রাশিয়ার চলচ্চিত্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাশিয়ার চলচ্চিত্র
ইয়েকাতেরিনবুর্গের সালিউৎ সিনেমা
সিনেমা পর্দার সংখ্যা৪,৩৭২ (২০১৬)[১]
 • प्रति व्यक्तिলাখে ২.১ (২০০১)[২]
প্রধান চলচ্চিত্র-পরিবেশককেন্দ্রীয় অংশীদারিত্ব (২৬.৬%)
ডিজনি-সনি (১৯.৫%)
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স (১৬.১%) [৩]
নির্মিত কাল্পনিক চলচ্চিত্র  (২০১৬)[১]
মোট১০১
মোট খরচ  (২০১৬)[১]
মোট১৯৩,৫০০,০০০
 • Per capita১.২ (২০১২)[৪]
জাতীয় চলচ্চিত্রসমূহ৩২,১০০,০০০ (১৬.৮%)
মোট আয়  (২০১৬)[১]
মোটমার্কিন $৭২২.৫ million
জাতীয় চলচ্চিত্রসমূহ১৫.৫%

রাশিয়ার চলচ্চিত্র রুশ সাম্রাজ্য সময়কাল থেকে নির্মিত হতে থাকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও এর পতনের পরবর্তী সময়কালে বিকাশ লাভ করে এবং রুশ চলচ্চিত্র শিল্প আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি লাভ করে। একবিংশ শতাব্দীতে রুশ চলচ্চিত্র দোম দোরাকোফ, নচ্‌নয় দেজর এর মত হিট এবং ব্রাত এর মত জনপ্রিয় চলচ্চিত্র দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। রাশিয়ার চলচ্চিত্র শিল্পের বিখ্যাত দুজন নির্মাতা সের্গেই আইজেনস্টাইনআন্দ্রেই তার্কভ্‌স্কি, যারা তাদের সৃজনশীলতা দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হন। ১৯৩৫ সাল থেকে রাশিয়ায় মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব প্রবর্তিত হয়। নিকা পুরস্কার হল রাশিয়ার প্রধান বার্ষিক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

রুশ সাম্রাজ্যের চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

রুশ সাম্রাজ্যে প্রথম চলচ্চিত্র নিয়ে আসেন লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়। তার ১৮৯৬ সালের মে মাসে মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী করেন। একই মাসে লুমিয়ের চিত্রগ্রাহক কামিলে সের্ফ রাশিয়ায় প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন, যা ছিল ক্রেমলিনে দ্বিতীয় নিকোলাসের রাজ্যাভিষেক।

আলেক্সান্দ্র্‌ দ্রান্‌কভ প্রথম রুশ বর্ণনাধর্মী চলচ্চিত্র স্তেন্‌কা রাজিন প্রযোজনা করেন। জনপ্রিয় লোক সঙ্গীত অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন ভ্লাদিমির রোমাশ্‌কভ। লাদিস্লাস স্ত্রারেভিচ ১৯১০ সালে প্রথম রুশ অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র লুকানুস সের্ভাস নির্মাণ করেন। এই যুগের উল্লেখযোগ্য পরিচালক হলেন আলেক্সান্দ্র্‌ খানঝোন্‌কভ, এবং ইভান মজ্‌ঝুখিন। ইয়াকভ প্রতাজানভ ল্যেভ তল্‌স্তোয়ের জীবনমূলক চলচ্চিত্র উখদ ভেলিকভ স্ত্রারৎজা

