স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (পাল্প ম্যাগাজিন)
স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (প্রচ্ছদে স্ট্রেঞ্জ টেলস্ অ্যান্ড মিস্ট্রি অব টেরর প্রদর্শিত হচ্ছে) ছিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত একটি পাল্প ম্যাগাজিন। ক্লেটন পাবলিকেশনস প্রকাশিত এই ম্যাগজিনটি ১৯৩১ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হত। এটি কল্পনা ও অপার্থিব কল্পকাহিনী ধরনের লেখার উপর গুরুত্বারোপ করত। এই ম্যাগজিনটি ওয়্যার্ড টেলস ম্যাগাজিনের অন্যতম প্রতিযোগী ছিল। এই বিষয়ভিত্তিক ম্যাগাজিনসমূহের মধ্যে ওয়্যার্ড টেলস্ ঐ সময়ে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল।
ম্যাগাজিনটি নানা বিখ্যাত লেখনী প্রকাশ করেছে, তন্মধ্যে জ্যাক উইলিয়ামসনের "উলফস্ অভ ডার্কনেস", রবার্ট ই. হাওয়ার্ড ও ক্লার্ক অ্যাশটন স্মিথ এর গল্পগুলো উল্লেখযোগ্য। তবে পরবর্তীতে ক্লেটন দেউলিয়া হয়ে যাওয়ায় ম্যাগাজিনের প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়া হয়। তখন ওয়াইল্ডসাইড প্রেস সাময়িকভাবে এ পরিস্থিতি থেকে বাঁচিয়ে তোলে। পরবর্তীতে ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে এই প্রকাশনা সংস্থা রবার্ট এম. প্রিন্সের সম্পাদনায় ম্যাগাজিনটির পরবর্তী ৩টি সংখ্যা প্রকাশ করে।
প্রকাশনা ইতিহাস এবং বিষয়
[সম্পাদনা]বিংশ শতকের অনেক ম্যাগাজিনেই কল্পনা এবং অদ্ভুত বিষয়ভিত্তিক লেখনীগুলো স্থান পায়। এদের মধ্যে ওয়্যার্ড টেলস্ সর্বপ্রথম এই ধরনের ম্যাগাজিন প্রকাশ করে, ১৯২৩ সালে।[১] ১৯৩০’র মধ্যে এটি এই বিষয়ভিত্তিক ম্যাগাজিনসমূহের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করে নেয়। ১৯৩১ সালে ক্লেটন পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত স্ট্রেঞ্জ টেলস্ সরাসরিভাবে ওয়্যার্ড টেলস্-এর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হয়।[২] স্ট্রেঞ্জ টেলস্ প্রকাশিত হত হ্যারি বেটসের সম্পাদনায়, যিনি ক্লেটনের অ্যাসটাউন্ডিং স্টোরিজ অব সুপার সায়েন্স ম্যাগাজিনটিরও সম্পাদক ছিলেন। অ্যাসটাউন্ডিং স্টোরিজ অব সুপার সায়েন্স এর আগের বছর থেকে তার প্রকাশনা শুরু করে।[১] স্ট্রেঞ্জ টেলস্ প্রথমে একটি ফ্যান্টাসি ম্যাগাজিন হিসেবে চালু হয়েছিল, কিন্তু ওয়্যার্ড টেলস্-এর মত প্রায়শই এটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিমূলক লেখা প্রকাশ করতে থাকে।[১][৩] এর মূল দৃষ্টি ছিল রোমাঞ্চকর গল্পগুলোর প্রতি, এর প্রতিদ্বন্দ্বির মত বিচিত্র ঘরানার গল্পের প্রতি নয়।[৪] এ ম্যাগাজিনটির নাম হবার কথা ছিল স্ট্রেঞ্জ স্টোরিজ, তবে ম্যাকফাডেন পাবলিকেশন্স এই শিরোনামের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করে এবং ক্লেটনকে বাধ্য করে নাম পরিবর্তন করতে/ম্যাকফাডেন পাবলিকেশন্স থেকেই ১৯২৯ সালে ট্রু স্ট্রেঞ্জ স্টোরিজ ম্যাগাজিনটি প্রকাশিত হত।[৫]
