধারণ।
এছাড়াও প্রতিবছর মে মাসের শেষে ক্লাস ডে (Class Day) অনুষ্ঠানে আরও বেশ কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৬১]
উল্লেখযোগ্য অনুষদ সদস্য
[সম্পাদনা]- গ্রাহাম অ্যালিসন
- অ্যালান অল্টশুলার
- জাসিন্ডা আরডার্ন
- ক্রিস্টোফার অ্যাভরি
- কোস্তাস বাকোইয়ানিস
- মেরি জো বেন
- ডেভিড ব্যারন
- জ্যাকলিন ভাবা
- লিন্ডা বিলমেস
- রবার্ট ব্লেনডন
- ডেরেক বক
- জর্জ বোরহাস
- ম্যাথিউ বান
- নিকোলাস বার্নস
- ফেলিপে কালদেরোন
- অ্যালবার্ট কারনেসালে
- অ্যাশটন কার্টার
- অ্যান্তোনিয়া হ্যান্ডলার চেইস
- এরিকা চেনোয়েথ
- উইলিয়াম সি. ক্লার্ক
- রিচার্ড ক্লার্ক
- সুসান ক্রফোর্ড
- ডেভিড কাটলার
- মাইকেল ডুকাকিস
- ডেভিড এলউড
- জেফরি ফ্র্যাঙ্কেল
- জেসন ফারম্যান
- মার্শাল গ্যান্জ
- ডেভিড গার্গেন
- এডওয়ার্ড গ্লেসার
- রবার্ট গ্লাউবার
- স্টিফেন গোল্ডস্মিথ
- রিকার্ডো হাউসমান
- ব্রায়ান হেহার
- রোনাল্ড হেইফেট্জ
- লিয়ন হিগিনবটাম জুনিয়র
- জন হোল্ডরেন
- সুয়ানি হান্ট
- মাইকেল ইগনেটিয়েফ
- শিলা জাসানফ
- ক্রিস্টোফার জেনক্স
- আলেক্স জোনস
- ডেল জর্জেনসন
- জুলিয়েট কায়েম
- আলেক্সান্ডার কিসার
- আলেক্সান্দ্রা কিলেওয়াল্ড
- রবার্ট লরেন্স
- জেনিফার লার্নার
- ভিক্টর মায়ার-শ্যোনবার্গার
- রানা মিটার
- জোসেফ নিউহাউস
- পিপা নরিস
- জোসেফ নায়ে
- রাফায়েল ও’ফেরাল
- মেগান ও'সালিভান
- জর্জ পাপান্দ্রেউ
- রজার পোর্টার
- মাইকেল পোর্টার
- সামান্থা পাওয়ার
- ল্যান্ট প্রিচেট
- রবার্ট পুটনাম
- কারমেন রেইনহার্ট
- লেনি রোব্রেডো
- দানি রডরিক
- টড রজার্স
- কেভিন রাড
- জন রাগি
- জুয়ান মানুয়েল সান্তোস
- ফ্রেডেরিক শেরার
- ব্রুস শ্নায়ার
- লেসলি রন শুমাখার
- জেফরি সেগলিন
- সারাহ সেওয়াল
- ক্যাথরিন সিকিঙ্ক
- লরেন্স সামার্স
- ডেনিস ফ্র্যাঙ্ক থম্পসন
- স্টিফেন ওয়াল্ট
- মারিলিন ওয়ারিং
- মার্টিন ওয়েইট্জম্যান
- শার্লি উইলিয়ামস
- জন পি. হোয়াইট
- উইলিয়াম জুলিয়াস উইলসন
- রিচার্ড জেকহাউজার
- ডরোথি জিনবার্গ
- জনাথন জিট্রেইন
- রবার্ট জেলিক
উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের (Harvard Kennedy School) ৬৩,০০০-এরও বেশি প্রাক্তন শিক্ষার্থী রয়েছেন, যাঁদের অনেকেই বিশ্বজুড়ে সরকার, ব্যবসা, জননীতি (public policy) এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ক্যারিয়ার গড়েছেন। এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ২০ জন রাষ্ট্রপ্রধান, এবং অসংখ্য সরকারী দপ্তর ও সংস্থার প্রধান, অলাভজনক সংস্থার নেতা, সামরিক কর্মকর্তা, প্রভাবশালী চিন্তাবিদ, অধিকারকর্মী ও একাডেমিক ব্যক্তিত্ব।[২]
সরকার ও রাজনীতি
[সম্পাদনা]সরকারপ্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধান
[সম্পাদনা]- ফেলিপে কালদেরোন (MPA '00) – মেক্সিকোর সাবেক রাষ্ট্রপতি
- মিগুয়েল দে লা মাদ্রিদ (MPA '65) – মেক্সিকোর সাবেক রাষ্ট্রপতি
- কার্লোস সালিনাস দে গোরতারি (MPA '73, PhD '76) – মেক্সিকোর সাবেক রাষ্ট্রপতি
- তসাখিয়াগিন এলবেগদরজ (MPA '02) – মঙ্গোলিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- আব্দিওয়েলি গাস (MPA '99) – সোমালিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- জন হাগলেলগ্যাম (MPA '93) – মাইক্রোনেশিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি
- লি সিয়েন লুং (MPA '80) – সিঙ্গাপুরের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- ড্যানিয়েল নোবোয়া (MC/MPA '20) – ইকুয়েডরের বর্তমান রাষ্ট্রপতি
- থারমান শানমুগারত্নম (MPA) – সিঙ্গাপুরের বর্তমান রাষ্ট্রপতি
- হোসে মারিয়া ফিগেরেস অলসেন (MPA '91) – কোস্টারিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সাবেক প্রধান নির্বাহী
- মাইয়া সান্দু (MPA '10) – মলডোভার বর্তমান রাষ্ট্রপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- জুয়ান মানুয়েল সান্তোস (MPA '81) – কলম্বিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী
- এলেন জনসন সারলিফ (MPA '71) – লাইবেরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী
- ফ্রেডেরিক সুমায়ে (MPA '07) – তাঞ্জানিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- চেরিং তোবগে (MPA '04) – ভুটানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমান পিপল’স ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা
- পিয়েরে ট্রুডো (MA '45) – কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- ডোনাল্ড স্যাং (MPA '82) – হংকংয়ের সাবেক চিফ এক্সিকিউটিভ
- মরগান জ্সভানগিরাই ('02) – জিম্বাবুয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- এদুয়ার্দো রদ্রিগেজ ভেলৎসে (MPA '88) – বলিভিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি
- জামিল মাহুয়াদ উইট (MPA '89) – ইকুয়েডরের সাবেক রাষ্ট্রপতি
- লরেন্স ওয়ং (MPA) – সিঙ্গাপুরের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী
সরকারি প্রশাসক ও কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]- রিজওয়ান আহমেদ – পাকিস্তানের সাবেক মেরিটাইম সচিব
- সরতাজ আজিজ – পাকিস্তানে বিভিন্ন মন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করেছেন
- তারিক বাজওয়া – পাকিস্তানের সাবেক অর্থ সচিব
- নিসরিন বারওয়ারি – ইরাকের পৌর ও জনকাজবিষয়ক সাবেক মন্ত্রী
- গাংখুরাই বাততুনগালাগ – মঙ্গোলিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইউরোপ বিভাগের মহাপরিচালক
- চার্লস ব্ল্যানচার্ড – মার্কিন সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সাবেক জেনারেল কাউন্সেল
- রিচার্ড ব্ল্যাঙ্কেনশিপ – বাহামাসে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত
- আঁদ্রে বোয়িসক্লেয়ার – কানাডার কুইবেকে পার্টি কেবেকোয়া’র সাবেক নেতা ও নাগরিকত্ব মন্ত্রী
- নিক বোলস – যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও পলিসি এক্সচেঞ্জের সাবেক পরিচালক
- ইমিলিয়া বঙ্কোদিন – ফিলিপাইনের বাজেট ও ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব
- আনা ক্যাবরাল – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক কোষাধ্যক্ষ
- পাইপার ক্যাম্পবেল – মঙ্গোলিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত ও আসিয়ান মিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান
- রাজকুমার চেল্লারাজ – মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক সহকারী সচিব
- ফ্র্যাঙ্ক চিকানে – দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ও আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের সদস্য
- অনীশ চোপড়া – যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক চিফ টেকনোলজি অফিসার
- আলবার্ট চুয়া – সিঙ্গাপুরের জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধি
- হেনরি সিসনারোস – যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন সচিব
- মার্ক ডালি – আয়ারল্যান্ডের সংসদ সদস্য
- বোজিদার জেলিচ – সার্বিয়ার সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী
- স্টিফেন ডনেলি – আয়ারল্যান্ডের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- শন ডোনোভান – যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক গৃহায়ন সচিব ও বাজেট অফিসের পরিচালক
- থিওডর এলিয়ট জুনিয়র – আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত
- রবার্ট গেলবার্ড – ইন্দোনেশিয়া ও বলিভিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত
- হেক্টর গ্রামাখো – গুয়েতেমালার সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
- ইওশিমাসা হায়াশি – জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- লিউ হে – চীনের ভাইস প্রিমিয়ার
- টিও চি হিয়ান – সিঙ্গাপুরের জাতীয় নিরাপত্তা সমন্বয় মন্ত্রী
- পিট হেগসেথ – যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রতিরক্ষা সচিব
- কিথ হেনেসি – যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের সাবেক পরিচালক
- রাফায়েল হুই – হংকংয়ের সাবেক প্রধান প্রশাসনিক সচিব
- মুহাম্মদ ইব্রাহিম – মালয়েশিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় ব্যাংক গভর্নর
- নাতালি জারেস্কো – ইউক্রেনের সাবেক অর্থমন্ত্রী
- ভুক জেরেমিচ – জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাবেক সভাপতি ও সার্বিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- অজয় নারায়ণ ঝা – ভারতের সাবেক ব্যয় সচিব ও অর্থ সচিব
- মিৎসি জনসন – ভারমন্ট হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাবেক স্পিকার
