শোহরে আগদাশলু
শোহরে আগদাশলু | |
---|---|
شهره آغداشلو | |
![]() ২০১৯ সালে স্যান ডিয়েগো কমিক-কনে আগদাশলু | |
জন্ম | ভাজিরি-তাবার ১১ মে ১৯৫২[১] |
জাতীয়তা | ইরানি মার্কিন |
নাগরিকত্ব |
|
মাতৃশিক্ষায়তন | ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৭৬–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | ১ |
শোহরে আগদাশলু (ফার্সি: شهره آغداشلو, উচ্চারণ [ʃohˈɾe ɒɢdɒʃˈluː]; জন্ম: ভাজিরি-তাবার, ১১ মে ১৯৫২) একজন ইরানি ও মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি একটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার ও একটি স্যাটেলাইট পুরস্কার জয় এবং একটি একাডেমি পুরস্কাররে মনোনয়নসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন।
অসংখ্য মঞ্চনাটকে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করার পর ১৯৭৬ সালে ইরানি চলচ্চিত্র শতরঞ্জ-এ বাদ দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। তার পরবর্তী দুটি চলচ্চিত্র গোজারেশ (১৯৭৭) ও সুতে দেলান (১৯৭৭) সমাদৃত হয় এবং আগদাশলুকে অন্যতম ইরানি প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সহায়তা করে, যদিও দুটি চলচ্চিত্রই ইরানে নিষিদ্ধ হয়। ইরানি বিপ্লব চলাকালীন ১৯৭৯ সালে আগদাশলু ইংল্যান্ডে এবং এরপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান ও মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে কয়েক বছর ছোট চরিত্রে অভিনয় করার পর তিনি হাউজ অব স্যান্ড অ্যান্ড ফগ (২০০৩)-এ তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি কয়েকটি চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র হল দি এক্সরসিজম অব এমিলি রোজ (২০০৫), এক্স-মেন: দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড ও দ্য ন্যাটিভিটি স্টোরি (২০০৬), দ্য স্টোনিং অব সোরায়া এম. (২০০৮), দি অড লাইফ অব টিমথি গ্রিন (২০১৩) ও স্টার ট্রেক বিয়ন্ড (২০১৬)।
টেলিভিশনে তিনি টুয়েন্টিফোর ধারাবাহিকের চতুর্থ মৌসুমে ডিনা আরাজ এবং দ্য এক্সপান্স (২০১৫-২০২২) ধারাবাহিকে ক্রিসিয়েন আভাসারালা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সুপরিচিত।[২] তিনি এইচবিওর সীমিত ধারাবাহিক হাউজ অব সাদ্দাম (২০০৮)-এ সাজিদা তালফাহ চরিত্রে অভিনয় করে সীমিত ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি ২০১৩ সালে তার আত্মজীবনী দ্য অ্যালি অব লাভ অ্যান্ড ইয়েলো জেসমিন্স প্রকাশ করেন।[৩] তিনি নেটফ্লিক্সের ২০২১ সালে আরকেন ধারাবাহিকে গ্রেসন চরিত্রে এবং ২০২৪ সালের ডেমসেল চলচ্চিত্রে ড্রাগন চরিত্রে কণ্ঠ দেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]আগদাশলু ১৯৫২ সালের ১১ই মে পহলভি ইরানের তেহরানে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম ভাজিরি-তাবার। ইরানি বিপ্লব চলাকালীন ১৯৭৯ সালে তিনি ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। শৈশবে তার পিতামাতা তাকে লন্ডনে নিয়ে গিয়েছিলেন, যার ফলে তিনি আগে থেকেই ইংল্যান্ডের সাথে পরিচিত ছিলেন। দেশ ত্যাগ করার পর রাজনীতিতে তার আগ্রহের কারণে তিনি ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৪] মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও তিনি বলেন তিনি এই ধর্ম চর্চা করেন না।[৫]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]
আগদাশলু ১৯ বছর বয়সে মঞ্চে অভিনেত্রী হিসেবে কাজ শুরু করেন, তার প্রথম কাজ ছিল দ্য ন্যারো রোড টু দ্য ডিপ নর্থ উপন্যাসের মঞ্চরূপ (১৯৭৩)।[৬] ১৯৭৬ সালেইরানি চলচ্চিত্র শতরঞ্জ-এ বাদ দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। তার পরবর্তী দুটি চলচ্চিত্র আব্বাস কিয়রোস্তামির গোজারেশ (১৯৭৭) ও আলি হাতামির সুতে দেলান (১৯৭৭) সমাদৃত হয় এবং আগদাশলুকে অন্যতম ইরানি প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সহায়তা করে, যদিও দুটি চলচ্চিত্রই ইরানে নিষিদ্ধ হয়।[৭][৮] ইরানি বিপ্লব চলাকালীন ১৯৭৯ সালে আগদাশলু ইংল্যান্ডে এবং এরপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান ও মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। ১৯৮৯ সালে গেস্টস অব হোটেল অ্যাস্টোরিয়া-য় শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার মার্কিন চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। মার্কিন টেলিভিশনে তার প্রথম কাজ ছিল ১৯৯০ সালের ২৫শে সেপ্টেম্বর প্রচারিত এনবিসির ম্যাটলক ধারাবাহিকের দুই ঘণ্টাব্যাপী পর্ব "নোহোয়্যার টু টার্ন: আ ম্যাটলক মিস্ট্রি মুভি"।