বেটস্ প্রতি শব্দের জন্য ২ সেন্ট করে দিতেন, যা ওয়্যার্ড টেলস্ থেকে অনেক বেশি ছিল। ফলে স্ট্রেঞ্জ টেলস্ ঐ সময়ের অনেক খ্যাতনামা লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হয়। কিছু নামকরা লেখার মধ্যে জ্যাক উইলিয়ামসনের "উল্ফস অব ডার্কনেস", হুগ বি. কেইভের "মুর্গানস্ট্রাম" এবং হেনরি এস. হোয়াইটহেডের "ক্যাসিয়াস" অন্যতম। ক্লার্ক অ্যাশটন স্মিথ এ ম্যাগাজিনে মোট পাঁচটি গল্প লেখেন। তন্মধ্যে "দ্য রিটার্ন অব দ্য সর্সারার" একটি, যা প্রথম সংখ্যাতেই প্রকাশিত হয়। এছাড়াও এডমন্ড হ্যামিলটন ও অগাস্ট ডারলিথ প্রমুখ লেখকগণও এই ম্যাগাজিনে তাদের লেখা প্রকাশ করেছিলেন। কিছু কিছু লেখা বাতিলও হয়, যেমন "দ্য থিং অন দ্য রুফ" ও "দ্য হরর ফ্রম ফ্য মাউন্ড" অন্যতম, যা পরবর্তীতে ওয়্যার্ড টেলস্ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়। "দ্য পিপল অব দ্য ডার্ক" গল্পটি প্রথমে বাতিল করে দিলেও পরবর্তীকালে পুনঃপর্যালোচনা করে বেটস্ এ গল্পটিকে নির্বাচন করেন এবং পরবর্তীতে জুন, ২০১২ সংখ্যায় প্রকাশিতও হয়।[৬] হাওয়ার্ড বেটসের কাছে "দ্য ভ্যালি অব দ্য লস্ট" গল্পটিও দিয়েছিলেন, কিন্তু পরবর্তীতে ক্লেটন দেউলিয়া হওয়ায় তা আর প্রকাশ করা হয়ে ওঠেনি, এবং পরবর্তীতে সুদীর্ঘ বিরতির পরে ১৯৬০'এর দিকে তা প্রকাশিত হয়।[৬][৭] এইচ. পি. লাভক্র্যাফট ১৯৩১ সাল পর্যন্ত বেটসের কাছে একাধিক গল্প পাঠালেও স্ট্রেঞ্জ টেলসে প্রকাশিত তার একমাত্র লেখা ছিল হেনরি হোয়াইটহেডের "দ্য ট্র্যাপ", যার একটি অংশ লাভক্র্যাফট ছদ্মনামে লেখেন। ১৯৩২-এর সংখ্যায় এটি প্রকাশিত হয়।[৮][৯] লাভক্র্যাফটের একটি চিঠিতে তিনি আর স্ট্রেঞ্জ টেল্জ অবদান রাখবেন না বলে লেখেন, কারণ হিসেবে বলেন "বেটস্ আমাকে সম্পাদকের ঘষামাজা ও সংশোধন থেকে মুক্তির নিশ্চয়তা দিতে পারেননি," তবে অন্যান্য কিছু অপ্রকাশিত লেখা থেকে জানা যায় যে তাঁর গল্পগুলো খুব বেশি ভাবালু ধরনের ছিল। গল্পগুলোতে রোমাঞ্চেরও কিছুটা অভাব ছিল। লাভক্র্যাফট বিষয়টিকে গুরুত্ত্বের সাথে দেখেননি, তবে তার চিঠিগুলোতে বেটস্ ও ক্লেটনের প্রতি তার তীব্র রোষ প্রকাশিত হয়।[৯] ম্যাগাজিনের সাতটি সংখ্যার প্রচ্ছদই হ্যান্স ওয়েসোলস্কি করেন। এখানে তিনি তার পেশাগত নাম "ওয়েসো" ব্যবহার করেন।[১০] বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির ঐতিহাসিক রবার্ট ওয়েইনবার্গ দাবি করেন, স্ট্রেঞ্জ টেলস তার সংক্ষিপ্ত জীবদ্দশার মধ্যে ওয়্যার্ড টেলস্ ম্যাগাজিনের চেয়ে বিষয়গতভাবে উন্নত ছিল। মাইক অ্যাশলি ম্যাগাজিনটিকে ওয়্যার্ড টেলসের উত্তম প্রতিদ্বন্দ্বী বলে আখ্যায়িত করেন।[১]