- ড্যানিয়েল জে. জোনস – সিআইএ নির্যাতন বিষয়ক মার্কিন সিনেট তদন্তের প্রধান
- ফিলিপ জোনস – ভার্জিনিয়ার নিউপোর্ট নিউজ শহরের মেয়র
- লিম হং কিয়াং – সিঙ্গাপুরের সাবেক বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী
- বান কি মুন – জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব ও দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- রেমন্ড কেলি – নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশের কমিশনার
- রাজীব কুমার – ভারতের উত্তরপ্রদেশ সরকারের সাবেক মুখ্যসচিব
- অ্যান্ড্রু লি – অস্ট্রেলিয়ার প্রতিযোগিতা ও করমন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী
- পিতা লিমজারোএনরাত – থাইল্যান্ডের সংসদের সাবেক সদস্য
- নাবিয়েল মাকারিম – ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী
- মার্ক ম্যাকলেলান – যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ প্রশাসনের সাবেক কমিশনার
- ইয়াম আহ মি – সিঙ্গাপুরের পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক
- সঞ্জয় মিত্র – ভারতের সাবেক প্রতিরক্ষা সচিব
- নৃপেন্দ্র মিশ্র – ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সাবেক প্রধান সচিব
- তোশিমিৎসু মোতেগি – জাপানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- জর্জ মুনোজ – মার্কিন ট্রেজারির সাবেক সহকারী সচিব ও ওপিক-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট
- অ্যান্ড্রু নাটসিয়োস – ইউএসএইডের সাবেক প্রশাসক
- আমন নিকোই – ঘানার সাবেক অর্থমন্ত্রী ও জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধি
- প্যাট্রিক নিপ – হংকংয়ের সিভিল সার্ভিস সচিব
- ক্রিস্টিন নিক্সন – অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার সাবেক পুলিশ কমিশনার
- হারবার্ট ওকুন – জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘে উপ-রাষ্ট্রদূত
- নোইরিন ও'সুলিভান – আয়ারল্যান্ডের জাতীয় পুলিশ কমিশনার
- মার্কাস পিকক – মার্কিন পরিবেশ সুরক্ষা সংস্থার উপ-প্রশাসক
- ব্রুন পোয়িরসন – ফ্রান্সের সেক্রেটারি অফ স্টেট
- অ্যাঞ্জেলো রেয়েস – ফিলিপাইনের সাবেক জ্বালানি ও প্রতিরক্ষা সচিব
- জেসি রোব্রেডো – ফিলিপাইনের অভ্যন্তরীণ ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
- হেনরি রোটিচ – কেনিয়ার জাতীয় কোষাগার সচিব
- পিট রাউস – হোয়াইট হাউসের সাবেক চিফ অফ স্টাফ
- নাসির আহমাদ এল-রুফাই – নাইজেরিয়ার কাদুনা রাজ্যের গভর্নর
- টি. এন. শেশন – ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব
- ইয়াসুহিসা শিওজাকি – জাপানের সাবেক চিফ ক্যাবিনেট সেক্রেটারি
- কোরাজন সোলিমান – ফিলিপাইনের সমাজকল্যাণ ও উন্নয়ন সচিব
- টি. এস. আর. সুব্রামানিয়ান – ভারতের সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব
- সর্দার আহমদ নবাজ সুখেরা – পাকিস্তানের বাণিজ্য সচিব
- ন্যান্সি সাটলি – হোয়াইট হাউসের পরিবেশ বিষয়ক কাউন্সিলের পরিচালক
- সিয়াহরির – ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতির অর্থনৈতিক উপদেষ্টা
- মার্ক তালিসম্যান – মার্কিন কংগ্রেস সহকারী ও লবিস্ট
- উইলিয়াম টেলর জুনিয়র – ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত
- কনরাড টিলার্ড – ব্যাপ্টিস্ট মন্ত্রী, রেডিও উপস্থাপক, লেখক ও অধিকারকর্মী
- জন সাং – হংকংয়ের সাবেক অর্থ সচিব
- পল ভলকার – মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের সাবেক চেয়ারম্যান
- সোলোমন আরেদা ওয়াকতোল্লা – জাতিসংঘ বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি
- ইন ইয়ং – বেইজিংয়ের মেয়র
- আগুস ইউধোয়োনো – ইন্দোনেশিয়ার ভূমি ও পরিকল্পনা বিষয়ক মন্ত্রী
- আদোলফো আগুইলার সিন্সার – মেক্সিকোর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও জাতিসংঘে সাবেক রাষ্ট্রদূত
নির্বাচিত ফেডারেল কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]- আন্দ্রেয়া আলভারেজ মারিন – কোস্টারিকার আইনসভা সদস্য (MPA '21)
- আমি আইয়ালন – ইসরায়েলের কনেসেট সদস্য ও শিন বেট-এর সাবেক পরিচালক (MPA '92)
- এড বলস – যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য, শিশু ও শিক্ষা মন্ত্রী এবং ছায়া অর্থমন্ত্রী (MPA '90)
