সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার
সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার | |
---|---|
শিল্পী | মৃণাল হক |
সমাপ্তির তারিখ | ২০০৩ |
উপাদান | ইস্পাত |
আয়তন | ১১ মি (৩৫ ফুট) |
অবস্থান | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় |
২৪°২২′০৩″ উত্তর ৮৮°৩৮′১৭″ পূর্ব / ২৪.৩৬৭৪৩৫° উত্তর ৮৮.৬৩৭৯৮৪° পূর্ব | |
মালিক | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় |
সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার বা গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার নামে পরিচিত) মৃণাল হক নির্মিত একটি ভাস্কর্য ও ম্যুরালের সমন্বিত স্থাপনা। বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে অগ্রণী ব্যাংকের পশ্চিম পাশে অবস্থিত।[১] সুবর্ণ জয়ন্তি টাওয়ার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্তিত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]মৃণাল হক ইস্পাত ও লোহা দিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার তৈরী করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চাশ বছর পূর্তিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ২০০৩ সালে ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়।[২] এই ইস্পাত নির্মিত স্থাপনার উচ্চতা ৩৫ ফুট।[৩] ২০০৩ সাল ২১ ডিসেম্বর এটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়।[১]
বর্ণনা
[সম্পাদনা]মূল ভাস্কর্য মিনারের ইস্পাতের তৈরী একটি ম্যুরাল সংযুক্ত আছে। ম্যূরালে মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশ দেখানো হয়েছে। মূল মিনারের পূর্ব পাশে রয়েছে ‘ইস্পাতের কান্না’ নামে লোহার পাত দিয়ে নির্মিত দেওয়াল আছে। এই দেওয়ালে মালবাহী ভ্যান, ঘোড়ার গাড়ি, মানুষ, সাইকেল, সূর্যমুখী ফুল এবং শহীদ মিনারের প্রতিকৃতি আছে।[২]
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
টাওয়ারের উর্ধাংশ
-
পেছনের দেয়াল 'ইস্পাতের কান্না'র একাংশ
-
ইস্পাতের কান্নায় মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মিনার
-
ইস্পাতের কান্নায় স্মৃতি সৌধ
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ ইসলাম, আরিফুল (২০১৫-০৬-২০)। "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যায়ের ঐতিহ্যবাহী সুর্বণ জয়ন্তী টাওয়ার"। প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১০।
- ↑ ক খ গ "অযত্ন অবহেলায় রাবির সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২০১৭-০২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১০।
- ↑ "কালের সাক্ষী হয়ে আছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ স্থাপনা"। দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস। ২০২২-১১-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১০।