রূপনা চাকমা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রূপনা চাকমা
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (2004-01-02) ২ জানুয়ারি ২০০৪ (বয়স ২০)
জন্ম স্থান নানিয়ারচর, রাঙামাটি
মাঠে অবস্থান গোলরক্ষক
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
বসুন্ধরা কিংস মহিলা
জার্সি নম্বর
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০২০– বসুন্ধরা কিংস ২৫ (০)
জাতীয় দল
২০১৮–২০২০ বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ (0)
২০১৮–২০২২ বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ১৯ (০)
২০১৯– বাংলাদেশ ১৫ (০)
অর্জন ও সম্মাননা
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

রূপনা চাকমা একজন বাংলাদেশী মহিলা ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ফুটবল দল এবং বসুন্ধরা কিংস মহিলার ফুটবল দলের হয়ে খেলেন।[১] তিনি বাংলাদেশী দলের একজন সদস্য ছিলেন যেটি ২০২২ সালের সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণ জিতেছিল ।[২] তিনি টুর্নামেন্টের সেরা গোলরক্ষক নির্বাচিত হন।[৩]

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

রুপনা চাকমা রাঙ্গামাটির নানিয়ারচর উপজেলার ঘিলাছড়ি ইউনিয়নের ভূয়ো আদামে জন্মগ্রহণ করেন। হাছাছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির পর নানিয়ারচরে উপজেলা পর্যায়ে খেলার সময় তিনি সবার নজরে আসেন।[৪]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

বিদ্যালয়ে থাকার সময় রূপনা ২০১৯ সালে জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে খেলেছিলেন।[৫] পরে অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলে ডাক। তারপরে জাতীয় দলের হয়ে খেলেন।

তিনি ২০২২ সালের সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। উক্ত টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন হন ও তিনি টুর্নামেন্টের সেরা গোলরক্ষক নির্বাচিত হন।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Report, Star Sports (২০২২-০৩-১৯)। "Valiant Rupna's error costs Bangladesh"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৮ 
  2. Correspondent, Sports (২০২২-০৯-১৯)। "Captain fantastic Sabina named player of the tournament"Prothomalo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৮ 
  3. Report, Star Sports (২০২২-০৯-১৯)। "Bangladesh players sweep SAFF Women Championship awards"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৮ 
  4. "শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষক রুপনা চাকমা ও ফুটবলার ঋতুর্পনা চাকমা"নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ 
  5. "U-16 girls in final round again"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৩-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-২০