- ডাগ বেরিউটার – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, নেব্রাসকার ১ম জেলা (MPA '73)
- ব্রেন্ডান বয়েল – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, পেনসিলভানিয়া ২য় জেলা (MPP '05)
- ক্যাথরিন ক্লার্ক – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, ম্যাসাচুসেটস ৫ম জেলা (MPA '97)
- জেরি কনোলি – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, ভার্জিনিয়া ১১তম জেলা (MPA '79)
- ড্যান ক্রেনশো – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, টেক্সাস ২য় জেলা (MPA '17)
- ডেভিড কানলিফ – নিউজিল্যান্ড সংসদে লেবার পার্টির নেতা (MPA '95)
- জন ফেটারম্যান – মার্কিন সিনেটর, পেনসিলভানিয়া; সাবেক লেফটেন্যান্ট গভর্নর (MPP '99)
- রয় ফোকম্যান – ইসরায়েলের কনেসেট সদস্য (MPA '13)
- অ্যালান গ্রেসন – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, ফ্লোরিডা ৮ম জেলা (MPP '83)
- ক্যাথরিন হ্যারিস – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, ফ্লোরিডা ১৩তম জেলা ও সাবেক সেক্রেটারি অব স্টেট (MPA '97)
- ব্রায়ান হিগিন্স – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, নিউ ইয়র্ক ২৬তম জেলা (MPA '96)
- স্টিভ হর্ন – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, ক্যালিফোর্নিয়া ৩৮তম জেলা (MPA '55)
- শেন জোনস – নিউজিল্যান্ড সংসদের সাবেক সদস্য ও নির্মাণমন্ত্রী (MPA '91)
- জেমস ল্যাঙ্গেভিন – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, রোড আইল্যান্ড ২য় জেলা (MPA '94)
- স্টিফেন লিঞ্চ – মার্কিন কংগ্রেস সদস্য, ম্যাসাচুসেটস ৮ম জেলা (MPA '99)
- ড্যান ম্যাফেই – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, নিউ ইয়র্ক ২৪তম জেলা (MPP '95)
- জিম মুডি – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, উইসকনসিন ৫ম জেলা (MPA '67)
- তাকু ওসুকা – জাপানের হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস সদস্য (MPP '05)
- ফ্রান্সিস পাঙ্গিলিনান – ফিলিপাইনের সিনেটর ও সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা (MPA '98)
- ইওহানান প্লেসনার – ইসরায়েলের কনেসেট সদস্য (MPA '04)
- ল্যারি প্রেসলার – মার্কিন সিনেটের সাবেক সদস্য, সাউথ ডাকোটা (MPA '66)
- উইলিয়াম প্রক্সমায়ার – মার্কিন সিনেটের সাবেক সদস্য, উইসকনসিন (MPA '48)
- জ্যাক রিড – মার্কিন সিনেটর, রোড আইল্যান্ড (MPP '73)
- জো সেসটাক – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, পেনসিলভানিয়া ৭ম জেলা (MPA '80, PhD '84)
- রব সিমন্স – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, কানেকটিকাট ২য় জেলা (MPA '79)
- রালফ স্টেগনার – জার্মানির সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সাবেক নেতা (MPA '89)
- পিটার টর্কিল্ডসেন – মার্কিন কংগ্রেসের সাবেক সদস্য, ম্যাসাচুসেটস ৬ষ্ঠ জেলা ও রিপাবলিকান পার্টির সাবেক চেয়ার (MPA '90)
- রবার্ট টরিকেলি – মার্কিন সিনেটের সাবেক সদস্য, নিউ জার্সি (MPA '80)
- ক্রিস ভ্যান হোলেন – মার্কিন সিনেটর, মেরিল্যান্ড (MPP '85)
- ডেভিড উইলহেল্ম – ক্লিনটন-গোর ১৯৯২ নির্বাচনী প্রচারের ব্যবস্থাপক এবং ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান (MPP '90)
নির্বাচিত রাজ্য ও পৌর কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]- জেফরি অ্যামেস্টয় – ভারমন্ট সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল; সমলিঙ্গ বিবাহ অধিকারে গুরুত্বপূর্ণ ‘বেকার বনাম ভারমন্ট’ মামলার রায়দাতা (MPA)
- বব অ্যান্থনি – ওকলাহোমা কর্পোরেশন কমিশনের সদস্য (MPA)
- রবার্ট ক্যাস্টেলি – নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সাবেক সদস্য (MPA '96)
- জ্যাকলিন ওয়াই. কলিন্স – ইলিনয় সিনেটের সদস্য, ১৬তম জেলা প্রতিনিধিত্ব করছেন (MPA '01)
- জোসেফ কার্টাটোনি – ম্যাসাচুসেটসের সামারভিল শহরের সাবেক মেয়র (MPA '11)
- ফার্নান্দো মার্টিন গার্সিয়া – নিউ হ্যাম্পশায়ার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাবেক সদস্য (MPP '74)
- মারিলিন্ডা গার্সিয়া – নিউ হ্যাম্পশায়ার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্য (MPA '10)