সোভিয়েত ইউনিয়নের চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

যদিও সোভিয়েত যুগে চলচ্চিত্রে রুশ ভাষাই প্রধান ছিল, তবে সোভিয়েত ইউনিয়নের চলচ্চিত্রের মধ্যে আর্মেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, জর্জীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, এবং লিথুয়ানীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, বাইলোরুশ সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ও মলদোভীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এর চলচ্চিত্রও অন্তর্ভুক্ত ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ের ইতিহাসে, বিশেষ করে ১৯২০ এর দশক ও ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে, চলচ্চিত্রের বিষয়াবলী সেন্সরশিপ ও আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে চলে আসে। এই বছরসমূহ ছাড়া ১৯৫০ এর দশক থেকে এর পরের সময়ে চলচ্চিত্রে স্বাধীন সৃজনশীলতা ও এর ফলাফলের কারণে সোভিয়েত চলচ্চিত্র অন্যান্য প্রাচ্যের দেশসমূহের চলচ্চিত্রের মত প্রশংসিত হতে থাকে।

চলচ্চিত্র পরিচালক ও তাত্ত্বিক সের্গেই আইজেনস্টাইন

১৯২০ এর দশকে সোভিয়েতের অন্যান্য শিল্পকলার মত, সেই সময়ের প্রধান সামাজিক ও রাজনৈতিক ঘটনাবলী নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। সম্ভবত এই সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র হল সের্গেই আইজেনস্টাইনের ব্রনিয়েনোসেৎস পটিয়োমকিন (১৯২৫)। এই চলচ্চিত্রের উল্লেখযোগ্য দিক হল ১৯০৫ সালের রুশ বিপ্লবের ঘটনাবলী প্রদর্শন, চলচ্চিত্রের সৃজনশীল কৌশলের ব্যবহার এবং রাজনৈতিক বিষয়াবলী প্রদর্শনের জন্য জাম্প-কাটের ব্যবহার। এই সময়ের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ভসেভোলদ পুদভ্‌কিনের মাত (১৯২৬), এবং দিজিগা ভের্তভের চেলোভিক্‌স কিনোআপারাতাম (১৯২৯)।

১৯৩০ এর দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে সেই সময়ের প্রধান অভিনেত্রী লিউবোভ অরলোভা অভিনীত ভিসলি রিবেয়াতা (১৯৩৪), জির্ক (১৯৩৬), এবং ভোলগা-ভোলগা (১৯৩৮)। ১৯৩০ ও ১৯৪০ এর দশকে আইজেনস্টাইন আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি (১৯৩৮) ও ইভান গ্রোজ্‌নি (১৯৪৪) নামে দুটি ঐতিহাসিক মহাকাব্যিক চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। ১৯৪০ এর দশকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপর সোভিয়েত রঙিন চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। এই সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত রঙিন চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে কুবান্‌স্কি কাজাকি (১৯৪৪), কামেন্নিয় জভিতোক (১৯৪৭), ও কাজানিয়ে আ জামলি সিবির্স্কেয়্‌ (১৯৪৭)।

১৯৫০ এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৬০ সালের শুরুর দিকে সোভিয়েত চলচ্চিত্র নির্মাতাগণ সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেলেও সেন্সরশিপ থেকে যায়। সোভিয়েত অঞ্চলের বাইরে খ্যাতি অর্জন করা এই সময়ের চলচ্চিত্র হল ১৯৫৮ সালে পাল্ম দর বিজয়ী লিতিয়াত ঝুরাব্‌লি (১৯৫৭) এবং ১৯৬১ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য বাফটা পুরস্কার বিজয়ী বালাদ অ সোলদাতি (১৯৫৯)। ১৯৫৭ সালের ভিসোতা চলচ্চিত্রটিকে ১৯৫০ এর দশকের অন্যতম সেরা চলচ্চিত্র বলে বিবেচনা করা হয়। ১৯৬০ এর দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র হল ইস্তোরিয়া আসি ক্লাচিনয়্‌ (১৯৬৬), কমিসার (১৯৬৭) এবং কারোতকি ভস্ত্রিচি (১৯৬৭)।

১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের সবচেয়ে প্রশংসিত রুশ পরিচালক হলেন আন্দ্রেই তার্কভ্‌স্কি। তিনি ইভানভ দিয়েৎস্তভ (১৯৬২), আন্দ্রেই রুব্লিয়ভ (১৯৬৬), সলিরিস (১৯৭২), জেরকাওয়া (১৯৭৫), এবং স্তলকের (১৯৭৯)।

