রোনাল্ড কলম্যান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রোনাল্ড কলম্যান
Ronald Colman
১৯৩০ সালে কলম্যান
জন্ম
রোনাল্ড চার্লস কলম্যান

(1891-02-09) ৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৯১ (বয়স ১৩৩)
রিচমন্ড, সারি, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য
মৃত্যু১৯ মে ১৯৫৮(1958-05-19) (বয়স ৬৭)
মৃত্যুর কারণএম্ফিসেমা
জাতীয়তাইংরেজ
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন১৯১৪-১৯৫৭
দাম্পত্য সঙ্গীথেলমা রাই (বি. ১৯২০; বিচ্ছেদ. ১৯৩৪)
সন্তান
পুরস্কারএকাডেমি পুরস্কার
গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার

রোনাল্ড চার্লস কলম্যান (ইংরেজি: Ronald Charles Colman; ৯ই ফেব্রুয়ারি ১৮৯১ - ১৯শে মে ১৯৫৮) ছিলেন একজন ইংরেজ অভিনেতা। তিনি ইংল্যান্ডে মঞ্চ ও নির্বাক চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চলে যান এবং ১৯২০ থেকে ১৯৪০-এর দশক পর্যন্ত হলিউড চলচ্চিত্র শিল্পে জনপ্রিয় ও সফল অভিনেতা ছিলেন।[১] তিনি বুলডগ ড্রামন্ড (১৯২৯), কনডেমড (১৯২৯) ও র‍্যান্ডম হারভেস্ট (১৯৪২) চলচ্চিত্রের তার অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। কলম্যান আ টেল অব টু সিটিজ (১৯৩৫), লস্ট হরাইজন (১৯৩৭) ও দ্য প্রিজনার অব জেন্দা (১৯৩৭)-এর মত ধ্রুপদী চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। এছাড়া তিনি মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে ধ্রুপদী টেকনিকালার চলচ্চিত্র কিসমেট (১৯৪৪)-এ অভিনয় করেছেন। ১৯৪৭ সালে তিনি আ ডাবল লাইফ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারগোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন।

কলম্যান হলিউড ওয়াক অব ফেম তারকা প্রাপ্ত প্রথম ব্যক্তি, তিনি চলচ্চিত্রে তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এই তারকা লাভ করেন। তিনি তার টেলিভিশন কাজের জন্য অপর একটি তারকা লাভ করেন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

কলম্যান ১৮৯১ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের সারির রিচমন্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার পিতা চার্লস কলম্যান ও মাতা মার্জরি রিড ফ্রেজারের চার সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়।[২] তার ভাইবোনেরা হলেন এরিক, এদিত, ও মার্জরি। তিনি লিটলহ্যাম্পটনে বোর্ডিং স্কুলে পড়াশুনা করেন। সেখানে তিনি আবিষ্কার করেন তার লাজুক স্বভাব থাকলেও তিনি অভিনয় বিষয়টা উপভোগ করেন।[৩] তিনি ক্যামব্রিজে প্রকৌশল বিষয়ে পড়তে আগ্রহী ছিলেন, কিন্তু ১৯০৭ সালে হঠাৎ তার পিতা নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পর তা আর্থিক কারণে অসম্ভব হয়ে পড়ে।[৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Obituary Variety, 21 May 1958.
  2. "Oxford Dictionary of National Biography" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৮ 
  3. "Shelley Winters." Britannica Book of the Year, 2007. Encyclopædia Britannica Online Academic Edition. Encyclopædia Britannica Inc., 2013.Web.16 September 2013

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]