হারেৎজ
![]() | |
ধরন | দৈনিক সংবাদপত্র |
---|---|
ফরম্যাট | বার্লিনার |
মালিক | শকেন পরিবার (৭৫%) লিওনিদ নেভজলিন (২৫%)[১] |
প্রকাশক | আমোস শকেন |
সম্পাদক | আলুফ বেন[২] |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯১৯ |
রাজনৈতিক মতাদর্শ | মধ্য-বাম থেকে বামপন্থী উদারবাদ অগ্রগতিবাদ |
ভাষা | হিব্রু, ইংরেজি |
সদর দপ্তর | আন্তর্জাতিক সদরদফতর: তেল আবিব, ইসরায়েল উত্তর আমেরিকার সদরদফতর: নিউ ইয়র্ক সিটি |
প্রচলন | ৭২,০০০ (সপ্তাহান্তে: ১,০০,০০০)[৩] |
ওয়েবসাইট |
|

হারেৎজ [ক] বা হাডশট হারেৎজ [খ] হলো একটি ইসরায়েলি সংবাদপত্র। এটি ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ইসরায়েলে বর্তমানে মুদ্রিত সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী সংবাদপত্র। এই সংবাদপত্রটি হিব্রু এবং ইংরেজিতে বার্লিনার ফর্ম্যাটে প্রকাশিত হয় এবং অনলাইনেও পাওয়া যায়। উত্তর আমেরিকায়, এটি একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে প্রকাশিত হয়, যেখানে শুক্রবারের সংস্করণের নিবন্ধগুলি সপ্তাহের বাকি অংশের সাথে একত্রিত করা হয়। হারেৎজ হলো ইসরায়েলের প্রামাণ্য সংবাদপত্র।[৪][৫] এটি দেশীয় ও বিদেশী ইস্যুতে বামপন্থী এবং উদারপন্থী অবস্থানের জন্য পরিচিত।[৬]
ইতিহাস এবং মালিকানা
[সম্পাদনা]১৯১৮ সালে হারেৎজ ফিলিস্তিনের ব্রিটিশ সামরিক সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি সংবাদপত্র হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয়।[৭] ১৯১৯ সালে, এটি মূলত রাশিয়া থেকে আসা সমাজতান্ত্রিক-মুখী জায়নিস্টদের একটি দল দখল করে।[৮][৯] ১৯১৯ সালের ১৮ জুন সমাজসেবী আইজ্যাক লেইব গোল্ডবার্গ,[১০] সহ একদল ব্যবসায়ী দ্বারা সংবাদপত্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যার প্রাথমিক নাম ছিল হাদাশোট হারেটজ ("ভূমির খবর")। পরে, নামটি সংক্ষিপ্ত করে হারেটজ রাখা হয়।[১১] এই পত্রিকার সাহিত্য বিভাগটি তৎকালীন নেতৃস্থানীয় হিব্রু লেখকদের আকর্ষণ করেছিল।[১২]
এই পত্রিকাটি প্রথমে জেরুজালেমে প্রকাশিত হত। ১৯১৯ থেকে ১৯২২ সাল পর্যন্ত, পত্রিকাটির নেতৃত্বে ছিলেন একাধিক সম্পাদক, যাদের মধ্যে ছিলেন লেইব ইয়াফ। বাজেট ঘাটতির কারণে এটি সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তবে ১৯২৩ সালের শুরুতে তেল আবিবে মোশে গ্লিকসনের সম্পাদনায় পুনরায় চালু হয়। মোশে গ্লিকসন পরবর্তী ১৫ বছর ধরে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৯] তেল আবিব পৌরসভা ভবিষ্যতের বিজ্ঞাপনের জন্য পত্রিকাটিকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।[১৩]
১৯২০ এবং ১৯৩০ এর দশক জুড়ে, হারেৎজের উদার দৃষ্টিভঙ্গি কিছুটা হলেও জেনারেল জায়নিস্ট ' এ" উপদলের সাথে যুক্ত ছিল,[১৪] যা পরবর্তীতে প্রগতিশীল দল গঠনে সহায়তা করেছিল,[১৫] যদিও এটি নির্দলীয় ছিল এবং কোনও নির্দিষ্ট দলীয় লাইনকে সমর্থন না করার বিষয়ে সতর্ক ছিল।[১৬][১৭] এটিকে ইশুভের দৈনিকগুলির মধ্যে সবচেয়ে পরিশীলিত বলে মনে করা হত।[১৪]
সালমান শোকেন, একজন ইহুদি ব্যবসায়ী যিনি ১৯৩৪ সালে নাৎসিদের ক্ষমতায় আসার পর জার্মানি ছেড়ে চলে যান, তিনি ১৯৩৫ সালের ডিসেম্বরে পত্রিকাটি কিনেছিলেন। শোকেন ব্রিট শালোমে সক্রিয় ছিলেন, যা ইহুদি-প্যালেস্টাইন শান্তি জোট নামেও পরিচিত, একটি সংস্থা যা ইহুদি এবং আরবদের মধ্যে সহাবস্থানকে সমর্থন করে এবং উভয় জাতির জন্য একটি স্বদেশের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। তাঁর পুত্র, গেরশম শোকেন, ১৯৩৯ সালে প্রধান সম্পাদক হন এবং ১৯৯০ সালে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।[১৮]