অস্কার বিজয়ী সোভিয়েত ইউনিয়নের চলচ্চিত্রসমূহ হল ভয়না ই মির (১৯৬৭), দের্সু উজাওয়া (১৯৭৫) এবং মস্ক্‌ভা স্লিজাম নি বেরিত (১৯৮০)।

নব্য রুশ চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

১৯৯০-এর দশক[সম্পাদনা]

১৯৯০ এর দশকে রুশ চলচ্চিত্র নতুন ধারা ও বিষয়বস্তু গ্রহণ করে। এই সময়ের বেশির ভাগ চলচ্চিত্রই স্তালিনবাদ নিয়ে নির্মিত।

আলেক্সান্দ্র্‌ রগোঝ্‌কিন পরিচালিত চেকিস্ত (১৯৯২) লাল বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে নির্মিত এবং এতে এক চেক নেতার গল্প বর্ণিত হয়েছে, যার ধীরে ধীরে মস্তিষ্ক বিকৃতি হতে থাকে। ছবিটি ১৯৯২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে "অঁ সার্তা রিগা" শাখায় প্রদর্শিত হয়।[৫]

নিকিতা মিখালকভ পরিচালিত উতামলন্নি সোনৎসাম (১৯৯৪) ছবিটিতে স্তালিনবাদের কারণে একটি ছোট শহরতলীর সম্প্রদায়ের আদর্শগত ত্যাগ ও চরিত্র ও ভাগ্যে পরিবর্তনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার[৬] এবং ১৯৯৪ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে গ্রাঁ প্রিঁ দ্যু জুরি পুরস্কার লাভ করে।[৭]

পাভেল চুখরাই পরিচালিত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কালীন রুশ সমাজ ব্যবস্থার ইতিহাসধর্মী ভোর (১৯৯৭) চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে এক মা একজন চোরের প্রেমে পড়েন যে অফিসারের ছদ্মবেশ ধারণ করে। চলচ্চিত্রটি ৬টি বিভাগে রাশিয়ার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিকা পুরস্কারভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে একটি বিশেষ পুরস্কার লাভ করে, এবং শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে।[৮]

সোভিয়েত-উত্তর চলচ্চিত্রের মধ্যে প্রথম বাণিজ্যিক সফল চলচ্চিত্র হল আলেক্সেই বালাবানভ পরিচালিত অপরাধ নাট্যধর্মী ব্রাত। চলচ্চিত্রটি ১৯৯৭ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে "অঁ সার্তা রিগা" শাখায় প্রদর্শিত হয়।[৯]

২০০০-এর দশক[সম্পাদনা]

আন্দ্রিয়েই জভুয়াজিনৎসেভের গোল্ডেন লায়ন বিজয়ী ভজভ্রাশ্‌চিনিয়া (২০০৩) চলচ্চিত্রে দুই ভাইয়ের ভিন্ন রকম জীবন বেঁচে নেওয়া চিত্রায়িত হয়েছে। ছবিটি বিবিসির ২০১৬ সালে করা সমালোচকদের জরিপে ২১শ শতাব্দীর সেরা চলচ্চিত্রের তালিকায় ৮০তম স্থান অধিকার করে।[১০]

আলেক্সান্দ্‌র সকুরভ পরিচালিত রুস্‌স্কি কভচেগ (২০০৩) চলচ্চিত্রটি রুশ হার্মিটেজ জাদুঘরে ধারণ করা হয়, এতে ধ্রুপদী রুশ সংস্কৃতির গল্প ওঠে এসেছে। নচ্‌নয় দেজর সোভিয়েত চলচ্চিত্র শিল্পের পতনের পর প্রথম রুশ ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্র। এটি সের্গেই লিকুয়ানেঙ্কো রচিত বই অবলম্বনে তিমুর বেকমাম্বেতভ নির্মিত চলচ্চিত্র। এর দুটি অনুবর্তী পর্ব হল দ্‌নিভনয় দেজর (২০০৬) ও সুমেরিচনি দেজর (২০০৮)।