২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ওয়াইল্ডসাইড প্রেস আরো ৩টি সংখ্যা প্রকাশ করে। তারিখবিহীন এ সংখ্যাগুলোর নম্বর দেয়া হয় ৮ থেকে ১০। রবার্ট এম. প্রাইস এ ম্যাগাজিনগুলোর সম্পাদক ছিলেন।[৬] এতে এল. স্প্রাগ দে ক্যাম্প, রিচার্ড লুপোফ ও জন বেটানকোর্ট প্রমুখ লেখকদের লেখা প্রকাশিত হয়। সেইসাথে ই. হফম্যান প্রাইসের "দ্য ডেভিলস্ ক্রিপ্ট" লেখাটিও পুনঃমুদ্রিত হয়। "দ্য ডেভিলস ক্রিপ্ট" গল্পটি এর আগে স্ট্রেঞ্জ ডিটেকটিভ স্টোরিজ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়।
গ্রন্থ বিবরণী
[সম্পাদনা]জানুয়ারি | ফেব্রুয়ারি | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টেম্বর | অক্টোবর | নভেম্বর | ডিসেম্বর | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৯৩১ | ১/১ | ১/২ | ||||||||||
১৯৩২ | ১/৩ | ২/১ | ২/২ | ২/৩ | ||||||||
১৯৩৩ | ৩/১ | |||||||||||
স্ট্রেঞ্জ টেলস্-এর সাতটি সংখ্যা। এখানে সংখ্যাগুলোর ভলিউম ও সংখ্যা প্রদর্শিত হয়েছে। হ্যারি বেটস্ শুরু থেকেই এর সম্পাদক ছিলেন। |
পুরো শিরোনাম ছিল স্ট্রেঞ্জ টেলস্ অব মিস্ট্রি এন্ড টেরর, এবং মাঝেমধ্যেই ম্যাগাজিনটি এই নামে প্রকাশিত হত। প্রতিটি সংখ্যাই ১৪৪ পৃষ্ঠার ছিল এবং মূল্য ছিল মার্কিন$০.২৫। এই সাতটি সংখ্যা দুইটি দুইটি করে মোট তিনটি খণ্ডে এবং শেষেরটি অপর একটি খণ্ডে প্রকাশিত হয়।[১] ১৯৭৬ সাল থেকে ওডিসি প্রেস হতে ফ্যাক্সিমাইল ধারার এ ম্যাগাজিনের পুনঃমুদ্রণ হয়।[১][৬] ডায়ান হাওয়ার্ড, উইলিয়াম এইচ. ডেসমন্ড, জন হাওয়ার্ড এবং রবার্ট কে. উইয়েনার প্রমুখ এর সম্পাদক ছিলেন।[১১] অধিকন্তু প্রথম চারটি সংখ্যার সবকটি গল্পগুলোই (বিশেষ করে শেষের দুইটি) রবার্ট এ. ডব্লিউ. লাউনডেস সম্পাদিত চারটি ম্যাগাজিনেঃ ম্যাগাজিন অব হরর, স্টারটেলিং মিস্ট্রি স্টোরিজ, ওয়্যার্ড টেরর টেলস্ এবং বিজারে ফ্যান্টাসি টেলসে ১৯৬০-এর মধ্যভাগ থেকে ১৯৭০-এর প্রথম দিক পর্যন্ত প্রকাশিত হয়।[১][৭]
ওয়াইল্ডসাইড প্রেসের পুনরুজ্জ্বীবিত সংখ্যাগুলোর পৃষ্ঠাসংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১১২ পৃষ্ঠা, ৯২ পৃষ্ঠা এবং ৫৮ পৃষ্ঠা। প্রতি সংখ্যাতেই এর পৃষ্ঠাসংখ্যা বাড়তে থাকে, যা ছোট পাল্প শ্রেণি হতে ধীরে ধীরে কিছুটা বড় আকারে-বড় পাল্প আকারে প্রকাশিত হয়। এগুলো পাল্প কাগজে প্রকাশিত হ্ত।[১২] ২০০৪ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ওয়াইল্ডসাইড পুনরায় তিনটি ম্যাগাজিন অনুলিপি হিসেবে প্রকাশিত হয়; এই সংখ্যাগুলোর মুদ্রিত তারিখ ছিল মার্চ ও অক্টোবর, ১৯৩২ এবং জানুয়ারি, ১৯৩৩।[১৩]
পাদটীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ Weinberg (1985a), pp. 626−628.
