সংযুক্তা পাণিগ্রাহী
সংযুক্তা পাণিগ্রাহী | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৪ জুন ১৯৯৭ | (বয়স ৫২)(ভুবনেশ্বর)
পেশা | ভারতীয় উচ্চাঙ্গ নৃত্যশিল্পী, নৃত্যনাট্যকার |
কর্মজীবন | ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের দশক থেকে ১৯৯৭ |
দাম্পত্য সঙ্গী | রঘুনাথ পাণিগ্রাহী |
পুরস্কার | পদ্মশ্রী (১৯৭৫) সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার (১৯৭৬) |
সংযুক্তা পাণিগ্রাহী (২৪ অগস্ট ১৯৪৪ - ২৪ জুন ১৯৯৭)[১] ভারতের একজন নৃত্যশিল্পী ছিলেন যিনি ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্য ওডিশির বিখ্যাত প্রদর্শক ছিলেন। সংযুক্তা ছিলেন প্রথম ওডিয়া নারী যিনি অল্প বয়সেই এই ঐতিহ্যপূর্ণ উচ্চাঙ্গ নৃত্যকে আপন করে নিয়েছিলেন এবং এর মহান পুনরুদ্ধারকে নিশ্চিত করেছিলেন।[২][৩]
নৃত্য এবং সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিরূপে তিনি ভারতের অন্যতম উচ্চ নাগরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী (১৯৭৫) সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন। এছাড়া তিনি ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কারেরও প্রাপক ছিলেন।
ভারতের বিভিন্ন অংশে ওডিশি নৃত্যকলা প্রদর্শন অনুষ্ঠান করার অতিরিক্ত সংযুক্তা পাণিগ্রাহী সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দলের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফিলিপাইন (১৯৬৯), যুক্তরাজ্য (১৯৮৩), ইস্রায়েল, গ্রিসের ডেলফি আন্তর্জাতিক উৎসব (১৯৮৯) সমেত বিভিন্ন দেশে সফর করেছিলেন। ফ্রান্সেও তিনি দীর্ঘ এগারো সপ্তাহ প্রদর্শন করেছিলেন এবং সেখানে প্যারিসে তিনি আন্তর্জাতিক সঙ্গীত উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন।
প্রথম জীবন ও পশ্চাৎপট
[সম্পাদনা]সংযুক্তা পাণিগ্রাহী ওডিশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলার বেরহামপুরে অভিরাম মিশ্র এবং শকুন্তলা মিশ্রের এক ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[৪]
যখন তিনি এক ছোট্ট শিশু তখন সবজি চাঁছা কিংবা জ্বালানি কাঠ কাটার ছান্দিক আওয়াজ শুনেই নৃত্য শুরু করে দিতেন। তাঁর মা বারিপদার এমন এক পরিবারের সদস্য ছিলেন যে পরিবার দীর্ঘকাল ছৌ লোকনৃত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। তাঁর মা কন্যার প্রতিভাকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন এবং তাঁর পিতা অভিরাম মিশ্রের প্রাথমিক বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও তাঁকে অনুপ্রেরণা দিতেন। বাধাবিপত্তি এই জন্যে ছিল যে, তখনকার দিনে এধরনের নৃত্য সাধারণত মন্দিরের নৃত্যাঙ্গনা বালিকাদের দ্বারাই প্রদর্শিত হোত, যাদের বলা হোত মহারি। পুরুষ নৃত্যশিল্পীদের বলা হোত গোটিপুয়া। এই বালিকাগণ দক্ষিণ ভারতের মন্দিরের দেবদাসীদের মতো ছিল।
শিক্ষা
[সম্পাদনা]মাত্র চার বছর বয়সে তার মায়ের উদ্যোগে কেলুচরণ মহাপাত্রের কাছে তিনি নৃত্যের তালিম নিতে শুরু করেন। ১৯৫০-১৯৫৩ সময়কালে তিনি ধারাবাহিকভাবে বিষুব মিলন দ্বারা সবার সেরা শিশু শিল্পী বিবেচিত হয়েছিলেন।
যখন সংযুক্তার ছ-বছর বয়স, তখন তাঁর এক প্রদর্শন মঞ্চে এমনকি নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরও উৎসাহজনকভাবে মঞ্চ না-ছেড়ে প্রদর্শন চালিয়ে যেতে চাইছিলেন। তাঁর মা চিৎকার করে এবং ভুলিয়েভালিয়ে তাঁর নৃত্য বন্ধ করিয়েছিলেন। ন-বছর বয়সে তিনি কলকাতার চিল্ড্রেন্স লিটল থিয়েটারের বার্ষিকোৎসবে নৃত্য প্রদর্শন করেছিলেন।[৫]
১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে তিনি প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। তাঁর সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে তাঁর মাতাপিতা তাঁকে নৃত্যের উচ্চশিক্ষা লাভের জন্যে চেন্নাই শহরের কলাক্ষেত্রে পাঠিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রুক্মিণী দেবী অরুন্দালের কাছে তাঁর নৃত্যশিক্ষা অব্যাহত রাখেন। পরবর্তী ছ-বছর তিনি সেখানে অবস্থান করেন এবং 'নৃত্যপ্রবীণ' বিষয়ে স্নাতক, ভরতনাট্যমে কথাকলি দ্বিতীয় বিষয়সহ ডিপ্লোমা অর্জন করেন। পরবর্তীকালে তিনি 'কলাক্ষেত্র ব্যালে ট্রুপ' নৃত্যগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে ভারত এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ করেছিলেন।
১৪ বছর বয়সে তিনি ওডিশায় ফিরে এসেছিলেন। রাজ্য সরকার মুম্বই শহরের ভারতীয় বিদ্যাভবনে গুরু হাজারিলালের কাছে কত্থক নৃত্য শিক্ষার জন্যে বৃত্তি পুরস্কার দিয়েছিল। যাইহোক, তিনি ওই পাঠক্রম ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং ওডিশায় ফিরে ওডিশি নৃত্যের ওপর মনোসংযোগ করেছিলেন।
পেশা
[সম্পাদনা]প্রথমদিকের বছরগুলোতে সংযুক্তা এবং তাঁর স্বামীকে কঠিন প্রতিকূলতার সম্মুখে দাঁড়াতে হয়েছিল, এমনকি অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বাঁচার লড়াইটা তীব্র হয়ে দেখা দিয়েছিল। যদিও ব্যাপারটা ভালোর দিকে যায় যখন ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁর গুরু কেলুচরণ মহাপাত্রকে সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার দেওয়া হয়, এবং তিনি দিল্লিতে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এক ওডিশি নৃত্য প্রদর্শন করেন। তাঁর নৃত্য প্রদর্শন দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল। তিনি জাতীয় স্তরে নিজের জায়গা তৈরি করেছিলেন, এবং ওই অবস্থা থেকে তাঁকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
এদিকে তাঁর স্বামী একজন সুন্দর কণ্ঠশিল্পী হিসেবে প্রতিভাত হয়ে উঠেছিলেন এবং তাঁর নৃত্য প্রদর্শনগুলোতে সঙ্গীতে সঙ্গত দিতে শুরু করেন। পরবর্তী দশকগুলোতে সংযুক্তা-রঘুনাথ জুটি দর্শকদের মুগ্ধ করেছিলেন, এমনকি যামিনী-জ্যোতিষ্মতী জুটিকে ছাপিয়ে যেতে থাকেন, এবং ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে যুগ্মভাবে সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।
পরবর্তীকালে সংযুক্তাকে গুরুকেলুচরণ মহাপাত্রের মহান শিষ্য বলা হোত, এবং তাঁরা ভারতের প্রত্যেক কোণায় ভ্রমণ করেছিলেন, দুজনে একসঙ্গে প্রদর্শন করে প্রায় হারিয়ে যাওয়া ওডিশি নৃত্য শৈলীকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন; সেজন্যেই বর্তমানে বলা হয়ে থাকে যে, এঁরা দুজনেই ওডিশি নৃত্য শৈলীর পুনর্জাগরণকারী।[৬]
নৃত্য শৈলী
[সম্পাদনা]১৯৮৬ ১৯৯০ এবং ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে ইতালির বোলোগণা শহরের ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অফ থিয়েটারে নৃতত্ত্ব কিছুটা সময় কাজের মধ্যে ছিলেন, যখন সংক্ষিপ্ত পাঠক্রমে শিক্ষা দিয়েছিলেন এবং নৃত্যে বৈশ্বিক জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্যে শিক্ষার্থীদের সামনে ওডিশি নৃত্য প্রদর্শন করতেন।[৭]
সংযুক্তার উদাত্ত ছন্দ ছিল 'নৃত্য', বা নাচ, যাতে তিনি ছিলেন অদ্বিতীয়। তাঁর সবচেয়ে সুবিধে ছিল তাঁর সংগীতজ্ঞ স্বামী, যাঁর বুদ্ধিদীপ্ত কৌশল তাঁর এই রীতির সামর্থ্যকে বাড়িয়ে তুলত। 'অভিনয়' অঙ্গে (কবিতার ব্যাখ্যায়), রসবোদ্ধা এবং সমালোচকগণও একমত হতেন এই অর্থে যে, তিনি সচরাচর ঘন ঘন যাত্রা এবং গীতিনাট্যের দিক পরিবর্তন করতেননা।
তাঁর সংগীতজ্ঞ স্বামীর সঙ্গে যুক্তভাবে এক উচ্চ পর্যায়ের ওডিশি নৃত্যশৈলী সমাজকে উপহার দিয়েছেন, যাতে আধুনিক এবং উচ্চাঙ্গ উভয় দিকই ছিল, যার পরিধি ছিল ঐতিহ্যপূর্ণ ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত; যেমন, জয়দেবের গীতগোবিন্দ সুরদাসের পদাবলিসমূহ, তুলসিদাসের রামচরিতমানস থেকে চৌপাইসমূহ এবং বিদ্যাপতি ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংগীতসমূহ, টুকরো ডি-প্রতিরোধ করার সঙ্গে, 'যুগ্ম-দ্বন্দ্ব': পণ্ডিত ওঙ্কারণাথ ঠাকুরের শিষ্য ও উৎকল সংগীত মহাবিদ্যালয়ের পণ্ডিত দামোদর হোতার সুরারোপিত বাগেশ্বরী রাগে নৃত্যশিল্পী এবং সংগীতজ্ঞের মধ্যে এক ধরনের যুগলবণ্দি, এবং মহিমান্বিত 'মোক্ষ মঙ্গলম', যেটা সময়কালে তাঁর তাঁর ব্যক্তিগত স্বাক্ষর, যেটা তিনি তাঁর প্রদর্শনের শেষে একটা গগণচারী ভাষ্য হিসেবে প্রয়োগ করেন।[৮]
প্রখ্যাত নৃত্য সমালোচক ড. সুনীল কোঠারির কথায়, "সংযুক্তা ভরতনাট্যম ছেড়ে দিয়ে ওডিসি নৃত্যে শৈলীতে স্বাক্ষর রেখে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।"[৯]
পরবর্তী বছরগুলো
[সম্পাদনা]তিনি সরকারি অনুষ্ঠানগুলোতে ধারাবাহিকভাবে প্রদর্শন করেছিলেন। তাঁর অগ্রগামী প্রচেষ্টার সঙ্গে তিনি প্রায় হারিয়ে যাওয়া ওডিশি নৃত্যকলাকে ভারতীয় নৃত্যশৈলীর এক গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পৌঁছে দিয়েছেন।
১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জুন মাত্র ৫২ বছর বয়সে তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]চেন্নাই শহরের [[কলাক্ষেত্র|কলাক্ষেত্রে] তাঁর চেয়ে দশ বছরের বড়ো গীতগোবিন্দ গীতিনাট্যের সুপ্রসিদ্ধ কণ্ঠশিল্পী রঘুনাথ পাণিগ্রাহীর সঙ্গে সংযুক্তা প্রেমে আবদ্ধ হন; যিনি চেন্নাই শহরে একজন সম্ভাবনাময় চলচ্চিত্র কণ্ঠশিল্পী ছিলেন, এবং তাঁর নৃত্য প্রদর্শনগুলোতে কণ্ঠ সহায়তাদান করেছিলেন।[১০] তাঁর বয়স যখন ১৬ বছর তখন তাঁরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং সময়কালে তাঁদের দুই সন্তান জন্ম নিয়েছিল।[১১]
উত্তরাধিকার
[সম্পাদনা]সংযুক্তা অনেক সম্পন্ন শিষ্য রেখে গিয়েছেন, যেমন, ড. চিত্রা কৃষ্ণমূর্তি, নৃত্যালয়া (পোটোম্যাকে এক ওডিশি স্কুল)-এর নির্দেশক এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের অধিবাসী তাঁর এক নিষ্ঠাবান ছাত্রী জ্যোতি দাস, যিনি সংযু্ক্তার ওডিশি নৃত্যশৈলীর ধারাবাহিকতা জারি রাখায় উৎসর্গীকৃত। সংযুক্তা পাণিগ্রাহীকে বলা হয় গুরু কেলুচরণ মহাপাত্রের কলাবিদ্যার প্রতিমূর্তি।
সংযুক্তা পাণিগ্রাহী পুরস্কার
[সম্পাদনা]তাঁর মৃত্যুর পর, ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর স্বামী রঘুনাথ পাণিগ্রাহী ওডিশি নৃত্যের প্রচারের উদ্দেশ্যে তাঁর নামে একটা ট্রাস্ট গঠন করেন, যার নাম দেন 'সংযুক্তা পাণিগ্রাহী মেমোরিয়াল ট্রাস্ট'। ২০০১ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রতি বছর তাঁর জন্মদিন উপলক্ষ্যে ট্রাস্ট প্রতিশ্রুতিবান নৃত্যশিল্পীদের বৃত্তি প্রদান করে থাকে, এবং ওডিশি নৃত্যে উৎকর্ষর ক্ষেত্রে পুরস্কারের ব্যবস্থা করে।[১২][১৩]
উদ্ধৃতিসমূহ
[সম্পাদনা]- "আমার দুজন গুরু ছিল, প্রত্যেকের বিতর্কমূলক মতামত ছিল। রুক্মিণী দেবী অরুন্দালে কলাকৌশলের ওপর জোর দিতেন যখন কিনা গুরু কেলুচরণ মহাপাত্র হারিয়ে যাওয়া কলাকৌশলের ওপর জিদ ধরতেন। এটা ভ্রম ধরার মতো ছিল। অনেক পরে আমি একনিষ্ঠতা এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে অনুভব করলাম যে, কলাকৌশল আপনাআপনি অনুসৃত হবে।" এক ছাত্রী জ্যোতি দাসকে সংযুক্তা একথা বলেছিলেন।