২০০১ সালে আগদাশলু বেন কিংসলি ও জেনিফার কনেলির সাথে পরিচালক ভাদিম পেরেলম্যানের হাউজ অব স্যান্ড অ্যান্ড ফগ চলচ্চিত্রে কাজের সুযোগ পান। ২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্রে তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি কয়েকটি চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[৯] এই চলচ্চিত্র দিয়ে খ্যাতি অর্জন করার পর তিনি ফক্সের টুয়েন্টিফোর ধারাবাহিকের চতুর্থ মৌসুমে কাজের সুযোগ পান।[১০] এতে লস অ্যাঞ্জেলেসে গৃহিণী হিসেবে লুকিয়ে থাকা সন্ত্রাসী ডিনা আরাজ চরিত্রে অভিনয় করে সীমিত ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে স্যাটেলাইট পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই সময়ে তিনি উইল অ্যান্ড গ্রেস, ইআর ও গ্রে'স অ্যানাটমি-এর মত কয়েকটি টেলিভিশন ধারাবাহিকে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি দি এক্সরসিজম অব এমিলি রোজ (২০০৫)-এ ডক্টর সাদিরা আদানি, এক্স-মেন: দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড (২০০৬)-এ ডক্টর কবিতা রাও, দ্য ন্যাটিভিটি স্টোরি (২০০৬)-এ ইলীশাবেৎ, ও দ্য সিস্টারহুড অব দ্য ট্রাভেলিং প্যান্টস টু (২০০৮)-এ অভিনয় করেন।
২০০৮ সালে আগদাশলু লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বার্ষিক নূর ইরানি চলচ্চিত্র উৎসবের দাপ্তরিক বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন। একই বছর তিনি দ্য স্টোনিং অব সোরায়া এম. চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্র জাহরা খানুম চরিত্রে অভিনয় করেন,[১১] যা তার পূর্ণদৈর্ঘ্য মার্কিন চলচ্চিত্রে প্রথম প্রধান চরিত্রে কাজ। চলচ্চিত্র পণ্ডিত হামিদ নাফিসি "ইরানি-সহ মধ্যপ্রাচ্যের লোকদের স্টেরিওটাইপ করে এমন ছবিতে অভিনয় না করার তার প্রতিজ্ঞাকে অসম্মান করা"র জন্য এই চলচ্চিত্রে তার চরিত্রের সমালোচনা করেন।[১২] এছাড়া তিনি এইচবিওর সীমিত ধারাবাহিক হাউজ অব সাদ্দাম (২০০৮)-এ সাজিদা তালফাহ চরিত্রে অভিনয় করে সীমিত ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন।
আগদাশলু দি অড লাইফ অব টিমথি গ্রিন (২০১৩), সেপ্টেম্বরস অব শিরাজ (২০১৫) ও স্টার ট্রেক বিয়ন্ড (২০১৬) চলচ্চিত্রে এবং হাউজ, এম.ডি., দ্য সিম্পসন্স, গ্রিম, ল অ্যান্ড অর্ডার: স্পেশাল ভিক্টিমস ইউনিট ও এনসিআইএস টেলিভিশন ধারাবাহিকে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি মাস ইফেক্ট টু, মাস ইফেক্ট থ্রি, ডেস্টিনি ডেস্টিনি টু, ও অ্যাসাসিন্স ক্রিড মিরেজ ভিডিও গেমের চরিত্রে কণ্ঠ দেন[১৩] এবং খালেদ হোসেইনির অ্যান্ড দ্য মাউন্টেন্স ইকোড অডিও বইয়ের ধারাভাষ্য দেন।[১৪]
২০১৫ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওর দ্য এক্সপান্স ধারাবাহিকে জাতিসংঘের নির্বাহী প্রশাসনের উপ সহকারী সচিব ক্রিসিয়েন আভাসারালা চরিত্রে অভিনয় করেন।[২] তিনি নেটফ্লিক্সের ২০২১ সালে আরকেন ধারাবাহিকে গ্রেসন চরিত্রে এবং ২০২৪ সালের ডেমসেল চলচ্চিত্রে ড্রাগন চরিত্রে কণ্ঠ দেন।[১৫] ২০২৫ সালে তিনি অ্যামাজনের দ্য হুইল অব টাইম ধারাবাহিকের তৃতীয় মৌসুমে এলাইডা আরোইহান চরিত্রে অভিনয় করেন।[১৬][১৭]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]শোহরে ১৯৭২ সালে ইরানি চিত্রশিল্পী আয়দিন আগদাশলুকে বিয়ে করেন। ১৯৮০ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।[১৮] তিনি এরপর ১৯৮৭ সালে অভিনেতা ও নাট্যকার হৌশাং তুজিকে বিয়ে করে। তাদের এক কন্যা তারা তুজি ১৯৮৯ সালে জন্মগ্রহণ করে।