- ↑ Price (2005), p. 3−7.
- ↑ Weinberg (1985b), pp. 727−736.
- ↑ Ashley (1997), p. 902.
- ↑ Murray (1990), p. 11.
- ↑ ক খ গ ঘ Lord (2000), pp. 138−140.
- ↑ ক খ Ashley (1985), pp. 391−396.
- ↑ Joshi & Schultz (2001), p. 17.
- ↑ ক খ Murray (1990), pp. 3−5.
- ↑ Weinberg (1988), pp. 289−290.
- ↑ Ashley & Contento (1995), p. 25.
- ↑ পৃথকভাবে স্ংখ্যাসমূহ দেখুন।
- ↑ বেটস্ (২০০৪); বেটস্ (২০০৫); বেটস্ (২০০৮).
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- অ্যাশলি, মাইক (১৯৮৫)। "ম্যাগাজিন অব হরর"। টিম, মার্শাল বি.; অ্যাশলি, মাইক। সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসি, অ্যান্ড ওয়্যার্ড ফিকশন ম্যাগাজিনস (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েস্টপোর্ট, কানেক্টিকাট: গ্রিনউড প্রেস। পৃষ্ঠা ৩৯১–৩৯৬। আইএসবিএন 0-313-21221-X।
- অ্যাশলি, মাইক; কনটেন্টো, উইলিয়াম (১৯৯৫)। দ্য সুপারন্যাচারাল ইনডেক্স: আ লিস্টিং অব ফ্যান্টাসি, সুপারন্যাচানাল, অকাল্ট, ওয়্যার্ড, অ্যান্ড হরর অ্যানথোলজিস (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েস্টপোর্ট, কানেক্টিকাট: গ্রিনউড পাবলিশিং গ্রুপ। আইএসবিএন 0-313-24030-2।
- অ্যাশলি, মাইক (১৯৯৭)। "স্ট্রেঞ্জ টেলস্"। ক্লুট, জন; গ্রান্ট, জন। এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্যান্টাসি (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: সেন্ট. মার্টিনস প্রেস। আইএসবিএন 0-312-15897-1।
- বেটস্, হ্যারি. (২০০৪)। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ জানুয়ারি ১৯৩৩। রকভিল ম্যারিল্যান্ড: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। আইএসবিএন ০-৮০৯৫-১৫৬৫-২.
- বেটস্, হ্যারি. (২০০৫)। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ মার্চ ১৯৩২। রকভিল ম্যারিল্যান্ড: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। আইএসবিএন ১-৫৫৭৪২-৪৫৭-৮.
- বেটস্, হ্যারি. (২০০৮)। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ অক্টোবর ১৯৩২। রকভিল ম্যারিল্যান্ড: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৩৪৪-৬০০৪-২.
- জোশি, এস.টি.; স্খুলৎজ, ডেভিড ই. (২০০১)। "বেইট, হ্যারি [হিরাম গিলমোর], ৩য় (১৯০০-১৯৮১)"। এন এইচ. পি. লাভক্র্যাফট এনসাইক্লোপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েস্টপোর্ট সিটি: গ্রিনউড পাবলিশিং হাউজ। পৃষ্ঠা ১৭। আইএসবিএন 0-313-31578-7।
- লর্ড, গ্লেন (২০০০)। "রবার্ট ই. হওয়ার্ড: প্রফেশনাল রাইটার"। দ্য ডার্ক বারবারিয়ান: দ্য রাইটিংস অব রবার্ট ই. হওয়ার্ড, আ ক্রিটিক্যাল অ্যানথোলজি (ইংরেজি ভাষায়)। জিলেট নিউ জার্সি: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। আইএসবিএন 1-58715-203-7।
- মুর্যে, উইল (১৯৯০)। "লাভক্র্যাফট অ্যান্ড স্ট্রেঞ্জ টেলস্"। ক্রিপ্ট অব চিথুল্লু (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ (৭): ৩−১১।
- প্রাইস, রবার্ট এম. (২০০৫)। "দ্য বেলফ্রাই"। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (ইংরেজি ভাষায়)। হলিকং পিএ: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। ৪ (২): ৩–৯।
- "কনটেন্টস"। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (ইংরেজি ভাষায়)। হলিকং পিএ: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। ৪ (১): ১। ২০০৩।
- "কনটেন্টস"। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (ইংরেজি ভাষায়)। হলিকং পিএ: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। ৪ (২): ১। ২০০৫।
- "কনটেন্টস"। স্ট্রেঞ্জ টেলস্ (ইংরেজি ভাষায়)। হলিকং পিএ: ওয়াইল্ডসাইড প্রেস। ৪ (৩): ৩। ২০০৭।
- ওয়েইনবার্গ, রবার্ট (১৯৮৫)। "স্ট্রেঞ্জ টেলস্ অব মিস্ট্রি অ্যান্ড টেরর"। টিম, মার্শাল বি.; অ্যাশলি, মাইক। সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসি, অ্যান্ড ওয়্যার্ড ফিকশন ম্যাগাজিনস (ইংরেজি ভাষায়)। Westport, Connecticut: গ্রিনউড প্রেস। পৃষ্ঠা ৬২৬–৬২৮। আইএসবিএন 0-313-21221-X।
- ওয়েইনবার্গ, রবার্ট (১৯৮৫)। "ওয়্যার্ড টেলস্"। টিম, মার্শাল বি.; অ্যাশলি, মাইক। সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসি, অ্যান্ড ওয়্যার্ড ফিকশন ম্যাগাজিনস (ইংরেজি ভাষায়)। Westport, Connecticut: গ্রিনউড প্রেস। আইএসবিএন 0-313-21221-X।
- ওয়েইনবার্গ, রবার্ট (১৯৮৮)। আ বায়োগ্রাফিকাল ডিকশনারি অব সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যান্টাসি আর্টিস্টস (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়েস্টপোর্ট, কানেক্টিকাট: গ্রিনউড প্রেস। আইএসবিএন 0-313-24349-2।
- অজানা প্যারামিটারসহ আইএসবিএন ব্যবহার করা পাতা
- পাল্প ম্যাগাজিন
- অলীক কল্পকাহিনী সাময়িকী
- ১৯৩১-এ প্রতিষ্ঠিত
- ১৯৩১-এ প্রতিষ্ঠিত ম্যাগাজিন
- ১৯৩৩-এ প্রকাশনা বন্ধ হওয়া ম্যাগাজিন
- নিউ ইয়র্ক সিটিতে প্রকাশিত ম্যাগাজিন
- পেনসিলভেনিয়ার প্রকাশিত ম্যাগাজিন
- ম্যারিল্যান্ডে প্রকাশিত ম্যাগাজিন
- যুক্তরাষ্ট্রের বিলুপ্ত বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিমূলক ম্যাগাজিন
- নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যাগাজিন