সিলেট সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
![]() | |
ধরন | সরকারি প্রকৌশল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৫৫ |
ইআইআইএন | ১৩৩৬৯০ |
অধ্যক্ষ | ইঞ্জিঃ মোঃ রিহান উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১২০[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫২[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
শিক্ষার্থী | ৫৫৭২[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
অবস্থান | টেকনিক্যাল রোড, বরইকান্দি, সিলেট , ২৪°৫৩′০৩″ উত্তর ৯১°৫১′২৮″ পূর্ব / ২৪.৮৮৪২৩০° উত্তর ৯১.৮৫৭৭৩৭° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ২০ একর (৮.১ হেক্টর) |
সংক্ষিপ্ত নাম | এসপিআই |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | www |
![]() |
সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত একটি ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই সরকারি ইনস্টিটিউটটি ১৯৫৫ সালে সিলেট শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১মে ৫(পাঁচটি) বিভাগ নিয়ে কার্যক্রম শুরু করা এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ৭টি বিভাগ চলমান রয়েছে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রোমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু আছে। তবে আরো কয়েকটি বিভাগ চালু হওয়ার প্রক্রিয়াধীন আছে। আর এই কোর্সের মেয়াদকাল ৪ (চার) বছর।
অবস্থান
[সম্পাদনা]সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সিলেটের বরইকান্দি এলাকায় অবস্থিত। এর কাছেই সিলেট সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ এবং সরকারি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয় অবস্থিত। সিলেট রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিষ্ঠানটির দূরত্ব মাত্র এক কিলোমিটার।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৫৫ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশন ঢাকা, রংপুর, বগুড়া, পাবনা ও বরিশাল এই পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠা করে। শুরুতে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির পাঠ্যক্রমানুসারে ৩ বছর মেয়াদি কোর্স করাতো। যুক্তরাষ্ট্রে বিজ্ঞান কোর্সে প্রকৌশলে স্নাতককারী কর্তৃক বিধান রেখে তৎকালীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সার্টিফিকেট প্রদান করা হত। সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-এর ক্যাম্পাসের নকশাকারী ছিলেন মাজহারুল ইসলাম এবং স্ট্যানলি টাইগারম্যান।
ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]মূল ক্যাম্পাসে তিনতলা বিশিষ্ট একটি ভবন, অফিস, গ্রন্থাগার, আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ তিনটি বড় ওয়ার্কশপ ভবন, শরীরচর্চাকেন্দ্র, বিজ্ঞানাগার এবং একটি অডিটোরিয়াম রয়েছে।

এছাড়া মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে রয়েছে মসজিদ। ক্যাম্পাসের সামনেই আছে শহিদ মিনার। তার ঠিক পেছনেই রয়েছে বিশাল পুকুর। পুকুরের বিপরীত পাশে কম্পিউটার ও ইলেকট্রোমেডিকেল ভবন অবস্থিত। সিলেট পলিটেকনিকের প্রধান খেলার মাঠটি ক্যাম্পাস হতে একটু ভিতরে অবস্থিত; যদিও ক্যাম্পাসের বাহিরে আরেকটি মাঠ রয়েছে। প্রিন্সিপ্যাল-এর বাংলো, শিক্ষক এবং অন্যান্য কর্মচারীদের কোয়ার্টার ক্যাম্পাসের মধ্যেই অবস্থিত। ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকাজুড়ে বিভিন্ন ধরনের গাছ যেমন - আম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি ইত্যাদি গাছ রয়েছে।
টেকনোলজি এবং আসনসংখ্যা
[সম্পাদনা]একাডেমিক টেকনোলজি সমূহের মধ্যে রয়েছে:
- পাওয়ার-৫০
- সিভিল - ১৫০
- কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিবিদ্যা -১০০
- ইলেকট্রনিক্স-১০০
- ইলেকট্রিক্যাল-১০০
- মেকানিক্যাল-১০০
- ইলেকট্রোমেডিক্যাল-৫০
ছাত্রাবাস
[সম্পাদনা]ছাত্রদের জন্য দুটি এবং ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক হল রয়েছে।
- সুরমা ছাত্রাবাস(বর্তমানে বন্ধ আছে)
- প্রতিভা ছাত্রাবাস (বর্তমানে বন্ধ আছে)
- মহিলা ছাত্রাবাস(বর্তমানে বন্ধ আছে)
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
![]() |
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |