লিওনার্দো রদরিগেস ডোস সান্তোস
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | লিওনার্দো রদরিগেস ডোস সান্তোস | ||
জন্ম | ৯ ডিসেম্বর ১৯৯৮ | ||
জন্ম স্থান | সাও পাওলো, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৮৬ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার ব্যাক | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | করিন্থিয়ান্স | ||
জার্সি নম্বর | ১৪ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০৩–২০১৬ | করিন্থিয়ান্স | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১৬– | করিন্থিয়ান্স | ২১ | (১) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১৫–২০১৬ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ | ৭ | (০) |
২০১৬–২০১৭ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ | ৫ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৫ নভেম্বর ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১১ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
লিওনার্দো রদরিগেস ডোস সান্তোস (জন্ম ৯ ডিসেম্বর ১৯৯৮-এ ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরে জন্ম), লিও সান্তোস নামেই পরিচিত, হলেন একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন সেন্টার ব্যাক হিসেবে ব্রাজিলীয় ফুটবল ক্লাব করিন্থিয়ান্স-এর হয়ে খেলে থাকেন।[১]
ক্লাব খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]
প্রাথমিক খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]
সান্তোস, তার মাত্র ১০ বছর থাকাকালীন সময়ে তার ক্লাব কিরিন্থিয়ান্সে তার খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেন। ব্রাজিলীয় অনূর্ধ্ব-২০ খেলোয়াড়দের নিয়ে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট বা প্রতিযোগিতা কোপা সাও পাওলো দে ফুটবল জুনিওর-এর ২০১৬ সালের আসরে তিনি তার ক্লাবের দলের একজন সদস্য ছিলেন এবং তার দল রানারআপ হয়ে প্রতিযোগিতাটি শেষ করে। [২]
করিন্থিয়ান্স[সম্পাদনা]
২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে, তিনি তার ক্লাবের হয়ে ব্রাজিলীয় ক্লাব ফিগুইরেন্স-এর বিপক্ষে খেলায় সেরা ১১তে মাঠে নেমে পেশাদার ফুটবলে অভিষিক্ত হন।[৩]
আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]
সান্তোস, ২০১৫ সালে প্যারাগুয়েতে আয়োজিত ২০১৫ সাউথ আমেরিকান অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ-এ বিজয়ী একাদশের সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০১৫ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ-এর জন্য ব্রাজিল দলে ডাক পান, যদিও তিনি প্রতিটি খেলায় একজন অব্যবহৃত বিকল্প বা বদলি খেলোয়াড় হিসেবে থেকে যান।[৪]
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
- ২১ নভেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | মৌসুম | জাতীয় লিগ | জাতীয় লিগ | লির্বাটেডোর্রস | কোপা সাউথমারিকানা | বিভাগীয় লিগ | বন্ধুত্বপূর্ণ | সর্বমোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | ||
করিন্থিয়ান্স | ২০১৬ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ |
খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বমোট | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Staff। "Léo Santos" (portuguese ভাষায়)। ogol.com.br। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-২১।
- ↑ Bruno Cassucci and Gabriel Carneiro (২০১৬-১১-১৬)। "Hábitos de adolescente e desafio de adulto: Léo Santos estreia no Timão" (portuguese ভাষায়)। lance.com.br। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-২১।
- ↑ Staff (২০১৬-১১-১৬)। "Corinthians vacila outra vez, leva empate no fim e perde chance de voltar ao G-6"। esportes.r7.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-২১।
- ↑ Pedro Venancio (২০১৫-১০-১৬)। "Do trauma de ser zagueiro à Seleção sub-17: a volta por cima de Léo Santos"। globoesporte.globo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-২১।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ১৯৯৮-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- সাও পাওলো থেকে আগত খেলোয়াড়
- ব্রাজিলীয় ফুটবলার
- ব্রাজিলের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
- ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ডিফেন্ডার
- করিন্থিয়ান্সের খেলোয়াড়
- সাও পাওলোর ফুটবলার
- কাম্পেওনাতো ব্রাজিলেইরো সেরিয়ে আ-এর খেলোয়াড়
- কাম্পেওনাতো ব্রাজিলেইরো সেরিয়ে বি-এর খেলোয়াড়
- করিন্থিয়ান্স পলিস্তা স্পোর্ট ক্লাবের খেলোয়াড়
- ফ্লুমিনেন্সে ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়