২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত শোকেন পরিবার হারেটজ গ্রুপের একমাত্র মালিক ছিল, যখন তারা জার্মান প্রকাশক এম. ডুমন্ট শ্যাবার্গের কাছে ২৫% শেয়ার বিক্রি করে দেয়।[১৯] জার্মানিতে নিযুক্ত প্রাক্তন ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত আভি প্রিমোরের সহায়তায় এই চুক্তিটি সম্পন্ন হয়েছিল।[২০] এই চুক্তিটি ইসরায়েলে বিতর্কিত হিসেবে দেখা হয়েছিল। কারণ ডুমন্ট শ্যাবার্গের বাবা কার্ট নেভেন ডুমন্ট নাৎসি পার্টির সদস্য ছিলেন এবং তার প্রকাশনা সংস্থা নাৎসি মতাদর্শ প্রচার করত।[২১]
২০১১ সালের ১২ জুন, ঘোষণা করা হয় যে রাশিয়ান-ইসরায়েলি ব্যবসায়ী লিওনিদ নেভজলিন হারেটজ গ্রুপের ২০% শেয়ার কিনেছেন, যার ১৫% পরিবার থেকে এবং ৫% এম ডুমন্ট শ্যাবার্গ থেকে কিনেছেন। [২২] ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে, শোকেন পরিবারের সদস্যরা এম. ডুমন্ট শ্যাবার্গের সমস্ত হারেটজ স্টক কিনে নেন। এই চুক্তির ফলে শোকেন পরিবারের মালিকানা ৭৫% হয়ে যায়, বাকি ২৫% লিওনিড নেভজলিনের।
২০১২ সালের অক্টোবরে, হারেৎজ ব্যবস্থাপনার পরিকল্পিত ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে একটি ইউনিয়ন ধর্মঘট শুরু হয়, যার ফলে হারেটজ এবং এর দ্যমার্কার ব্যবসায়িক পরিপূরক একদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। ইসরায়েল রেডিওর মতে, ১৯৬৫ সালের পর এটিই প্রথমবারের মতো যে ধর্মঘটের কারণে কোনও সংবাদপত্র ছাপাতে যায়নি।[২৩][২৪]
২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর, ইসরায়েলি সরকার সরকারি কর্মকর্তাদের এবং সরকার-অর্থায়িত সংস্থার জন্য কাজ করা যে কোনও ব্যক্তির জন্য হারেৎজ বয়কটের নির্দেশ দেয় এবং সংবাদপত্রের সাথে সরকারি বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করে।[২৫] দ্য গার্ডিয়ানের মতে, হারেৎজ "ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সশস্ত্র বাহিনীর অন্যায় বা অপব্যবহারের তদন্তের একটি সিরিজ প্রকাশ করেছে এবং দীর্ঘদিন ধরে বর্তমান সরকারের উপর নজরে রয়েছে।"[২৬]
ব্যবস্থাপনা
[সম্পাদনা]পত্রিকার সম্পাদকীয় নীতিমালা গেরশম শকেন-এর দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল, যিনি ১৯৩৯ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রধান সম্পাদক ছিলেন। শোকেনের পর প্রধান সম্পাদক হন হ্যানোচ মার্মারি। ২০০৪ সালে ডেভিড লান্ডাউ মার্মারির স্থলাভিষিক্ত হন এবং ২০০৮ সালে তার স্থান লাভ করেন ডভ আলফোন।[২৭] পত্রিকার বর্তমান প্রধান সম্পাদক আলুফ বেন, যিনি আগস্ট ২০১১ সালে আলফনের স্থলাভিষিক্ত হন।[২] শার্লট হ্যালে ফেব্রুয়ারি ২০০৮ সালে ইংরেজি মুদ্রণ সংস্করণের সম্পাদক নিযুক্ত হন।
ওয়াল্টার গ্রস ১৯৫১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পত্রিকার নিয়ন্ত্রণকারী সম্পাদকীয় বোর্ডের সদস্য এবং কলামিস্ট ছিলেন।[২৮]
সম্পাদকীয় নীতি ও দৃষ্টিভঙ্গি
[সম্পাদনা]হারেৎজ নিজেকে "অভ্যন্তরীণ বিষয় ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কে সম্পূর্ণ উদার দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী" বলে বর্ণনা করে,[২৯] এবং সংক্ষেপে একে "নিরাপত্তা, নাগরিক অধিকার ও অর্থনীতিতে উদার, সুপ্রিম কোর্টের প্রতি সমর্থনশীল, নেতানিয়াহুর সরকারের তীব্র সমালোচক" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৩০] অন্যরা একে বিকল্পভাবে উদার,[৩১][৩২][৩৩] মধ্য-বাম,[৩৪] বামপন্থী,[৩৫][৩৬][৩৭] এবং দেশটির একমাত্র প্রধান বাম-ঘেঁষা পত্রিকা বলে বর্ণনা করেন।[৩৮] এই পত্রিকাটি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার বিরোধিতা করে এবং ধারাবাহিকভাবে শান্তি উদ্যোগগুলিকে সমর্থন করে।[৩৯] হায়রেটজ-এর সম্পাদকীয় নীতি ইসরায়েলি সমাজের দুর্বল অংশগুলির প্রতি সহানুভূতিশীল, যেমন যৌনকর্মী, বিদেশি শ্রমিক, ইসরায়েলি আরব, ইথিওপীয় অভিবাসী এবং রুশ অভিবাসী।[৮]