[১৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ পসকিট, ম্যাট (৫ অক্টোবর ২০২৩)। "Who is Shohreh Aghdashloo? Meet the Roshan voice actor from AC Mirage"। রেডিও টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ ক খ হিবার্ড, জেমস। "Syfy's 'The Expanse' space drama casts Shohreh Aghdashloo"। এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি। সেপ্টেম্বর ২, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "The Alley of Love and Yellow Jasmines"। হার্পার কলিন্স ইউএস। জানুয়ারি ১৮, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "Brunel University"। ২৯ জানুয়ারি ২০১৫। এপ্রিল ১২, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ বালফোর, ব্র্যাড (২৮ জুন ২০০৯)। "Iranian Actress Shohreh Aghdashloo Speaks Out Loudly About The Stoning of Soraya M."। হাফপোস্ট। সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "'Shohreh Aghdashloo – "I had to fight for every right. For my basic right!""। ইউটিউব (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ডিসেম্বর ২০১৭। আগস্ট ২৪, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ গিলবি, রায়ান (৫ জুলাই ২০১৬)। "Life and storytelling: remembering Abbas Kiarostami, the Iranian film director (1940-2016)"। নিউ স্টেটসম্যান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "Iran's Leading Lady"। দ্য ডেইলি বিস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ১ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "Q&A: Shohreh Aghdashloo"। টাইম। ২৪ জানুয়ারি ২০০৫। আগস্ট ২৫, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ বিয়াঙ্কো, রবার্ট (২১ মে ২০১০)। "At the end of the day, Jack Bauer and '24' delivered"। ইউএসএ টুডে। মে ২৮, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "Shohreh speaks against stoning"। ডেইলি মেইল নিউজ। ১৭ জুলাই ২০১০। ডিসেম্বর ১৯, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ নাফিসি, হামিদ (২০১২)। A Social History of Iranian Cinema, Vol. 4: The Globalizing Era, 1984–2010। ডিউক ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ২৮৯।
- ↑ কার্পেন্টার, নিকোল (১০ সেপ্টেম্বর ২০২২)। "Assassin's Creed Mirage sets up Basim's origins in Baghdad, decades before Valhalla"। পলিগন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ নেগাবান, নাভিদ; আগদাশলু, শোহরে (২১ মে ২০১৩)। And the Mountains Echoed। পেঙ্গুইন অডিও। আইএসবিএন 978-1-61176-180-1।
- ↑ দালেসান্দ্রো, অ্যান্থনি (১২ এপ্রিল ২০২২)। "'Damsel': Robin Wright, Ray Winstone, Nick Robinson, Brooke Carter & Shohreh Aghdashloo Join Netflix Millie Bobby Brown Fantasy Pic"। ডেডলাইন হলিউড (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ পেট্স্কি, ডেনিস (১১ ডিসেম্বর ২০২৪)। "'The Wheel of Time Adds Shohreh Aghdashloo to Season 3 Cast"। ডেডলাইন হলিউড। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ ওটারসন, জো (১১ ডিসেম্বর ২০২৪)। "Wheel of Time Season 3 Casts Shohreh Aghdashloo"। ভ্যারাইটি। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "Shohreh Aghdashloo Facts"। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
- ↑ "HOUSHANG TOUZIE: From Theater to Hollywood"। দি ইডেন ম্যাগাজিন (ইংরেজি ভাষায়)। জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- ১৯৫২-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর ইরানি অভিনেত্রী
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর ইরানি অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ইরানি কণ্ঠাভিনেত্রী
- ইরানি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- ইরানি টেলিভিশন অভিনেত্রী
- ইরানি মঞ্চ অভিনেত্রী
- তেহরানের অভিনেত্রী
- ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- মার্কিন কণ্ঠাভিনেত্রী
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
- মার্কিন ভিডিও গেম অভিনেত্রী
- মার্কিন মঞ্চ অভিনেত্রী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইরানি অভিবাসী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট পুরস্কার বিজয়ী
- সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- স্যাটেলাইট পুরস্কার বিজয়ী