- পল হেরু – ম্যাসাচুসেটসের ব্রিস্টল কাউন্টির শেরিফ, অ্যাটলবোরোর সাবেক মেয়র এবং রাজ্য প্রতিনিধি (MPA '11)
- মার্ক লেভিন – ম্যানহাটনের বরো প্রেসিডেন্ট ও নিউ ইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের সাবেক সদস্য (MPP '95)
- এলিয়াস মুদজুরি – জিম্বাবুয়ের হারারের সাবেক মেয়র (MPA)
- চার্লস এ. মারফি – ম্যাসাচুসেটস হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্য ও বাজেট কমিটির চেয়ারম্যান (MPA '02)
- নাহিদ নenshi – কানাডার ক্যালগেরি শহরের সাবেক মেয়র (MPP '98)
- ব্যারি টি. স্মিথারম্যান – টেক্সাস রেলরোড কমিশনের সদস্য (MPA)
- কেভিন হোয়াইট – বোস্টনের সাবেক মেয়র (MA '57, GSPA)
- অ্যান্থনি এ. উইলিয়ামস – ওয়াশিংটন, ডিসি-এর সাবেক মেয়র (MPP '87)
- অ্যান্থনি উইঞ্জা প্রোবোও – জাকার্তা আঞ্চলিক পরিষদের সাবেক সদস্য (MPA '24)
শিক্ষাক্ষেত্র
[সম্পাদনা]- উইলিয়াম আলোনসো – অর্থনীতিবিদ, হার্ভার্ডের সেন্টার ফর পপুলেশন স্টাডিজ-এর সাবেক পরিচালক (MPP '56)
- বার্নাডেট আতুয়াহেনি – সম্পত্তি আইন বিশারদ, উইসকনসিন ল’ স্কুলে জেমস ই. জোন্স চেয়ার প্রফেসর (MPA '02)
- লরেন্স এস. বাকো – হার্ভার্ড ও টাফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি এবং এমআইটির সাবেক চ্যান্সেলর (MPP '76, PhD '76)
- স্টিভ চারনোভিত্জ – আন্তর্জাতিক আইন অধ্যাপক, জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় ল’ স্কুল (MPP '83)
- রোনাল্ড হেইফেট্জ – হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের পাবলিক লিডারশিপ কেন্দ্রের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যাপক (MPA '83)
- স্টিভ হর্ন – ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, লং বিচ-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট (MPA '55)
- আইরা জ্যাকসন – ডিন, ক্লেয়ারমন্ট গ্র্যাজুয়েট ইউনিভার্সিটির ড্রাকার স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট (MPA '86)
- ন্যান্সি কোহেন – ইতিহাসবিদ ও লেখক, হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে ব্যবসায় ইতিহাসের অধ্যাপক (MPP)
- মার্ক লিলা – মানববিদ্যা বিষয়ক অধ্যাপক, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (MPP '80)
- ব্রুস ওভবিয়াগেলি – নিউরোলজির অধ্যাপক, অ্যাসোসিয়েট ডিন, এবং UCSF-এ স্বাস্থ্যসেবা নেতা (Exec '18, '19)
- হলিস রবিনস – ইউনিভার্সিটি অব উটাহ-র মানবিক শাখার ডিন (MPP '90)
- মার্ক শুস্টার – কাইজার পার্মানেন্টের বার্নার্ড জে. টাইসন মেডিকেল স্কুলের ডিন ও প্রতিষ্ঠাতা সিইও (MPP '88)
- স্টিফেন জোয়েল ট্র্যাকটেনবার্গ – জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির সাবেক প্রেসিডেন্ট (MPA '66)
- উইলিয়াম ই. ট্রুহার্ট – ব্রায়ান্ট ইউনিভার্সিটির সাবেক প্রেসিডেন্ট (MPA '73)
- জনাথন জিট্রেইন – আন্তর্জাতিক আইনের অধ্যাপক, হার্ভার্ড ল’ স্কুল; বার্কম্যান ক্লেইন সেন্টার ফর ইন্টারনেট অ্যান্ড সোসাইটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা (MPA '95)
শিল্প ও সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]- উইল বাটলার – সংগীতশিল্পী এবং ‘আর্কেড ফায়ার’ ব্যান্ডের প্রাক্তন সদস্য (MPA '17)
- অ্যাশলি জাড – অভিনেত্রী ও সমাজকর্মী (MPA '10)
- হিল হার্পার – অভিনেতা ও লেখক (MPA '92)
- মেরি ল্যামবেথ মুর – লেখিকা ও পডকাস্টার (MPP)
- থর স্টেইনগ্র্যাবার – অপেরা পরিচালক (MPA '09)
- ড্যামিয়ান ওয়েটজেল – নিউ ইয়র্ক সিটি ব্যালের সাবেক প্রধান নৃত্যশিল্পী (MPA '07)
ব্যবসা ও কর্পোরেট নেতৃত্ব
[সম্পাদনা]- রুনে বিয়ারকে – ডিএনবি এএসএ (DNB ASA)-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (MPA '97)
- গ্রেগরি সি. কার – বস্টন টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা (MPP '86)
- লিওনার্ড এস. কোলম্যান জুনিয়র – ন্যাশনাল লিগ (বেসবল)-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট (MPA '75)
- বেনজামিন ফার্নান্দেজ – তানজানিয়ান উদ্যোক্তা (Exec. Ed '17)
- ডেবরা এল. লি – প্রেসিডেন্ট ও সিইও, ব্ল্যাক এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন (MPP '80)
- ড্যানিয়েল মাড – ফ্যানি মে (Fannie Mae)-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সিইও (MPA '86)