- "শক্তি […] যেটা না পুরুষ আর না নারী […] একজন প্রদর্শক যেকোনো লিঙ্গেরই হোক-না-কেন হল শক্তি, ক্ষমতা যা সৃষ্টি করে।"[১৪]
সংযুক্তা পানিগ্রাহীকে নিয়ে চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]- এনকাউন্টার উইথ দ্য গডস: ওডিশি ডান্স উইথ সংযুক্তা পানিগ্রাহী। ১৯৯৯[১৫]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Sanjukta at odissivilas"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Sanjukta: the danseuse who revived Odissi"। United News of India। The Indian Express। ২৫ জুন ১৯৯৭। ১৭ এপ্রিল ২০০০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ Sanjukta Panigrahi, Indian Dancer, 65 New York Times, 6 July 1997.
- ↑ Publications, Europa (২০০৩)। The International Who's Who 2004। Routledge। পৃষ্ঠা 1281। আইএসবিএন 1-85743-217-7।
- ↑ Sanjukta Panugrahi mapsofindia.
- ↑ Kelucharan Mahapatra profile
- ↑ "International School of Theatre Anthropology"। ২ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০।
- ↑ Odissi Dance ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে, Government of Orissa.
- ↑ Obituary by Dr. Sunil Kothari[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Odissi at the crossroads ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ মে ২০০৭ তারিখে The Hindu, 13 May 2007.
- ↑ name=ny
- ↑ First Sanjukta Panigrahi award Times of India, 25 August 2001.
- ↑ Sanjukta Panigrahi Awards narthaki.com.
- ↑ The Journal of Religion and Theatre, 2004
- ↑ Encounter With the Gods With Sanjukta Panigrahi[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] Duration 30 min. Rotten Tomatoes.
- ইন্দ্র গুপ্ত, ভারতের ৫০ সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ মহিলা নয়াদিল্লি: আইকন পাবলিকেশনস, 2003। আইএসবিএন ৮১-৮৮০৮৬-১৯-৩ আইএসবিএন 81-88086-19-3
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- জ্যাক অ্যান্ডারসন, নৃত্য: নিউইয়র্ক টাইমসে সংযুক্তা পানিগ্রাহী, 14 অক্টোবর 1984 টি 31 জুলাই 2006 এ অ্যাক্সেস করা হয়েছে
- "The life and times of Sanjukta Panigrahi"। Savvy। Rediff.com। ২৫ জুন ১৯৯৭। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৮।
- সংযুক্তা পানীগ্রাহী ছবি ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে
- ভিডিও সংযোগসমূহ
- শিল্পকলায় পদ্মশ্রী প্রাপক
- সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার প্রাপক
- ১৯৯৭-এ মৃত্যু
- ১৯৪৪-এ জন্ম
- ভারতীয় মহিলা শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী
- কলাক্ষেত্র ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় নৃত্যশিল্পী
- ওড়িশার নৃত্যশিল্পী
- ওড়িশি নৃত্যশিল্পী
- ভারতীয় মহিলা নৃত্য পরিচালক
- ভারতীয় নৃত্য পরিচালক
- ২০শ শতাব্দীর নারী শিক্ষাবিদ
- গঞ্জাম জেলার ব্যক্তি
- ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যের অভিনয়শিল্পী
- ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যের শিক্ষক
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় নারী শিল্পী