লিথুয়ানিয়াতে হিন্দুধর্ম
হিন্দুধর্ম একটি সংখ্যালঘু ধর্ম এবং লিথুয়ানিয়াতে একটি সম্প্রতি বিকাশমান ধর্ম। হিন্দুধর্ম লিথুয়ানিয়াতে হিন্দু সংগঠনগুলি দ্বারা বিস্তার লাভ করেছে। ইসকন, সত্য সাই বাবা, ব্রহ্মা কুমারিস এবং ওশো রজনীশ-এর মত সংগঠনগুলো হিন্দুধর্ম প্রচারে সাহায্য করছে। ২০১৫ সালের হিসাব অনুযায়ী, লিথুয়ানিয়াতে ৫৮০ জন (০.০২%) হিন্দু ছিল। [১]
ইসকন (Krišnos sąmonės judėjimas) ১৯৭৯ সালের প্রথম কৃষ্ণ অনুসারীদের হিসাবে সবচেয়ে বড় সংগঠন এবং প্রাচীনতম সংগঠন [২]। লিথুয়ানিয়াতে ভিলনিয়াস, ক্লাইপেদা এবং কাউনাসে ইসকনের তিনটি কেন্দ্র রয়েছে।
ব্রহ্মা কুমারিস ভিলনিয়াসের আন্তকালনিসে একটি কেন্দ্র পরিচালনা করে।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]বছর | জন. | ±% |
---|---|---|
২০০১ | ২৬৫ | — |
২০১১ | ৩৪৪ | +২৯.৮% |
২০১৫ | ৫৮০ | +৬৮.৬% |
উৎস: [৩][৪][৫] |
বছর | শতাংশ | বৃদ্ধি |
---|---|---|
২০০৫ | ০.০০৭% | - |
২০১১ | ০.০১% | +০.০০৩% |
২০১৫ | ০.০২% | +০.০১% |
২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে, ২৬৫ জন নিজেদেরকে হরেকৃষ্ণ আন্দোলনের অনুসারী, ১০৭ জন সত্য সাই বাবা অনুসারী এবং ১২ জন ওশো রজনীশের অনুসারী হিসেবে চিহ্নিত করেছে[৬]।
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে লিথুনিয়াতে ৩৪৪ জন কৃষ্ণভক্ত রয়েছে[৪]।
লিথুনিয়ান হিন্দু
[সম্পাদনা]- লেভা জাসিমাউসকাইতে, গায়িকা এবং ২০১৮ সালের ইউরোভিশন সঙ্গীত প্রতিযোগিতার একজন প্রতিযোগিনী।
- ↑ "Lithuania, Religion And Social Profile"। ২০২১-০৮-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০৪।
- ↑ "Krišnos sąmonės judėjimas"। ২০০৮-১০-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৩।
- ↑ "religija.lt – information about new religious movements in Lithuania and the Baltics"। জুলাই ২৩, ২০১১। ২০১১-০৭-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ Lietuvos Respublikos 2011 metų visuotinio gyventojų ir būstų surašymo rezultatai. stat.gov.lt (2013)
- ↑ "Lithuania, Religion And Social Profile"। ২০২১-০৮-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০৪।
- ↑ "religija.lt – information about new religious movements in Lithuania and the Baltics"। জুলাই ২৩, ২০১১। ২০১১-০৭-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।