- ক্যারোলিনা মুলার-ম্যোহ্ল – ব্যবসায়ী, দাতব্যকর্মী ও নারী অধিকার কর্মী (Women's Leadership Board সদস্য)
- হিল্ডা ওচোয়া-ব্রিলেমবার্গ – স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টমেন্ট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা, প্রেসিডেন্ট ও সিইও (MPA '71)
- গ্রেগ রোজেনবাউম – সিইও, এম্পায়ার কোশার পোলট্রি (MPP '77)
- পিটার স্যান্ডস – স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর গ্রুপ সিইও (MPA '88)
- ক্লাউস শোয়াব – ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী চেয়ারম্যান (MPA '67)
- ফারিয়ার শিরজাদ – গোল্ডম্যান স্যাকস-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (MPP '89)
- ক্রিস ভস – ম্যাকডোনাফ বিজনেস স্কুলের অতিথি অধ্যাপক
গণমাধ্যম
[সম্পাদনা]- মালিক সিরাজ আকবর – নির্বাসিত পাকিস্তানি সাংবাদিক ও 'দ্য বালুচ হাল'-এর প্রধান সম্পাদক (MPA '16)
- কেভিন কর্ক – ফক্স নিউজের হোয়াইট হাউস করেসপন্ডেন্ট (MPA '04)
- কমলা ডুমর – বিবিসি ওয়ার্ল্ড নিউজ ও আফ্রিকা বিজনেস রিপোর্ট-এর টেলিভিশন উপস্থাপক (MPA '03)
- জাস্টিন ফক্স – আর্থিক সাংবাদিক, ভাষ্যকার ও লেখক (জ. ১৯৬৪)
- ক্যারোলিন গ্লিক – জেরুজালেম পোস্টের উপ-ব্যবস্থাপনা সম্পাদক (MPP '00)
- ওয়াজাহাত সাঈদ খান – পাকিস্তানি সাংবাদিক, ডুনিয়া নিউজ ও এনবিসি নিউজের জন্য কাজ করেছেন
- মার্ক এ. আর. ক্লেইম্যান – লেখক (MPP, PhD '85)
- কাজ লার্সেন – প্রাক্তন মার্কিন নেভি সীল, ভাইস নিউজ-এর সাংবাদিক (MPP '07)
- ডাম্বিসা মায়ো – অর্থনীতিবিদ ও লেখিকা (MPA '07)
- বিল ও'রেইলি – রাজনৈতিক ভাষ্যকার ও উপস্থাপক (MPA '96)
- অ্যান্ড্রু সুলিভান – সাংবাদিক ও ‘দ্য আটলান্টিক’-এ লেখক (MPA, PhD '90)
সশস্ত্র বাহিনী
[সম্পাদনা]- জন সি. অ্যাকটন – মার্কিন কোস্ট গার্ডের অবসরপ্রাপ্ত রিয়ার অ্যাডমিরাল; হোমল্যান্ড সিকিউরিটির অপারেশনস কোঅর্ডিনেশনের পরিচালক (Exec '05)
- জন আর. অ্যালেন জুনিয়র – মার্কিন বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও সম্মানিত কমান্ড পাইলট (Exec '85)
- উইলিয়াম জে. বেগার্ট – প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সেস-এর কমান্ডার এবং ইউএস প্যাসিফিক কমান্ডের এয়ার কম্পোনেন্ট কমান্ডার (Exec '95)
- ফ্র্যাঙ্কলিন জে. ব্লেইজডেল – মার্কিন বিমান বাহিনীর মেজর জেনারেল (Exec)
- স্যালি ব্রাইস-ও'হারা – মার্কিন কোস্ট গার্ডের ২৭তম ভাইস কমান্ড্যান্ট (MPA '93)
- ড্যান ক্রেনশো – চিকিৎসাজনিত কারণে অবসরপ্রাপ্ত মার্কিন নেভি সিল লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (MPA '17)
- পিটার ভি. নেফেঞ্জার – মার্কিন কোস্ট গার্ডের ভাইস কমান্ড্যান্ট ও ট্রান্সপোর্টেশন সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের প্রশাসক (MPA '95)
- মাইকেল ই. ফোর্টনি – মার্কিন বিমান বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (Exec '11)
- জেফরি ফাউলার – মার্কিন নৌবাহিনীর ভাইস অ্যাডমিরাল ও ইউএস নেভাল অ্যাকাডেমির সুপারিন্টেনডেন্ট (MPA '90)
- জন সি. হার্ভে – মার্কিন নৌবাহিনীর অ্যাডমিরাল ও ইউএস ফ্লিট ফোর্সেস কমান্ডের কমান্ডার (MPA '88)
- মুহাম্মদ হাসজাইমি – রয়্যাল ব্রুনেই সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার (Exec '16)
- রবার্ট সি. হিনসন – মার্কিন বিমান বাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Exec)
- উইলিয়াম ই. ইনগ্রাম জুনিয়র – মার্কিন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল ও আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের পরিচালক (Exec '02)
- রিচার্ড সি. জনস্টন – মার্কিন বিমান বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (Exec)
- অ্যান্ড্রু এফ. ক্রেপিনেভিচ জুনিয়র – মার্কিন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও 'দ্য আর্মি অ্যান্ড ভিয়েতনাম' বইয়ের লেখক (MPA '80)
- রিক লিনেহান – মহাকাশচারী (MPA '09)
- ক্রিস্টোফার লোরিয়া – মহাকাশচারী (MPA '04)
- রবার্ট ডাব্লিউ. পার্কার – মার্কিন বিমান বাহিনীর মেজর জেনারেল (Exec '91)
- টিমোথি এস. সুলিভান – মার্কিন কোস্ট গার্ডের রিয়ার অ্যাডমিরাল (Exec)
- গাই সি. সুয়ান তৃতীয় – মার্কিন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল; মিলিটারি ডিস্ট্রিক্ট অব ওয়াশিংটনের কমান্ডিং জেনারেল (MPA '86)