২০০৬ সালে, বিবিসি বলেছিল যে হারেৎজ বৈদেশিক নীতি ও নিরাপত্তার বিষয়ে একটি মধ্যপন্থী অবস্থান গ্রহণ করে।[৪০] দ্য নিউ ইয়র্কার-এ ডেভিড রেমনিক হারেৎজকে "ইসরায়েলের সহজেই সবচেয়ে উদারপন্থী পত্রিকা" হিসাবে বর্ণনা করেছেন, এর মতাদর্শকে বামপন্থী এবং এর স্বভাবকে "জোরালোভাবে বিরোধী" বলে উল্লেখ করেছেন।[২৭] ইরা শার্কান্স্কির মতে, হারেৎজ-এর মতামত পাতা বিভিন্ন মতামতের জন্য উন্মুক্ত।[৪১] মার্কিন দ্য জিউইশ ডেইলি ফরোয়ার্ড-এর সম্পাদক জে. জে. গোল্ডবার্গ হারেৎজকে "ইসরায়েলের সবচেয়ে তীব্র বসতি-বিরোধী দৈনিক পত্রিকা" হিসাবে বর্ণনা করেন।[৪২] দ্য নেশন-এর স্টিফেন গ্লেইন হারেৎজকে "ইসরায়েলের উদারপন্থী আলোকবর্তিকা" হিসাবে বর্ণনা করেন, দখলের বিরোধিতা, আরব নাগরিকদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ এবং দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়া মানসিকতার বিরুদ্ধে সম্পাদকীয় প্রকাশের কথা উল্লেখ করেন।[৪৩] দ্য ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব প্রেস/পলিটিক্স-এ ২০০৩ সালের একটি গবেষণায় উপসংহারে বলা হয়েছিল যে ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতের রিপোর্টিংয়ে হারেৎজ ফিলিস্তিনিদের চেয়ে ইসরায়েলিদের পক্ষে অনুকূল ছিল, তবে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর চেয়ে কম।[৪৪] ২০১৬ সালে, দ্য আটলান্টিক-এর সম্পাদক-প্রধান জেফ্রি গোল্ডবার্গ লিখেছিলেন: "আমি হারেৎজ-এর অনেক লোককে পছন্দ করি এবং এর অনেক অবস্থানকেও, তবে কার্টুনের মতো ইসরায়েল বিরোধিতা এবং ইহুদি-বিদ্বেষ বিরক্তিকর হতে পারে।"[৪৫][৪৬]
পাদটীকা
[সম্পাদনা]- ↑ হিব্রু ভাষায়: הָאָרֶץ
- ↑ হিব্রু ভাষায়: חַדְשׁוֹת הָאָרֶץ, আধ্বব: [χadˈʃot haˈʔaʁets], আক্ষ. 'দেশের [ইসরায়েল] খবর'
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Haaretz management (১৯ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Shareholders Bought Haaretz Stock Owned by M. DuMont Schauberg"। Haaretz। ৯ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২১।
- ↑ ক খ "Aluf Benn named new editor-in-chief of Haaretz"। Haaretz। ১ আগস্ট ২০১১। ২৩ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Dov Alfon named as new Haaretz editor-in-chief"। Haaretz। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ২৩ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Israel and the New World (Dis)Order"। UCLA Y&S Nazarian Center for Israel Studies। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩।
- ↑ Kutz-Flamenbaum, Rachel V. (২০১৬)। "The Importance of Micro-level Effects on Social Movement Outcomes: MachsomWatch at Israeli Checkpoints"
। Sage Publications, Inc.: 447। আইএসএসএন 1533-8673। জেস্টোর 26339120। ডিওআই:10.1177/0731121415587604। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩।
- ↑ "Israel — Hebrew- and English-Language Media Guide" (পিডিএফ)। Open Source Center। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮। ৮ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২২।