২০১০-এর দশক[সম্পাদনা]

আলেক্সেই পোপগ্রেব্‌স্কি পরিচালিত কাক ইয়া প্রভম ইতিম লিয়াতম ২০১০ সালে বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ অভিনয়শিল্পীর জন্য দুটি এবং শৈল্পিক অবদানের জন্য একটি রৌপ্য ভল্লুক পুরস্কার লাভ করে।[১১] একই বছর আর্টফিল্ম অভসিয়াঙ্কি ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রহণের জন্য গোল্ডেন অসেলা পুরস্কার লাভ করে।[১২]

২০১৪ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে আন্দ্রেই জভিয়াজিন্তসেভের লিভিয়াফান পাল্ম দর পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয় ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যের পুরস্কার লাভ করে[১৩] এবং শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করে। ছবিটি বিবিসির ২০১৬ সালে করা সমালোচকদের জরিপে ২১শ শতাব্দীর সেরা চলচ্চিত্রের তালিকায় ৪৭তম স্থান অধিকার করে।[১০]

আন্দ্রেই কঞ্চালোভ্‌স্কি ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব থেকে বেলিয়া নচি পচতালিওনা আলেক্সিয়া ত্রিপিৎসনা চলচ্চিত্রের জন্য ২০১৪ সালে[১৪] এবং রাই চলচ্চিত্রের জন্য ২০১৬ সালে শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে সিলভার লায়ন লাভ করেন।[১৫]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

উৎসব[সম্পাদনা]

উল্লেখযোগ্য চিত্রগ্রহণ প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Statistics on the Russian cinema market" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Nevafilm Research। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  2. "Table 8: Cinema Infrastructure - Capacity" (ইংরেজি ভাষায়)। UNESCO Institute for Statistics। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  3. "Table 6: Share of Top 3 distributors (Excel)" (ইংরেজি ভাষায়)। UNESCO Institute for Statistics। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  4. "Annual Report 2012/2013" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Union Internationale des Cinémas। ১০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  5. "Tchekiste" [চেকিস্ত]। কান চলচ্চিত্র উৎসব (ফরাসি ভাষায়)। ৫ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  6. "The 67th Academy Awards (1995) Nominees and Winners"অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  7. "OUTOMLIONNYE SOLNTSEM"কান চলচ্চিত্র উৎসব (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  8. "The 70th Academy Awards (1998) Nominees and Winners"অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  9. "Festival de Cannes: Traveling Companion"কান চলচ্চিত্র উৎসব (ফরাসি ভাষায়)। ৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  10. "The 21st Century's 100 greatest films" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি। আগস্ট ২৩, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৭ 
  11. "Prizes of the International Jury" (ইংরেজি ভাষায়)। বার্লিনেল। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৭ 
  12. "La Biennale di Venezia - Official Awards of the 67th Venice Film Festival" (ইংরেজি ভাষায়)। ভিয়েনেল। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৭ 
  13. "Awards 2014 : Competition"কান চলচ্চিত্র উৎসব (ফরাসি ভাষায়)। ২৩ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭ 
  14. "Roy Andersson film scoops Venice Golden Lion award" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি নিউজ। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭ 
  15. "Venice Film Festival: Golden Lion To 'The Woman Who Left'; Tom Ford's 'Nocturnal Animals', Emma Stone Take Major Prizes – Full List"Deadline (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৭ 
  16. "Gerasimov Institute foundation history" (রুশ ভাষায়)। Gerasimov Institute। ২৯ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  17. "NYFA Moscow" (রুশ ভাষায়)। NYFA Moscow। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  18. "Moscow International Film School" (রুশ ভাষায়)। Moscow International Film School। ৩০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]