- জ্যাক ওয়েইনস্টেইন – মার্কিন বিমান বাহিনীর মেজর জেনারেল (Exec '06)
অলাভজনক সংস্থা
[সম্পাদনা]- রামাস্বামী বালাসুব্রহ্মণ্যম – স্বামী বিবেকানন্দ ইয়ুথ মুভমেন্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি (MPA '10)
- লেস্টার আর. ব্রাউন – আর্থ পলিসি ইনস্টিটিউট-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট (MPA '62)
- রিক ডবলিন – মাল্টিডিসিপ্লিনারি অ্যাসোসিয়েশন ফর সাইকেডেলিক স্টাডিজ (MAPS)-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক (PhD '01)
- রবার্ট কাগান – প্রজেক্ট ফর আ নিউ আমেরিকান সেঞ্চুরির সহ-প্রতিষ্ঠাতা (MPP '91)
- ন্যান্সি লিওমন্ড – আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব রিটায়ারড পার্সনস (AARP)-এর নির্বাহী সহসভাপতি (MPP '74)
- জিওভান্না নেগ্রেত্তি – ¿Oiste?-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক (MPA '05)
- আয়িশা ওসোরি – নাইজেরিয়ান উইমেন'স ট্রাস্ট ফান্ড-এর সাবেক সিইও
- অরন্ডাম অট্টো – স্লাম২স্কুল আফ্রিকা-এর প্রতিষ্ঠাতা
- মিশেল রি – দ্য নিউ টিচার প্রজেক্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা; ওয়াশিংটন ডিসির পাবলিক স্কুল সিস্টেমের চ্যান্সেলর (MPP '97)
- ব্রায়ান স্টিভেনসন – ইক্যুয়াল জাস্টিস ইনিশিয়েটিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক; Just Mercy বইয়ের লেখক (MPP '85)
বিজ্ঞান
[সম্পাদনা]- সুসান সি. গার্ডনার – পরিবেশবিজ্ঞানী[৬২]
গুপ্তচর
[সম্পাদনা]- ডোনাল্ড হিথফিল্ড (আসল নাম: আন্দ্রেই বেজরুকভ) – কেজিবি ও রাশিয়ার বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থার (এসভিআর) গুপ্তচর; ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ পরিচয়ে অবস্থানকালীন পরিচয় ফাঁস হয় (MPA '00)
রাজপরিবার
[সম্পাদনা]- প্রিন্সেস এলিজাবেথ, ডাচেস অব ব্রাবান্ট – বর্তমান শিক্ষার্থী (২০২৬ সাল পর্যন্ত), বেলজিয়ামের ভবিষ্যৎ রানি; বর্তমান রাজা ফিলিপের উত্তরাধিকারী[৬৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]পদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ As of 2021. "2019 Harvard financial report" (পিডিএফ)।
- 1 2 3 "Number and Facts"। Harvard Kennedy School। Harvard University। n.d.। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "2019 Harvard financial report" (পিডিএফ)।
- ↑ "Member Directory"। Association of Professional Schools of International Affairs। ১১ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Harvard Kennedy School – History"। Hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Sequence 14248 (Page 283): Harvard University. Harvard Library bulletin. Cambridge, Mass., Harvard University Library. Harvard University Library PDS"। pds.lib.harvard.edu। ৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Littauer School Serves as Center for Social Sciences | News | The Harvard Crimson"। www.thecrimson.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২৪।
- ↑ "Harvard School Gets New Name"। Corpus Christi Caller। Associated Press। ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬। পৃ. ৪C – Newspapers.com এর মাধ্যমে।
- ↑ Campbell, Robert (১৫ অক্টোবর ১৯৭৮)। "Something old, something new, something borrowed"। Boston Globe – Newspapers.com এর মাধ্যমে।
- 1 2 3 Colby, Edward B. (৬ ডিসেম্বর ২০০৭)। "Kennedy School to rebrand itself"। The Patriot Ledger। Quincy, Massachusetts।
- ↑ "Kennedy School Completes Campus Renovations"। The Harvard Crimson। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Harvard Kennedy School – David Ellwood"। Harvard Kennedy School। ১ জুলাই ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Elmendorf to lead Kennedy School"। Harvard Gazette। ১১ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Douglas Elmendorf to step down as dean of Harvard Kennedy School"। ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩।.
- ↑ "Jeremy Weinstein Will Serve as Next Harvard Kennedy School Dean, Garber Confirms"। ৩০ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ "Jeremy M. Weinstein named dean of Harvard Kennedy School"। ২৯ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ "Harvard Kennedy School – Office of Admissions"। Hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Master in Public Policy | Harvard Kennedy School"। www.hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Harvard Kennedy School – Doctoral Programs"। Hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Dual Master with Harvard Kennedy School | IHEID"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Dual Degree"। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "HKS Course Listing"। Hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Policy Analysis Exercise"।
- ↑ "Members"। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৫।
- ↑ "About Us"। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২৫।
- ↑ "U.S. News and World Report re-issues grad school rankings – The Gerald R. Ford School of Public Policy at the University of Michigan"। fordschool.umich.edu।
- ↑ "Harvard University | Best Public Affairs School | US News"। এপ্রিল ২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ মে ৪, ২০১৬।
- ↑ "Rankings – Public Affairs – Graduate Schools – Education – US News"। জানুয়ারি ১, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ মে ২৫, ২০১১।
- ↑ Avey; এবং অন্যান্য (জানুয়ারি–ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Ivory Tower"। Foreign Policy। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "TRIP Around the World: Teaching, Research, and Policy Views of International Relations Faculty in 20 Countries"। Institute for the Theory and Practice of International Relations। College of William & Mary। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Kennedy School Review"। Kennedy School Review।
- ↑ "Journal of Middle Eastern Politics and Policy"। Journal of Middle Eastern Politics and Policy। ১৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত।
- ↑ "USG « Harvard Graduate Student Government"। Hgc.harvard.edu। ১২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Khanna, Saira। "University-Wide Groups Approved | News | The Harvard Crimson"। The Crimson। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Harvard at a Glance | Harvard University"। Harvard.edu। ২৯ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "There's only one Harvard"। harvard.edu। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Harvard Kennedy School – Centers"। Hks.harvard.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "HKS Campus Map & Directory" (পিডিএফ)। Harvard Kennedy School। ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মূল থেকে (পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Harvard – Ash Center for Democratic Governance and Innovation"। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২৩।
- ↑ "Harvard – Belfer Center for Science and International Affairs"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Bloomberg Center for Cities at Harvard University"। ২১ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ "Carr Center for Human Rights Policy"। ৬ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Harvard Kennedy School। "Harvard Kennedy School – Center for International Development"।
- ↑ "Center for Public Leadership – Harvard Kennedy School"। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত।
- ↑ "Edmond J. Safra Foundation Center for Ethics : Home"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Harvard University Institute of Politics"। ২৯ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Harvard University's Joint Center for Housing Studies – Home Page"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Shorenstein Center home page"। ১৭ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Mossavar-Rahmani Center for Business & Government"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Rappaport Institute of Greater Boston"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "The Taubman Center"। ৩ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Harvard Kennedy School – Malcolm Wiener Center for Social Policy"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Women and Public Policy Program"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Stack, Liam (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Sean Spicer and Chelsea Manning Join Harvard as Visiting Fellows"। The New York Times (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২০।
- 1 2 Seelye, Katharine Q. (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "With Chelsea Manning Invitation, Harvard Got a Discussion It Didn't Want"। The New York Times (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ Haag, Matthew; Bromwich, Jonah Engel (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Harvard Disinvites Chelsea Manning, and the Feeling Is Mutual"। The New York Times (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২০।
- ↑ Hudson, Marc (২০২০), "Enacted Inertia: Australian Fossil Fuel Incumbents' Strategies to Undermine Challengers", The Palgrave Handbook of Managing Fossil Fuels and Energy Transitions, পৃ. ১৯৫–২২২
- ↑ Fossil Fuel Divest Harvard। "Beyond the Endowment" (পিডিএফ)।
- ↑ The Nation, ৫ জানুয়ারি ২০২৩ – "Why the Godfather of Human Rights Is Not Welcome at Harvard"
- ↑ McGreal, Chris (২০ জানুয়ারি ২০২৩)। "Harvard reverses decision on role for Israel critic after outcry"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Class Day Awards"। Harvard Kennedy School। মে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২২।
- ↑ Programme, United Nations Environment (৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Susan Gardner"। UNEP (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Princess Elisabeth, Duchess of Brabant"। The Belgian Monarchy (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল
- ১৯৩৬ সালে ম্যাসাচুসেট্সে প্রতিষ্ঠিত
- ১৯৬৬ সালে ম্যাসাচুসেট্সে প্রতিষ্ঠিত
- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুলসমূহ
- জন এফ. কেনেডিকে উৎসর্গকৃত স্মারক – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্কুল
- পাবলিক পলিসি স্কুল
- রবার্ট এ. এম. স্টার্নের নকশাকৃত ভবন
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক স্কুল
- ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ
- ম্যাসাচুসেট্সের বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের অন্তর্গত প্রতিষ্ঠানসমূহ