- ↑ "TAU – Institute of Jewish Press and Communications – The Andrea and Charles Bronfman Center"। Tel Aviv University। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "Israel — Hebrew- and English-Language Media Guide" (পিডিএফ)। Open Source Center। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮। ৮ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ Marmari, Hanoch (১৬ এপ্রিল ২০০৪)। "A fine and fragile balance"। Haaretz। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Yivo Institute for Jewish Research। "Goldberg, Isaac Leib (1860-1935) Papers"। YIVO digital archive on Jewish Life in Poland। ১২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Cohen, Yoel। "Haaretz"। Encyclopedia.com। ১৬ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Encyclopedia Judaica।
- ↑ Tom Segev (১৮ মার্চ ২০১০)। "Haaretz history"। Haaretz। ৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ ক খ Hershel Edelheit & Abraham J. Edelheit (২০০০)। History Of Zionism: A Handbook and Dictionary। Routledge। পৃষ্ঠা 473। আইএসবিএন 9780429701030। ২৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Dan Caspi & Yehiel Limor (১৯৯৯)। The In/outsiders: The Media in Israel। Hampton Press। পৃষ্ঠা 79।
- ↑ Peri, Yoram (২০০৪)। Telepopulism: Media and Politics in Israel। Stanford University Press। পৃষ্ঠা 75। আইএসবিএন 9780804750028। ২৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Palestine Affairs। American Zionist Emergency Council। ১৯৪৭।
- ↑ Amos Schocken (১৮ সেপ্টেম্বর ২০০২)। "A newspaper's mission"। Haaretz। ৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "M. DuMont Schauberg. Press-release"। Dumont.eu। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Koren, Ronny (১৩ আগস্ট ২০০৬)। "Germany's DuMont invests 25m euros in Haaretz"। Haaretz। ৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Haaretz's 'Nazi problem'"। Ynetnews। ১৬ আগস্ট ২০০৬। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Li-or Averbach (১২ জুন ২০১১)। "Russian immigrant billionaire buys 20% of "Haaretz""। Globes। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ Koopmans, Ofira (৪ অক্টোবর ২০১২)। "Journalists at Israel's Haaretz newspaper strike over job cuts"। Europe Online। ২৭ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ "'Haaretz' daily not printed today"। Globes। ৪ অক্টোবর ২০১২। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ Lis, Jonathan (২০২৪-১১-২৪)। "Israeli Government Imposes Sanctions on Haaretz, Cuts All Ties and Pulls Advertising"। Haaretz। ২৫ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ Burke, Jason (২০২৪-১১-২৪)। "Israeli government orders officials to boycott left-leaning paper Haaretz"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-২৫।
- ↑ ক খ Remnick, David (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "The Dissenters"। The New Yorker। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ Silver, Eric (২২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫)। "Walter Gross: Zionist words of wisdom"। The Guardian। পৃষ্ঠা 17।
- ↑ "About Haaretz"। Haaretz। ১৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ Dridi, Tarak (৯ জুলাই ২০২০)। "Reporting Strategies of Israeli Print Media: Jerusalem Post and Haaretz as a Case Study"। SAGE Open। 10 (3)। আইএসএসএন 2158-2440। এসটুসিআইডি 222080595। ডিওআই:10.1177/2158244020936986
।
- ↑ Kaspî, Dān (জানুয়ারি ১৯৮৬)। Media Decentralization: The Case of Israel's Local Newspapers। Transaction Publishers। পৃষ্ঠা 16–। আইএসবিএন 978-1-4128-2833-8।
- ↑ Sharkansky, Ira (২০০০)। The Politics of Religion and the Religion of Politics: Looking at Israel। Lexington Books। আইএসবিএন 9780739101094। ২৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "Israeli media vents fury at Likud"। BBC News। ১৭ ডিসেম্বর ২০০২। ৩ মে ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১০।
- ↑ Mya Guarnieri (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "The death of Israeli democracy" (English সংস্করণ)। Al Jazeera। ৫ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Sharon orders Gaza pullout plan"। BBC News। ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৪। ৩ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১০।
- ↑ "Israeli authors urge ceasefire talks with Hamas"। Reuters। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Propaganda war"। The Economist। ১৬ আগস্ট ২০১৪। ১৪ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১০।
- ↑ Cohen, I. Mateo (Spring ২০২২)। "The Right-Wing 'One-State Solution': Narrative, Proposals, and the Future of the Conflict"। Israel Studies। Indiana University Press। 27 (1): 132–155। এসটুসিআইডি 247621415 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। জেস্টোর 10.2979/israelstudies.27.1.06। ডিওআই:10.2979/israelstudies.27.1.06। - ↑ Israel — Hebrew- and English-Language Media Guide, p. 14
- ↑ "The press in Israel"। BBC News। ৮ মে ২০০৬। ২ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Sharkansky, Ira (২০০৫)। Governing Israel: Chosen People, Promised Land, & Prophetic Tradition। New Brunswick, New Jersey: Transaction Publishers। পৃষ্ঠা 43। আইএসবিএন 978-0-7658-0277-4। ২৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ Goldberg, J. J. (৩ এপ্রিল ২০০৯)। "Are Religious Soldiers To Blame for Alleged Abuse?"। The Forward। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;glazin
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Matt Viser (সেপ্টেম্বর ২০০৩)। "Attempted Objectivity: An Analysis of the New York Times and Ha'aretz and their Portrayals of the Palestinian-Israeli Conflict"। The International Journal of Press/Politics। 8 (4): 114–120। এসটুসিআইডি 145209853। ডিওআই:10.1177/1081180X03256999।
- ↑ Journalist Jeffrey Goldberg stirs storm after tweeting he might stop reading Haaretz ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ মার্চ ২০১৮ তারিখে, JTA, 2 August 2016
- ↑ Amos Schocken, third-generation proprietor of Ha'aretz ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ মার্চ ২০১৮ তারিখে, Financial Times, John Reed, 3 October 2016
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (হিব্রু ভাষায়)
- "About Haaretz"। Haaretz। ১২ জুলাই ২০০১।
- "Archive of Hebrew edition, 1918–2019"।